বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবান পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবীসহ চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন বান্দরবানের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল। পরোয়ানাভুক্ত অন্যরা হলেন মেয়রের ভাই নাছির উদ্দিন, একান্ত সহকারী (পিএ) আশুতোষ দে ও শেখ ফরিদ। গতকাল সোমবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ সাইফুর রহমান সিদ্দিক এ আদেশ দেন।
বান্দরবান পৌর এলাকার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বনানী স মিল এলাকার বাসিন্দা রেহেনা আক্তারের দায়ের করা নারী নির্যাতন, ভাঙচুর ও বেআইনি সমাবেশের অভিযোগে দায়ের করা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আদালত গতকাল এ আদেশ দেন। বাদী পক্ষের আইনজীবী কাজী মহতুল হোসাইন যত্ন গতকাল সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ট্যুরিস্ট পুলিশের তৎকালীন বান্দরবান জোনের ইনচার্জ মো. আমিনুল হক আজকের পত্রিকাকে গতকাল বিকেলে এ তথ্য জানান। বর্তমানে এই কর্মকর্তা চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) বিশেষ শাখায় কর্মরত। তিনি বলেন, আদেশের পর তদন্ত করে প্রতিবেদন আদালতে জমা দিয়েছেন। গতকাল অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে বলে জেনেছেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, রেহেনা আক্তারের পারিবারিক সম্পত্তি কৌশলে দখল নিতে চান পৌর মেয়রসহ কয়েকজন। এ সময় তাঁদের নির্যাতন ও ঘরবাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় গত বছরের ১৮ জুন বান্দরবান পৌর মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবী, মাহাবুবুর রহমান, নাছির উদ্দিন, আশুতোষ দে, শেখ ফরিদ উদ্দিন এবং মিলন দাশসহ সাতজনকে আসামি করে বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে একটি মামলা করেন ভুক্তভোগী।
অ্যাডভোকেট কাজী মাহতুল হোসাইন যত্ন জানান, মামলার পর বান্দরবান ট্যুরিস্ট পুলিশের সদর জোন ইনচার্জ মো. আমিনুল হককে তদন্তের দায়িত্ব দেন আদালত। তদন্ত শেষে মোহাম্মদ ইসলাম বেবীসহ চারজনের ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্টটা পাওয়া গেছে উল্লেখ করে প্রতিবেদন দাখিল করেন তিনি। আসামিদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন ২০০০ (সংশোধিত ২০০৩)-এর ১০ / ৩০ ধারায় এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ দেন আদালত।
জানতে চাইলে মেয়রের পিএ আশুতোষ দে বলেন, রেহেনা আক্তার নামের এক নারী মামলা করেছিলেন। তবে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না।
মামলার বাদী রেহেনা আক্তার বলেন, ‘মৃত্যুর আগেই বাবা আমাদের ভাইবোনদের যার যার অংশ ভাগ করে দিয়েছেন। কিন্তু পৌর মেয়র ক্ষমতা দেখিয়ে আমাদের পুলিশ দিয়ে হয়রানি করান। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
বান্দরবান পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবীসহ চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন বান্দরবানের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল। পরোয়ানাভুক্ত অন্যরা হলেন মেয়রের ভাই নাছির উদ্দিন, একান্ত সহকারী (পিএ) আশুতোষ দে ও শেখ ফরিদ। গতকাল সোমবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ সাইফুর রহমান সিদ্দিক এ আদেশ দেন।
বান্দরবান পৌর এলাকার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বনানী স মিল এলাকার বাসিন্দা রেহেনা আক্তারের দায়ের করা নারী নির্যাতন, ভাঙচুর ও বেআইনি সমাবেশের অভিযোগে দায়ের করা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আদালত গতকাল এ আদেশ দেন। বাদী পক্ষের আইনজীবী কাজী মহতুল হোসাইন যত্ন গতকাল সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ট্যুরিস্ট পুলিশের তৎকালীন বান্দরবান জোনের ইনচার্জ মো. আমিনুল হক আজকের পত্রিকাকে গতকাল বিকেলে এ তথ্য জানান। বর্তমানে এই কর্মকর্তা চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) বিশেষ শাখায় কর্মরত। তিনি বলেন, আদেশের পর তদন্ত করে প্রতিবেদন আদালতে জমা দিয়েছেন। গতকাল অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে বলে জেনেছেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, রেহেনা আক্তারের পারিবারিক সম্পত্তি কৌশলে দখল নিতে চান পৌর মেয়রসহ কয়েকজন। এ সময় তাঁদের নির্যাতন ও ঘরবাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় গত বছরের ১৮ জুন বান্দরবান পৌর মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবী, মাহাবুবুর রহমান, নাছির উদ্দিন, আশুতোষ দে, শেখ ফরিদ উদ্দিন এবং মিলন দাশসহ সাতজনকে আসামি করে বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে একটি মামলা করেন ভুক্তভোগী।
অ্যাডভোকেট কাজী মাহতুল হোসাইন যত্ন জানান, মামলার পর বান্দরবান ট্যুরিস্ট পুলিশের সদর জোন ইনচার্জ মো. আমিনুল হককে তদন্তের দায়িত্ব দেন আদালত। তদন্ত শেষে মোহাম্মদ ইসলাম বেবীসহ চারজনের ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্টটা পাওয়া গেছে উল্লেখ করে প্রতিবেদন দাখিল করেন তিনি। আসামিদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন ২০০০ (সংশোধিত ২০০৩)-এর ১০ / ৩০ ধারায় এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ দেন আদালত।
জানতে চাইলে মেয়রের পিএ আশুতোষ দে বলেন, রেহেনা আক্তার নামের এক নারী মামলা করেছিলেন। তবে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না।
মামলার বাদী রেহেনা আক্তার বলেন, ‘মৃত্যুর আগেই বাবা আমাদের ভাইবোনদের যার যার অংশ ভাগ করে দিয়েছেন। কিন্তু পৌর মেয়র ক্ষমতা দেখিয়ে আমাদের পুলিশ দিয়ে হয়রানি করান। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে