মিন্টু মিয়া, নান্দাইল (ময়মনসিংহ)
খরচ বেশি এবং উৎপাদন কম হওয়ায় কালোজিরা ধান চাষে আগ্রহ হারিয়েছেন কৃষকেরা। একসময় শত শত হেক্টর জমিতে এর চাষ হলেও বর্তমানে কিছু কিছু এলাকায় অল্প জমিতে চাষ করা হচ্ছে। বিক্রির জন্য এই ধান তেমন চোখে পড়ে না। যদিও কালোজিরা চালের তৈরি পোলাও, বিরিয়ানি, পায়েস সুস্বাদু। আগে কালোজিরা প্রসিদ্ধ থাকলেও এখন বিলুপ্তির পথে।
নান্দাইল উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানা গেছে, কৃষকেরা মূলত আমন মৌসুমেই কালোজিরা ধানের চাষ করেন। এর চাল বেশ সুস্বাদু। বাংলাদেশে এর উৎপাদন কম থাকায় কৃষকেরা অন্যান্য জাতের ধান জমিতে আবাদ করছেন। যে কারণে কালোজিরা হারিয়ে যাচ্ছে। তবে কিছু কিছু অঞ্চলে বাণিজ্যিকভাবে কালোজিরা ধানের চাষ হচ্ছে।
দেশের ক্রমবর্ধমান খাদ্যের চাহিদা মেটাতে যে ধান বেশি উৎপাদিত হয়, সেদিকে ঝুঁকছেন কৃষকেরা। তাঁরা বলছেন, সরকারের কৃষি বিভাগের মাধ্যমে সহযোগিতা, প্রদর্শনী প্লট ও প্রয়োজনীয় প্রকল্প গ্রহণ করলে বিলুপ্তির হাত থেকে কালোজিরা ধান রক্ষা করা যাবে।উপজেলার ১৩ ইউনিয়ন ও পৌরসভায় আমন মৌসুমে কালোজিরা ধানের আবাদ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে করা হয়েছে।
কয়েকটি ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, কৃষকেরা পতিত জমিতে ও বীজতলায় এ ধান আবাদ করেছেন ৷ ফসলি জমির মধ্যে ১০ শতাংশ, ৫ শতাংশ জমির বেশি কেউ কালোজিরা ধান আবাদ করেননি। যাঁরা করেছেন, তাঁরা শুধু নিজেদের খাবারের জন্য।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে আরও জানা গেছে, এ বছর নান্দাইলে ২৪৫ হেক্টর জমিতে কালোজিরা ধানের আবাদ হয়েছে ৷
প্রতি হেক্টর জমিতে ১ দশমিক ৭ টন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। গৃহিণী উম্মে কুলসুম সুমাইয়া বলেন, ‘কালোজিরা চালের এখন আর আগের মতো ঘ্রাণ নেই। পোলাও, বিরিয়ানি, পায়েস রান্না করলেও বোঝা যায় না, কালোজিরা চাল দিয়ে রান্না করা হয়েছে। তা ছাড়া বাজার থেকে যে চাল কিনে আনা হয়, তাতেও অন্য চাল মেশানো থাকে। এখন তো স্বাদ নেই বললেই চলে।’
উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর গ্রামের প্রবীণ শরাফত আলী ফকির বলেন, ‘আমাদের সময়ে কালোজিরা ধান খুব প্রসিদ্ধ ছিল। জমির পাশ দিয়ে গেলে এর ঘ্রাণ পাওয়া যেত। এই ধান ১০ শতাংশ জমিতে এক মণের বেশি হয় না। আর অন্যান্য ধান পাঁচ-ছয় মণ উৎপাদিত হয়। তাই এ ধান চাষের আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি।’
নান্দাইল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান বলেন, কালোজিরা একধরনের সুগন্ধি জাতের ধান। এ ধানের পোলাও, বিরিয়ানি, পায়েস অত্যন্ত সুস্বাদু। কালোজিরা ধান যাতে বিলুপ্ত হয়ে না যায়, সে ব্যাপারে প্রান্তিক পর্যায়ে কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
খরচ বেশি এবং উৎপাদন কম হওয়ায় কালোজিরা ধান চাষে আগ্রহ হারিয়েছেন কৃষকেরা। একসময় শত শত হেক্টর জমিতে এর চাষ হলেও বর্তমানে কিছু কিছু এলাকায় অল্প জমিতে চাষ করা হচ্ছে। বিক্রির জন্য এই ধান তেমন চোখে পড়ে না। যদিও কালোজিরা চালের তৈরি পোলাও, বিরিয়ানি, পায়েস সুস্বাদু। আগে কালোজিরা প্রসিদ্ধ থাকলেও এখন বিলুপ্তির পথে।
নান্দাইল উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানা গেছে, কৃষকেরা মূলত আমন মৌসুমেই কালোজিরা ধানের চাষ করেন। এর চাল বেশ সুস্বাদু। বাংলাদেশে এর উৎপাদন কম থাকায় কৃষকেরা অন্যান্য জাতের ধান জমিতে আবাদ করছেন। যে কারণে কালোজিরা হারিয়ে যাচ্ছে। তবে কিছু কিছু অঞ্চলে বাণিজ্যিকভাবে কালোজিরা ধানের চাষ হচ্ছে।
দেশের ক্রমবর্ধমান খাদ্যের চাহিদা মেটাতে যে ধান বেশি উৎপাদিত হয়, সেদিকে ঝুঁকছেন কৃষকেরা। তাঁরা বলছেন, সরকারের কৃষি বিভাগের মাধ্যমে সহযোগিতা, প্রদর্শনী প্লট ও প্রয়োজনীয় প্রকল্প গ্রহণ করলে বিলুপ্তির হাত থেকে কালোজিরা ধান রক্ষা করা যাবে।উপজেলার ১৩ ইউনিয়ন ও পৌরসভায় আমন মৌসুমে কালোজিরা ধানের আবাদ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে করা হয়েছে।
কয়েকটি ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, কৃষকেরা পতিত জমিতে ও বীজতলায় এ ধান আবাদ করেছেন ৷ ফসলি জমির মধ্যে ১০ শতাংশ, ৫ শতাংশ জমির বেশি কেউ কালোজিরা ধান আবাদ করেননি। যাঁরা করেছেন, তাঁরা শুধু নিজেদের খাবারের জন্য।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে আরও জানা গেছে, এ বছর নান্দাইলে ২৪৫ হেক্টর জমিতে কালোজিরা ধানের আবাদ হয়েছে ৷
প্রতি হেক্টর জমিতে ১ দশমিক ৭ টন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। গৃহিণী উম্মে কুলসুম সুমাইয়া বলেন, ‘কালোজিরা চালের এখন আর আগের মতো ঘ্রাণ নেই। পোলাও, বিরিয়ানি, পায়েস রান্না করলেও বোঝা যায় না, কালোজিরা চাল দিয়ে রান্না করা হয়েছে। তা ছাড়া বাজার থেকে যে চাল কিনে আনা হয়, তাতেও অন্য চাল মেশানো থাকে। এখন তো স্বাদ নেই বললেই চলে।’
উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর গ্রামের প্রবীণ শরাফত আলী ফকির বলেন, ‘আমাদের সময়ে কালোজিরা ধান খুব প্রসিদ্ধ ছিল। জমির পাশ দিয়ে গেলে এর ঘ্রাণ পাওয়া যেত। এই ধান ১০ শতাংশ জমিতে এক মণের বেশি হয় না। আর অন্যান্য ধান পাঁচ-ছয় মণ উৎপাদিত হয়। তাই এ ধান চাষের আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি।’
নান্দাইল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান বলেন, কালোজিরা একধরনের সুগন্ধি জাতের ধান। এ ধানের পোলাও, বিরিয়ানি, পায়েস অত্যন্ত সুস্বাদু। কালোজিরা ধান যাতে বিলুপ্ত হয়ে না যায়, সে ব্যাপারে প্রান্তিক পর্যায়ে কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে