ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আবারও বাড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। চলতি সপ্তাহেও করোনায় আক্রান্ত হয়ে সদর উপজেলায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। আর গত এক সপ্তাহে প্রায় প্রতিদিনই করোনা শনাক্তের পরিমাণ বেড়েছে। ফলে বাড়ছে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা। এ অবস্থাতেও স্বাস্থ্যবিধি মানতে অনীহা দেখা যাচ্ছে বেশির ভাগ মানুষের মধ্যে। জেলা শহরে মাসব্যাপী শিল্প ও বাণিজ্য মেলার উপচেপড়া ভিড়েও স্বাস্থ্যবিধি পালনে ছিল উদাসীনতা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের কাউতলীতে নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে চলছে মাসব্যাপী শিল্প ও বাণিজ্য মেলা। এই মেলায় প্রতিদিনই বাড়ছে দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জমজমাট এই মেলায় মানা হচ্ছে না কোনো স্বাস্থ্যবিধি। মেলায় ঘুরতে আসা কিছু দর্শনার্থী ছাড়া অনেকেই মাস্ক ছাড়াই ঘোরাফেরা করছেন।
বিক্রেতাদেরও দেখা গেছে মাস্ক হাতে বা থুতনিতে রেখে বেচাকেনা করছেন। সরকার আরোপিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা বা বিশেষত মাস্ক পরার বিষয়ে মেলা আয়োজকও কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। গত ২৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই বাণিজ্য মেলায় প্রতিদিনই এভাবে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছে।
এদিকে গত শনিবার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলার একজন মারা যান। ওই দিন করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল ৮ জনের শরীরে। পরদিন রোববার জেলায় আরও ১০ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর মধ্যে সদর উপজেলার ৮ জন। শনিবারে করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা এ বছরে প্রথম। সঙ্গে সঙ্গে করোনা সংক্রমণেও রয়েছে ঊর্ধ্বগতি। ফলে বাড়ছে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা।
কাউতলী বাণিজ্য মেলায় আসা দর্শনার্থী আশিষ দাস জানান, ইদানীং ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় করোনার প্রকোপ বাড়ছে। কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্যবিধির ব্যাপারে নজর দেওয়া উচিত। একই প্রতিক্রিয়া জানান মেলায় আগত দর্শনার্থী রুবেল মিয়া, আসলাম হোসেন। তাঁদের দাবি, কোনোভাবেই স্বাস্থ্যবিধি মানছে না কেউ। দ্রুত জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাণিজ্য মেলার এক বিক্রেতা বলেন, ‘আমরা মাস্ক পরে থাকি। তবে মুখে মাস্ক রেখে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলতে পারি না। তাই মাস্ক খুলে রাখতে হয়।’
বাণিজ্য মেলা আয়োজকদের পক্ষে মো. শাহ আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘দেশে যে অবস্থা, এ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার আমাদের যখনই বলবে মেলা বন্ধ করতে, আমরা তখনই বন্ধ করে দেব।’
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন মো. একরাম উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার সম্প্রতি যে বিধিনিষেধ জারি করেছে তাতে সাধারণের গণজমায়েত নিরুৎসাহিত করছি। তবে বাণিজ্য মেলার বিষয়ে এখনো সরকারের পক্ষ থেকে কোনো নির্দেশনা পাইনি। আইনগত যে ব্যবস্থা আছে, তা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী গ্রহণ করবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আবারও বাড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। চলতি সপ্তাহেও করোনায় আক্রান্ত হয়ে সদর উপজেলায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। আর গত এক সপ্তাহে প্রায় প্রতিদিনই করোনা শনাক্তের পরিমাণ বেড়েছে। ফলে বাড়ছে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা। এ অবস্থাতেও স্বাস্থ্যবিধি মানতে অনীহা দেখা যাচ্ছে বেশির ভাগ মানুষের মধ্যে। জেলা শহরে মাসব্যাপী শিল্প ও বাণিজ্য মেলার উপচেপড়া ভিড়েও স্বাস্থ্যবিধি পালনে ছিল উদাসীনতা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের কাউতলীতে নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে চলছে মাসব্যাপী শিল্প ও বাণিজ্য মেলা। এই মেলায় প্রতিদিনই বাড়ছে দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জমজমাট এই মেলায় মানা হচ্ছে না কোনো স্বাস্থ্যবিধি। মেলায় ঘুরতে আসা কিছু দর্শনার্থী ছাড়া অনেকেই মাস্ক ছাড়াই ঘোরাফেরা করছেন।
বিক্রেতাদেরও দেখা গেছে মাস্ক হাতে বা থুতনিতে রেখে বেচাকেনা করছেন। সরকার আরোপিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা বা বিশেষত মাস্ক পরার বিষয়ে মেলা আয়োজকও কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। গত ২৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই বাণিজ্য মেলায় প্রতিদিনই এভাবে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছে।
এদিকে গত শনিবার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলার একজন মারা যান। ওই দিন করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল ৮ জনের শরীরে। পরদিন রোববার জেলায় আরও ১০ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর মধ্যে সদর উপজেলার ৮ জন। শনিবারে করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা এ বছরে প্রথম। সঙ্গে সঙ্গে করোনা সংক্রমণেও রয়েছে ঊর্ধ্বগতি। ফলে বাড়ছে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা।
কাউতলী বাণিজ্য মেলায় আসা দর্শনার্থী আশিষ দাস জানান, ইদানীং ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় করোনার প্রকোপ বাড়ছে। কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্যবিধির ব্যাপারে নজর দেওয়া উচিত। একই প্রতিক্রিয়া জানান মেলায় আগত দর্শনার্থী রুবেল মিয়া, আসলাম হোসেন। তাঁদের দাবি, কোনোভাবেই স্বাস্থ্যবিধি মানছে না কেউ। দ্রুত জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাণিজ্য মেলার এক বিক্রেতা বলেন, ‘আমরা মাস্ক পরে থাকি। তবে মুখে মাস্ক রেখে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলতে পারি না। তাই মাস্ক খুলে রাখতে হয়।’
বাণিজ্য মেলা আয়োজকদের পক্ষে মো. শাহ আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘দেশে যে অবস্থা, এ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার আমাদের যখনই বলবে মেলা বন্ধ করতে, আমরা তখনই বন্ধ করে দেব।’
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন মো. একরাম উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার সম্প্রতি যে বিধিনিষেধ জারি করেছে তাতে সাধারণের গণজমায়েত নিরুৎসাহিত করছি। তবে বাণিজ্য মেলার বিষয়ে এখনো সরকারের পক্ষ থেকে কোনো নির্দেশনা পাইনি। আইনগত যে ব্যবস্থা আছে, তা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী গ্রহণ করবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে