জামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে কয়েক দিন ধরে বেড়েছে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ঠান্ডায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। এদের মধ্যে শিশু এবং বয়স্ক রোগীর সংখ্যা বেশি। এতে হাসপাতালে দেখা দিয়েছে শয্যাসংকট। ওয়ার্ডে জায়গা না পেয়ে বারান্দা ও মেঝেতে শুয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে অনেকে। হঠাৎ করে রোগীর চাপ অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক ও নার্সরা।
চিকিৎসকেরা বলছেন, শীতের প্রকোপ দেখা দেওয়ায় হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। প্রতিদিনই নতুন নতুন রোগী ভর্তি হচ্ছে। কিন্তু হাসপাতালটিতে শয্যাসংখ্যার চেয়ে রোগী বেশি হওয়ায় হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, মেডিসিন বিভাগে ২৪টি আসনের বিপরীতে ৮৬ জন রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে। নারী ওয়ার্ডে ২৪টি আসনের বিপরীতে ৭৫ জন ভর্তি রয়েছে। আর শিশু ওয়ার্ডের চিত্র আরও ভয়াবহ। ২৪ আসনের বিপরীতে ভর্তি রয়েছে ১২৪ শিশু।
সদর উপজেলার নান্দিনা খড়খড়িয়া এলাকার ১১ মাসের শিশু তাইবাকে ঠান্ডাজনিত শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন মা আকলিমা আক্তার। তিন-চার দিন ধরে শিশুটি শ্বাসকষ্টে ভুগছে বলে জানান তার মা। আকলিমা বলেন, হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিয়ে এখন কিছুটা ভালো হয়ে উঠেছে। তবে পুরোপুরি সুস্থ হয়নি।
মেলান্দহ উপজেলার হাজরাবাড়ী এলাকার মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘ঠান্ডায় দম বন্ধ হয়ে আসে, চলাফেরা করতে পারি না। তাই চার দিন আগে শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। তবে ওয়ার্ডে জায়গা না পেয়ে মেঝেতে আশ্রয় নিয়েছি।’
দক্ষিণ কাচারিপাড়া এলাকার ওসমান গনী বলেন, ‘সারা বছর ভালোই থাকি, কিন্তু শীত পড়লে ঠান্ডায় নিশ্বাস নিতে পারি না। পাঁচ দিন হলো বুকে চাপ বাড়ায় হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছি।’
হাসপাতালে ভর্তি ষাটোর্ধ্ব চাঁন মিয়া বলেন, ঠান্ডা শুরুর সঙ্গে সঙ্গেই তাঁর শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেছে। নিশ্বাস নিতে কিংবা চলাফেরা করতে পারছেন না। চার-পাঁচ দিন বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন। কোনো কাজ না হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি হয়ে সেবা নিচ্ছেন।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা মঞ্জুরুল মিয়া বলেন, জামালপুরে গত কয়েক দিনে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। প্রতিদিনই শিশু ও বয়স্ক রোগীরা আসছেন সেবা নিতে। কিন্তু শয্যা না পেয়ে মেঝেতে অবস্থান করে চিকিৎসা নিচ্ছেন অনেকে।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মাহফুজুর রহমান বলেন, শীতের কারণে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। আসনসংখ্যার তুলনায় বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে এই মুহূর্তে। ফলে সেবা দিতে তাঁদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। রোগীদের বেশির ভাগই ঠান্ডা ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে কয়েক দিন ধরে বেড়েছে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ঠান্ডায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। এদের মধ্যে শিশু এবং বয়স্ক রোগীর সংখ্যা বেশি। এতে হাসপাতালে দেখা দিয়েছে শয্যাসংকট। ওয়ার্ডে জায়গা না পেয়ে বারান্দা ও মেঝেতে শুয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে অনেকে। হঠাৎ করে রোগীর চাপ অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক ও নার্সরা।
চিকিৎসকেরা বলছেন, শীতের প্রকোপ দেখা দেওয়ায় হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। প্রতিদিনই নতুন নতুন রোগী ভর্তি হচ্ছে। কিন্তু হাসপাতালটিতে শয্যাসংখ্যার চেয়ে রোগী বেশি হওয়ায় হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, মেডিসিন বিভাগে ২৪টি আসনের বিপরীতে ৮৬ জন রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে। নারী ওয়ার্ডে ২৪টি আসনের বিপরীতে ৭৫ জন ভর্তি রয়েছে। আর শিশু ওয়ার্ডের চিত্র আরও ভয়াবহ। ২৪ আসনের বিপরীতে ভর্তি রয়েছে ১২৪ শিশু।
সদর উপজেলার নান্দিনা খড়খড়িয়া এলাকার ১১ মাসের শিশু তাইবাকে ঠান্ডাজনিত শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন মা আকলিমা আক্তার। তিন-চার দিন ধরে শিশুটি শ্বাসকষ্টে ভুগছে বলে জানান তার মা। আকলিমা বলেন, হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিয়ে এখন কিছুটা ভালো হয়ে উঠেছে। তবে পুরোপুরি সুস্থ হয়নি।
মেলান্দহ উপজেলার হাজরাবাড়ী এলাকার মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘ঠান্ডায় দম বন্ধ হয়ে আসে, চলাফেরা করতে পারি না। তাই চার দিন আগে শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। তবে ওয়ার্ডে জায়গা না পেয়ে মেঝেতে আশ্রয় নিয়েছি।’
দক্ষিণ কাচারিপাড়া এলাকার ওসমান গনী বলেন, ‘সারা বছর ভালোই থাকি, কিন্তু শীত পড়লে ঠান্ডায় নিশ্বাস নিতে পারি না। পাঁচ দিন হলো বুকে চাপ বাড়ায় হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছি।’
হাসপাতালে ভর্তি ষাটোর্ধ্ব চাঁন মিয়া বলেন, ঠান্ডা শুরুর সঙ্গে সঙ্গেই তাঁর শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেছে। নিশ্বাস নিতে কিংবা চলাফেরা করতে পারছেন না। চার-পাঁচ দিন বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন। কোনো কাজ না হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি হয়ে সেবা নিচ্ছেন।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা মঞ্জুরুল মিয়া বলেন, জামালপুরে গত কয়েক দিনে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। প্রতিদিনই শিশু ও বয়স্ক রোগীরা আসছেন সেবা নিতে। কিন্তু শয্যা না পেয়ে মেঝেতে অবস্থান করে চিকিৎসা নিচ্ছেন অনেকে।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মাহফুজুর রহমান বলেন, শীতের কারণে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। আসনসংখ্যার তুলনায় বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে এই মুহূর্তে। ফলে সেবা দিতে তাঁদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। রোগীদের বেশির ভাগই ঠান্ডা ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে