কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে দেশি স্থানীয় জাতের ধান চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন কৃষক। অন্যদিকে বেড়েছে হাইব্রিড ধানের চাষ। চলতি বছর বোরো, আউশ ও আমন মৌসুমে সবচেয়ে বেশি চাষ হয়েছে উচ্চ ফলনশীল (উফশী) ও হাইব্রিড ধান। তবে হাইব্রিড ধানে ফলন বেশি হলেও কমছে জমির উর্বরতা।
কৃষকেরা জানান, দেশি প্রজাতির ধানের চেয়ে হাইব্রিড ধানের ফলন প্রায় দ্বিগুণ। দেশি ধানের ফলন কম হওয়ায় তাঁদের হাইব্রিড ধান চাষের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। খরচ বাড়ায় দেশি স্থানীয় জাতের ধান চাষ করে এখন আর পোষায় না।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাগ্রোনমি অ্যান্ড হাওর অ্যাগ্রিকালচার বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নূর হোসেন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাইব্রিড ধানের উৎপাদন বেশি দেশীয় ধানের চেয়ে। দেশীয় ধান প্রতি একর জমিতে ৪০ থেকে ৪৫ মণ উৎপাদন হয়, আর হাইব্রিড ১০০ থেকে ১২০ মণ। এতে স্বল্প খরচে কৃষক লাভবান হন। আমাদের দেশে দেশীয় ধানের নম্বর রেজিস্ট্রার এবং বীজ সংরক্ষণ ফ্রিজার মেশিন না থাকায় তা বিলুপ্ত হচ্ছে।’
অধ্যাপক নূর হোসেন আরও বলেন, ‘আমাদের দেশে দেশীয় ধান সংরক্ষণ নিয়ে গবেষণা কম হয়। কিন্তু উন্নত দেশে জার্মপ্লাজম সেন্টারে গবেষণা করে বীজ সংরক্ষণ করে। বিদেশিরা এগুলো নিয়ে গবেষণা করলেও আমরা দেশীয় সম্পদ রক্ষা করছি না। দেশীয় প্রজাতির ধান চাষে কৃষকদের সরকারি প্রণোদনা দিলে দেশীয় ধান বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব। গবেষণার মাধ্যমে দেশীয় ধানকে হাইব্রিড আকারে রূপান্তর করা সম্ভব।’
কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ১৭ হাজার ২৭০ হেক্টর জমিতে আমন চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৩০ হেক্টর জমিতে দেশি স্থানীয় জাতের ধান চাষ করা হয়েছে। বাকি জমিতে উফশী ধান চাষ করা হয়েছে। দেশীয় ধানের চেয়ে হাইব্রিড ধানে খরচ একটু বেশি হলেও ফসল উৎপাদন হয় কয়েক গুণ বেশি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জনি খান জানান, কৃষকেরা হাইব্রিড ধান চাষ করে বেশি লাভবান হন। দেশের খাদ্যের চাহিদা মেটানোর জন্য সরকার উফশী ধান চাষে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে দেশি স্থানীয় জাতের ধান চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন কৃষক। অন্যদিকে বেড়েছে হাইব্রিড ধানের চাষ। চলতি বছর বোরো, আউশ ও আমন মৌসুমে সবচেয়ে বেশি চাষ হয়েছে উচ্চ ফলনশীল (উফশী) ও হাইব্রিড ধান। তবে হাইব্রিড ধানে ফলন বেশি হলেও কমছে জমির উর্বরতা।
কৃষকেরা জানান, দেশি প্রজাতির ধানের চেয়ে হাইব্রিড ধানের ফলন প্রায় দ্বিগুণ। দেশি ধানের ফলন কম হওয়ায় তাঁদের হাইব্রিড ধান চাষের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। খরচ বাড়ায় দেশি স্থানীয় জাতের ধান চাষ করে এখন আর পোষায় না।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাগ্রোনমি অ্যান্ড হাওর অ্যাগ্রিকালচার বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নূর হোসেন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাইব্রিড ধানের উৎপাদন বেশি দেশীয় ধানের চেয়ে। দেশীয় ধান প্রতি একর জমিতে ৪০ থেকে ৪৫ মণ উৎপাদন হয়, আর হাইব্রিড ১০০ থেকে ১২০ মণ। এতে স্বল্প খরচে কৃষক লাভবান হন। আমাদের দেশে দেশীয় ধানের নম্বর রেজিস্ট্রার এবং বীজ সংরক্ষণ ফ্রিজার মেশিন না থাকায় তা বিলুপ্ত হচ্ছে।’
অধ্যাপক নূর হোসেন আরও বলেন, ‘আমাদের দেশে দেশীয় ধান সংরক্ষণ নিয়ে গবেষণা কম হয়। কিন্তু উন্নত দেশে জার্মপ্লাজম সেন্টারে গবেষণা করে বীজ সংরক্ষণ করে। বিদেশিরা এগুলো নিয়ে গবেষণা করলেও আমরা দেশীয় সম্পদ রক্ষা করছি না। দেশীয় প্রজাতির ধান চাষে কৃষকদের সরকারি প্রণোদনা দিলে দেশীয় ধান বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব। গবেষণার মাধ্যমে দেশীয় ধানকে হাইব্রিড আকারে রূপান্তর করা সম্ভব।’
কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ১৭ হাজার ২৭০ হেক্টর জমিতে আমন চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৩০ হেক্টর জমিতে দেশি স্থানীয় জাতের ধান চাষ করা হয়েছে। বাকি জমিতে উফশী ধান চাষ করা হয়েছে। দেশীয় ধানের চেয়ে হাইব্রিড ধানে খরচ একটু বেশি হলেও ফসল উৎপাদন হয় কয়েক গুণ বেশি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জনি খান জানান, কৃষকেরা হাইব্রিড ধান চাষ করে বেশি লাভবান হন। দেশের খাদ্যের চাহিদা মেটানোর জন্য সরকার উফশী ধান চাষে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে