তাঁদের হাতে বদলে যায় বাইক

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
প্রকাশ : ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৭: ১০

এক সময় আবুল কালাম আজাদ ছিলেন মোটরসাইকেল (বাইক) মেকানিক। চুরির অভিযোগে একবার এলাকা থেকে বিতাড়িত হন। এরপরও ছাড়েননি চুরি। উল্টো নতুন কৌশল আয়ত্ত করেন। চুরি করা মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন ও চেসিস নাম্বার পাল্টে ও জাল নথি বানিয়ে বিক্রি করেন।

গত বুধবার রাতে দুই সহযোগীসহ আবুল কালাম আজাদকে (২২) গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জানিয়েছে পুলিশ। একটি মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা তদন্তে নেমে ওই রাতে নগরীর ধনিয়ালাপাড়া ও সীতাকুণ্ড থেকে এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে একটি চুরি করা মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার অন্যরা হলেন মো. সাকিব (২২) ও দোলন দাশ (২৩)। আবুল কালাম এর আগে খুলশী, হাটহাজারী ও রাঙামাটি থেকে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন বলেও জানায় পুলিশ।

বায়েজিদ বোস্তামি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ৬ জানুয়ারি রাতে নগরীর বালুচরা এলাকায় একটি বাসা থেকে মোটরসাইকেল চুরি হয়। ওই ঘটনায় থানায় একটি অভিযোগ হয়। পরে চুরির সঙ্গে জড়িত ওই ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ওসি কামরুজ্জামান জানান, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে আবুল কালাম পেশাদার মোটরসাইকেল চোর। তিনি হাটহাজারী উপজেলার চৌধুরীহাট এলাকার একটি গ্যারেজে মোটরসাইকেল মেকানিকের কাজ করতেন। পরে একটি মোটরসাইকেল চুরির ঘটনায় গণপিটুনির শিকার হয়ে এলাকা ছাড়েন। এরপর সীতাকুণ্ড উপজেলার জলিল টেক্সটাইল গেট এলাকায় চোরাই মোটরসাইকেল কেনাবেচায় জড়িয়ে পড়েন। তাঁর সঙ্গে যোগ দেন আরেক মেকানিক সাকিব।

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ থেকে ট্রেনে হামলা, কয়েকজন জখম, ট্রেন চলাচল বন্ধ

স্বামীও জানতেন না স্ত্রী ঢাকা মেডিকেলের ছাত্রী নন

ঢাকার যানজট নিরসনে ৫ কোটির সিগন্যাল ব্যবস্থা, বাস্তবায়নে লাগবে ৬ মাস

১১ সদস্যের গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন, আছেন যাঁরা

এস আলমের ঋণ জালিয়াতি: বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে দুদকে তলব

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত