খায়রুল বাসার নির্ঝর, ঢাকা
ইমন (সালমান শাহর ডাকনাম) শাবনূরকে নিয়ে গোপনে ভারতে গেছেন। খবরটা চট্টগ্রামে বসেই পান সালমানের স্ত্রী সামিরা। সঙ্গে সঙ্গে ঢাকায় চলে আসেন। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে সামিরা জানিয়েছেন, ভারত থেকে ফেরার দুই সপ্তাহের মধ্যে আবারও শাবনূরের সঙ্গে সিঙ্গাপুরে যান সালমান। এ সফরে তাঁদের সঙ্গে ছিলেন শাবনূরের বাবা ও ভাই। ফিরে এসে সালমান স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন, শাবনূর তাঁকে বিয়ের জন্য পীড়াপীড়ি করছেন।
সালমান হত্যা মামলা তদন্তে পিবিআইয়ের চোখে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী ছিলেন তাঁরা, যাঁরা নায়কের মৃত্যুর দিন তাঁর বাসায় ছিলেন। গৃহকর্মী মনোয়ারা তাঁদের একজন। জবানবন্দিতে তিনি বলেছেন, সালমানকে সামিরা বলেছিলেন তাঁকে তালাক দিয়ে দিতে। কিন্তু রাজি ছিলেন না সালমান। বলেছিলেন, সামিরাকে ভালোবাসেন, তালাক দিতে পারবেন না। সামিরাও পাল্টা জানিয়ে দেন, সতিনের সংসার তিনি করতে পারবেন না। এসব টানাপোড়েন চলছিল নায়কের মৃত্যুর কয়েক মাস আগে থেকে।
স্ত্রীর সঙ্গে দূরত্ব মেটাতে শেষ দিকে উদ্যোগী হয়েছিলেন সালমান। শাবনূরের সঙ্গে কাজ কমিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন। সালমান শাহর মৃত্যুর পর রমনা থানার পুলিশ, ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি), পুলিশের তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এবং র্যাবের হাত ঘুরে আদালতের নির্দেশে ২০১৬ সালের শেষ দিকে তদন্তের দায়িত্ব পায় পিবিআই। এর আগে দুই দফায় বিচার বিভাগীয় তদন্তও হয়। ৪৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে পিবিআই। নির্মাতা মুশফিকুর রহমান গুলজারও ছিলেন এ তালিকায়। পিবিআইকে দেওয়া গুলজারের বয়ানে সালমানের এমন সিদ্ধান্তের আঁচ পাওয়া যায়। তিনি বলেছেন, সালমান ও শাবনূরকে নিয়ে সিনেমা করার জন্য তিনি সালমানের বাসায় গিয়েছিলেন। তখন সালমান জানান, নায়িকা নিয়ে তাঁর আপত্তি আছে। বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ার পর শাবনূরকে নিয়ে আর কাজ করতে চাচ্ছিলেন না সালমান। অনেক পরিচালককে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।
তবে শেষ পর্যন্ত এ জটিল পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি নায়ক। সমাধান খোঁজেন নিজেকে শেষ করে দিয়ে। পিবিআইয়ের তদন্তে শাবনূরের সঙ্গে সম্পর্ক ছাড়াও সালমানের আত্মহত্যার অন্যতম কারণ হিসেবে উঠে এসেছে সালমান-সামিরার কোনো সন্তান না হওয়া। এ নিয়ে পুত্রবধূর প্রতি ব্যাপক অসন্তোষ ছিল সালমানের মায়ের। হতাশ ছিলেন সালমানও। সামিরা কয়েকবার চিকিৎসকের কাছে যান। তবে ডাক্তারি পরীক্ষায় সন্তান না হওয়ার ক্ষেত্রে সামিরার কোনো সমস্যা ধরা পড়েনি।
মৌলভীবাজার থেকে ডলি নামের এক নারীকে ঢাকায় নিয়ে এসেছিলেন সালমানের মা নীলা চৌধুরী। একবার ডলিকে মারপিট করলে তিনি পালিয়ে যান। ওমর নামে তিন বছর বয়সী এক ছেলে ছিল ডলির। সালমান ভীষণ ভালোবাসতেন ওমরকে। মায়ের বাসা থেকে তাকে নিয়ে আসেন নিজের কাছে। তাকে নিজের সন্তানের মতোই ভালোবাসতেন সালমান। ওমরও তাঁকে বাবা বলে ডাকত। সালমানের বাসায় এসে ডলি তার ছেলেকে নিয়ে যেতে চাইলে সালমান বলেছিলেন, তোমার ছেলেকে মানুষ করে দেব। ওমরকে দত্তক নিতে চেয়েছিলেন তিনি। তবে ডলির আপত্তির কারণে সেটা সম্ভব হয়নি।
১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর যেদিন সালমান মারা যান, সেদিন ডলিও তাঁর বাসায় ছিলেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ছেলেকে গোসল করিয়ে ড্রেসিংরুমে যান তার পোশাক আনতে। দরজা বন্ধ পেয়ে কয়েকবার ডাকাডাকি করেন। তবে ভেতর থেকে সালমানের সাড়া পাওয়া যাচ্ছিল না। সামিরাকে তখন জানানো হয়। সালমানের ব্যক্তিগত সহকারী আবুলও আসে। সবাই মিলে ডাকাডাকি করেও যখন কোনো সাড়াশব্দ পাওয়া যাচ্ছিল না, তখন চাবি এনে বাইরে থেকে ড্রেসিংরুমের দরজা খোলেন সামিরা। এরপর যে দৃশ্য দেখা যায়, তার জন্য প্রস্তুত ছিলেন না কেউই—সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে সালমানের দেহ!
চিৎকার করে দৌড়ে গিয়ে সামিরা ও গৃহকর্মী মনোয়ারা সালমানের পায়ের দিক থেকে উঁচিয়ে ধরেন। মই নিয়ে আসেন আবুল, রান্নাঘর থেকে বঁটি আনেন ডলি। সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ফাঁস লাগানো রশি কেটে দেওয়া হয়। নিচে নামিয়ে আনা হয় অচেতন সালমানকে। সরিষার তেল গরম করে তাঁর সারা শরীরে মালিশ করতে থাকেন সবাই। কিন্তু কিছুতেই সাড়া মিলছিল না। প্রস্রাব ও মল নির্গত হতে দেখে আবুল ও ডলি সালমানের প্যান্ট বদলে দেন। প্যান্টের পকেটে পাওয়া যায় সালমানের লেখা একটি চিরকুট, ‘আমি চৌঃ মোঃ শাহরিয়ার।...এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যে, আজ অথবা আজকের পরে যে কোনো দিন আমার মৃত্যু হলে তার জন্য কেউ দায়ী থাকবে না। স্বেচ্ছায়, সজ্ঞানে, সুস্থ মস্তিষ্কে আমি আত্মহত্যা করছি।’
খবর পেয়ে চলে আসেন প্রতিবেশীরা। কিছুক্ষণ পর আসেন সালমানের মা, বাবা ও ভাই। সালমানের মা এসেই সামিরার চুলের মুঠি ধরে বলতে থাকেন, সামিরাই সালমানকে মেরে ফেলেছে। সামিরার প্রতি চড়াও হন সালমানের ভাই বিল্টুও। তখন সেখানে ছিলেন ইস্কাটন প্লাজা ফ্ল্যাট ওনার অ্যান্ড রেসিডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ফরিদা ইয়াসমিন। নীলা চৌধুরী ও বিল্টুর কবল থেকে সামিরাকে রক্ষা করেন ফরিদা।
সবাই মিলে ধরাধরি করে বাসার নিচে নামিয়ে আনা হয় সালমানকে। নিয়ে যাওয়া হয় নিকটস্থ হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে। সেখানকার চিকিৎসকেরা দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যেতে বলেন। সেখানে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা সালমান শাহকে মৃত ঘোষণা করেন। মাত্র ২৫ বছর বয়সে এভাবেই শেষ হয় স্বপ্নের নায়কের পথচলা। শেষ হয় বাংলা চলচ্চিত্রের একটি সোনালি অধ্যায়।
ইমন (সালমান শাহর ডাকনাম) শাবনূরকে নিয়ে গোপনে ভারতে গেছেন। খবরটা চট্টগ্রামে বসেই পান সালমানের স্ত্রী সামিরা। সঙ্গে সঙ্গে ঢাকায় চলে আসেন। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে সামিরা জানিয়েছেন, ভারত থেকে ফেরার দুই সপ্তাহের মধ্যে আবারও শাবনূরের সঙ্গে সিঙ্গাপুরে যান সালমান। এ সফরে তাঁদের সঙ্গে ছিলেন শাবনূরের বাবা ও ভাই। ফিরে এসে সালমান স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন, শাবনূর তাঁকে বিয়ের জন্য পীড়াপীড়ি করছেন।
সালমান হত্যা মামলা তদন্তে পিবিআইয়ের চোখে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী ছিলেন তাঁরা, যাঁরা নায়কের মৃত্যুর দিন তাঁর বাসায় ছিলেন। গৃহকর্মী মনোয়ারা তাঁদের একজন। জবানবন্দিতে তিনি বলেছেন, সালমানকে সামিরা বলেছিলেন তাঁকে তালাক দিয়ে দিতে। কিন্তু রাজি ছিলেন না সালমান। বলেছিলেন, সামিরাকে ভালোবাসেন, তালাক দিতে পারবেন না। সামিরাও পাল্টা জানিয়ে দেন, সতিনের সংসার তিনি করতে পারবেন না। এসব টানাপোড়েন চলছিল নায়কের মৃত্যুর কয়েক মাস আগে থেকে।
স্ত্রীর সঙ্গে দূরত্ব মেটাতে শেষ দিকে উদ্যোগী হয়েছিলেন সালমান। শাবনূরের সঙ্গে কাজ কমিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন। সালমান শাহর মৃত্যুর পর রমনা থানার পুলিশ, ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি), পুলিশের তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এবং র্যাবের হাত ঘুরে আদালতের নির্দেশে ২০১৬ সালের শেষ দিকে তদন্তের দায়িত্ব পায় পিবিআই। এর আগে দুই দফায় বিচার বিভাগীয় তদন্তও হয়। ৪৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে পিবিআই। নির্মাতা মুশফিকুর রহমান গুলজারও ছিলেন এ তালিকায়। পিবিআইকে দেওয়া গুলজারের বয়ানে সালমানের এমন সিদ্ধান্তের আঁচ পাওয়া যায়। তিনি বলেছেন, সালমান ও শাবনূরকে নিয়ে সিনেমা করার জন্য তিনি সালমানের বাসায় গিয়েছিলেন। তখন সালমান জানান, নায়িকা নিয়ে তাঁর আপত্তি আছে। বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ার পর শাবনূরকে নিয়ে আর কাজ করতে চাচ্ছিলেন না সালমান। অনেক পরিচালককে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।
তবে শেষ পর্যন্ত এ জটিল পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি নায়ক। সমাধান খোঁজেন নিজেকে শেষ করে দিয়ে। পিবিআইয়ের তদন্তে শাবনূরের সঙ্গে সম্পর্ক ছাড়াও সালমানের আত্মহত্যার অন্যতম কারণ হিসেবে উঠে এসেছে সালমান-সামিরার কোনো সন্তান না হওয়া। এ নিয়ে পুত্রবধূর প্রতি ব্যাপক অসন্তোষ ছিল সালমানের মায়ের। হতাশ ছিলেন সালমানও। সামিরা কয়েকবার চিকিৎসকের কাছে যান। তবে ডাক্তারি পরীক্ষায় সন্তান না হওয়ার ক্ষেত্রে সামিরার কোনো সমস্যা ধরা পড়েনি।
মৌলভীবাজার থেকে ডলি নামের এক নারীকে ঢাকায় নিয়ে এসেছিলেন সালমানের মা নীলা চৌধুরী। একবার ডলিকে মারপিট করলে তিনি পালিয়ে যান। ওমর নামে তিন বছর বয়সী এক ছেলে ছিল ডলির। সালমান ভীষণ ভালোবাসতেন ওমরকে। মায়ের বাসা থেকে তাকে নিয়ে আসেন নিজের কাছে। তাকে নিজের সন্তানের মতোই ভালোবাসতেন সালমান। ওমরও তাঁকে বাবা বলে ডাকত। সালমানের বাসায় এসে ডলি তার ছেলেকে নিয়ে যেতে চাইলে সালমান বলেছিলেন, তোমার ছেলেকে মানুষ করে দেব। ওমরকে দত্তক নিতে চেয়েছিলেন তিনি। তবে ডলির আপত্তির কারণে সেটা সম্ভব হয়নি।
১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর যেদিন সালমান মারা যান, সেদিন ডলিও তাঁর বাসায় ছিলেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ছেলেকে গোসল করিয়ে ড্রেসিংরুমে যান তার পোশাক আনতে। দরজা বন্ধ পেয়ে কয়েকবার ডাকাডাকি করেন। তবে ভেতর থেকে সালমানের সাড়া পাওয়া যাচ্ছিল না। সামিরাকে তখন জানানো হয়। সালমানের ব্যক্তিগত সহকারী আবুলও আসে। সবাই মিলে ডাকাডাকি করেও যখন কোনো সাড়াশব্দ পাওয়া যাচ্ছিল না, তখন চাবি এনে বাইরে থেকে ড্রেসিংরুমের দরজা খোলেন সামিরা। এরপর যে দৃশ্য দেখা যায়, তার জন্য প্রস্তুত ছিলেন না কেউই—সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে সালমানের দেহ!
চিৎকার করে দৌড়ে গিয়ে সামিরা ও গৃহকর্মী মনোয়ারা সালমানের পায়ের দিক থেকে উঁচিয়ে ধরেন। মই নিয়ে আসেন আবুল, রান্নাঘর থেকে বঁটি আনেন ডলি। সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ফাঁস লাগানো রশি কেটে দেওয়া হয়। নিচে নামিয়ে আনা হয় অচেতন সালমানকে। সরিষার তেল গরম করে তাঁর সারা শরীরে মালিশ করতে থাকেন সবাই। কিন্তু কিছুতেই সাড়া মিলছিল না। প্রস্রাব ও মল নির্গত হতে দেখে আবুল ও ডলি সালমানের প্যান্ট বদলে দেন। প্যান্টের পকেটে পাওয়া যায় সালমানের লেখা একটি চিরকুট, ‘আমি চৌঃ মোঃ শাহরিয়ার।...এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যে, আজ অথবা আজকের পরে যে কোনো দিন আমার মৃত্যু হলে তার জন্য কেউ দায়ী থাকবে না। স্বেচ্ছায়, সজ্ঞানে, সুস্থ মস্তিষ্কে আমি আত্মহত্যা করছি।’
খবর পেয়ে চলে আসেন প্রতিবেশীরা। কিছুক্ষণ পর আসেন সালমানের মা, বাবা ও ভাই। সালমানের মা এসেই সামিরার চুলের মুঠি ধরে বলতে থাকেন, সামিরাই সালমানকে মেরে ফেলেছে। সামিরার প্রতি চড়াও হন সালমানের ভাই বিল্টুও। তখন সেখানে ছিলেন ইস্কাটন প্লাজা ফ্ল্যাট ওনার অ্যান্ড রেসিডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ফরিদা ইয়াসমিন। নীলা চৌধুরী ও বিল্টুর কবল থেকে সামিরাকে রক্ষা করেন ফরিদা।
সবাই মিলে ধরাধরি করে বাসার নিচে নামিয়ে আনা হয় সালমানকে। নিয়ে যাওয়া হয় নিকটস্থ হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে। সেখানকার চিকিৎসকেরা দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যেতে বলেন। সেখানে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা সালমান শাহকে মৃত ঘোষণা করেন। মাত্র ২৫ বছর বয়সে এভাবেই শেষ হয় স্বপ্নের নায়কের পথচলা। শেষ হয় বাংলা চলচ্চিত্রের একটি সোনালি অধ্যায়।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে