খায়রুল বাসার নির্ঝর
ঢাকায় আসার অভিজ্ঞতা
প্রথমবার আমি ঢাকায় এসে দুই দিন মাত্র ছিলাম। ‘চন্দ্রবিন্দু’ ব্যান্ডের হয়ে গান গাইতে এসেছিলাম, সেটাকে আসা বলে না সেভাবে। আমরা ঢাকা ক্লাবে উঠে সেদিনই সন্ধ্যাবেলায় একটা টিভি চ্যানেলে প্রায় দুই ঘণ্টার সাক্ষাৎকার দিতে যাই। পরদিন আবার সন্ধ্যাবেলায় ঢাকা ক্লাবে অনুষ্ঠান। ফলে যদি ঢাকা দেখা মানে ঢাকা ক্লাব দেখা হয়, কিন্তু তা তো হতে পারে না। তাই সত্যি বলতে, ঢাকা দেখেছি এবার। তাও বেশি দিন তো না, আমি এসেছি গত রোববার। সেদিন বইমেলায় গেছি। তারপর একুশে ফেব্রুয়ারির আগের রাতে রাস্তায় আলোকসজ্জা দেখেছি।
চন্দ্রবিন্দুর গানে হাস্যরস
মূলত চন্দ্রবিন্দুর গান লেখে দুজন—অনিন্দ্য ও আমি। আমাদের দুজনের মধ্যে একটা স্বাভাবিক কৌতুকবোধ আছে। আমরা মোটামুটি জীবনটাকে একটা মজার জায়গা বলে দেখি। ফলে যখন গান লিখেছি, স্বাভাবিক প্রবণতাই চলে এসেছে। সাধারণত বাংলা গানে কৌতুকবোধটা অতটা থাকে না, তাই আমরা সেটাকে গানে অন্তর্ভুক্ত করব—এমন কোনো সচেতন পরিকল্পনা ছিল না। তবে সত্যি বলতে, যদি হিসাব করে দেখা যায়, চন্দ্রবিন্দুর যত গান আছে হাসির, প্রায় তত গান আছে কান্নার।
নতুন অ্যালবামের খবর
এটা ঠিক যে নতুন অ্যালবাম এবার বের করতে হবেই। এটা একটা প্রাথমিক কর্তব্য এবং সেটায় যে ফাঁকি দেওয়া হয়েছে, কাজটা ভালো হয়নি। কারণ একটা ব্যান্ডের কর্তব্য হচ্ছে, মাঝেমধ্যে অ্যালবাম বের করা। কেউ যদি বলে, এটা কোনো কথা নয় যে প্রতিবছর অ্যালবাম করতে হবে। তবুও ১০ বছরের বিরতি অনেকটা দীর্ঘ সময়। এ বছর ডিজিটালি অ্যালবামটা বের হবে বলে আমরা আশা করছি। যদিও প্রতিবছরের গোড়ায় আমরা সেটা আশা করি। কিন্তু আমরা সত্যিই আশা করছি, এ বছর হবে। কারণ অনেক গান তৈরি হয়ে আছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুপস্থিতি
সোশ্যাল মিডিয়া জিনিসটা আমার অত্যন্ত অপছন্দ। ভিড় জিনিসটাই অপছন্দ। এই সোশ্যাল মিডিয়ায় সবাই এত কিছু বলছে, সেটাতে আমার অস্বস্তি হয়। এটা ভালো হতে পারে, কিন্তু এ জিনিস আমার জন্য নয়। একটা জায়গায় পৃথিবীর সবাই বিশেষজ্ঞ, হতেই পারে, সেটাই হয়তো গণতন্ত্র ও বাক্স্বাধীনতার নিয়ম। কিন্তু আমার মনে হয়, যাঁরা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন, অন্তত পশ্চিম বাংলায়, বাইরের কথা জানি না, তাদের মূল শখ হচ্ছে, সকাল উঠে বিভিন্ন নামজাদা লোককে অপমান করা। এর মধ্যে শুধু নিজের ভেতরের বিষ উগরে দেওয়ার প্রবণতা আছে, এখানে যুক্তি বা শিল্পের সমালোচনা বা চিন্তার চর্চার জায়গাটা কম।
ঢাকায় আসার অভিজ্ঞতা
প্রথমবার আমি ঢাকায় এসে দুই দিন মাত্র ছিলাম। ‘চন্দ্রবিন্দু’ ব্যান্ডের হয়ে গান গাইতে এসেছিলাম, সেটাকে আসা বলে না সেভাবে। আমরা ঢাকা ক্লাবে উঠে সেদিনই সন্ধ্যাবেলায় একটা টিভি চ্যানেলে প্রায় দুই ঘণ্টার সাক্ষাৎকার দিতে যাই। পরদিন আবার সন্ধ্যাবেলায় ঢাকা ক্লাবে অনুষ্ঠান। ফলে যদি ঢাকা দেখা মানে ঢাকা ক্লাব দেখা হয়, কিন্তু তা তো হতে পারে না। তাই সত্যি বলতে, ঢাকা দেখেছি এবার। তাও বেশি দিন তো না, আমি এসেছি গত রোববার। সেদিন বইমেলায় গেছি। তারপর একুশে ফেব্রুয়ারির আগের রাতে রাস্তায় আলোকসজ্জা দেখেছি।
চন্দ্রবিন্দুর গানে হাস্যরস
মূলত চন্দ্রবিন্দুর গান লেখে দুজন—অনিন্দ্য ও আমি। আমাদের দুজনের মধ্যে একটা স্বাভাবিক কৌতুকবোধ আছে। আমরা মোটামুটি জীবনটাকে একটা মজার জায়গা বলে দেখি। ফলে যখন গান লিখেছি, স্বাভাবিক প্রবণতাই চলে এসেছে। সাধারণত বাংলা গানে কৌতুকবোধটা অতটা থাকে না, তাই আমরা সেটাকে গানে অন্তর্ভুক্ত করব—এমন কোনো সচেতন পরিকল্পনা ছিল না। তবে সত্যি বলতে, যদি হিসাব করে দেখা যায়, চন্দ্রবিন্দুর যত গান আছে হাসির, প্রায় তত গান আছে কান্নার।
নতুন অ্যালবামের খবর
এটা ঠিক যে নতুন অ্যালবাম এবার বের করতে হবেই। এটা একটা প্রাথমিক কর্তব্য এবং সেটায় যে ফাঁকি দেওয়া হয়েছে, কাজটা ভালো হয়নি। কারণ একটা ব্যান্ডের কর্তব্য হচ্ছে, মাঝেমধ্যে অ্যালবাম বের করা। কেউ যদি বলে, এটা কোনো কথা নয় যে প্রতিবছর অ্যালবাম করতে হবে। তবুও ১০ বছরের বিরতি অনেকটা দীর্ঘ সময়। এ বছর ডিজিটালি অ্যালবামটা বের হবে বলে আমরা আশা করছি। যদিও প্রতিবছরের গোড়ায় আমরা সেটা আশা করি। কিন্তু আমরা সত্যিই আশা করছি, এ বছর হবে। কারণ অনেক গান তৈরি হয়ে আছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় অনুপস্থিতি
সোশ্যাল মিডিয়া জিনিসটা আমার অত্যন্ত অপছন্দ। ভিড় জিনিসটাই অপছন্দ। এই সোশ্যাল মিডিয়ায় সবাই এত কিছু বলছে, সেটাতে আমার অস্বস্তি হয়। এটা ভালো হতে পারে, কিন্তু এ জিনিস আমার জন্য নয়। একটা জায়গায় পৃথিবীর সবাই বিশেষজ্ঞ, হতেই পারে, সেটাই হয়তো গণতন্ত্র ও বাক্স্বাধীনতার নিয়ম। কিন্তু আমার মনে হয়, যাঁরা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন, অন্তত পশ্চিম বাংলায়, বাইরের কথা জানি না, তাদের মূল শখ হচ্ছে, সকাল উঠে বিভিন্ন নামজাদা লোককে অপমান করা। এর মধ্যে শুধু নিজের ভেতরের বিষ উগরে দেওয়ার প্রবণতা আছে, এখানে যুক্তি বা শিল্পের সমালোচনা বা চিন্তার চর্চার জায়গাটা কম।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে