দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের সদর উপজেলা কমপ্লেক্স ও ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে করোনা টিকা নিতে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। তবে, এ সময় অনেকের মুখেই মাস্ক দেখা যায়নি, ছিল না নিরাপদ দূরত্বও। এতে উপেক্ষিত হয় স্বাস্থ্যবিধি। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকেও টিকা না পাওয়া এবং ভোগান্তির জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
এদিকে, আরও কেন্দ্র করা গেলে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কম হতো বলে জানান জেলা সিভিল সার্জন মো. আবদুল কুদ্দুছ। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, শিক্ষার্থীদের ফাইজারের টিকা দেওয়া হচ্ছে। এ টিকা সংরক্ষণ করা খুব ঝামেলাপূর্ণ। তাই বেশি কেন্দ্র করা সম্ভব হয়নি।
গতকাল সোমবার বেলা ১১টায় দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীদের তুলনায় বুথ কম থাকায় বেগ পেতে হয়েছে তাদের। মাত্র একটি বুথে টিকা দেওয়ায় উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। এতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে অতিরিক্ত জনসমাগমের মধ্যেই করোনা টিকা নিতে হয়েছে।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দিনাজপুরে দুই লাখ ৪৬ হাজার ১১৬ শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে গত রোববার পর্যন্ত জেলার ১৩টি উপজেলার ১৪টি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়েছে এক লাখ ৪৫ হাজার ৮৭ শিক্ষার্থীকে, যা লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৫৯ শতাংশ। তবে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছাড়াও বিভিন্ন ইবতেদায়ি, কওমি ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরাও টিকা নিতে আসায় টিকা গ্রহীতা শিক্ষার্থীর সংখ্যা তিন লাখ ছাড়াতে পারে বলে জানা গেছে।
উথরাইল দাখিল মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘সরকারকে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়ার জন্য সাধুবাদ জানাই। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্বাভাবিক শিক্ষা জীবনে ফিরতে পারবে। তবে, শিক্ষার্থীরা যাতে সুশৃঙ্খলভাবে টিকা দিতে পারে, সে জন্য প্রশাসনিক সুব্যবস্থা থাকা দরকার ছিল। এখানে শৃঙ্খলা না থাকায় শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।’
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম একসঙ্গে অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থীর উপস্থিতির বিষয়ে বলেন, ১৫ জানুয়ারির মধ্যে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার শেষ সময় ছিল, কিন্তু এত অল্প সময়ের মধ্যে সবাইকে দেওয়া সম্ভব হয়নি। সময় স্বল্পতার কারণে একসঙ্গে বেশি শিক্ষার্থী উপস্থিত করতে হচ্ছে। আমরা আশা করছি, আগামী ২০ জানুয়ারির মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে টিকাদান প্রক্রিয়ার আওতায় নিয়ে আসব।
দিনাজপুরের সদর উপজেলা কমপ্লেক্স ও ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে করোনা টিকা নিতে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। তবে, এ সময় অনেকের মুখেই মাস্ক দেখা যায়নি, ছিল না নিরাপদ দূরত্বও। এতে উপেক্ষিত হয় স্বাস্থ্যবিধি। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকেও টিকা না পাওয়া এবং ভোগান্তির জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
এদিকে, আরও কেন্দ্র করা গেলে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কম হতো বলে জানান জেলা সিভিল সার্জন মো. আবদুল কুদ্দুছ। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, শিক্ষার্থীদের ফাইজারের টিকা দেওয়া হচ্ছে। এ টিকা সংরক্ষণ করা খুব ঝামেলাপূর্ণ। তাই বেশি কেন্দ্র করা সম্ভব হয়নি।
গতকাল সোমবার বেলা ১১টায় দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীদের তুলনায় বুথ কম থাকায় বেগ পেতে হয়েছে তাদের। মাত্র একটি বুথে টিকা দেওয়ায় উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। এতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে অতিরিক্ত জনসমাগমের মধ্যেই করোনা টিকা নিতে হয়েছে।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দিনাজপুরে দুই লাখ ৪৬ হাজার ১১৬ শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে গত রোববার পর্যন্ত জেলার ১৩টি উপজেলার ১৪টি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হয়েছে এক লাখ ৪৫ হাজার ৮৭ শিক্ষার্থীকে, যা লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৫৯ শতাংশ। তবে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছাড়াও বিভিন্ন ইবতেদায়ি, কওমি ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরাও টিকা নিতে আসায় টিকা গ্রহীতা শিক্ষার্থীর সংখ্যা তিন লাখ ছাড়াতে পারে বলে জানা গেছে।
উথরাইল দাখিল মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘সরকারকে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়ার জন্য সাধুবাদ জানাই। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্বাভাবিক শিক্ষা জীবনে ফিরতে পারবে। তবে, শিক্ষার্থীরা যাতে সুশৃঙ্খলভাবে টিকা দিতে পারে, সে জন্য প্রশাসনিক সুব্যবস্থা থাকা দরকার ছিল। এখানে শৃঙ্খলা না থাকায় শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।’
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম একসঙ্গে অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থীর উপস্থিতির বিষয়ে বলেন, ১৫ জানুয়ারির মধ্যে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার শেষ সময় ছিল, কিন্তু এত অল্প সময়ের মধ্যে সবাইকে দেওয়া সম্ভব হয়নি। সময় স্বল্পতার কারণে একসঙ্গে বেশি শিক্ষার্থী উপস্থিত করতে হচ্ছে। আমরা আশা করছি, আগামী ২০ জানুয়ারির মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে টিকাদান প্রক্রিয়ার আওতায় নিয়ে আসব।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে