হোসাইন আহমদ, শান্তিগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
শান্তিগঞ্জে খাই হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের অন্তত ২০ স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। গতকাল বুধবার থেকে এসব ফাটল দিয়ে হাওরে ঢুকছে পানি। এতে যেকোনো মুহূর্তে বাঁধ ভেঙে ফসল তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কায় রয়েছেন কৃষকেরা।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, কালবৈশাখী, ভারী বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে নদ-নদীর পানি বাড়ায় ফসলের ভান্ডার খ্যাত দেখার হাওর, সাংহাইর হাওর, জামখোলা হাওর, খাই হাওর ও কাউয়াজুরী হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে। এদিকে বাঁধ রক্ষায় পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো), প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় কৃষকেরা দিন-রাত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় ছোট বড় ২৩টি হাওরে মোট ১৮ হাজার ৩১৫ হেক্টর ও হাওরের বাইরে ৩ হাজার ৯১০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৯ হাজার ১৫৮ হেক্টর জমির ধান কাটা হয়েছে। চলতি বছর ধান কাটতে শ্রমিকসংকট থাকলেও সরকার ভর্তুকি মূল্যে ১৩টি ধান কাটার যন্ত্র (কম্বাইন হারভেস্টার) বিতরণ করেছে।
এদিকে উপজেলায় গত তিন দিনে পাউবোর তালিকার বাইরে ইডরা বাড়ই বিলের ৫০ হেক্টর, ডেকার হাওরের একটি অংশে ২০ হেক্টর, আইডরা বিলের ৫ হেক্টর, ইশাকপুর এলাকায় ২ হেক্টরসহ মোট ৭৭ হেক্টর জমির বোরো ধান তলিয়ে গেছে।
এদিকে খাই হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের অধিকাংশ অংশে ছিদ্র দিয়ে পানি ঢোকার খবরে গতকাল বুধবার দুপুরে বাঁধ পরিদর্শনে যান সুনামগঞ্জের স্থানীয় সরকারি বিভাগের উপপরিচালক মো. জাকির হোসেন, শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আনোয়ার উজ জামানসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
শান্তিগঞ্জের পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী মাহবুব আলম বলেন, ‘উপজেলার খাই হাওর, দেখার হাওরসহ বিভিন্ন হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে। ইতিমধ্যে উপজেলার সুরমা, মহাসিং, নাইন্দা, কালনী নদী, লাউগাঙ্গসহ বিভিন্ন নদ-নদীতে অস্বাভাবিকভাবে পানি বেড়েছে। দুই সপ্তাহ ধরে এসব বাঁধ টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছি। তবে এখন পর্যন্ত কোনো বাঁধ ভেঙে ফসলের ক্ষতি হয়নি। আশা করি কৃষকেরা স্বপ্নের ফসল ঘরে তুলতে পারবেন।’
শান্তিগঞ্জ ইউএনও মো. আনোয়ার উজ জামান বলেন, ‘হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ রক্ষায় তাঁবু টানিয়ে নৌকায় অবস্থান করে দিনরাত বাঁধের তদারক করছি। যেখানেই সমস্যা হচ্ছে, সেখানে সমাধান করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
ইউএনও আরও বলেন, ‘বন্যা থেকে বাঁচতে ৮০ ভাগ ধান পাকলেই কেটে ফেলার নির্দেশ দিয়ে এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। আমরাও কৃষকদের দ্রুত ধান কাটার পরামর্শ দিচ্ছি। এ পর্যন্ত হাওরে ৫০ ভাগ ধান কাটা শেষ হয়েছে। আশা করি পানি আর না বাড়লে কৃষকেরা তাঁদের কাঙ্ক্ষিত ফসল ঘরে তুলতে পারবেন।’
শান্তিগঞ্জে খাই হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের অন্তত ২০ স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। গতকাল বুধবার থেকে এসব ফাটল দিয়ে হাওরে ঢুকছে পানি। এতে যেকোনো মুহূর্তে বাঁধ ভেঙে ফসল তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কায় রয়েছেন কৃষকেরা।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, কালবৈশাখী, ভারী বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে নদ-নদীর পানি বাড়ায় ফসলের ভান্ডার খ্যাত দেখার হাওর, সাংহাইর হাওর, জামখোলা হাওর, খাই হাওর ও কাউয়াজুরী হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে। এদিকে বাঁধ রক্ষায় পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো), প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় কৃষকেরা দিন-রাত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় ছোট বড় ২৩টি হাওরে মোট ১৮ হাজার ৩১৫ হেক্টর ও হাওরের বাইরে ৩ হাজার ৯১০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৯ হাজার ১৫৮ হেক্টর জমির ধান কাটা হয়েছে। চলতি বছর ধান কাটতে শ্রমিকসংকট থাকলেও সরকার ভর্তুকি মূল্যে ১৩টি ধান কাটার যন্ত্র (কম্বাইন হারভেস্টার) বিতরণ করেছে।
এদিকে উপজেলায় গত তিন দিনে পাউবোর তালিকার বাইরে ইডরা বাড়ই বিলের ৫০ হেক্টর, ডেকার হাওরের একটি অংশে ২০ হেক্টর, আইডরা বিলের ৫ হেক্টর, ইশাকপুর এলাকায় ২ হেক্টরসহ মোট ৭৭ হেক্টর জমির বোরো ধান তলিয়ে গেছে।
এদিকে খাই হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের অধিকাংশ অংশে ছিদ্র দিয়ে পানি ঢোকার খবরে গতকাল বুধবার দুপুরে বাঁধ পরিদর্শনে যান সুনামগঞ্জের স্থানীয় সরকারি বিভাগের উপপরিচালক মো. জাকির হোসেন, শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আনোয়ার উজ জামানসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
শান্তিগঞ্জের পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী মাহবুব আলম বলেন, ‘উপজেলার খাই হাওর, দেখার হাওরসহ বিভিন্ন হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে। ইতিমধ্যে উপজেলার সুরমা, মহাসিং, নাইন্দা, কালনী নদী, লাউগাঙ্গসহ বিভিন্ন নদ-নদীতে অস্বাভাবিকভাবে পানি বেড়েছে। দুই সপ্তাহ ধরে এসব বাঁধ টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছি। তবে এখন পর্যন্ত কোনো বাঁধ ভেঙে ফসলের ক্ষতি হয়নি। আশা করি কৃষকেরা স্বপ্নের ফসল ঘরে তুলতে পারবেন।’
শান্তিগঞ্জ ইউএনও মো. আনোয়ার উজ জামান বলেন, ‘হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ রক্ষায় তাঁবু টানিয়ে নৌকায় অবস্থান করে দিনরাত বাঁধের তদারক করছি। যেখানেই সমস্যা হচ্ছে, সেখানে সমাধান করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
ইউএনও আরও বলেন, ‘বন্যা থেকে বাঁচতে ৮০ ভাগ ধান পাকলেই কেটে ফেলার নির্দেশ দিয়ে এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। আমরাও কৃষকদের দ্রুত ধান কাটার পরামর্শ দিচ্ছি। এ পর্যন্ত হাওরে ৫০ ভাগ ধান কাটা শেষ হয়েছে। আশা করি পানি আর না বাড়লে কৃষকেরা তাঁদের কাঙ্ক্ষিত ফসল ঘরে তুলতে পারবেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে