রিমন রহমান, রাজশাহী
রাজশাহী নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় গেলেই চোখে পড়ছে সারি সারি টবে বট, পাকুড়, লাইকোড়, বৈচি, কামিনী, তেঁতুলসহ বিভিন্ন গাছের বনসাই। বিরাট গাছের অবয়বে ট্রে কিংবা টবের ওপর থাকা খর্বাকৃতির এসব গাছ দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন দর্শনার্থীরা।
দুই বছর পর গত বৃহস্পতিবার নগর ভবনে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ২১তম বনসাই প্রদর্শনী। প্রতিবছর রাজশাহী বনসাই সোসাইটি এই প্রদর্শনীর আয়োজন করে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রদর্শনী চলছে। প্রদর্শনীটি শেষ হবে আজ শনিবার।
রাজশাহী বনসাই সোসাইটি সূত্রে জানা গেছে, ৫০ শিল্পীর সংগঠন রাজশাহী বনসাই সোসাইটি। ২০ বছর ধরে সংগঠনটি প্রতিবছর রাজশাহীতে এই বনসাই প্রদর্শনীর আয়োজন করে। ৫০ সদস্যের কারও একটি, কারও দুটি থেকে শুরু করে একজনের সর্বোচ্চ ১০টি পর্যন্ত বনসাই এখানে প্রদর্শনের জন্য আনা হয়েছে। প্রায় ৫০ ধরনের গাছের ৪০০ বনসাই স্থান পেয়েছে প্রদর্শনীতে। এর মধ্যে ফাইকাসেরই প্রজাতি আছে ৫০টি।
রাজশাহীর নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় নান্দনিক সব বনসাই দেখতে ভিড় করছেন প্রকৃতিপ্রেমীরা। বিরাট গাছের অবয়বে ট্রে কিংবা টবের ওপর থাকা খর্বাকৃতির নান্দনিক এসব বৃক্ষরাজি দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন সবাই। প্রদর্শনীতে নজর কাড়ছে তমাল, শেওড়া, জিলাপির মতো হারিয়ে যেতে বসা বৃক্ষের বনসাই। এ ছাড়া দেশি গাছের মধ্যে আছে পাকুড়, লাইকোড়, বৈচি, বট, কামিনী, তেঁতুলগাছের বনসাই। খেজুরগাছের একটি বনসাই আলাদা করে মুগ্ধ করছে দর্শনার্থীদের। আড়াই ফুটের খেজুরগাছটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে বটগাছ। খেজুরের পাতায় পাতায় ঝুলছে বাবুই পাখির বাসা। প্রদর্শনীতে বিদেশি গাছের মধ্যে আছে মরুর বাওবাব, চায়না বট, ফাইকাস, জুনিপার, ব্যাংকক বোগেন ভিলা, জেড, থাই চেরি ইত্যাদি।
যাঁরা দেখতে যাচ্ছেন তাঁদের দেওয়া হচ্ছে প্রদর্শনী উপলক্ষে বের করা একটি স্মরণিকা। এতে বনসাই করার কলাকৌশল তুলে ধরা আছে। বেশির ভাগ বনসাই এখানে শুধু প্রদর্শনীর জন্য। কিছু বিক্রিও করা হচ্ছে। এগুলোর দাম সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত।
রাজশাহী বনসাই সোসাইটির যুগ্ম সম্পাদক শফিকুল হক হীরা জানান, শহরের কংক্রিটের জীবনে একটু প্রকৃতির ছোঁয়া এনে দিতে তাঁরা প্রতিবছর এই প্রদর্শনী করে থাকেন।
প্রদর্শনী উপলক্ষে বের করা স্মরণিকার সামান্য কয়টা বিজ্ঞাপন থেকে আসা অর্থ এবং সোসাইটির সদস্যদের চাঁদায় এ আয়োজন করা হয়। করোনার জন্য টানা দুই বছর প্রদর্শনী হয়নি। করোনা শেষে এবার ডালপালা মেলেছে বনসাই।
সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ ইসরার আলী বললেন, ‘পুরোনো দেয়াল কিংবা ছাদে অনাদরে জন্মানো গাছ সংগ্রহ করে আমরা বনসাই করি। দিনে দিনে এসব গাছকে সন্তানের মতো লালন করে নান্দনিক রূপ দিই। একেকটা বনসাই করতে ১০ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত লেগে যায়। এটা একটা শিল্প। এই শিল্প দেখে যখন কেউ মুগ্ধ হন, তখন বুকটা ভরে যায়।
দিনের পর দিন ধৈর্য ধরে বনসাই করার এটাই আনন্দ। সে আনন্দ পেতেই বনসাই প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এগুলো দেখে অনেকেরই বনসাইশিল্পের প্রতি প্রেম জাগে।
তাঁরাও বনসাই করেন। তখন তাঁর বাড়ির রুক্ষ ছাদ ভরে ওঠে সবুজে। এটাও আমাদের বড় প্রাপ্তি।’
রাজশাহী নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় গেলেই চোখে পড়ছে সারি সারি টবে বট, পাকুড়, লাইকোড়, বৈচি, কামিনী, তেঁতুলসহ বিভিন্ন গাছের বনসাই। বিরাট গাছের অবয়বে ট্রে কিংবা টবের ওপর থাকা খর্বাকৃতির এসব গাছ দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন দর্শনার্থীরা।
দুই বছর পর গত বৃহস্পতিবার নগর ভবনে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ২১তম বনসাই প্রদর্শনী। প্রতিবছর রাজশাহী বনসাই সোসাইটি এই প্রদর্শনীর আয়োজন করে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রদর্শনী চলছে। প্রদর্শনীটি শেষ হবে আজ শনিবার।
রাজশাহী বনসাই সোসাইটি সূত্রে জানা গেছে, ৫০ শিল্পীর সংগঠন রাজশাহী বনসাই সোসাইটি। ২০ বছর ধরে সংগঠনটি প্রতিবছর রাজশাহীতে এই বনসাই প্রদর্শনীর আয়োজন করে। ৫০ সদস্যের কারও একটি, কারও দুটি থেকে শুরু করে একজনের সর্বোচ্চ ১০টি পর্যন্ত বনসাই এখানে প্রদর্শনের জন্য আনা হয়েছে। প্রায় ৫০ ধরনের গাছের ৪০০ বনসাই স্থান পেয়েছে প্রদর্শনীতে। এর মধ্যে ফাইকাসেরই প্রজাতি আছে ৫০টি।
রাজশাহীর নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় নান্দনিক সব বনসাই দেখতে ভিড় করছেন প্রকৃতিপ্রেমীরা। বিরাট গাছের অবয়বে ট্রে কিংবা টবের ওপর থাকা খর্বাকৃতির নান্দনিক এসব বৃক্ষরাজি দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন সবাই। প্রদর্শনীতে নজর কাড়ছে তমাল, শেওড়া, জিলাপির মতো হারিয়ে যেতে বসা বৃক্ষের বনসাই। এ ছাড়া দেশি গাছের মধ্যে আছে পাকুড়, লাইকোড়, বৈচি, বট, কামিনী, তেঁতুলগাছের বনসাই। খেজুরগাছের একটি বনসাই আলাদা করে মুগ্ধ করছে দর্শনার্থীদের। আড়াই ফুটের খেজুরগাছটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে বটগাছ। খেজুরের পাতায় পাতায় ঝুলছে বাবুই পাখির বাসা। প্রদর্শনীতে বিদেশি গাছের মধ্যে আছে মরুর বাওবাব, চায়না বট, ফাইকাস, জুনিপার, ব্যাংকক বোগেন ভিলা, জেড, থাই চেরি ইত্যাদি।
যাঁরা দেখতে যাচ্ছেন তাঁদের দেওয়া হচ্ছে প্রদর্শনী উপলক্ষে বের করা একটি স্মরণিকা। এতে বনসাই করার কলাকৌশল তুলে ধরা আছে। বেশির ভাগ বনসাই এখানে শুধু প্রদর্শনীর জন্য। কিছু বিক্রিও করা হচ্ছে। এগুলোর দাম সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত।
রাজশাহী বনসাই সোসাইটির যুগ্ম সম্পাদক শফিকুল হক হীরা জানান, শহরের কংক্রিটের জীবনে একটু প্রকৃতির ছোঁয়া এনে দিতে তাঁরা প্রতিবছর এই প্রদর্শনী করে থাকেন।
প্রদর্শনী উপলক্ষে বের করা স্মরণিকার সামান্য কয়টা বিজ্ঞাপন থেকে আসা অর্থ এবং সোসাইটির সদস্যদের চাঁদায় এ আয়োজন করা হয়। করোনার জন্য টানা দুই বছর প্রদর্শনী হয়নি। করোনা শেষে এবার ডালপালা মেলেছে বনসাই।
সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ ইসরার আলী বললেন, ‘পুরোনো দেয়াল কিংবা ছাদে অনাদরে জন্মানো গাছ সংগ্রহ করে আমরা বনসাই করি। দিনে দিনে এসব গাছকে সন্তানের মতো লালন করে নান্দনিক রূপ দিই। একেকটা বনসাই করতে ১০ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত লেগে যায়। এটা একটা শিল্প। এই শিল্প দেখে যখন কেউ মুগ্ধ হন, তখন বুকটা ভরে যায়।
দিনের পর দিন ধৈর্য ধরে বনসাই করার এটাই আনন্দ। সে আনন্দ পেতেই বনসাই প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এগুলো দেখে অনেকেরই বনসাইশিল্পের প্রতি প্রেম জাগে।
তাঁরাও বনসাই করেন। তখন তাঁর বাড়ির রুক্ষ ছাদ ভরে ওঠে সবুজে। এটাও আমাদের বড় প্রাপ্তি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে