মিঠাপুকুর প্রতিনিধি
রংপুরের মিঠাপুকুরে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রাম। ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর তালিকা ও শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া নিয়েও বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। এ উপজেলায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে ইকো সোশ্যাল ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও) নামের একটি বেসরকারি সংস্থা।
সরকারের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর অধীনে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানের জন্য আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রাম নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। রংপুরের মিঠাপুকুরে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায় ইএসডিও।
২০২১ সালের জুন মাসে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সংস্থাটির আয়োজনে আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রাম সম্পর্কে একটি অবহিতকরণ সভা করা হয়। সভা করার আট মাস পর ১১ মার্চ শিক্ষক নিয়োগ চূড়ান্ত করা হয়েছে। কিন্তু নিয়োগে অনিয়ম করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
একাধিক আবেদনকারী জানান, তাঁদের পরীক্ষার অংশগ্রহণ করার জন্য কোনো চিঠি দেওয়া হয়নি। ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর তালিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরই ঝরে পড়া দেখানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে ইএসডিওর প্রোগ্রাম ম্যানেজার ফরিদ হোসেন জানান, উপজেলার ৮ ইউনিয়নে আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রামটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ৮ ইউনিয়নে ৭০টি শিখনকেন্দ্র রয়েছে। ওই সব কেন্দ্রে শিক্ষা দেওয়ার জন্য ৭০ জন শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ৭০টি পদে আবেদন করেছিলেন ৪৬১ জন। জমা পড়া আবেদনগুলোর মধ্যে ২০৮টি বাতিল করা হয়েছে। যে ওয়ার্ডে শিখনকেন্দ্র নেই, সেখানকার বাসিন্দাদের আবেদন বাতিল করা হয়। কোন কোন ওয়ার্ডে শিখনকেন্দ্র আছে, তা আবেদনকারীদের জানার কথা নয়। কারণ, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে ওয়ার্ড উল্লেখ ছিল না। প্রতিটি শিখনকেন্দ্রে ৩০ জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষা দেওয়া হবে। এই হিসাবে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ২ হাজার ১০০ জন। অথচ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, তাঁদের জরিপ অনুযায়ী উপজেলার ১৭ ইউনিয়নে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২০০ থেকে ২৫০।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আনোয়ারুল ইসলাম জানান, ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর তালিকা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তিনি বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন বলে জানান। শিক্ষক নিয়োগ প্রসঙ্গে বলেন, ‘পরীক্ষার জন্য সব প্রার্থীকে চিঠি বা মোবাইল ফোনে জানানো হয়নি বলে অনেকে অভিযোগ করেন। প্রকল্পের মেয়াদ ৪২ মাস। ইতিমধ্যে এক বছরের বেশি সময় এমনিতেই চলে গেছে। অবশিষ্ট সময়ে আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রাম কতটুকু ফলপ্রসূ হবে, এ নিয়েও চলছে জল্পনা কল্পনা।’
রংপুরের মিঠাপুকুরে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রাম। ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর তালিকা ও শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া নিয়েও বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। এ উপজেলায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে ইকো সোশ্যাল ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও) নামের একটি বেসরকারি সংস্থা।
সরকারের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর অধীনে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানের জন্য আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রাম নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। রংপুরের মিঠাপুকুরে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায় ইএসডিও।
২০২১ সালের জুন মাসে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সংস্থাটির আয়োজনে আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রাম সম্পর্কে একটি অবহিতকরণ সভা করা হয়। সভা করার আট মাস পর ১১ মার্চ শিক্ষক নিয়োগ চূড়ান্ত করা হয়েছে। কিন্তু নিয়োগে অনিয়ম করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
একাধিক আবেদনকারী জানান, তাঁদের পরীক্ষার অংশগ্রহণ করার জন্য কোনো চিঠি দেওয়া হয়নি। ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর তালিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরই ঝরে পড়া দেখানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে ইএসডিওর প্রোগ্রাম ম্যানেজার ফরিদ হোসেন জানান, উপজেলার ৮ ইউনিয়নে আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রামটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ৮ ইউনিয়নে ৭০টি শিখনকেন্দ্র রয়েছে। ওই সব কেন্দ্রে শিক্ষা দেওয়ার জন্য ৭০ জন শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ৭০টি পদে আবেদন করেছিলেন ৪৬১ জন। জমা পড়া আবেদনগুলোর মধ্যে ২০৮টি বাতিল করা হয়েছে। যে ওয়ার্ডে শিখনকেন্দ্র নেই, সেখানকার বাসিন্দাদের আবেদন বাতিল করা হয়। কোন কোন ওয়ার্ডে শিখনকেন্দ্র আছে, তা আবেদনকারীদের জানার কথা নয়। কারণ, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে ওয়ার্ড উল্লেখ ছিল না। প্রতিটি শিখনকেন্দ্রে ৩০ জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষা দেওয়া হবে। এই হিসাবে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ২ হাজার ১০০ জন। অথচ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, তাঁদের জরিপ অনুযায়ী উপজেলার ১৭ ইউনিয়নে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২০০ থেকে ২৫০।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আনোয়ারুল ইসলাম জানান, ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর তালিকা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তিনি বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন বলে জানান। শিক্ষক নিয়োগ প্রসঙ্গে বলেন, ‘পরীক্ষার জন্য সব প্রার্থীকে চিঠি বা মোবাইল ফোনে জানানো হয়নি বলে অনেকে অভিযোগ করেন। প্রকল্পের মেয়াদ ৪২ মাস। ইতিমধ্যে এক বছরের বেশি সময় এমনিতেই চলে গেছে। অবশিষ্ট সময়ে আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রাম কতটুকু ফলপ্রসূ হবে, এ নিয়েও চলছে জল্পনা কল্পনা।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে