চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের করোনাভাইরাসের টিকাদান কর্মসূচির সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আপ্যায়ন, পরিবহন, সম্মানী ভাতা এবং প্রচার কার্যক্রমে ২৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তৎকালীন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাসহ (বর্তমানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে।
এসব ঘটনায় প্রতিবাদে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করায় দুই অস্থায়ী কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও অভিযোগ। এ ছাড়া ভুক্তভোগীরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক, দুদকের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে আরও একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, করোনা মহামারি প্রতিরোধে গণটিকার কার্যক্রম চলাকালীন সরকার টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আপ্যায়ন বাবদ অর্থ বরাদ্দ করে। তৎকালীন চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হাসিবুর রহমান এই টাকা উত্তোলন করলেও তা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দেননি।
জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের করোনার টিকাদান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্য ২০২১ সালের ২১ মার্চ ৫১ হাজার ২৮৮ টাকা, একই বছরের ৩ জুন ১২ লাখ ৯০ হাজার ৯৩০ টাকা, ১০ জুন ৬৭ হাজার ৭১০ টাকা ও ২৪ জুন ১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৬৪ টাকা বরাদ্দ করা হয়। এ ছাড়া একই বছরের টিকা পরিবহনের জন্য ৪ লাখ ৮৬ হাজার টাকা, সম্মানী ভাতা ২৫ হাজার ২০০ টাকা ও প্রচার কার্যক্রমের জন্য ৩৮ হাজার ৮০ টাকা উত্তোলন করেন হাসিবুর রহমান। কিন্তু এসব টাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কেউ পাননি বলে জানা গেছে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানরা জানান, গণটিকার কার্যক্রম চলাকালীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ইউপি চেয়ারম্যানরাই আপ্যায়নের ব্যবস্থা করেন এবং প্রচার ও টিকা পরিবহনের জন্য তৎকালীন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হাসিবুর রহমানকে টাকা দেন। তিনি সরকারের বরাদ্দ করা টাকা বণ্টন না করেই চেয়ারম্যানদের টাকা দিয়ে টিকাদান কর্মসূচিতে যুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সামান্য নাশতা করান।
এ ছাড়া ২০২২ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে ৮ এপ্রিল পর্যন্ত টিকাদান কর্মসূচির স্বেচ্ছাসেবক-শ্রমিকদের মজুরি ও পরিবহন খাতের জন্য বরাদ্দ করা আরও ৬ লাখ টাকা ৩৩ হাজার টাকাসহ ২৭ লাখ ৪৮ হাজার ৯৭২ টাকা আত্মসাৎ করেন। এসব বিষয়ে প্রতিবাদ করে গত জুনে সোলায়মান ও বেলাল নামের দুজন অস্থায়ী কর্মচারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এ কারণে ওই দুই কর্মচারীকে ওই মাসেই চাকরিচ্যুত করা হয়।
চাকরিচ্যুত সোলায়মান ও বেলাল বলেন, করোনার টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে তাঁরা নিরলসভাবে কাজ করে সময়মতো পরিবহন করে কেন্দ্রগুলোতে টিকা পৌঁছে দেন। কিন্তু তৎকালীন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হাসিবুর রহমান তাঁদের সামান্য কিছু টাকা দিলে তাঁরা তা নিতে রাজি হননি। এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দায়ের করার খবর শুনে তাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়।
এদিকে পদোন্নতি পেয়ে চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি হাসিবুর রহমান সহকারী পরিচালক হিসেবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে যোগদান করেন। পরে ১৬ ফেব্রুয়ারি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হিসেবে গোলাম কিবরিয়া যোগদান করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক টিকাদান কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন বলেন, সরকারের কর্মসূচি অনুযায়ী করোনার টিকাদান কর্মসূচি শতভাগ বাস্তবায়ন করার জন্য তাঁরা নিরলসভাবে কাজ করেছেন। সরকারিভাবে কোনো আপ্যায়ন বা সম্মানী ভাতা দেওয়া হয়নি। যেসব ইউনিয়নে দায়িত্ব পালন করেছেন, সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানরাই তাঁদের আপ্যায়ন করিয়েছেন।
উপজেলার কাশিনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন বলেন, গণটিকা কার্যক্রমের সময় তিনি কর্মসূচি বাস্তবায়নের সঙ্গে যুক্ত স্বেচ্ছাসেবক ও টিকাদান কর্মীদের আপ্যায়ন করেন। এ ছাড়া টিকা পরিবহনের জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কাছে খরচের টাকা দিয়েছেন।
অভিযুক্ত হাসিবুর রহমান বলেন, বরাদ্দ করা টাকা উত্তোলনের পর তিনি ইপিআইয়ের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট আনোয়ার হোসেনের হাতে দিয়েছেন। তিনি এ টাকা খরচ করেছেন।
তবে হাসিবুর রহমানের অভিযোগ অস্বীকার করে আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমার হাতে কোনো টাকা দেওয়া হয়নি। সম্পূর্ণ টাকা হাসিবুর রহমান নিজের পকেটে নিয়েছেন।’
বর্তমান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়া দুই অস্থায়ী শ্রমিকের চাকরিচ্যুতির বিষয়ে বলেন, তাঁরা সময়মতো করোনার টিকা কেন্দ্রগুলোতে পৌঁছে দেননি। বরাদ্দ করা সিএনজিচালিত অটোরিকশা দিয়ে লোকাল ভাড়ায় ব্যস্ত ছিলেন। এ জন্য তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। নোটিশের জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় তাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে আপ্যায়নসহ বিভিন্ন বরাদ্দের টাকা তৎকালীন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হাসিবুর রহমান আত্মসাৎ করেছেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আপনারা স্যারের সঙ্গে কথা বলেন।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর হোসেন বলেন, অভিযোগ পেয়ে তিনি বর্তমান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে বিষয়টি দেখার জন্য দায়িত্ব দেন। তবে দুজনকে চাকরিচ্যুতির বিষয়ে তিনি জানেন না। প্রয়োজনে বিষয়টি আবার দেখবেন।
সিভিল সার্জন মীর মোবারক হোসেন বলেন, ‘টেলিফোনে এত কথা বলা যাবে না। ডকুমেন্ট নিয়ে আমার কার্যালয়ে আসেন। আমি দেখে তখন বক্তব্য প্রদান করব।’
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের করোনাভাইরাসের টিকাদান কর্মসূচির সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আপ্যায়ন, পরিবহন, সম্মানী ভাতা এবং প্রচার কার্যক্রমে ২৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তৎকালীন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাসহ (বর্তমানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে।
এসব ঘটনায় প্রতিবাদে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করায় দুই অস্থায়ী কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও অভিযোগ। এ ছাড়া ভুক্তভোগীরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক, দুদকের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে আরও একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, করোনা মহামারি প্রতিরোধে গণটিকার কার্যক্রম চলাকালীন সরকার টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আপ্যায়ন বাবদ অর্থ বরাদ্দ করে। তৎকালীন চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হাসিবুর রহমান এই টাকা উত্তোলন করলেও তা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দেননি।
জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের করোনার টিকাদান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আপ্যায়নের জন্য ২০২১ সালের ২১ মার্চ ৫১ হাজার ২৮৮ টাকা, একই বছরের ৩ জুন ১২ লাখ ৯০ হাজার ৯৩০ টাকা, ১০ জুন ৬৭ হাজার ৭১০ টাকা ও ২৪ জুন ১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৬৪ টাকা বরাদ্দ করা হয়। এ ছাড়া একই বছরের টিকা পরিবহনের জন্য ৪ লাখ ৮৬ হাজার টাকা, সম্মানী ভাতা ২৫ হাজার ২০০ টাকা ও প্রচার কার্যক্রমের জন্য ৩৮ হাজার ৮০ টাকা উত্তোলন করেন হাসিবুর রহমান। কিন্তু এসব টাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কেউ পাননি বলে জানা গেছে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানরা জানান, গণটিকার কার্যক্রম চলাকালীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ইউপি চেয়ারম্যানরাই আপ্যায়নের ব্যবস্থা করেন এবং প্রচার ও টিকা পরিবহনের জন্য তৎকালীন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হাসিবুর রহমানকে টাকা দেন। তিনি সরকারের বরাদ্দ করা টাকা বণ্টন না করেই চেয়ারম্যানদের টাকা দিয়ে টিকাদান কর্মসূচিতে যুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সামান্য নাশতা করান।
এ ছাড়া ২০২২ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে ৮ এপ্রিল পর্যন্ত টিকাদান কর্মসূচির স্বেচ্ছাসেবক-শ্রমিকদের মজুরি ও পরিবহন খাতের জন্য বরাদ্দ করা আরও ৬ লাখ টাকা ৩৩ হাজার টাকাসহ ২৭ লাখ ৪৮ হাজার ৯৭২ টাকা আত্মসাৎ করেন। এসব বিষয়ে প্রতিবাদ করে গত জুনে সোলায়মান ও বেলাল নামের দুজন অস্থায়ী কর্মচারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এ কারণে ওই দুই কর্মচারীকে ওই মাসেই চাকরিচ্যুত করা হয়।
চাকরিচ্যুত সোলায়মান ও বেলাল বলেন, করোনার টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে তাঁরা নিরলসভাবে কাজ করে সময়মতো পরিবহন করে কেন্দ্রগুলোতে টিকা পৌঁছে দেন। কিন্তু তৎকালীন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হাসিবুর রহমান তাঁদের সামান্য কিছু টাকা দিলে তাঁরা তা নিতে রাজি হননি। এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দায়ের করার খবর শুনে তাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়।
এদিকে পদোন্নতি পেয়ে চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি হাসিবুর রহমান সহকারী পরিচালক হিসেবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে যোগদান করেন। পরে ১৬ ফেব্রুয়ারি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হিসেবে গোলাম কিবরিয়া যোগদান করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক টিকাদান কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন বলেন, সরকারের কর্মসূচি অনুযায়ী করোনার টিকাদান কর্মসূচি শতভাগ বাস্তবায়ন করার জন্য তাঁরা নিরলসভাবে কাজ করেছেন। সরকারিভাবে কোনো আপ্যায়ন বা সম্মানী ভাতা দেওয়া হয়নি। যেসব ইউনিয়নে দায়িত্ব পালন করেছেন, সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানরাই তাঁদের আপ্যায়ন করিয়েছেন।
উপজেলার কাশিনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন বলেন, গণটিকা কার্যক্রমের সময় তিনি কর্মসূচি বাস্তবায়নের সঙ্গে যুক্ত স্বেচ্ছাসেবক ও টিকাদান কর্মীদের আপ্যায়ন করেন। এ ছাড়া টিকা পরিবহনের জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কাছে খরচের টাকা দিয়েছেন।
অভিযুক্ত হাসিবুর রহমান বলেন, বরাদ্দ করা টাকা উত্তোলনের পর তিনি ইপিআইয়ের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট আনোয়ার হোসেনের হাতে দিয়েছেন। তিনি এ টাকা খরচ করেছেন।
তবে হাসিবুর রহমানের অভিযোগ অস্বীকার করে আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমার হাতে কোনো টাকা দেওয়া হয়নি। সম্পূর্ণ টাকা হাসিবুর রহমান নিজের পকেটে নিয়েছেন।’
বর্তমান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়া দুই অস্থায়ী শ্রমিকের চাকরিচ্যুতির বিষয়ে বলেন, তাঁরা সময়মতো করোনার টিকা কেন্দ্রগুলোতে পৌঁছে দেননি। বরাদ্দ করা সিএনজিচালিত অটোরিকশা দিয়ে লোকাল ভাড়ায় ব্যস্ত ছিলেন। এ জন্য তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। নোটিশের জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় তাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে আপ্যায়নসহ বিভিন্ন বরাদ্দের টাকা তৎকালীন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হাসিবুর রহমান আত্মসাৎ করেছেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আপনারা স্যারের সঙ্গে কথা বলেন।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর হোসেন বলেন, অভিযোগ পেয়ে তিনি বর্তমান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে বিষয়টি দেখার জন্য দায়িত্ব দেন। তবে দুজনকে চাকরিচ্যুতির বিষয়ে তিনি জানেন না। প্রয়োজনে বিষয়টি আবার দেখবেন।
সিভিল সার্জন মীর মোবারক হোসেন বলেন, ‘টেলিফোনে এত কথা বলা যাবে না। ডকুমেন্ট নিয়ে আমার কার্যালয়ে আসেন। আমি দেখে তখন বক্তব্য প্রদান করব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে