শিপুল ইসলাম, রংপুর
নির্মাণের পর আড়াই বছর পার হলেও চালু হয়নি রংপুরের ১০০ শয্যাবিশিষ্ট আধুনিক শিশু হাসপাতাল। রংপুর বিভাগের আট জেলার প্রধান শিশু চিকিৎসাকেন্দ্র হিসেবেই ২০১৭ সালে হাসপাতালটি নির্মাণ করা হয়।
ভবন থাকলেও নিয়োগ দেওয়া হয়নি চিকিৎসকসহ প্রয়োজনীয় জনবল এবং নেই যন্ত্রপাতিও। স্থানীয়দের দাবি, শিগগিরই শুরু করা হোক হাসপাতালটি। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, হাসপাতালটি এখনো ডেডিকেটে করোনা হাসপাতাল হিসেবে চালু আছে। তবে জনবল ও যন্ত্রপাতি দিয়ে হাসপাতালটি চালু করতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
রংপুর স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, রংপুর সদর হাসপাতালের ১ একর ৭৮ শতাংশ জমিতে শিশু হাসপাতাল নির্মাণ শুরু হয় ২০১৭ সালের ২১ নভেম্বর। ৩১ কোটি ৪৮ লাখ ৯২ হাজার ৮০৯ টাকা ব্যয়ে হাসপাতালটি নির্মাণ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স মল্লিক এন্টারপ্রাইজ ও মেসার্স অনিক ট্রেডিং করপোরেশন। নির্মাণকাজ শেষ হলে আনুষ্ঠানিকভাবে সিভিল সার্জনকে ২০২০ সালের ৮ মার্চ হস্তান্তর করা হয় হাসপাতালটি।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) রংপুর মহানগর কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ খন্দকার ফখরুল আনাম বেঞ্জু বলেন, এ হাসপাতালে করোনার রোগীদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। তবে এর মূল উদ্দেশ্যই হলো পূর্ণাঙ্গ শিশু হাসপাতাল হিসেবে সেবা দেওয়া। যেহেতু করোনা সহনশীল পর্যায়ে রয়েছে, সেহেতু এখন শিশু হাসপাতালটি চালু করা হোক। এতে রংপুর অঞ্চলের শিশু রোগের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা সহজ হবে।
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক শরীফুল হাসান বলেন, ১০০ শয্যার আধুনিক শিশু হাসপাতালটি এখনো ডেডিকেটে করোনা হাসপাতাল হিসেবে চালু আছে। এখানে করোনা রোগী ভর্তি আছে।
এখন শিশুবিষয়ক সেবা চালু করার জন্য সরকারের একটা সিদ্ধান্তের বিষয় রয়েছে। করোনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
শরীফুল হাসান আরও বলেন, ‘ভবন হলেই তো হাসপাতাল হয় না। চিকিৎসকসহ জনবল নিয়োগ, যন্ত্রপাতিসহ আরও অনেক ব্যাপার থাকে। সবকিছুর কাগজপত্র সিভিল সার্জনের কাছে আছে। এ বিষয়ে আমিও চিঠি লিখেছি। তবে কবে নাগাদ শিশু হাসপাতাল চালু হবে তা স্বাস্থ্য বিভাগ ও মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নেবে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে সিভিল সার্জন শামীম আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মাধ্যমে বিষয়টি মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি। করোনার কারণে হয়তো সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হচ্ছে। তবে কবে নাগাদ জনবল ও যন্ত্রপাতি দিয়ে হাসপাতালটি চালু হবে তা বলতে পারছি না। ’
নির্মাণের পর আড়াই বছর পার হলেও চালু হয়নি রংপুরের ১০০ শয্যাবিশিষ্ট আধুনিক শিশু হাসপাতাল। রংপুর বিভাগের আট জেলার প্রধান শিশু চিকিৎসাকেন্দ্র হিসেবেই ২০১৭ সালে হাসপাতালটি নির্মাণ করা হয়।
ভবন থাকলেও নিয়োগ দেওয়া হয়নি চিকিৎসকসহ প্রয়োজনীয় জনবল এবং নেই যন্ত্রপাতিও। স্থানীয়দের দাবি, শিগগিরই শুরু করা হোক হাসপাতালটি। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, হাসপাতালটি এখনো ডেডিকেটে করোনা হাসপাতাল হিসেবে চালু আছে। তবে জনবল ও যন্ত্রপাতি দিয়ে হাসপাতালটি চালু করতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
রংপুর স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, রংপুর সদর হাসপাতালের ১ একর ৭৮ শতাংশ জমিতে শিশু হাসপাতাল নির্মাণ শুরু হয় ২০১৭ সালের ২১ নভেম্বর। ৩১ কোটি ৪৮ লাখ ৯২ হাজার ৮০৯ টাকা ব্যয়ে হাসপাতালটি নির্মাণ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স মল্লিক এন্টারপ্রাইজ ও মেসার্স অনিক ট্রেডিং করপোরেশন। নির্মাণকাজ শেষ হলে আনুষ্ঠানিকভাবে সিভিল সার্জনকে ২০২০ সালের ৮ মার্চ হস্তান্তর করা হয় হাসপাতালটি।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) রংপুর মহানগর কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ খন্দকার ফখরুল আনাম বেঞ্জু বলেন, এ হাসপাতালে করোনার রোগীদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। তবে এর মূল উদ্দেশ্যই হলো পূর্ণাঙ্গ শিশু হাসপাতাল হিসেবে সেবা দেওয়া। যেহেতু করোনা সহনশীল পর্যায়ে রয়েছে, সেহেতু এখন শিশু হাসপাতালটি চালু করা হোক। এতে রংপুর অঞ্চলের শিশু রোগের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা সহজ হবে।
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক শরীফুল হাসান বলেন, ১০০ শয্যার আধুনিক শিশু হাসপাতালটি এখনো ডেডিকেটে করোনা হাসপাতাল হিসেবে চালু আছে। এখানে করোনা রোগী ভর্তি আছে।
এখন শিশুবিষয়ক সেবা চালু করার জন্য সরকারের একটা সিদ্ধান্তের বিষয় রয়েছে। করোনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
শরীফুল হাসান আরও বলেন, ‘ভবন হলেই তো হাসপাতাল হয় না। চিকিৎসকসহ জনবল নিয়োগ, যন্ত্রপাতিসহ আরও অনেক ব্যাপার থাকে। সবকিছুর কাগজপত্র সিভিল সার্জনের কাছে আছে। এ বিষয়ে আমিও চিঠি লিখেছি। তবে কবে নাগাদ শিশু হাসপাতাল চালু হবে তা স্বাস্থ্য বিভাগ ও মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নেবে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে সিভিল সার্জন শামীম আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মাধ্যমে বিষয়টি মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি। করোনার কারণে হয়তো সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হচ্ছে। তবে কবে নাগাদ জনবল ও যন্ত্রপাতি দিয়ে হাসপাতালটি চালু হবে তা বলতে পারছি না। ’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে