মো. আতাউর রহমান, জয়পুরহাট
অধিক লাভের আশায় তিন ধরনের সবজি চাষ করছেন তিনি। এ কারণে সাড়ে ছয় বিঘা জমির পাঁচ বিঘাতে ধান চাষ করলেও দেড় বিঘা জমিতে শসা, করলা ও তরমুজের চাষ করছেন। স্থানীয় কৃষি বিভাগের পরামর্শে ‘পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য’ এবং ‘খাদ্যনিরাপত্তা’ কর্মসূচির আওতায় এ কাজ করেছেন জয়পুরহাট সদর উপজেলার কোমর গ্রামের কৃষক ওয়ারেছ। একসঙ্গে তিন সবজি চাষের কারণ হিসেবে বলছেন, কোনো কারণে এক ফসলের লোকসান হলে আরেকটি ফসলের লাভ দিয়েই লোকসান পুষিয়ে নেওয়া যাবে।
সবজিচাষি ওয়ারেছ বলেন, ধানের চেয়ে সবজি চাষে পরিশ্রমও বেশি; লাভও বেশি। কারণ, প্রতি বিঘা জমিতে ধান উৎপাদনের ক্ষেত্রে চারা রোপণ থেকে ফসল তোলা পর্যন্ত মোট খরচ হয় ১২ থেকে ১৪ হাজার টাকা। ফলন হয় ১৪ থেকে ২০ মণ ধান। সব খরচ বাদ দিয়ে লাভ থাকে ৮ থেকে ১৪ হাজার টাকা। সেই হিসাবে ধানের দুই মৌসুমে (বোরো এবং আমন) এ ফসলের উৎপাদন খরচ, ব্যয় এবং আয়ও দ্বিগুণ হবে। আর এ অনুপাতে ৪৭ শতক জমিতে ধান চাষ করে ২৪ থেকে ৪০ হাজার টাকার বেশি লাভ করা সম্ভব হবে না। কিন্তু একই সময়ে দেড় বিঘা জমিতে সবজি চাষের জন্য সব মিলিয়ে খরচ হবে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দিয়ে লাভ থাকবে অন্তত দেড় লাখ থেকে ২ লাখ টাকা।
কৃষক ওয়ারেছ বলেন, ‘কেবল আমিই নয়, অনেকেই ‘পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য’ এবং ‘খাদ্য নিরাপত্তা’ কর্মসূচির আওতায় ধানের পাশাপাশি বিভিন্ন সবজি চাষ করছেন। এ তালিকায় আছেন কোমর গ্রাম কুমড়োপাড়ার বকুল, আহসান, এন্তাজুল, নুরুল ও রেজোয়ানসহ অনেকে।
কৃষক ওয়ারেছ বলেন, ‘মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে সবজির চাষ করছি। এ পদ্ধতিতে মোটা পলিথিন কাগজের সাহায্যে সবজিখেতের বেডগুলো ঢেকে দেওয়া হয়েছে। এ জন্য এটি একটি পরিবেশবান্ধব ও বিষমুক্ত পদ্ধতি। এতে সবজির বেডে আগাছা ও ঘাস জন্মায় না। আশা করছি, আর এক মাস পরই জমি থেকে শসা, করলা এবং তরমুজ তোলা যাবে।’
একসঙ্গে তিন প্রকার সবজি চাষের কারণ জানতে ওয়ারেছ বলেন, কোনো কারণে একটা ফসলে লোকসানও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে দ্বিতীয় বা তৃতীয় ফসলের লাভ দিয়েই সেই লোকসান পুষিয়ে নেওয়া যাবে।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কায়ছার ইকবাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষকদের বিভিন্ন ধরনের সবজি এবং ফলমূল চাষে উৎসাহী করে তুলছি। এই বলে যে, খাদ্যনিরাপত্তার জন্য সবাই ধান এবং আলু যেমন চাষ করবেন; পরিবারের পুষ্টি এবং অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য তেমনি সবজি এবং ফলমূল চাষ করতে হবে। কোনো কৃষকের যদি ৫ বিঘা জমি থাকে। তার মধ্যে থেকে এক বিঘা জমিতে সবজি এবং ফলমূল লাগানোর পরামর্শ দিচ্ছি। এতে কৃষক মহল থেকে বেশ সাড়াও মিলছে। ফলে এ জেলায় আগের চেয়ে সবজির চাষও বেড়েছে।’
অধিক লাভের আশায় তিন ধরনের সবজি চাষ করছেন তিনি। এ কারণে সাড়ে ছয় বিঘা জমির পাঁচ বিঘাতে ধান চাষ করলেও দেড় বিঘা জমিতে শসা, করলা ও তরমুজের চাষ করছেন। স্থানীয় কৃষি বিভাগের পরামর্শে ‘পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য’ এবং ‘খাদ্যনিরাপত্তা’ কর্মসূচির আওতায় এ কাজ করেছেন জয়পুরহাট সদর উপজেলার কোমর গ্রামের কৃষক ওয়ারেছ। একসঙ্গে তিন সবজি চাষের কারণ হিসেবে বলছেন, কোনো কারণে এক ফসলের লোকসান হলে আরেকটি ফসলের লাভ দিয়েই লোকসান পুষিয়ে নেওয়া যাবে।
সবজিচাষি ওয়ারেছ বলেন, ধানের চেয়ে সবজি চাষে পরিশ্রমও বেশি; লাভও বেশি। কারণ, প্রতি বিঘা জমিতে ধান উৎপাদনের ক্ষেত্রে চারা রোপণ থেকে ফসল তোলা পর্যন্ত মোট খরচ হয় ১২ থেকে ১৪ হাজার টাকা। ফলন হয় ১৪ থেকে ২০ মণ ধান। সব খরচ বাদ দিয়ে লাভ থাকে ৮ থেকে ১৪ হাজার টাকা। সেই হিসাবে ধানের দুই মৌসুমে (বোরো এবং আমন) এ ফসলের উৎপাদন খরচ, ব্যয় এবং আয়ও দ্বিগুণ হবে। আর এ অনুপাতে ৪৭ শতক জমিতে ধান চাষ করে ২৪ থেকে ৪০ হাজার টাকার বেশি লাভ করা সম্ভব হবে না। কিন্তু একই সময়ে দেড় বিঘা জমিতে সবজি চাষের জন্য সব মিলিয়ে খরচ হবে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দিয়ে লাভ থাকবে অন্তত দেড় লাখ থেকে ২ লাখ টাকা।
কৃষক ওয়ারেছ বলেন, ‘কেবল আমিই নয়, অনেকেই ‘পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য’ এবং ‘খাদ্য নিরাপত্তা’ কর্মসূচির আওতায় ধানের পাশাপাশি বিভিন্ন সবজি চাষ করছেন। এ তালিকায় আছেন কোমর গ্রাম কুমড়োপাড়ার বকুল, আহসান, এন্তাজুল, নুরুল ও রেজোয়ানসহ অনেকে।
কৃষক ওয়ারেছ বলেন, ‘মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে সবজির চাষ করছি। এ পদ্ধতিতে মোটা পলিথিন কাগজের সাহায্যে সবজিখেতের বেডগুলো ঢেকে দেওয়া হয়েছে। এ জন্য এটি একটি পরিবেশবান্ধব ও বিষমুক্ত পদ্ধতি। এতে সবজির বেডে আগাছা ও ঘাস জন্মায় না। আশা করছি, আর এক মাস পরই জমি থেকে শসা, করলা এবং তরমুজ তোলা যাবে।’
একসঙ্গে তিন প্রকার সবজি চাষের কারণ জানতে ওয়ারেছ বলেন, কোনো কারণে একটা ফসলে লোকসানও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে দ্বিতীয় বা তৃতীয় ফসলের লাভ দিয়েই সেই লোকসান পুষিয়ে নেওয়া যাবে।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কায়ছার ইকবাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষকদের বিভিন্ন ধরনের সবজি এবং ফলমূল চাষে উৎসাহী করে তুলছি। এই বলে যে, খাদ্যনিরাপত্তার জন্য সবাই ধান এবং আলু যেমন চাষ করবেন; পরিবারের পুষ্টি এবং অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য তেমনি সবজি এবং ফলমূল চাষ করতে হবে। কোনো কৃষকের যদি ৫ বিঘা জমি থাকে। তার মধ্যে থেকে এক বিঘা জমিতে সবজি এবং ফলমূল লাগানোর পরামর্শ দিচ্ছি। এতে কৃষক মহল থেকে বেশ সাড়াও মিলছে। ফলে এ জেলায় আগের চেয়ে সবজির চাষও বেড়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে