রেজা করিম, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকেন্দ্রিক আন্দোলনে ব্যর্থতার কাটাছেঁড়ায় কূটনৈতিক তৎপরতার দুর্বলতাকেও দায় দিচ্ছেন বিএনপির নেতারা। তাঁরা বলছেন, বিদেশি হাওয়া বিশেষ করে পশ্চিমারা দাবির পক্ষে থাকলেও কূটনৈতিক ব্যর্থতায় সুফল ঘরে তুলতে পারেনি দল। এ নিয়ে দলের নীতিনির্ধারণী ফোরামেও আলোচনা হয়েছে।
বিএনপির সূত্র বলেছে, দলের বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটিকে (ফরেন রিলেশন কমিটি) কার্যকর করার এবং বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বিদেশনীতি পর্যালোচনার কথা চলছে। বিশেষ করে ভারত বিষয়ে দলের মনোভাব স্পষ্ট করার তাগিদ আসছে। ২১ সদস্যের কমিটিতে গুরুত্ব পাওয়া না-পাওয়া নিয়ে ক্ষোভও রয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে যোগাযোগ বেড়েছিল বিএনপির। দেশজুড়ে নেতা-কর্মীদের দমনপীড়ন, গুম, খুন, মামলা-গ্রেপ্তারের বিষয়ে বিদেশি কূটনীতিকদের প্রায়ই অবহিত করে তাঁরা। এ জন্য বিশেষ সেলও করা হয়েছিল। মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ভিসা নীতি ঘোষণা দলের নেতা-কর্মীদের আশাবাদীও করেছিল। যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা মনোভাবও ছিল ইতিবাচক। বিএনপির ধারণা ছিল, ভারত হয়তো অন্তত এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষে থাকবে না; কিন্তু ভাবনা মেলেনি। বিএনপিবিহীন ৭ জানুয়ারির নির্বাচন হয়েছে এবং আওয়ামী লীগ টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করেছে।
বিএনপি সূত্র বলেছে, নির্বাচন ও নির্বাচন-পরবর্তী আন্তর্জাতিক ভূমিকা নেতা-কর্মীদের হতাশ করেছে। এ জন্য তাঁরা দায়ী করছেন দলের বিদেশবিষয়ক কমিটির দুর্বলতাকে। এ কমিটি পুনর্গঠন ও বিদেশনীতি সংশোধনের তাগিদ আসছে। দলের বাইরেও এ নিয়ে কথা হচ্ছে। বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিতেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটি পুনর্গঠনের বিষয়ে তাঁর কিছু জানা নেই। ভবিষ্যৎ বিদেশনীতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কারও সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করার কোনো চিন্তা আমাদের নেই। বিএনপি সবার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে বিশ্বাসী। কেউ আমাদের বন্ধু ভাবতে পারছে কি পারছে না, সেটা তাদের বিষয়। আমরা (বিএনপি) রাজনীতিতে দেউলিয়া নই যে, কোনো দেশের ওপর নির্ভর করতে হবে।’
বিএনপির বিদেশনীতি প্রসঙ্গে বিশ্লেষকেরা বলছেন, ভারত বরাবরই আওয়ামী লীগের বন্ধু। রাশিয়া এবং চীনও তাদের পক্ষে। চীনের সঙ্গে ভেঙে যাওয়া সম্পর্ক বিএনপি জোড়া লাগাতে পারেনি, মধ্যপ্রাচ্যেও গুরুত্ব হারিয়েছে। বড় ফ্যাক্টর ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ধরন এখনো ঠিক করতে পারেনি। বেশির ভাগ সময় বিরোধিতা ও সময়ে সময়ে অনুগ্রহ লাভের আশায় সুর নরম করা—ভারত সম্পর্কে এই অবস্থান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে বিএনপিকে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক শামছুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কূটনৈতিক ক্ষেত্রে ‘সবার সঙ্গে সুসম্পর্ক’—এ নীতিতে চলা বিএনপি ভারত বিষয়ে ‘রাখঢাক’ করে কথা বলে। ভারত এর মূল্যায়ন করেনি। বিএনপিকে এই অবস্থান বদলে ভারতের কাছে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে।
বিএনপির অনেক নেতা মনে করেন, বাংলাদেশ ছাড়া প্রতিবেশী কারও সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক নেই। জনগণের একটি বড় অংশের মনোভাবও ভারতবিরোধী। তাই দেশটির সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটিও ভেবে দেখতে হবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির এক কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘দাদা-দাদা বলে খুশি করা নয়, দাদাদের কাছ থেকে আদায় করার কৌশলও জানতে হবে। প্রয়োজনে ধমকও দিতে হবে।’
বিএনপির বিদেশনীতিতে সংশোধন আসবে কি না—এ প্রশ্নে দলটির বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির সদস্য কায়সার কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, সময়ের পরিবর্তনে অনেক কিছু বদল হয়েছে। ১০ বছর আগে ভারতের ব্যাপারে দেশের মানুষের মনোভাব এক রকম ছিল, এখন অন্য রকম। বিষয়টি বিবেচনা করেই মানুষের মনোভাবের প্রতিফলন ঘটাবে বিএনপি।
বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটির কয়েকজন সদস্য বলেন, গুরুত্ব না পাওয়ায় অনেক সদস্যের ক্ষোভও কমিটির কার্যকর ভূমিকা রাখতে না পারার পেছনে অনেকাংশে দায়ী। কারণ ২১ সদস্যের ঢাউস কমিটির বেশির ভাগ সদস্যই নামমাত্র। যেকোনো কূটনৈতিক বৈঠক এবং এ-সংক্রান্ত অনুষ্ঠানে ঘুরেফিরে কয়েকজনকেই দেখা যায়। কমিটির অন্যদের কাজের সুযোগের কথা নেতারা হয়তো ভুলেই গেছেন। এ নিয়ে বঞ্চিত সদস্যদের ক্ষোভ, অভিমানের বিষয়টি কমবেশি সবার জানা। তবে সুরাহার উদ্যোগ নেই।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ একাধিক নেতা এ বিষয়ে বলেন, কমিটিতে আপাতত রদবদলের কোনো চিন্তা নেই। কাউকে বাদ না দিয়ে দায়িত্ব বণ্টনের ক্ষেত্রে নতুন চিন্তা নিয়ে এগোনো হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে অঞ্চলভেদে দায়িত্ব ভাগ হতে পারে।
বিএনপির বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য। এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে তিনি কথা বলতে অপারগতা জানান। তবে গত ফেব্রুয়ারিতে কারামুক্তির পর গণমাধ্যমকে তিনি বলেছিলেন, ‘কে গণতন্ত্রের পক্ষ নেবে, কে বিপক্ষ নেবে—এখানে আসলে কূটনৈতিক তৎপরতার অবদান কিংবা দুর্বলতার কিছু নেই। আমাদের কাজ বিদেশিদের সামনে দেশের অবস্থা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরা। এরপর সিদ্ধান্ত তাদের। কোনো বিদেশি রাষ্ট্র যদি জনমত উপেক্ষা করে বিশেষ একটি গোষ্ঠী বা দলকে গুরুত্ব দিতে চায়, সেটি তাদের সমস্যা। এর সমাধান তো বিএনপির কূটনৈতিক উইং দিতে পারবে না।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকেন্দ্রিক আন্দোলনে ব্যর্থতার কাটাছেঁড়ায় কূটনৈতিক তৎপরতার দুর্বলতাকেও দায় দিচ্ছেন বিএনপির নেতারা। তাঁরা বলছেন, বিদেশি হাওয়া বিশেষ করে পশ্চিমারা দাবির পক্ষে থাকলেও কূটনৈতিক ব্যর্থতায় সুফল ঘরে তুলতে পারেনি দল। এ নিয়ে দলের নীতিনির্ধারণী ফোরামেও আলোচনা হয়েছে।
বিএনপির সূত্র বলেছে, দলের বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটিকে (ফরেন রিলেশন কমিটি) কার্যকর করার এবং বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বিদেশনীতি পর্যালোচনার কথা চলছে। বিশেষ করে ভারত বিষয়ে দলের মনোভাব স্পষ্ট করার তাগিদ আসছে। ২১ সদস্যের কমিটিতে গুরুত্ব পাওয়া না-পাওয়া নিয়ে ক্ষোভও রয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে যোগাযোগ বেড়েছিল বিএনপির। দেশজুড়ে নেতা-কর্মীদের দমনপীড়ন, গুম, খুন, মামলা-গ্রেপ্তারের বিষয়ে বিদেশি কূটনীতিকদের প্রায়ই অবহিত করে তাঁরা। এ জন্য বিশেষ সেলও করা হয়েছিল। মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ভিসা নীতি ঘোষণা দলের নেতা-কর্মীদের আশাবাদীও করেছিল। যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা মনোভাবও ছিল ইতিবাচক। বিএনপির ধারণা ছিল, ভারত হয়তো অন্তত এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষে থাকবে না; কিন্তু ভাবনা মেলেনি। বিএনপিবিহীন ৭ জানুয়ারির নির্বাচন হয়েছে এবং আওয়ামী লীগ টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করেছে।
বিএনপি সূত্র বলেছে, নির্বাচন ও নির্বাচন-পরবর্তী আন্তর্জাতিক ভূমিকা নেতা-কর্মীদের হতাশ করেছে। এ জন্য তাঁরা দায়ী করছেন দলের বিদেশবিষয়ক কমিটির দুর্বলতাকে। এ কমিটি পুনর্গঠন ও বিদেশনীতি সংশোধনের তাগিদ আসছে। দলের বাইরেও এ নিয়ে কথা হচ্ছে। বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিতেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটি পুনর্গঠনের বিষয়ে তাঁর কিছু জানা নেই। ভবিষ্যৎ বিদেশনীতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কারও সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করার কোনো চিন্তা আমাদের নেই। বিএনপি সবার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে বিশ্বাসী। কেউ আমাদের বন্ধু ভাবতে পারছে কি পারছে না, সেটা তাদের বিষয়। আমরা (বিএনপি) রাজনীতিতে দেউলিয়া নই যে, কোনো দেশের ওপর নির্ভর করতে হবে।’
বিএনপির বিদেশনীতি প্রসঙ্গে বিশ্লেষকেরা বলছেন, ভারত বরাবরই আওয়ামী লীগের বন্ধু। রাশিয়া এবং চীনও তাদের পক্ষে। চীনের সঙ্গে ভেঙে যাওয়া সম্পর্ক বিএনপি জোড়া লাগাতে পারেনি, মধ্যপ্রাচ্যেও গুরুত্ব হারিয়েছে। বড় ফ্যাক্টর ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ধরন এখনো ঠিক করতে পারেনি। বেশির ভাগ সময় বিরোধিতা ও সময়ে সময়ে অনুগ্রহ লাভের আশায় সুর নরম করা—ভারত সম্পর্কে এই অবস্থান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে বিএনপিকে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক শামছুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কূটনৈতিক ক্ষেত্রে ‘সবার সঙ্গে সুসম্পর্ক’—এ নীতিতে চলা বিএনপি ভারত বিষয়ে ‘রাখঢাক’ করে কথা বলে। ভারত এর মূল্যায়ন করেনি। বিএনপিকে এই অবস্থান বদলে ভারতের কাছে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে।
বিএনপির অনেক নেতা মনে করেন, বাংলাদেশ ছাড়া প্রতিবেশী কারও সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্ক নেই। জনগণের একটি বড় অংশের মনোভাবও ভারতবিরোধী। তাই দেশটির সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটিও ভেবে দেখতে হবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির এক কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘দাদা-দাদা বলে খুশি করা নয়, দাদাদের কাছ থেকে আদায় করার কৌশলও জানতে হবে। প্রয়োজনে ধমকও দিতে হবে।’
বিএনপির বিদেশনীতিতে সংশোধন আসবে কি না—এ প্রশ্নে দলটির বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির সদস্য কায়সার কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, সময়ের পরিবর্তনে অনেক কিছু বদল হয়েছে। ১০ বছর আগে ভারতের ব্যাপারে দেশের মানুষের মনোভাব এক রকম ছিল, এখন অন্য রকম। বিষয়টি বিবেচনা করেই মানুষের মনোভাবের প্রতিফলন ঘটাবে বিএনপি।
বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটির কয়েকজন সদস্য বলেন, গুরুত্ব না পাওয়ায় অনেক সদস্যের ক্ষোভও কমিটির কার্যকর ভূমিকা রাখতে না পারার পেছনে অনেকাংশে দায়ী। কারণ ২১ সদস্যের ঢাউস কমিটির বেশির ভাগ সদস্যই নামমাত্র। যেকোনো কূটনৈতিক বৈঠক এবং এ-সংক্রান্ত অনুষ্ঠানে ঘুরেফিরে কয়েকজনকেই দেখা যায়। কমিটির অন্যদের কাজের সুযোগের কথা নেতারা হয়তো ভুলেই গেছেন। এ নিয়ে বঞ্চিত সদস্যদের ক্ষোভ, অভিমানের বিষয়টি কমবেশি সবার জানা। তবে সুরাহার উদ্যোগ নেই।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ একাধিক নেতা এ বিষয়ে বলেন, কমিটিতে আপাতত রদবদলের কোনো চিন্তা নেই। কাউকে বাদ না দিয়ে দায়িত্ব বণ্টনের ক্ষেত্রে নতুন চিন্তা নিয়ে এগোনো হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে অঞ্চলভেদে দায়িত্ব ভাগ হতে পারে।
বিএনপির বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য। এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে তিনি কথা বলতে অপারগতা জানান। তবে গত ফেব্রুয়ারিতে কারামুক্তির পর গণমাধ্যমকে তিনি বলেছিলেন, ‘কে গণতন্ত্রের পক্ষ নেবে, কে বিপক্ষ নেবে—এখানে আসলে কূটনৈতিক তৎপরতার অবদান কিংবা দুর্বলতার কিছু নেই। আমাদের কাজ বিদেশিদের সামনে দেশের অবস্থা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরা। এরপর সিদ্ধান্ত তাদের। কোনো বিদেশি রাষ্ট্র যদি জনমত উপেক্ষা করে বিশেষ একটি গোষ্ঠী বা দলকে গুরুত্ব দিতে চায়, সেটি তাদের সমস্যা। এর সমাধান তো বিএনপির কূটনৈতিক উইং দিতে পারবে না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে