ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
বছরের প্রথম দিনে নতুন বই হাতে পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা। তবে এমন উৎসবের দিনে সব বই পায়নি তারা। অনেকেই আবার ফিরেছে খালি হাতে। মন খারাপ করেই বাড়ি ফিরতে হয়েছে তাদের। ময়মনসিংহ জেলায় প্রাথমিকে প্রায় ৩৫ শতাংশ এবং মাধ্যমিকে ৫৩ শতাংশ নতুন বই পেয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। এ ছাড়া বইয়ে ছাপার মান নিয়েও রয়েছে নানান প্রশ্ন।
গতকাল রোববার সকালে নগরের নওমহল মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাথমিকের বই উৎসব এবং বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে মাধ্যমিক পর্যায়ে বই উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বিভাগীয় কমিশনার শফিকুর রেজা বিশ্বাস। উদ্বোধনের পর শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হয়।
নতুন বই হাতে পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে শিক্ষার্থীরা জানায়, বছরের প্রথম দিনেই নতুন বই পেয়ে খুব ভালো লাগছে। এখন বাড়িতে গিয়ে পৃষ্ঠাগুলো উল্টিয়ে দেখব। নতুন নতুন কবিতা-ছড়া পড়ব। নতুন উদ্যম নিয়ে পড়াশোনা শুরু করব।
বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্রী ফারদিন ফারাহ ঊষা জানায়, নতুন কিছু মানেই আনন্দ। সেটা যদি হয় বই, তাহলে সেই আনন্দটা আরও দ্বিগুণ হয়ে যায়। নতুন বছরে নতুন বই পেয়ে নতুন যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছি। নতুনভাবে পড়াশোনা করার অনুপ্রেরণা পেয়েছি।
সুবাইতা জাহান রোজা নামে নওমহল মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক ছাত্রী বলে, ‘আমি দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে তৃতীয় শ্রেণিতে উঠেছি। আমার বই ছয়টা, তবে আমি তিনটা বই পেয়েছি। আর বইয়ের পৃষ্ঠাগুলো ঘোলা ঘোলা। তবু নতুন বই পেয়ে আনন্দ লাগছে।’ তবে বই না পেয়ে মন খারাপ করেছে কেউ কেউ।
বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা উপপরিচালক মোহাম্মদ রকিব উদ্দিন বলেন, সব শিক্ষার্থীই কমবেশি উৎসবের প্রথম দিন বই পেয়েছে। যারা পায়নি, তারা অচিরেই বই পাবে। বই উৎসব কার্যক্রম মাসজুড়েই চলবে।
বিভাগীয় কমিশনার শফিকুর রেজা বিশ্বাস বলেন, বিভাগের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বই উৎসব শুরু হয়েছে। কিছু বই বাকি থাকছে, সেগুলো আসার প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
কয়েক দিনের মধ্যে শিক্ষার্থীরা চাহিদা অনুযায়ী বই পেয়ে যাবে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রাক্-প্রাথমিকে শতভাগ বই পেলেও প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ৩৪ দশমিক ৭২ শতাংশ বই প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দেওয়া হয়েছে। জেলায় মোট প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৪ হাজার ৭১৯টি। এতে মোট শিক্ষার্থী ৭ লাখ ৩৩ হাজার ৪৪০ জন। নতুন বইয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩৭ লাখ ৭২ হাজার থাকলেও দেওয়া হয়েছে ১৩ লাখ ৯৬ হাজার বই।
বছরের প্রথম দিনে নতুন বই হাতে পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা। তবে এমন উৎসবের দিনে সব বই পায়নি তারা। অনেকেই আবার ফিরেছে খালি হাতে। মন খারাপ করেই বাড়ি ফিরতে হয়েছে তাদের। ময়মনসিংহ জেলায় প্রাথমিকে প্রায় ৩৫ শতাংশ এবং মাধ্যমিকে ৫৩ শতাংশ নতুন বই পেয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। এ ছাড়া বইয়ে ছাপার মান নিয়েও রয়েছে নানান প্রশ্ন।
গতকাল রোববার সকালে নগরের নওমহল মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাথমিকের বই উৎসব এবং বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে মাধ্যমিক পর্যায়ে বই উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বিভাগীয় কমিশনার শফিকুর রেজা বিশ্বাস। উদ্বোধনের পর শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হয়।
নতুন বই হাতে পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে শিক্ষার্থীরা জানায়, বছরের প্রথম দিনেই নতুন বই পেয়ে খুব ভালো লাগছে। এখন বাড়িতে গিয়ে পৃষ্ঠাগুলো উল্টিয়ে দেখব। নতুন নতুন কবিতা-ছড়া পড়ব। নতুন উদ্যম নিয়ে পড়াশোনা শুরু করব।
বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্রী ফারদিন ফারাহ ঊষা জানায়, নতুন কিছু মানেই আনন্দ। সেটা যদি হয় বই, তাহলে সেই আনন্দটা আরও দ্বিগুণ হয়ে যায়। নতুন বছরে নতুন বই পেয়ে নতুন যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছি। নতুনভাবে পড়াশোনা করার অনুপ্রেরণা পেয়েছি।
সুবাইতা জাহান রোজা নামে নওমহল মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক ছাত্রী বলে, ‘আমি দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে তৃতীয় শ্রেণিতে উঠেছি। আমার বই ছয়টা, তবে আমি তিনটা বই পেয়েছি। আর বইয়ের পৃষ্ঠাগুলো ঘোলা ঘোলা। তবু নতুন বই পেয়ে আনন্দ লাগছে।’ তবে বই না পেয়ে মন খারাপ করেছে কেউ কেউ।
বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা উপপরিচালক মোহাম্মদ রকিব উদ্দিন বলেন, সব শিক্ষার্থীই কমবেশি উৎসবের প্রথম দিন বই পেয়েছে। যারা পায়নি, তারা অচিরেই বই পাবে। বই উৎসব কার্যক্রম মাসজুড়েই চলবে।
বিভাগীয় কমিশনার শফিকুর রেজা বিশ্বাস বলেন, বিভাগের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বই উৎসব শুরু হয়েছে। কিছু বই বাকি থাকছে, সেগুলো আসার প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
কয়েক দিনের মধ্যে শিক্ষার্থীরা চাহিদা অনুযায়ী বই পেয়ে যাবে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রাক্-প্রাথমিকে শতভাগ বই পেলেও প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ৩৪ দশমিক ৭২ শতাংশ বই প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দেওয়া হয়েছে। জেলায় মোট প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৪ হাজার ৭১৯টি। এতে মোট শিক্ষার্থী ৭ লাখ ৩৩ হাজার ৪৪০ জন। নতুন বইয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩৭ লাখ ৭২ হাজার থাকলেও দেওয়া হয়েছে ১৩ লাখ ৯৬ হাজার বই।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে