সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে করোনা সংক্রমণ উদ্বেগজনকভাবে বাড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। তবে সরকারি নির্দেশনা যথাযথভাবে পালনে ব্যত্যয় ঘটলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া কথা জানিয়েছে উপজেলা শিক্ষা প্রশাসন।
শহরের কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারী স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। পাঠদান চলাকালে দূরত্ব মানছে না শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন শ্রেণিকক্ষে প্রতি বেঞ্চে গাদাগাদি করে পাঠদানে অংশ নিচ্ছে তারা। শিক্ষার্থী, এমনকি শিক্ষক-কর্মচারীদের মুখেও নেই মাস্ক। নির্দেশনায় থাকলেও হাতের নাগালে নেই হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও হাত ধোয়ার কোনো ব্যবস্থা। মাপা হচ্ছে না শিক্ষার্থীদের শরীরের তাপমাত্রা।
অথচ সরকারি নির্দেশনায় রয়েছে এমনভাবে পাঠদান করতে, যাতে এক শ্রেণির শিক্ষার্থীর সঙ্গে অন্য শ্রেণির শিক্ষার্থীদের দেখা বা সাক্ষাৎ না হয়। কিন্তু করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন আতঙ্কের মধ্যেও অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সকালে শিক্ষার্থীদের সমাবেশ করাচ্ছেন। এতে সব শ্রেণির শিক্ষার্থী একসঙ্গে সমবেত হচ্ছে। বিরতিহীন পাঠদানের কথা বলা হলেও দেওয়া হচ্ছে টিফিন। এ সময় শিক্ষার্থীদের মাস্ক ছাড়া জটলা করে আড্ডা দিতে দেখা যায়।
একই অবস্থা অভিভাবকদের মধ্যেও, স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই, যে যাঁর মতো করে চলছেন। শহরের প্রায় প্রতিটি বিদ্যালয়ের সামনেই অভিভাবকদের ভিড়। সেখানে গাদাগাদি করে একে অপরের সঙ্গে গল্প করছেন তাঁরা।
সৈয়দপুর রেলওয়ে সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মাসুদ রানা বলেন, ‘মাস্ক ছাড়া কোনো ছাত্রকেই স্কুলে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। যেসব শিক্ষার্থী মাস্ক ছাড়া স্কুলে এসেছে, তাঁদের জন্য স্কুল থেকেই মাস্কের ব্যবস্থা করেছি। ভর্তি কার্যক্রম চলছে, তাই শিক্ষার্থীদের শরীরের তাপমাত্রা মাপার কাজ নিয়মিত করা যাচ্ছে না।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রেহেনা ইয়াসমিন জানান, তাঁরা এখন শিক্ষার্থীদের টিকা নিয়ে ব্যস্ত। স্বাস্থ্যবিধির ব্যতিক্রম হলে সুনির্দিষ্টভাবে জানালে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন। শিক্ষার্থীরা যাতায়াতের সময় জটলা করে চলা বা স্কুলের বাইরে খাবারের দোকানে গাদাগাদি করা মূলত প্রতিষ্ঠানবহির্ভূত ব্যাপার। তারপরও তাঁরা প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের আরও সচেতন ও দায়িত্বশীল হওয়ার নির্দেশনা দেবেন। আগামী মাসিক সভায় এ নিয়ে তাগাদা দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে করোনা সংক্রমণ উদ্বেগজনকভাবে বাড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। তবে সরকারি নির্দেশনা যথাযথভাবে পালনে ব্যত্যয় ঘটলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া কথা জানিয়েছে উপজেলা শিক্ষা প্রশাসন।
শহরের কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারী স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। পাঠদান চলাকালে দূরত্ব মানছে না শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন শ্রেণিকক্ষে প্রতি বেঞ্চে গাদাগাদি করে পাঠদানে অংশ নিচ্ছে তারা। শিক্ষার্থী, এমনকি শিক্ষক-কর্মচারীদের মুখেও নেই মাস্ক। নির্দেশনায় থাকলেও হাতের নাগালে নেই হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও হাত ধোয়ার কোনো ব্যবস্থা। মাপা হচ্ছে না শিক্ষার্থীদের শরীরের তাপমাত্রা।
অথচ সরকারি নির্দেশনায় রয়েছে এমনভাবে পাঠদান করতে, যাতে এক শ্রেণির শিক্ষার্থীর সঙ্গে অন্য শ্রেণির শিক্ষার্থীদের দেখা বা সাক্ষাৎ না হয়। কিন্তু করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন আতঙ্কের মধ্যেও অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সকালে শিক্ষার্থীদের সমাবেশ করাচ্ছেন। এতে সব শ্রেণির শিক্ষার্থী একসঙ্গে সমবেত হচ্ছে। বিরতিহীন পাঠদানের কথা বলা হলেও দেওয়া হচ্ছে টিফিন। এ সময় শিক্ষার্থীদের মাস্ক ছাড়া জটলা করে আড্ডা দিতে দেখা যায়।
একই অবস্থা অভিভাবকদের মধ্যেও, স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই, যে যাঁর মতো করে চলছেন। শহরের প্রায় প্রতিটি বিদ্যালয়ের সামনেই অভিভাবকদের ভিড়। সেখানে গাদাগাদি করে একে অপরের সঙ্গে গল্প করছেন তাঁরা।
সৈয়দপুর রেলওয়ে সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মাসুদ রানা বলেন, ‘মাস্ক ছাড়া কোনো ছাত্রকেই স্কুলে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। যেসব শিক্ষার্থী মাস্ক ছাড়া স্কুলে এসেছে, তাঁদের জন্য স্কুল থেকেই মাস্কের ব্যবস্থা করেছি। ভর্তি কার্যক্রম চলছে, তাই শিক্ষার্থীদের শরীরের তাপমাত্রা মাপার কাজ নিয়মিত করা যাচ্ছে না।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রেহেনা ইয়াসমিন জানান, তাঁরা এখন শিক্ষার্থীদের টিকা নিয়ে ব্যস্ত। স্বাস্থ্যবিধির ব্যতিক্রম হলে সুনির্দিষ্টভাবে জানালে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন। শিক্ষার্থীরা যাতায়াতের সময় জটলা করে চলা বা স্কুলের বাইরে খাবারের দোকানে গাদাগাদি করা মূলত প্রতিষ্ঠানবহির্ভূত ব্যাপার। তারপরও তাঁরা প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের আরও সচেতন ও দায়িত্বশীল হওয়ার নির্দেশনা দেবেন। আগামী মাসিক সভায় এ নিয়ে তাগাদা দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে