ফারুক হোসেন ফিরোজ, সরিষাবাড়ী (জামালপুর)
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ভাতার টাকা নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন সুবিধাভোগীরা। ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা উত্তোলনের ঝামেলা কমাতে শুরু হয় মোবাইলে ভাতা পরিশোধের কার্যক্রম। ঠিক তখন থেকে শুরু হয়েছে ভোগান্তি। ভাতা গ্রহণকারীদের মোবাইলে ভাতার টাকা না এসে অন্য নম্বরে চলে যাচ্ছে।
এতে বিধবা, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী ভাতার সুবিধাভোগীদের অনেকে টাকা পাচ্ছেন না। তারা বঞ্চিত হচ্ছেন। এতে ব্যাহত হচ্ছে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির উদ্দেশ্য।
উপজেলার ভাটারা ইউনিয়নের মহিষাবাদুরীয়া গ্রামের জরিনা বেগম বলেন, তিনি ভাতার টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে পেতেন।
সেটাই ভালো ছিল। ডিজিট্যাল নিয়মে তিনি ঠিকমতো টাকা পাচ্ছেন না। পরে সমাজ সেবা কার্যালয়ে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন তার টাকা অন্য কারও মোবাইলে চলে গেছে। সমাজ সেবা কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের সহযোগিতা চাইলে তারা পরে আসতে বলেন।
উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের অফিস চলাকালীন সময়ে বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতা বঞ্চিতরা টাকা না পাওয়ার কারণ জানতে এসে প্রায়ই ভিড় জমান। প্রায় সকলের অভিযোগ তাদের ভাতার টাকা অন্য কারও মোবাইল নম্বরে চলে গেছে।
তাদের একজন জরিনা বেওয়া। একই সঙ্গে বয়স্ক ভাতার কার্ড করে অনেকে ৩ বার টাকা পেয়েছেন। তবে তিনি মাত্র ১ বার পেয়েছেন। তিনি বলেন, আগে ব্যাংকে টাকা দিত। সেটাই ভালো ছিল। নতুন করে কার্ড (বই নম্বর-২৪৫৫) করে দেওয়ার পর অনেকে তিন বার টাকা পেয়েছেন। আর তিনি মোবাইলের মাধ্যমে একবার টাকা পেয়েছেন। এখন টাকা পাওয়া যায় না।
শিরীনা বেগম অভিযোগ করে বলেন, তিনি ঠিকমতো তার মোবাইল নম্বর দিয়েছেন। তারপরও তার মোবাইলে টাকা আসেনি। তার বই নম্বর-৩৩১১৬৮৬৩০৩।
পৌর এলাকার শিমল্লাপল্লী গ্রামের খোদেজা বেগমের মতো অনেকের অভিযোগ একই রকমের। খোদেজা বেগম বলেন, বয়স্ক ভাতার টাকা পেতে তিনি নগদ অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। তার নম্বরে টাকা না পাঠিয়ে অন্য নম্বরে টাকা পাঠানো হয়েছে। সেই নম্বরে কল দিলে মোবাইলটি বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। এখন বই হাতে নিয়ে (বই নম্বর-১২৩১) জানতে এসেছেন কীভাবে তার টাকা ফিরে পাবেন।
উপজেলার পিংনা ইউনিয়ন থেকে আসা প্রতিবন্ধী রফিকুল ইসলাম বলেন, এক সঙ্গে অনেকের কার্ড হয়েছে। সবার মোবাইলে টাকা এসেছে ৯ হাজার। তার ফোনে এসেছে মাত্র ২ হাজার ২০০ টাকা।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা অনেকেই বলেন, প্রথম ধাপ ও দ্বিতীয় ধাপে তারা টাকা পেয়েছেন। কিন্তু তৃতীয় ধাপে তারা আর টাকা পাননি। সমাজ সেবা কার্যালয়ে খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছেন তাদের টাকা অন্য নম্বরে চলে গেছে।
এ বিষয়ে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আরিফুর রহমান জানান, এমন অভিযোগ এখন আর তেমনটি নেই। যা ছিল সমাধান করে দেওয়া হয়েছে। নতুন করে কারও সমস্যা দেখা দিলেও তার সমাধান করে দেওয়া হচ্ছে।
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ভাতার টাকা নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন সুবিধাভোগীরা। ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা উত্তোলনের ঝামেলা কমাতে শুরু হয় মোবাইলে ভাতা পরিশোধের কার্যক্রম। ঠিক তখন থেকে শুরু হয়েছে ভোগান্তি। ভাতা গ্রহণকারীদের মোবাইলে ভাতার টাকা না এসে অন্য নম্বরে চলে যাচ্ছে।
এতে বিধবা, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী ভাতার সুবিধাভোগীদের অনেকে টাকা পাচ্ছেন না। তারা বঞ্চিত হচ্ছেন। এতে ব্যাহত হচ্ছে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির উদ্দেশ্য।
উপজেলার ভাটারা ইউনিয়নের মহিষাবাদুরীয়া গ্রামের জরিনা বেগম বলেন, তিনি ভাতার টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে পেতেন।
সেটাই ভালো ছিল। ডিজিট্যাল নিয়মে তিনি ঠিকমতো টাকা পাচ্ছেন না। পরে সমাজ সেবা কার্যালয়ে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন তার টাকা অন্য কারও মোবাইলে চলে গেছে। সমাজ সেবা কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের সহযোগিতা চাইলে তারা পরে আসতে বলেন।
উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের অফিস চলাকালীন সময়ে বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতা বঞ্চিতরা টাকা না পাওয়ার কারণ জানতে এসে প্রায়ই ভিড় জমান। প্রায় সকলের অভিযোগ তাদের ভাতার টাকা অন্য কারও মোবাইল নম্বরে চলে গেছে।
তাদের একজন জরিনা বেওয়া। একই সঙ্গে বয়স্ক ভাতার কার্ড করে অনেকে ৩ বার টাকা পেয়েছেন। তবে তিনি মাত্র ১ বার পেয়েছেন। তিনি বলেন, আগে ব্যাংকে টাকা দিত। সেটাই ভালো ছিল। নতুন করে কার্ড (বই নম্বর-২৪৫৫) করে দেওয়ার পর অনেকে তিন বার টাকা পেয়েছেন। আর তিনি মোবাইলের মাধ্যমে একবার টাকা পেয়েছেন। এখন টাকা পাওয়া যায় না।
শিরীনা বেগম অভিযোগ করে বলেন, তিনি ঠিকমতো তার মোবাইল নম্বর দিয়েছেন। তারপরও তার মোবাইলে টাকা আসেনি। তার বই নম্বর-৩৩১১৬৮৬৩০৩।
পৌর এলাকার শিমল্লাপল্লী গ্রামের খোদেজা বেগমের মতো অনেকের অভিযোগ একই রকমের। খোদেজা বেগম বলেন, বয়স্ক ভাতার টাকা পেতে তিনি নগদ অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। তার নম্বরে টাকা না পাঠিয়ে অন্য নম্বরে টাকা পাঠানো হয়েছে। সেই নম্বরে কল দিলে মোবাইলটি বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। এখন বই হাতে নিয়ে (বই নম্বর-১২৩১) জানতে এসেছেন কীভাবে তার টাকা ফিরে পাবেন।
উপজেলার পিংনা ইউনিয়ন থেকে আসা প্রতিবন্ধী রফিকুল ইসলাম বলেন, এক সঙ্গে অনেকের কার্ড হয়েছে। সবার মোবাইলে টাকা এসেছে ৯ হাজার। তার ফোনে এসেছে মাত্র ২ হাজার ২০০ টাকা।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা অনেকেই বলেন, প্রথম ধাপ ও দ্বিতীয় ধাপে তারা টাকা পেয়েছেন। কিন্তু তৃতীয় ধাপে তারা আর টাকা পাননি। সমাজ সেবা কার্যালয়ে খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছেন তাদের টাকা অন্য নম্বরে চলে গেছে।
এ বিষয়ে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আরিফুর রহমান জানান, এমন অভিযোগ এখন আর তেমনটি নেই। যা ছিল সমাধান করে দেওয়া হয়েছে। নতুন করে কারও সমস্যা দেখা দিলেও তার সমাধান করে দেওয়া হচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে