যেভাবে হলো শুরু
পরিচালক আলমগীর কুমকুমের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা একটি ফটোস্টুডিওতে। আমি ছবি আনতে গিয়েছিলাম। আমার ছবি দেখে তিনি জানতে চাইলেন, সিনেমায় কাজ করতে চাই কি না। আমি কোনো উত্তর না দিয়েই চলে আসি। দ্বিতীয়বার যখন দেখা হয়, তিনি বাসাভাড়া নিতে এসেছিলেন আমাদের ওখানে, সেখানে একটি চলচ্চিত্রের অফিস করতে চান। আমি চলচ্চিত্রের অফিস শুনে ভাড়া দেব না বলে দিই। তখন তিনি আমাকে আবারও চলচ্চিত্রে কাজ করতে বলেন।
এবার বিষয়টি নিয়ে আমি পরিবারের সঙ্গে কথা বলি। মুক্তিযুদ্ধের সিনেমার কথা শুনে সম্মতি পেলাম পরিবার থেকে। একদিন তেজগাঁওয়ে উনার অফিসে গিয়ে কথা বললাম। কিছুক্ষণ কথা বলার পর জানালেন, আমাকে দিয়ে হবে না। কারণ আমার উচ্চারণে আঞ্চলিক টান আছে। উচ্চারণ ঠিক করে পরের সপ্তাহে আবার যাই। এক সপ্তাহের চেষ্টার পর আমার উচ্চারণ শুনে আলমগীর কুমকুম হেসে বলেন, ‘এক সপ্তাহের চেষ্টায় যে ভাষা চেঞ্জ করতে পারে, সে অবশ্যই চলচ্চিত্রের জন্য উপযুক্ত।’
প্রথম শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা
প্রথমে শুটিং করতে যাই মহেরায়। সেখানে নায়করাজ একটি রুম পেলেন থাকার জন্য। কবরী ম্যাডাম রুম পেলেন, সবাই সবার মতো জায়গা নিয়ে শুয়ে পড়লেন। আমি আর ক্যামেরাম্যান মাহফুজ কোনো থাকার জায়গা পেলাম না। তখন ম্যানেজার গিয়ে কুমকুম স্যারকে বিষয়টি জানালে আমাদের দুজনকে বারান্দায় খড় বিছিয়ে শুতে দেওয়া হলো। আমরা সেখানেই ঘুমিয়েছিলাম। কবরী ম্যাডাম কুমকুম স্যারের কাছে জানতে চাইলেন কেন আমাদের বারান্দায় শুতে দিলেন! উত্তরে তিনি বলেন, এভাবে কষ্ট করে যদি চলচ্চিত্রে কাজ করতে পারে তাহলে থাকুক, নাহয় চলে যাক। যদি থাকতে পারে, তবেই চলচ্চিত্রের জন্য কিছু করতে পারবে। আমি চলচ্চিত্রের জন্য কী করতে পেরেছি জানি না, কিন্তু আমি মানুষ হতে পেরেছি। এখানে কাজ করতে না পারলে হয়তো অন্য কোনো কাজ করতাম, কিন্তু মানুষ হতে পারতাম কি না; জানি না।
সাফল্যের সূত্র
যেকোনো ক্ষেত্রে সফলতা পেতে সাধনার বিকল্প নেই। কাজ করতে হবে সিনসিয়ারলি। ছোটবেলা থেকে একটি জিনিস জেনেছি, আর তা হলো—গাছ যত বড় হয়, গাছের ডালপালা তত ঝুঁকে যায়। সাধনা হলো সাফল্যের সবচেয়ে বড় সোপান। সাধনা, একাগ্রতা, নিষ্ঠা—এ সবকিছু মিলিয়ে হলো সাফল্য।
রাশভারী নই
সবাই মনে করে আমি খুব রাশভারী লোক। আসলে তা নই। সময়োপযোগী একজন মানুষ। যখন যেখানে যেমন পরিস্থিতি থাকে, আমি সেই পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারি। মানুষের সঙ্গে সহজে মিশে যেতে পারি। আমার সম্মানবোধ অনেক বেশি। যেখানে আমার সম্মান থাকবে না মনে হয়, সেখান থেকে সব সময় দূরে থাকি।
নতুন প্রজন্মের প্রতি
নতুন প্রজন্মকে বলব, তোমরা সাধনা করো। চলচ্চিত্রকে আগে ভালোবাসো আর নিজের মধ্যে ধারণ করো। চলচ্চিত্র এমন একটি জায়গা, যেখানে অর্থের পেছনে ছুটলে নিজে এবং চলচ্চিত্র ধ্বংস হবে। আর চলচ্চিত্রকে সাধনা ও ভালোবাসা দিয়ে ধারণ করলে অর্থ তোমাদের পেছনে ছুটবে। এতে তোমাদের ও চলচ্চিত্রের উন্নয়ন হবে।
জানা-অজানা
অভিনয়ে তাঁর এখনো প্রবল আগ্রহ
রুনা লায়লা, সংগীতশিল্পী ও আলমগীরের জীবনসঙ্গী
আলমগীর সাহেব ওয়ান অব দ্য ফাইনেস্ট অ্যাক্টর অব বাংলাদেশ। শুরু থেকেই আমি তাঁর অভিনয়ের ভীষণ ভক্ত। তিনি খুব ন্যাচারাল অ্যাক্টিং করেন। পুরোনো সিনেমাগুলো এখনো যখন দেখি, আমার কাছে তাঁর অভিনয় ফ্রেশ মনে হয়। আমার মনে হয়, এখনো ভালো স্ক্রিপ্ট পেলে, তিনি ভালো করবেন। কারণ অভিনয়ে তাঁর এখনো প্রবল আগ্রহ।
একদিন ঢাকার একটি সিগন্যালে গাড়ি থামার পর আমার কাছে এসে একটি ছেলে সালাম দিয়ে বলল, ‘ম্যাডাম, আমি একসময় ভিক্ষা করতাম। কিন্তু একদিন স্যার আমাকে পথে পেয়ে কিছু টাকা দিয়েছিলেন। সেটা দিয়ে ভিক্ষা ছেড়ে আমি এখন টুকটাক ব্যবসা করছি। স্যার আমার জীবন বদলে দিয়েছেন।’ এই ঘটনা আমি আগে জানতাম না। আমি চাই, মানুষ হিসেবে তাঁর সঠিক মূল্যায়ন হোক, অভিনেতা হিসেবে তাঁকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো হোক।
মানুষ হিসেবে আলমগীর ভাই অপূর্ব
ববিতা, অভিনেত্রী
অভিনয়ে ৫০ বছর পূর্ণ করা একজন শিল্পীর জন্য বিরাট ব্যাপার। কিছুদিন আগে আমার জীবনেও এ সময়টি এসেছিল। মানুষ হিসেবে আলমগীর ভাই অপূর্ব। সব সময়ই শিল্পীদের খোঁজখবর রাখেন। আমার সৌভাগ্য হয়েছিল তাঁর প্রযোজিত ‘ঝুমকা’ ও ‘নির্দোষ’ সিনেমায় অভিনয় করার। বেশ কিছু সিনেমায় আমরা একসঙ্গে কাজ করেছি। আমার প্রযোজিত ‘পোকামাকড়ের ঘরবসতি’ সিনেমায় অভিনয় করে তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। অথচ এই সিনেমায় অভিনয়ের জন্য তিনি কোনো সম্মানী নেননি। বরং আমার সিনেমাটি যাতে ভালোভাবে শেষ হয়, সে জন্য নানাভাবে সহযোগিতা করেছেন। এমন মহান মানুষের অভিনয়জীবনের সুবর্ণজয়ন্তীতে আমার শ্রদ্ধা, সম্মান, শুভেচ্ছা।
আমার বাবাই সেরা নায়ক
আঁখি আলমগীর, সংগীতশিল্পী ও আলমগীরের মেয়ে
বাবা হিসেবে তাঁকে যখন যেভাবে প্রয়োজন, সেভাবেই পেয়েছি। ছোটবেলায় তিনি খুব কঠোর ছিলেন আর এখন বন্ধুর মতো। ছোটবেলায় আমাদের তিন ভাইবোনের আস্থার জায়গা ছিলেন আমাদের বাবা। এত সৎমানুষ জীবনে খুব কম দেখেছি। তাঁকে কখনো কাউকে নিয়ে হিংসা করতে দেখিনি। কাউকে নিয়ে নিন্দা, মন্দ সমালোচনা—এসব থেকে আব্বু দূরে থাকার চেষ্টা করেন। নায়ক হিসেবে আমি কারও সঙ্গেই তুলনা তাঁর করব না। আমি বলব, আমার বাবাই সেরা নায়ক। তবে দর্শক হিসেবে আমার একটি অভিযোগ আছে—বাবার মতো এমন একজন শক্তিমান অভিনেতাকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো হচ্ছে না, এটা এক অর্থে দর্শকদের ঠকানো হচ্ছে।
যেভাবে হলো শুরু
পরিচালক আলমগীর কুমকুমের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা একটি ফটোস্টুডিওতে। আমি ছবি আনতে গিয়েছিলাম। আমার ছবি দেখে তিনি জানতে চাইলেন, সিনেমায় কাজ করতে চাই কি না। আমি কোনো উত্তর না দিয়েই চলে আসি। দ্বিতীয়বার যখন দেখা হয়, তিনি বাসাভাড়া নিতে এসেছিলেন আমাদের ওখানে, সেখানে একটি চলচ্চিত্রের অফিস করতে চান। আমি চলচ্চিত্রের অফিস শুনে ভাড়া দেব না বলে দিই। তখন তিনি আমাকে আবারও চলচ্চিত্রে কাজ করতে বলেন।
এবার বিষয়টি নিয়ে আমি পরিবারের সঙ্গে কথা বলি। মুক্তিযুদ্ধের সিনেমার কথা শুনে সম্মতি পেলাম পরিবার থেকে। একদিন তেজগাঁওয়ে উনার অফিসে গিয়ে কথা বললাম। কিছুক্ষণ কথা বলার পর জানালেন, আমাকে দিয়ে হবে না। কারণ আমার উচ্চারণে আঞ্চলিক টান আছে। উচ্চারণ ঠিক করে পরের সপ্তাহে আবার যাই। এক সপ্তাহের চেষ্টার পর আমার উচ্চারণ শুনে আলমগীর কুমকুম হেসে বলেন, ‘এক সপ্তাহের চেষ্টায় যে ভাষা চেঞ্জ করতে পারে, সে অবশ্যই চলচ্চিত্রের জন্য উপযুক্ত।’
প্রথম শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা
প্রথমে শুটিং করতে যাই মহেরায়। সেখানে নায়করাজ একটি রুম পেলেন থাকার জন্য। কবরী ম্যাডাম রুম পেলেন, সবাই সবার মতো জায়গা নিয়ে শুয়ে পড়লেন। আমি আর ক্যামেরাম্যান মাহফুজ কোনো থাকার জায়গা পেলাম না। তখন ম্যানেজার গিয়ে কুমকুম স্যারকে বিষয়টি জানালে আমাদের দুজনকে বারান্দায় খড় বিছিয়ে শুতে দেওয়া হলো। আমরা সেখানেই ঘুমিয়েছিলাম। কবরী ম্যাডাম কুমকুম স্যারের কাছে জানতে চাইলেন কেন আমাদের বারান্দায় শুতে দিলেন! উত্তরে তিনি বলেন, এভাবে কষ্ট করে যদি চলচ্চিত্রে কাজ করতে পারে তাহলে থাকুক, নাহয় চলে যাক। যদি থাকতে পারে, তবেই চলচ্চিত্রের জন্য কিছু করতে পারবে। আমি চলচ্চিত্রের জন্য কী করতে পেরেছি জানি না, কিন্তু আমি মানুষ হতে পেরেছি। এখানে কাজ করতে না পারলে হয়তো অন্য কোনো কাজ করতাম, কিন্তু মানুষ হতে পারতাম কি না; জানি না।
সাফল্যের সূত্র
যেকোনো ক্ষেত্রে সফলতা পেতে সাধনার বিকল্প নেই। কাজ করতে হবে সিনসিয়ারলি। ছোটবেলা থেকে একটি জিনিস জেনেছি, আর তা হলো—গাছ যত বড় হয়, গাছের ডালপালা তত ঝুঁকে যায়। সাধনা হলো সাফল্যের সবচেয়ে বড় সোপান। সাধনা, একাগ্রতা, নিষ্ঠা—এ সবকিছু মিলিয়ে হলো সাফল্য।
রাশভারী নই
সবাই মনে করে আমি খুব রাশভারী লোক। আসলে তা নই। সময়োপযোগী একজন মানুষ। যখন যেখানে যেমন পরিস্থিতি থাকে, আমি সেই পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারি। মানুষের সঙ্গে সহজে মিশে যেতে পারি। আমার সম্মানবোধ অনেক বেশি। যেখানে আমার সম্মান থাকবে না মনে হয়, সেখান থেকে সব সময় দূরে থাকি।
নতুন প্রজন্মের প্রতি
নতুন প্রজন্মকে বলব, তোমরা সাধনা করো। চলচ্চিত্রকে আগে ভালোবাসো আর নিজের মধ্যে ধারণ করো। চলচ্চিত্র এমন একটি জায়গা, যেখানে অর্থের পেছনে ছুটলে নিজে এবং চলচ্চিত্র ধ্বংস হবে। আর চলচ্চিত্রকে সাধনা ও ভালোবাসা দিয়ে ধারণ করলে অর্থ তোমাদের পেছনে ছুটবে। এতে তোমাদের ও চলচ্চিত্রের উন্নয়ন হবে।
জানা-অজানা
অভিনয়ে তাঁর এখনো প্রবল আগ্রহ
রুনা লায়লা, সংগীতশিল্পী ও আলমগীরের জীবনসঙ্গী
আলমগীর সাহেব ওয়ান অব দ্য ফাইনেস্ট অ্যাক্টর অব বাংলাদেশ। শুরু থেকেই আমি তাঁর অভিনয়ের ভীষণ ভক্ত। তিনি খুব ন্যাচারাল অ্যাক্টিং করেন। পুরোনো সিনেমাগুলো এখনো যখন দেখি, আমার কাছে তাঁর অভিনয় ফ্রেশ মনে হয়। আমার মনে হয়, এখনো ভালো স্ক্রিপ্ট পেলে, তিনি ভালো করবেন। কারণ অভিনয়ে তাঁর এখনো প্রবল আগ্রহ।
একদিন ঢাকার একটি সিগন্যালে গাড়ি থামার পর আমার কাছে এসে একটি ছেলে সালাম দিয়ে বলল, ‘ম্যাডাম, আমি একসময় ভিক্ষা করতাম। কিন্তু একদিন স্যার আমাকে পথে পেয়ে কিছু টাকা দিয়েছিলেন। সেটা দিয়ে ভিক্ষা ছেড়ে আমি এখন টুকটাক ব্যবসা করছি। স্যার আমার জীবন বদলে দিয়েছেন।’ এই ঘটনা আমি আগে জানতাম না। আমি চাই, মানুষ হিসেবে তাঁর সঠিক মূল্যায়ন হোক, অভিনেতা হিসেবে তাঁকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো হোক।
মানুষ হিসেবে আলমগীর ভাই অপূর্ব
ববিতা, অভিনেত্রী
অভিনয়ে ৫০ বছর পূর্ণ করা একজন শিল্পীর জন্য বিরাট ব্যাপার। কিছুদিন আগে আমার জীবনেও এ সময়টি এসেছিল। মানুষ হিসেবে আলমগীর ভাই অপূর্ব। সব সময়ই শিল্পীদের খোঁজখবর রাখেন। আমার সৌভাগ্য হয়েছিল তাঁর প্রযোজিত ‘ঝুমকা’ ও ‘নির্দোষ’ সিনেমায় অভিনয় করার। বেশ কিছু সিনেমায় আমরা একসঙ্গে কাজ করেছি। আমার প্রযোজিত ‘পোকামাকড়ের ঘরবসতি’ সিনেমায় অভিনয় করে তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। অথচ এই সিনেমায় অভিনয়ের জন্য তিনি কোনো সম্মানী নেননি। বরং আমার সিনেমাটি যাতে ভালোভাবে শেষ হয়, সে জন্য নানাভাবে সহযোগিতা করেছেন। এমন মহান মানুষের অভিনয়জীবনের সুবর্ণজয়ন্তীতে আমার শ্রদ্ধা, সম্মান, শুভেচ্ছা।
আমার বাবাই সেরা নায়ক
আঁখি আলমগীর, সংগীতশিল্পী ও আলমগীরের মেয়ে
বাবা হিসেবে তাঁকে যখন যেভাবে প্রয়োজন, সেভাবেই পেয়েছি। ছোটবেলায় তিনি খুব কঠোর ছিলেন আর এখন বন্ধুর মতো। ছোটবেলায় আমাদের তিন ভাইবোনের আস্থার জায়গা ছিলেন আমাদের বাবা। এত সৎমানুষ জীবনে খুব কম দেখেছি। তাঁকে কখনো কাউকে নিয়ে হিংসা করতে দেখিনি। কাউকে নিয়ে নিন্দা, মন্দ সমালোচনা—এসব থেকে আব্বু দূরে থাকার চেষ্টা করেন। নায়ক হিসেবে আমি কারও সঙ্গেই তুলনা তাঁর করব না। আমি বলব, আমার বাবাই সেরা নায়ক। তবে দর্শক হিসেবে আমার একটি অভিযোগ আছে—বাবার মতো এমন একজন শক্তিমান অভিনেতাকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো হচ্ছে না, এটা এক অর্থে দর্শকদের ঠকানো হচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে