শাহরিয়ার হাসান, ফরিদপুর থেকে ফিরে
ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের দ্বন্দ্বে জাঁতাকলে পড়েছেন পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শাহজাহান। গত সপ্তাহে একটি সমাবেশকে কেন্দ্র করে তাঁর বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ এনেছে আওয়ামী লীগের একটি পক্ষ। উপজেলায় আইনশৃঙ্খলার অবনতির জন্যও দায়ী করা হয়েছে তাঁকে। তবে অন্য পক্ষ এসপির ভূয়সী প্রশংসা করেছে।
এই অভিযোগ ও পাল্টা প্রশংসা নিয়ে ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ ও পুলিশের নানা পর্যায়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
তবে পুলিশ সুপার বলেছেন, এ নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি হলেও তিনি বিব্রত নন। পুলিশ তাঁর দায়িত্ব অনুযায়ী সঠিক কাজই করছে।
এসপির বিরুদ্ধে ১৪ মে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় পক্ষপাতের অভিযোগ আনেন ফরিদপুর-২ আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শাহদাব আকবর চৌধুরী ওরফে লাবু। তিনি ইঙ্গিত দেন, এসপি তাঁর দলীয় প্রতিপক্ষ নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জামাল হোসেন মিয়ার পক্ষে কাজ করছেন। তবে ওই সভায় এমপির এমন বক্তব্যে অসন্তোষ জানান দলেরই কয়েকজন নেতা।
এসপির বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে শাহদাব আকবর লাবু গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ সুপারের কার্যক্রমে কখনো তাঁকে নিরপেক্ষ মনে হয়নি। আমার এলাকায় যেভাবে ঘরবাড়ি ভাঙা হয়েছে, আমি দেখিনি পুলিশ কখনো কোনো ব্যবস্থা নিয়েছে।’
ফরিদপুর-২ আসনটি সালথা, নগরকান্দা উপজেলা ও সদরপুরের কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। জাতীয় সংসদের সাবেক উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুর পর ২০২২ সালের নভেম্বরে এ আসনের উপনির্বাচনে বিজয়ী হন তাঁর ছোট ছেলে শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবু।
সরেজমিনে ফরিদপুরের আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তাঁরা বলেন, সাজেদা চৌধুরীর জীবদ্দশায় সবাই এক হয়ে কাজ করতেন। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষ সক্রিয় হয়। একটি অংশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এমপি লাবু চৌধুরীর অনুসারীরা। অপর অংশের নেতৃত্বে রয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জামাল হোসেন মিয়া। আগামী সংসদ নির্বাচনে দুজনই দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানান, সম্প্রতি নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন পদত্যাগ করেন। পরে ৬ মে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হকের সই করা চিঠিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জামাল হোসেন মিয়াকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক করা হয়। তিনি ১১ মে উপজেলা আওয়ামী লীগের সমাবেশ ডাকেন। এই সমাবেশ নিয়েই দুই পক্ষের প্রকাশ্য বিরোধ শুরু। এমপির সমর্থকেরা জামালের সমাবেশ আহ্বানকে অসাংগঠনিক দাবি করে বানচালের চেষ্টা করেন। জামালের সমর্থকেরা বলেছেন, লাবু চৌধুরী পুলিশকে এই সমাবেশ বন্ধ করতে বলেছিলেন। কিন্তু জামালও আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ায় পুলিশ বাধা দেয়নি। এতে পুলিশের ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছেন লাবু চৌধুরী।
পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় নেতা-কর্মীরা জানান, সমাবেশ প্রতিহত করতে ১১ মে এমপির সমর্থকেরা দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান নেন। কুমার নদের সেতুর ওপর তাঁরা জামালের সমর্থকদের বাধা দিলে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ শটগানের গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। জামাল সমর্থকদের ধাওয়া ও পুলিশের গুলির পর লাবুর অনুসারীরা পিছু হটলে জামালের সমর্থকেরা দলীয় কার্যালয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন। পরে কার্যালয়ের কয়েকটি চেয়ার ভাঙা পাওয়া যায়।
গতকাল জামাল হোসেন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, সমাবেশে পুলিশ সঠিক ভূমিকা পালন করেছে। কোনো পক্ষপাতিত্ব না করে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ শেষ করার জন্য কাজ করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যা যা করা দরকার, পুলিশ তাই করেছে। পুলিশ এ জন্য প্রশংসার যোগ্য।
জানা যায়, ১৪ মে জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলা মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এসপি শাহজাহানের সমালোচনা করেন এমপি লাবু চৌধুরী। বলেন, এই পুলিশ সুপার ফরিদপুরে আসার পর নগরকান্দায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। নগরকান্দা সন্ত্রাসের অভয়ারণ্য হয়ে উঠেছে।
এমপি বলেন, বৃহস্পতিবার (১১ মে) বিকেলে সহস্রাধিক ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে নগরকান্দা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলা করে চেয়ার, সাইনবোর্ড ও কাচ ভাঙচুর করে। বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি নিচে ফেলে দিয়েছে। ঘটনাস্থলে শত শত পুলিশ সদস্য উপস্থিত থাকলেও কাউকে গ্রেপ্তার করলেন না।
সভায় পুলিশ সুপার উপস্থিত ছিলেন না। সভায় উপস্থিত একাধিক সূত্র বলেছে, এমপির এই বক্তব্যে সভায় অসন্তোষ জানান জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হকসহ কয়েকজন। এমপির উদ্দেশে শামীম হক বলেন, সংসদ সদস্য হয়ে এভাবে একজন পুলিশ কর্মকর্তার নামে ঢালাও অভিযোগ না করে চিঠি আকারে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দিলে শোভন হতো।
সভার শেষ দিকে এমপি শাহদাব বলেন, ‘আমার বক্তব্য কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নয়। জেলা পুলিশের প্রধানের বিরুদ্ধে। কেননা উনি দায়িত্বে আছেন এবং ওনার দায়িত্বে অবহেলার কারণে এসব ঘটনা ঘটছে।’
নগরকান্দা পৌরসভার মেয়র ও পৌর যুবলীগের সভাপতি নিমাই চন্দ্র সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এমপি লাবু চৌধুরী ও জামাল হোসেন দল ও দলের সমর্থকদের ভালোবাসেন না। তাঁরা দুজন শুধু এমপি হতে চান। এ জন্যই নগরকান্দায় এত অভ্যন্তরীণ কোন্দল।
ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের দ্বন্দ্বে জাঁতাকলে পড়েছেন পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শাহজাহান। গত সপ্তাহে একটি সমাবেশকে কেন্দ্র করে তাঁর বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ এনেছে আওয়ামী লীগের একটি পক্ষ। উপজেলায় আইনশৃঙ্খলার অবনতির জন্যও দায়ী করা হয়েছে তাঁকে। তবে অন্য পক্ষ এসপির ভূয়সী প্রশংসা করেছে।
এই অভিযোগ ও পাল্টা প্রশংসা নিয়ে ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ ও পুলিশের নানা পর্যায়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
তবে পুলিশ সুপার বলেছেন, এ নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি হলেও তিনি বিব্রত নন। পুলিশ তাঁর দায়িত্ব অনুযায়ী সঠিক কাজই করছে।
এসপির বিরুদ্ধে ১৪ মে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় পক্ষপাতের অভিযোগ আনেন ফরিদপুর-২ আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শাহদাব আকবর চৌধুরী ওরফে লাবু। তিনি ইঙ্গিত দেন, এসপি তাঁর দলীয় প্রতিপক্ষ নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জামাল হোসেন মিয়ার পক্ষে কাজ করছেন। তবে ওই সভায় এমপির এমন বক্তব্যে অসন্তোষ জানান দলেরই কয়েকজন নেতা।
এসপির বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে শাহদাব আকবর লাবু গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ সুপারের কার্যক্রমে কখনো তাঁকে নিরপেক্ষ মনে হয়নি। আমার এলাকায় যেভাবে ঘরবাড়ি ভাঙা হয়েছে, আমি দেখিনি পুলিশ কখনো কোনো ব্যবস্থা নিয়েছে।’
ফরিদপুর-২ আসনটি সালথা, নগরকান্দা উপজেলা ও সদরপুরের কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। জাতীয় সংসদের সাবেক উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুর পর ২০২২ সালের নভেম্বরে এ আসনের উপনির্বাচনে বিজয়ী হন তাঁর ছোট ছেলে শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবু।
সরেজমিনে ফরিদপুরের আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তাঁরা বলেন, সাজেদা চৌধুরীর জীবদ্দশায় সবাই এক হয়ে কাজ করতেন। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষ সক্রিয় হয়। একটি অংশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এমপি লাবু চৌধুরীর অনুসারীরা। অপর অংশের নেতৃত্বে রয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জামাল হোসেন মিয়া। আগামী সংসদ নির্বাচনে দুজনই দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানান, সম্প্রতি নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন পদত্যাগ করেন। পরে ৬ মে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হকের সই করা চিঠিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জামাল হোসেন মিয়াকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক করা হয়। তিনি ১১ মে উপজেলা আওয়ামী লীগের সমাবেশ ডাকেন। এই সমাবেশ নিয়েই দুই পক্ষের প্রকাশ্য বিরোধ শুরু। এমপির সমর্থকেরা জামালের সমাবেশ আহ্বানকে অসাংগঠনিক দাবি করে বানচালের চেষ্টা করেন। জামালের সমর্থকেরা বলেছেন, লাবু চৌধুরী পুলিশকে এই সমাবেশ বন্ধ করতে বলেছিলেন। কিন্তু জামালও আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ায় পুলিশ বাধা দেয়নি। এতে পুলিশের ওপর ক্ষুব্ধ হয়েছেন লাবু চৌধুরী।
পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় নেতা-কর্মীরা জানান, সমাবেশ প্রতিহত করতে ১১ মে এমপির সমর্থকেরা দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান নেন। কুমার নদের সেতুর ওপর তাঁরা জামালের সমর্থকদের বাধা দিলে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ শটগানের গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। জামাল সমর্থকদের ধাওয়া ও পুলিশের গুলির পর লাবুর অনুসারীরা পিছু হটলে জামালের সমর্থকেরা দলীয় কার্যালয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন। পরে কার্যালয়ের কয়েকটি চেয়ার ভাঙা পাওয়া যায়।
গতকাল জামাল হোসেন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, সমাবেশে পুলিশ সঠিক ভূমিকা পালন করেছে। কোনো পক্ষপাতিত্ব না করে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ শেষ করার জন্য কাজ করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যা যা করা দরকার, পুলিশ তাই করেছে। পুলিশ এ জন্য প্রশংসার যোগ্য।
জানা যায়, ১৪ মে জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলা মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এসপি শাহজাহানের সমালোচনা করেন এমপি লাবু চৌধুরী। বলেন, এই পুলিশ সুপার ফরিদপুরে আসার পর নগরকান্দায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। নগরকান্দা সন্ত্রাসের অভয়ারণ্য হয়ে উঠেছে।
এমপি বলেন, বৃহস্পতিবার (১১ মে) বিকেলে সহস্রাধিক ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে নগরকান্দা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলা করে চেয়ার, সাইনবোর্ড ও কাচ ভাঙচুর করে। বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি নিচে ফেলে দিয়েছে। ঘটনাস্থলে শত শত পুলিশ সদস্য উপস্থিত থাকলেও কাউকে গ্রেপ্তার করলেন না।
সভায় পুলিশ সুপার উপস্থিত ছিলেন না। সভায় উপস্থিত একাধিক সূত্র বলেছে, এমপির এই বক্তব্যে সভায় অসন্তোষ জানান জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হকসহ কয়েকজন। এমপির উদ্দেশে শামীম হক বলেন, সংসদ সদস্য হয়ে এভাবে একজন পুলিশ কর্মকর্তার নামে ঢালাও অভিযোগ না করে চিঠি আকারে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দিলে শোভন হতো।
সভার শেষ দিকে এমপি শাহদাব বলেন, ‘আমার বক্তব্য কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নয়। জেলা পুলিশের প্রধানের বিরুদ্ধে। কেননা উনি দায়িত্বে আছেন এবং ওনার দায়িত্বে অবহেলার কারণে এসব ঘটনা ঘটছে।’
নগরকান্দা পৌরসভার মেয়র ও পৌর যুবলীগের সভাপতি নিমাই চন্দ্র সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এমপি লাবু চৌধুরী ও জামাল হোসেন দল ও দলের সমর্থকদের ভালোবাসেন না। তাঁরা দুজন শুধু এমপি হতে চান। এ জন্যই নগরকান্দায় এত অভ্যন্তরীণ কোন্দল।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে