নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা এবং পটুয়াখালী ও গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি
এবার কোরবানির ঈদের ছুটিতে নতুন করে গতি এসেছে পর্যটন খাতে। লাখো মানুষ ঈদের ছুটিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে তাদের পছন্দের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে। পর্যটকদের অতিরিক্ত চাপ পড়েছে সাগরকন্যাখ্যাত কুয়াকাটায়। আশানুরূপ পর্যটক নেই কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও সিলেটে। তবে দেশের অন্য পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে ভিড় ভালোই। বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের তথ্য বলছে, এবার ঈদকে কেন্দ্র করে অন্তত ১০ লাখ মানুষ দেশের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে ভ্রমণ করছে। বিদেশ ভ্রমণে গেছে অন্তত ৩ লাখ মানুষ। করোনাভাইরাসের মহামারি কাটিয়ে আবার চাঙা হচ্ছে দেশের পর্যটন খাত। এতে আশাবাদী হয়ে উঠছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
পর্যটনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখন দেশীয় পর্যটনের মৌসুম নয়। কারণ, বর্ষাকালে মানুষ ঘুরতে তেমন স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। তবু ঈদের ছুটিতে প্রিয়জনদের সঙ্গে নিয়ে অনেকে ঘুরে বেড়াচ্ছে। উত্তরবঙ্গের ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোতে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়েছে। তুলনামূলক পর্যটকদের চাপ কম কক্সবাজার ও পার্বত্য চট্টগ্রামে। অন্যদিকে পদ্মা সেতুর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে; বিশেষ করে কুয়াকাটায় পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে।
জানতে চাইলে কুয়াকাটার পর্যটন রিসোর্ট ইলিশ পার্কের মালিক আর এম তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাধারণত রমজানের ঈদে পর্যটকদের
চাপ থাকে। কোরবানির ঈদে এবারই প্রথম কুয়াকাটায় পর্যটকদের অতিরিক্ত চাপ যাচ্ছে। অধিকাংশ হোটেল বুকিং হয়ে গেছে। আরও পর্যটক এলে তাদের থাকার জন্য তিন শতাধিক বাসাবাড়ি রেডি করা হয়েছে।’ পদ্মা সেতুর কারণে পর্যটকের সংখ্যা বেড়েছে জানিয়ে তুষার আরও বলেন, ‘পদ্মা সেতুর প্রভাবে কুয়াকাটায় পর্যটকের ঢল নামছে। ঢাকা থেকে কুয়াকাটায় আসতে আগে ১২ ঘণ্টা লাগত, এখন মাত্র ৫ ঘণ্টা লাগে। পর্যটকেরা এই সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে।’
কুয়াকাটা জোনের টুরিস্ট পুলিশ পরিদর্শক মো. হাচনাইন পারভেজ বলেন, ‘পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে টুরিস্ট পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সৈকতের বিভিন্ন আকর্ষণীয় স্থানে ইউনিফর্ম পরে এবং সাদা পোশাকে টহল দিচ্ছেন আমাদের সদস্যরা। তাঁরা পর্যটকদের নিরাপত্তায় ২৪ ঘণ্টা প্রস্তুত রয়েছেন।’
কক্সবাজারে পর্যটকের সংখ্যা আশানুরূপ নয় বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার হোটেল-মোটেল অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ। তিনি বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে কক্সবাজারের হোটেলগুলোর ৫০ ভাগ রুম বুকিং হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে ঈদে পর্যটকের ভিড় বেশি থাকে। এবার কক্সবাজারে পর্যটক কম হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও উত্তরাঞ্চলের বন্যা।’
এদিকে এবার ঈদের তৃতীয় দিন গতকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে পর্যটনকেন্দ্র জাফলং, বিছনাকান্দি ও রাতারগুলে পর্যটকের সংখ্যা ছিল সীমিত। কয়েকটি স্পটে পর্যটকের সংখ্যা থাকলেও তা ছিলো স্থানীয় পর্যটক। এখানকার হোটেল-রিসোর্টের বেশির ভাগই ফাঁকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভয়াবহ বন্যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পর্যটন ব্যবসায়।
জাফলং ফটোগ্রাফার সমিতির সভাপতি নিলয় পারভেজ সোহেল বলেন, ‘পর্যটক কম থাকায় ফটোগ্রাফাররা তেমন আয়-রোজগার করতে পারেছেন না। এখানে বেশির ভাগ লোকাল পর্যটক এসেছেন।’
জাফলং পর্যটনকেন্দ্র ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন বলেন, ঈদকে কেন্দ্র ব্যবসায়ীরা অনেক মালামাল তুলেছেন। কিন্তু পর্যটক কম আসায় বেচাকেনা কম। ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
জাফলং গ্রিন রিসোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাবলু বখ্ত বলেন, ‘অন্য সময় ঈদের সপ্তাহ খানেক আগে থেকেই আমাদের রিসোর্টের ৮০ ভাগ রুম বুকিং হয়ে যেত। কিন্তু এবার দিনে ২-৩ টা রুমও বুকিং হয় না।’
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের বলেন, ‘ঈদে পর্যটনকেন্দ্রে বিপুলসংখ্যক মানুষ ঘুরে বেড়াচ্ছে। পদ্মা সেতু হওয়ার কারণে খুলনা ও বরিশাল বিভাগে পর্যটকের চাপ অনেক বেশি। খোঁজ নিয়ে জেনেছি, কুয়াকাটায় কোনো আবাসিক হোটেল খালি নেই। কক্সবাজার ও পার্বত্য চট্টগ্রামে অন্য সময়ে যেভাবে পর্যটকের ঢল নামত, এবার তুলনামূলক সেখানে কম পর্যটক গেছে।’
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের তথ্যমতে, ঈদের ছুটিতে দেশীয় পর্যটনকেন্দ্রগুলোর মধ্যে বেশি ভিড় রয়েছে কুয়াকাটা ও উপকূলীয় দর্শনীয় স্থানগুলোতে। এরপর পর্যায়ক্রমে রয়েছে কক্সবাজার, রংপুর ও সিলেটে। সংস্থাটির ব্যবস্থাপক (বিক্রয় উন্নয়ন ও জনসংযোগ) জিয়াউল হক হাওলাদার বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে সারা দেশে পর্যটন করপোরেশনের মালিকানাধীন হোটেল-মোটেলের রুমগুলোতে ভালো বুকিং রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে দেশীয় গন্তব্যগুলোতে অন্তত ১০ লাখ মানুষ ভ্রমণ করছে। দেশের বাইরে ভারত, নেপাল ও ভুটানেও অনেকে ঘুরতে গেছে। ঈদের ছুটিতে বিদেশ ভ্রমণে রয়েছে অন্তত ৩ লাখ মানুষ।’
ঈদের ছুটিতে মানুষের ভ্রমণ ব্যবসায়ীদের আশার আলো দেখাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টোয়াব) সভাপতি শিবলুল আজম কোরেশী। তিনি বলেন, ‘সারা দেশের সব পর্যটন গন্তব্যে কম-বেশি পর্যটকের চাপ রয়েছে। তবে এখন পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে কুয়াকাটা। আর আমাদের দেশে কোরবানির ঈদের তুলনায় রমজানের ঈদে মানুষ বেশি ভ্রমণ করে। এবার যেভাবে মানুষ ঘুরে বেড়াচ্ছে, তা পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মনে আশার আলো জাগাচ্ছে।’
এবার কোরবানির ঈদের ছুটিতে নতুন করে গতি এসেছে পর্যটন খাতে। লাখো মানুষ ঈদের ছুটিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে তাদের পছন্দের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে। পর্যটকদের অতিরিক্ত চাপ পড়েছে সাগরকন্যাখ্যাত কুয়াকাটায়। আশানুরূপ পর্যটক নেই কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও সিলেটে। তবে দেশের অন্য পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে ভিড় ভালোই। বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের তথ্য বলছে, এবার ঈদকে কেন্দ্র করে অন্তত ১০ লাখ মানুষ দেশের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে ভ্রমণ করছে। বিদেশ ভ্রমণে গেছে অন্তত ৩ লাখ মানুষ। করোনাভাইরাসের মহামারি কাটিয়ে আবার চাঙা হচ্ছে দেশের পর্যটন খাত। এতে আশাবাদী হয়ে উঠছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
পর্যটনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখন দেশীয় পর্যটনের মৌসুম নয়। কারণ, বর্ষাকালে মানুষ ঘুরতে তেমন স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। তবু ঈদের ছুটিতে প্রিয়জনদের সঙ্গে নিয়ে অনেকে ঘুরে বেড়াচ্ছে। উত্তরবঙ্গের ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোতে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়েছে। তুলনামূলক পর্যটকদের চাপ কম কক্সবাজার ও পার্বত্য চট্টগ্রামে। অন্যদিকে পদ্মা সেতুর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে; বিশেষ করে কুয়াকাটায় পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে।
জানতে চাইলে কুয়াকাটার পর্যটন রিসোর্ট ইলিশ পার্কের মালিক আর এম তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাধারণত রমজানের ঈদে পর্যটকদের
চাপ থাকে। কোরবানির ঈদে এবারই প্রথম কুয়াকাটায় পর্যটকদের অতিরিক্ত চাপ যাচ্ছে। অধিকাংশ হোটেল বুকিং হয়ে গেছে। আরও পর্যটক এলে তাদের থাকার জন্য তিন শতাধিক বাসাবাড়ি রেডি করা হয়েছে।’ পদ্মা সেতুর কারণে পর্যটকের সংখ্যা বেড়েছে জানিয়ে তুষার আরও বলেন, ‘পদ্মা সেতুর প্রভাবে কুয়াকাটায় পর্যটকের ঢল নামছে। ঢাকা থেকে কুয়াকাটায় আসতে আগে ১২ ঘণ্টা লাগত, এখন মাত্র ৫ ঘণ্টা লাগে। পর্যটকেরা এই সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে।’
কুয়াকাটা জোনের টুরিস্ট পুলিশ পরিদর্শক মো. হাচনাইন পারভেজ বলেন, ‘পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে টুরিস্ট পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সৈকতের বিভিন্ন আকর্ষণীয় স্থানে ইউনিফর্ম পরে এবং সাদা পোশাকে টহল দিচ্ছেন আমাদের সদস্যরা। তাঁরা পর্যটকদের নিরাপত্তায় ২৪ ঘণ্টা প্রস্তুত রয়েছেন।’
কক্সবাজারে পর্যটকের সংখ্যা আশানুরূপ নয় বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার হোটেল-মোটেল অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ। তিনি বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে কক্সবাজারের হোটেলগুলোর ৫০ ভাগ রুম বুকিং হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে ঈদে পর্যটকের ভিড় বেশি থাকে। এবার কক্সবাজারে পর্যটক কম হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও উত্তরাঞ্চলের বন্যা।’
এদিকে এবার ঈদের তৃতীয় দিন গতকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে পর্যটনকেন্দ্র জাফলং, বিছনাকান্দি ও রাতারগুলে পর্যটকের সংখ্যা ছিল সীমিত। কয়েকটি স্পটে পর্যটকের সংখ্যা থাকলেও তা ছিলো স্থানীয় পর্যটক। এখানকার হোটেল-রিসোর্টের বেশির ভাগই ফাঁকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভয়াবহ বন্যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পর্যটন ব্যবসায়।
জাফলং ফটোগ্রাফার সমিতির সভাপতি নিলয় পারভেজ সোহেল বলেন, ‘পর্যটক কম থাকায় ফটোগ্রাফাররা তেমন আয়-রোজগার করতে পারেছেন না। এখানে বেশির ভাগ লোকাল পর্যটক এসেছেন।’
জাফলং পর্যটনকেন্দ্র ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন বলেন, ঈদকে কেন্দ্র ব্যবসায়ীরা অনেক মালামাল তুলেছেন। কিন্তু পর্যটক কম আসায় বেচাকেনা কম। ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
জাফলং গ্রিন রিসোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাবলু বখ্ত বলেন, ‘অন্য সময় ঈদের সপ্তাহ খানেক আগে থেকেই আমাদের রিসোর্টের ৮০ ভাগ রুম বুকিং হয়ে যেত। কিন্তু এবার দিনে ২-৩ টা রুমও বুকিং হয় না।’
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের বলেন, ‘ঈদে পর্যটনকেন্দ্রে বিপুলসংখ্যক মানুষ ঘুরে বেড়াচ্ছে। পদ্মা সেতু হওয়ার কারণে খুলনা ও বরিশাল বিভাগে পর্যটকের চাপ অনেক বেশি। খোঁজ নিয়ে জেনেছি, কুয়াকাটায় কোনো আবাসিক হোটেল খালি নেই। কক্সবাজার ও পার্বত্য চট্টগ্রামে অন্য সময়ে যেভাবে পর্যটকের ঢল নামত, এবার তুলনামূলক সেখানে কম পর্যটক গেছে।’
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের তথ্যমতে, ঈদের ছুটিতে দেশীয় পর্যটনকেন্দ্রগুলোর মধ্যে বেশি ভিড় রয়েছে কুয়াকাটা ও উপকূলীয় দর্শনীয় স্থানগুলোতে। এরপর পর্যায়ক্রমে রয়েছে কক্সবাজার, রংপুর ও সিলেটে। সংস্থাটির ব্যবস্থাপক (বিক্রয় উন্নয়ন ও জনসংযোগ) জিয়াউল হক হাওলাদার বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে সারা দেশে পর্যটন করপোরেশনের মালিকানাধীন হোটেল-মোটেলের রুমগুলোতে ভালো বুকিং রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে দেশীয় গন্তব্যগুলোতে অন্তত ১০ লাখ মানুষ ভ্রমণ করছে। দেশের বাইরে ভারত, নেপাল ও ভুটানেও অনেকে ঘুরতে গেছে। ঈদের ছুটিতে বিদেশ ভ্রমণে রয়েছে অন্তত ৩ লাখ মানুষ।’
ঈদের ছুটিতে মানুষের ভ্রমণ ব্যবসায়ীদের আশার আলো দেখাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টোয়াব) সভাপতি শিবলুল আজম কোরেশী। তিনি বলেন, ‘সারা দেশের সব পর্যটন গন্তব্যে কম-বেশি পর্যটকের চাপ রয়েছে। তবে এখন পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে কুয়াকাটা। আর আমাদের দেশে কোরবানির ঈদের তুলনায় রমজানের ঈদে মানুষ বেশি ভ্রমণ করে। এবার যেভাবে মানুষ ঘুরে বেড়াচ্ছে, তা পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মনে আশার আলো জাগাচ্ছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে