মাহবুব আলম রাসেল, দৌলতপুর (মানিকগঞ্জ)
মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার কলিয়া ইউনিয়নের ইয়ারপুর গ্রামের সন্তোষ খানের বাড়িসংলগ্ন খালে ২০২১ সালে প্রায় ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকায় দীর্ঘ প্রতীক্ষিত এ সেতুটি কাজে লাগছে না স্থানীয়দের। তাঁদের দাবি, সেতুটি তাঁদের দুর্ভোগ আরও বাড়িয়েছে।
জানা যায়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু/কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্পের অধীনে ৩১ লাখ ৫০ হাজার ৯৫৪ টাকা ব্যয়ে ৩৮ ফুট দৈর্ঘ্যের ভবানীপুর-দৌলতপুর সড়কের ইয়ারপুর গ্রামের সন্তোষ খানের বাড়ির সামনে সেতুটি নির্মাণ করা হয়।
নির্মাণকাজের দায়িত্বে ছিল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে কাজ শুরুর কথা থাকলেও শুরু হয় ২০২০ সালে। ২০২১ সালের এপ্রিলে তড়িঘড়ি করে দুই পাশে মাটি না ফেলেই ঠিকাদার কাজ বন্ধ করে চলে যান।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সেতু নির্মাণের আগে সেখানে খালে সরু একটি রাস্তা ছিল। বর্ষ মৌসুমে যদিও তা তলিয়ে যেত, কিন্তু বাকি সময় তাঁরা চলতে পারতেন। কিন্তু সেতু নির্মাণের সময় রাস্তাটি কেটে ফেলা হয়। এখন সংযোগ সড়ক না থাকায় তাঁরা দুর্ভোগে পড়েছেন।
জানা গেছে, ভবানীপুর, বহড়া বাড়ি, ইয়ারপুর, ঘোনা টেপরী, টেপরী, বহড়া, চন্দ্রখোলা, ধামস্বর ইউনিয়নের কয়েক গ্রামের হাজারো মানুষ এ সড়কটি ব্যবহার করেন।
বহড়া বাড়ি গ্রামের কায়সার হামিদ বলেন, ‘আমি এই সড়ক দিয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে যাতায়াত করতাম। সেতুর কাজ শুরু হওয়ার পর থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে যাতায়াত বন্ধ। আমরা ঠিকাদারকে অনেক অনুরোধ করেছিলাম, মাটি ফেলার জন্য। কিন্তু তিনি কারও কথা না শুনে কাজ বন্ধ করে চলে যান।’
সেতুর দক্ষিণ পাশের শখিমুদ্দিন বলেন, ‘সেতু হওয়ার আগেই ভালো ছিল। বর্ষার দুই-তিন মাস পানি থাকলেও অন্য সময় শুকিয়ে যেত। মোটরসাইকেল ও ঘোড়ার গাড়ি চলাচল করত। সেতুটি এখন এলাকাবাসীর জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
সেতুসংলগ্ন সন্তোষ খানের ছেলে মিনহাজ উদ্দিন বলেন, ‘অনেক স্বপ্ন ছিল আমাদের বাড়ির সামনে খালের ওপর একটা সেতু হবে। সেতু ঠিকই হয়েছে, কিন্তু চলাচলের কোনো ব্যবস্থা নাই। সেতু হওয়ার আগে খালে হাঁটুপানি থাকত। আমরা হেঁটে পার হতে পারতাম। সেতুর পিলার বসানোর সময় মাঝখানের মাটি কেটে ফেলায় এখন অনেক পানি। নৌকা ছাড়া পার হওয়ার কোনো উপায় নাই।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মোমিনুর রহমান বলেন, পানির কারণে এখন মাটি ফেলা সম্ভব না। আগামী মৌসুমে বরাদ্দ পেলে সংযোগ সড়ক মেরামত করা হবে।
মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার কলিয়া ইউনিয়নের ইয়ারপুর গ্রামের সন্তোষ খানের বাড়িসংলগ্ন খালে ২০২১ সালে প্রায় ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকায় দীর্ঘ প্রতীক্ষিত এ সেতুটি কাজে লাগছে না স্থানীয়দের। তাঁদের দাবি, সেতুটি তাঁদের দুর্ভোগ আরও বাড়িয়েছে।
জানা যায়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সেতু/কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্পের অধীনে ৩১ লাখ ৫০ হাজার ৯৫৪ টাকা ব্যয়ে ৩৮ ফুট দৈর্ঘ্যের ভবানীপুর-দৌলতপুর সড়কের ইয়ারপুর গ্রামের সন্তোষ খানের বাড়ির সামনে সেতুটি নির্মাণ করা হয়।
নির্মাণকাজের দায়িত্বে ছিল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে কাজ শুরুর কথা থাকলেও শুরু হয় ২০২০ সালে। ২০২১ সালের এপ্রিলে তড়িঘড়ি করে দুই পাশে মাটি না ফেলেই ঠিকাদার কাজ বন্ধ করে চলে যান।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সেতু নির্মাণের আগে সেখানে খালে সরু একটি রাস্তা ছিল। বর্ষ মৌসুমে যদিও তা তলিয়ে যেত, কিন্তু বাকি সময় তাঁরা চলতে পারতেন। কিন্তু সেতু নির্মাণের সময় রাস্তাটি কেটে ফেলা হয়। এখন সংযোগ সড়ক না থাকায় তাঁরা দুর্ভোগে পড়েছেন।
জানা গেছে, ভবানীপুর, বহড়া বাড়ি, ইয়ারপুর, ঘোনা টেপরী, টেপরী, বহড়া, চন্দ্রখোলা, ধামস্বর ইউনিয়নের কয়েক গ্রামের হাজারো মানুষ এ সড়কটি ব্যবহার করেন।
বহড়া বাড়ি গ্রামের কায়সার হামিদ বলেন, ‘আমি এই সড়ক দিয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে যাতায়াত করতাম। সেতুর কাজ শুরু হওয়ার পর থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে যাতায়াত বন্ধ। আমরা ঠিকাদারকে অনেক অনুরোধ করেছিলাম, মাটি ফেলার জন্য। কিন্তু তিনি কারও কথা না শুনে কাজ বন্ধ করে চলে যান।’
সেতুর দক্ষিণ পাশের শখিমুদ্দিন বলেন, ‘সেতু হওয়ার আগেই ভালো ছিল। বর্ষার দুই-তিন মাস পানি থাকলেও অন্য সময় শুকিয়ে যেত। মোটরসাইকেল ও ঘোড়ার গাড়ি চলাচল করত। সেতুটি এখন এলাকাবাসীর জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
সেতুসংলগ্ন সন্তোষ খানের ছেলে মিনহাজ উদ্দিন বলেন, ‘অনেক স্বপ্ন ছিল আমাদের বাড়ির সামনে খালের ওপর একটা সেতু হবে। সেতু ঠিকই হয়েছে, কিন্তু চলাচলের কোনো ব্যবস্থা নাই। সেতু হওয়ার আগে খালে হাঁটুপানি থাকত। আমরা হেঁটে পার হতে পারতাম। সেতুর পিলার বসানোর সময় মাঝখানের মাটি কেটে ফেলায় এখন অনেক পানি। নৌকা ছাড়া পার হওয়ার কোনো উপায় নাই।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মোমিনুর রহমান বলেন, পানির কারণে এখন মাটি ফেলা সম্ভব না। আগামী মৌসুমে বরাদ্দ পেলে সংযোগ সড়ক মেরামত করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে