আসাদুজ্জামান রিপন, নরসিংদী
নরসিংদীতে অব্যাহতভাবে গোখাদ্যের দাম বাড়ায় উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি ও লোকসানের আশঙ্কায় কমেছে কোরবানির গরু মোটাতাজাকরণ খামারের সংখ্যা। জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী এ বছর জেলায় ৮ হাজার খামারি গরু মোটাতাজা করছেন। গত বছর এই খামারির সংখ্যা ছিল ১০ হাজার। তবে খামারির সংখ্যা কমলেও চাহিদার বেশি কোরবানির পশু প্রস্তুত হয়েছে বলে দাবি জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের।
জেলার বিভিন্ন এলাকার খামারিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোরবানির হাটে দেশি পদ্ধতিতে লালন-পালন করা গরুর চাহিদা বেশি। তুলনামূলকভাবে লাভজনক হওয়ায় গরু মোটাতাজাকরণ করে কোরবানির হাটে বিক্রিতে খামারিদের আগ্রহ বেশি।
লাভের আশায় প্রতিবছর ৬ থেকে ১০ মাস আগে থেকে স্থানীয় পশুর হাটসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে গরু কিনে মোটাতাজাকরণে লালন-পালন শুরু করেন তাঁরা। এসব গরু মোটাতাজাকরণে কোনো প্রকার ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার না করে ঘাস, খড়, খইল, কুড়া, ভুসিসহ দেশি সব খাবার খাওয়ানো হয়। জেলার চাহিদা মিটিয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানেও এসব পশুর চাহিদা বেশি। তবে কখনো কখনো দেশের বাইরে থেকে গরু আমদানির কারণে লোকসানের মুখেও পড়তে হয় তাঁদের।
খামারিরা জানান, চলতি বছর পশুখাদ্যের দাম ও শ্রমিকের মজুরিসহ অন্যান্য খরচ অনেক বেড়েছে। তাই গরু লালন-পালনে খরচ বেড়েছে কয়েক গুণ। এ জন্য অনেকেই এবার গরু মোটাতাজাকরণে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। তাই জেলাজুড়ে কমেছে গরু মোটাতাজাকরণ খামারের সংখ্যা। বাড়তি ব্যয়ে যাঁরা এ বছর খামার পরিচালনা করছেন, তাঁদেরও আশঙ্কা দেশের বাইরে থেকে গরু আমদানি করা হলে লোকসানের মুখে পড়তে হবে।
শিবপুর উপজেলার ইটাখোলা এলাকার খামারি কিবরিয়া গাজী বলেন, ‘প্রায় প্রতিবছরই গরু লালন-পালনে লোকসান গুনতে হয়। এ বছরও গোখাদ্যের দাম মাত্রাতিরিক্ত বেড়েছে। প্রতিবছর ৮০ থেকে ৯০টি গরু লালন-পালন করে থাকি। এ বছর খাদ্যের দাম বাড়ার কারণে লোকসানের আশঙ্কায় ৩০টি গরু লালন-পালন করছি।’
পলাশ উপজেলার ডাঙ্গা এলাকার একটি খামারের ব্যবস্থাপক মামুনুর রশীদ সুমন বলেন, ‘আশানুরূপ লাভের জন্যই এ বছর ১৫০টি গরু মোটাতাজা করা হচ্ছে। গোখাদ্যের দাম বাড়ায় বেড়েছে লালন-পালন খরচ।’
একই এলাকার আরেক খামারি আহাম্মদ মিয়া বলেন, ‘এ বছর বাড়তি খরচ হলেও যদি দেশের বাইরে থেকে গরু আমদানি না হয়, তাহলে লাভবান হওয়ার আশা করছি।’
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান খান বলেন, ‘গত বছর ১০ হাজার খামারি থাকলেও এ বছর ৮ হাজার খামারি দেশি পদ্ধতিতে প্রায় ৬৫ হাজার পশু মোটাতাজা করছেন। এর বিপরীতে জেলার চাহিদা রয়েছে ৫৬ হাজার পশু। পশু মোটাতাজাকরণে মানবস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার বন্ধে মাঠপর্যায়ে তদারকি করা হচ্ছে। খামারিদের লাভের হার কম হলেও তাঁরা নিশ্চিত লাভবান হবেন।’
নরসিংদীতে অব্যাহতভাবে গোখাদ্যের দাম বাড়ায় উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি ও লোকসানের আশঙ্কায় কমেছে কোরবানির গরু মোটাতাজাকরণ খামারের সংখ্যা। জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী এ বছর জেলায় ৮ হাজার খামারি গরু মোটাতাজা করছেন। গত বছর এই খামারির সংখ্যা ছিল ১০ হাজার। তবে খামারির সংখ্যা কমলেও চাহিদার বেশি কোরবানির পশু প্রস্তুত হয়েছে বলে দাবি জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের।
জেলার বিভিন্ন এলাকার খামারিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোরবানির হাটে দেশি পদ্ধতিতে লালন-পালন করা গরুর চাহিদা বেশি। তুলনামূলকভাবে লাভজনক হওয়ায় গরু মোটাতাজাকরণ করে কোরবানির হাটে বিক্রিতে খামারিদের আগ্রহ বেশি।
লাভের আশায় প্রতিবছর ৬ থেকে ১০ মাস আগে থেকে স্থানীয় পশুর হাটসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে গরু কিনে মোটাতাজাকরণে লালন-পালন শুরু করেন তাঁরা। এসব গরু মোটাতাজাকরণে কোনো প্রকার ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার না করে ঘাস, খড়, খইল, কুড়া, ভুসিসহ দেশি সব খাবার খাওয়ানো হয়। জেলার চাহিদা মিটিয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানেও এসব পশুর চাহিদা বেশি। তবে কখনো কখনো দেশের বাইরে থেকে গরু আমদানির কারণে লোকসানের মুখেও পড়তে হয় তাঁদের।
খামারিরা জানান, চলতি বছর পশুখাদ্যের দাম ও শ্রমিকের মজুরিসহ অন্যান্য খরচ অনেক বেড়েছে। তাই গরু লালন-পালনে খরচ বেড়েছে কয়েক গুণ। এ জন্য অনেকেই এবার গরু মোটাতাজাকরণে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। তাই জেলাজুড়ে কমেছে গরু মোটাতাজাকরণ খামারের সংখ্যা। বাড়তি ব্যয়ে যাঁরা এ বছর খামার পরিচালনা করছেন, তাঁদেরও আশঙ্কা দেশের বাইরে থেকে গরু আমদানি করা হলে লোকসানের মুখে পড়তে হবে।
শিবপুর উপজেলার ইটাখোলা এলাকার খামারি কিবরিয়া গাজী বলেন, ‘প্রায় প্রতিবছরই গরু লালন-পালনে লোকসান গুনতে হয়। এ বছরও গোখাদ্যের দাম মাত্রাতিরিক্ত বেড়েছে। প্রতিবছর ৮০ থেকে ৯০টি গরু লালন-পালন করে থাকি। এ বছর খাদ্যের দাম বাড়ার কারণে লোকসানের আশঙ্কায় ৩০টি গরু লালন-পালন করছি।’
পলাশ উপজেলার ডাঙ্গা এলাকার একটি খামারের ব্যবস্থাপক মামুনুর রশীদ সুমন বলেন, ‘আশানুরূপ লাভের জন্যই এ বছর ১৫০টি গরু মোটাতাজা করা হচ্ছে। গোখাদ্যের দাম বাড়ায় বেড়েছে লালন-পালন খরচ।’
একই এলাকার আরেক খামারি আহাম্মদ মিয়া বলেন, ‘এ বছর বাড়তি খরচ হলেও যদি দেশের বাইরে থেকে গরু আমদানি না হয়, তাহলে লাভবান হওয়ার আশা করছি।’
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান খান বলেন, ‘গত বছর ১০ হাজার খামারি থাকলেও এ বছর ৮ হাজার খামারি দেশি পদ্ধতিতে প্রায় ৬৫ হাজার পশু মোটাতাজা করছেন। এর বিপরীতে জেলার চাহিদা রয়েছে ৫৬ হাজার পশু। পশু মোটাতাজাকরণে মানবস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার বন্ধে মাঠপর্যায়ে তদারকি করা হচ্ছে। খামারিদের লাভের হার কম হলেও তাঁরা নিশ্চিত লাভবান হবেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে