নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে পুরাতন ব্যাটারি পুড়িয়ে অবৈধভাবে একটি কারখানায় সিসা তৈরির খবর পাওয়া গেছে। উপজেলা কুন্ডা ইউনিয়নের বেড়িবাঁধ এলাকায় এই কারখানার অবস্থান।
সিসা তৈরির কারণে মারাত্মক ঝুঁকিতে আছে আশেপাশের এলাকার মানুষ। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, এ কারখানায় রাতের আঁধারে ব্যাটারি পুড়িয়ে সিসা তৈরি করা হয়। এতে ব্যাটারির অ্যাসিডের তীব্র গন্ধে ভারী হয়ে ওঠে আশপাশের এলাকা। কারখানা থেকে নির্গত ক্ষতিকর ও বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। কারখানার পরিচালক বলছেন, এ কাজ তাঁরা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করেই করেন। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, এই এলাকায় এই ধরনের তালিকাভুক্ত কোনো কারখানা নেই। এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানসহ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হবিগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশের বেড়িবাঁধ এলাকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্যাটারি ব্যবসায়ী রমজান মিয়াসহ কয়েকজন মিলে কৃষিখামারের বিশাল জায়গা ভাড়া নিয়ে গড়ে তুলছেন এই কারখানা। বিভিন্ন জায়গা থেকে পুরাতন ব্যাটারি ও চোরাই ব্যাটারি সংগ্রহ করে এখানে আনা হয়। রাতে এসব ব্যাটারি পুড়িয়ে সিসা তৈরি করা হয়। এর আগে রুরেল ব্যাটারি নামে একটি কারখানা গড়ে উঠলেও স্থানীয় মানুষের বাধার কারণে সেটি বন্ধ রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কারখানার ভেতরে শ্রমিকেরা কাজ করছেন। কেউ পুরোনো ব্যাটারির ওপরের অংশ খুলে প্লেট (ব্যাটারির ভেতর থাকা পাত) বের করছেন। কেউ ব্যাটারি থেকে অ্যাসিড বের করে সংরক্ষণ করছেন। এ সময় কারখানার পরিচালক হালিম মিয়া বলেন, এ কাজ আমরা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমেই করি।
গাইবান্ধা থেকে আসা এই কারখানার শ্রমিক আসাদুল বলেন, ‘আমরা ১১ জন ব্যাটারি পুড়িয়ে সিসা তৈরি করার জন্য গাইবান্ধা থেকে এখানে এসেছি। কাজের ভিত্তিতে মজুরিতে কোনো দিন ৩০০ টাকা কোনো দিন ৪০০ টাকা পাই।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘রাত হলে এখানে ব্যাটারি পুড়িয়ে সিসা তৈরি করার বিকট শব্দ শোনা যায়।’
কারখানার অংশীদার রমজান মিয়ার কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, ‘সাংবাদিক কেরে আয় বুঝি। কত টাকা লাগব বলেন।’ এখানে চোরাই ব্যাটারি কোথা থেকে আনা হয় জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘চোরাই মাল আমি কিনি না।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. নূরুল আমিন বলেন, ‘আমাদের কাছে এই এলাকায় এই ধরনের তালিকাভুক্ত কোনো কারখানা নেই। তাঁরা প্রতারণার আশ্রয় নিচ্ছেন। তবে এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানসহ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে পুরাতন ব্যাটারি পুড়িয়ে অবৈধভাবে একটি কারখানায় সিসা তৈরির খবর পাওয়া গেছে। উপজেলা কুন্ডা ইউনিয়নের বেড়িবাঁধ এলাকায় এই কারখানার অবস্থান।
সিসা তৈরির কারণে মারাত্মক ঝুঁকিতে আছে আশেপাশের এলাকার মানুষ। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, এ কারখানায় রাতের আঁধারে ব্যাটারি পুড়িয়ে সিসা তৈরি করা হয়। এতে ব্যাটারির অ্যাসিডের তীব্র গন্ধে ভারী হয়ে ওঠে আশপাশের এলাকা। কারখানা থেকে নির্গত ক্ষতিকর ও বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। কারখানার পরিচালক বলছেন, এ কাজ তাঁরা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করেই করেন। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, এই এলাকায় এই ধরনের তালিকাভুক্ত কোনো কারখানা নেই। এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানসহ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হবিগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশের বেড়িবাঁধ এলাকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্যাটারি ব্যবসায়ী রমজান মিয়াসহ কয়েকজন মিলে কৃষিখামারের বিশাল জায়গা ভাড়া নিয়ে গড়ে তুলছেন এই কারখানা। বিভিন্ন জায়গা থেকে পুরাতন ব্যাটারি ও চোরাই ব্যাটারি সংগ্রহ করে এখানে আনা হয়। রাতে এসব ব্যাটারি পুড়িয়ে সিসা তৈরি করা হয়। এর আগে রুরেল ব্যাটারি নামে একটি কারখানা গড়ে উঠলেও স্থানীয় মানুষের বাধার কারণে সেটি বন্ধ রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কারখানার ভেতরে শ্রমিকেরা কাজ করছেন। কেউ পুরোনো ব্যাটারির ওপরের অংশ খুলে প্লেট (ব্যাটারির ভেতর থাকা পাত) বের করছেন। কেউ ব্যাটারি থেকে অ্যাসিড বের করে সংরক্ষণ করছেন। এ সময় কারখানার পরিচালক হালিম মিয়া বলেন, এ কাজ আমরা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমেই করি।
গাইবান্ধা থেকে আসা এই কারখানার শ্রমিক আসাদুল বলেন, ‘আমরা ১১ জন ব্যাটারি পুড়িয়ে সিসা তৈরি করার জন্য গাইবান্ধা থেকে এখানে এসেছি। কাজের ভিত্তিতে মজুরিতে কোনো দিন ৩০০ টাকা কোনো দিন ৪০০ টাকা পাই।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘রাত হলে এখানে ব্যাটারি পুড়িয়ে সিসা তৈরি করার বিকট শব্দ শোনা যায়।’
কারখানার অংশীদার রমজান মিয়ার কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, ‘সাংবাদিক কেরে আয় বুঝি। কত টাকা লাগব বলেন।’ এখানে চোরাই ব্যাটারি কোথা থেকে আনা হয় জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘চোরাই মাল আমি কিনি না।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. নূরুল আমিন বলেন, ‘আমাদের কাছে এই এলাকায় এই ধরনের তালিকাভুক্ত কোনো কারখানা নেই। তাঁরা প্রতারণার আশ্রয় নিচ্ছেন। তবে এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানসহ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে