আবদুর রাজ্জাক
আমরা সবাই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের কথা বলছি। প্রধানমন্ত্রী বছরখানেক আগে ঘোষণা করেছেন, ২০৪১ সালনাগাদ বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। এখন এই স্মার্ট বাংলাদেশের সংজ্ঞা নির্ধারণ করা দরকার।
স্মার্ট বাংলাদেশ হতে হলে প্রথমে যে স্মার্ট কাজগুলো করতে হবে এর মধ্যে অন্যতম হলো, স্মার্ট অর্থনীতি গড়ে তোলা। দ্বিতীয়টি হলো স্মার্ট জনগোষ্ঠী, অর্থাৎ সুশিক্ষিত বিজ্ঞানমনস্ক দেশপ্রেমিক জনগোষ্ঠী। যদি দেশের অর্থনীতির ওপর সর্বদা চাপ থাকে, তাহলে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে উঠবে না। আর বেশির ভাগ জনগণ যদি আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত না হয়, মন-মানসিকতায় আধুনিক না হয়, তাহলে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবে কারা?
এখন ২০৪১ সালনাগাদ যদি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হয়, তাহলে দেশকে মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত করতে হবে। দেশকে যদি মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত করতে হয়, তাহলে মাথাপিছু আয় হতে হবে ১০ হাজার ডলার। বর্তমানে আমাদের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৮০০ ডলারের কিছু বেশি। মোদ্দাকথা, বর্তমানে যে মাথাপিছু আয় আছে তার প্রায় চার গুণ বাড়াতে হবে। আমাদের জিডিপি বর্তমানে ৪৮০ বিলিয়ন ডলারের মতো, এই জিডিপি হতে হবে ২ ট্রিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। আমরা কি এই অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য যা যা করা দরকার, সেটা করতে পারছি? আমার তো মনে হয়, আমরা যদি নৈতিকভাবে সৎ হই তাহলে এটা করা সম্ভব।
অর্থনৈতিক ভিত্তি গড়ে তুলতে হলে প্রথমেই দরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ বাড়ানো। বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বাড়ানো। বছর দুই যাবৎ আমরা রিজার্ভ নিয়ে প্রায়ই সমালোচনার মুখোমুখি হচ্ছি। কয়েক মাস আগে অপ্রয়োজনীয় পণ্য বা কম প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির ওপর মোটামুটি একটি নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে এবং সেটা কার্যকর আছে, কিন্তু আশানুরূপভাবে রিজার্ভ বাড়ছে না। দেশের প্রায় এক কোটি মানুষ বিদেশে কর্মরত, তাঁরা নিয়মিত দেশে বৈদেশিক মুদ্রায় অর্থ পাঠান। এরপরও কেন রিজার্ভ বাড়ে না? এই প্রশ্নের মীমাংসা করতেই হবে।
অল্পবিস্তর গবেষণা করতে গিয়ে দেখেছি, রিজার্ভ না বাড়ার পেছনে প্রধান কারণ হলো দুর্নীতি। দেশের উন্নয়ন প্রকল্পের সঙ্গে যাঁরা জড়িত, তাঁরা একেবারে বিনা বাক্যে উন্নয়নকাজে বরাদ্দের যত অর্থ থাকে, তার নির্দিষ্ট হারে একটা কমিশন বা ঘুষ পেয়ে থাকেন অবলীলায়। এই ঘুষের টাকা তাঁরা দেশে ব্যবহার করতে পারেন না প্রায় ক্ষেত্রেই। এই দুর্নীতি বা ঘুষের টাকা তাঁরা পাচার করেন বিদেশে কর্মরত আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারীদের কাছ থেকে হুন্ডির মাধ্যমে।
বৈদেশিক মুদ্রা একটু বেশি দামে কিনে নেন, যার কারণে সঠিক চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রা বাংলাদেশ ব্যাংকের খাতায় ওঠে না। শুধু ঠিকাদারি কাজ নয়, সর্বক্ষেত্রেই যে মোটা অঙ্কের দুর্নীতি হয়, অর্থাৎ যে বিপুল অঙ্কের অর্থ দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জিত হয়, কোনো একটি পরিবারের পক্ষে সেই টাকা খরচ করা সম্ভব হয় না, তখন এই সব উচ্চশিক্ষিত মানুষজন বিকল্প পথ খুঁজে, অর্থ পাচার করে, আমোদ-ফুর্তি করার জন্য বিদেশ ভ্রমণে যান। তাঁদের ছেলেমেয়েকে লেখাপড়া করানোর জন্য বিদেশে পাঠিয়ে দেন। তাদের পেছনে লাখ লাখ ডলার খরচ করেন।
এই ঘুষ-বাণিজ্যের সঙ্গে সরকারি বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তি ছাড়াও রাজনৈতিক ব্যক্তিরাসহ সমাজের উচ্চপর্যায়ের লোকজন জড়িত। অর্থ পাচারের সঙ্গে ব্যবসায়ীরাও জড়িত। যখন তাঁদের লাভের পরিমাণ বেশি হয়ে যায়, তখন আয়কর এড়ানোর জন্য, নিজেদের ভোগবিলাসের জন্য বিদেশে অর্থ পাচার করেন।
এ রকম চলতে থাকলে আমাদের কাঙ্ক্ষিত রিজার্ভ যথাযথভাবে সংরক্ষিত থাকবে না, রিজার্ভ সংরক্ষিত না থাকলে উন্নয়ন পরিকল্পনা
করতে পারব না।
অতএব কাঙ্ক্ষিত ক্ষেত্রে মানবসম্পদ উন্নয়ন, ইনফ্রাস্ট্রাকচার বা অবকাঠামো উন্নয়নসহ সব ধরনের উন্নয়নের ক্ষেত্রেই কাটছাঁট করতে হবে। একটা কথা সবার মনে রাখতে হবে, আমাদের কৃষি খাত থেকে খুব বেশি প্রবৃদ্ধি আর হবে না। আমাদের চাষযোগ্য জমি মোটামুটি চাষের আওতায় এসে গেছে। সার, আধুনিক যন্ত্রপাতি, কীটনাশক ব্যবহার যথাযথভাবে আমরা ব্যবহার করছি। সে ক্ষেত্রে খুব একটা বেশি প্রবৃদ্ধি আশা করা যায় না।
প্রতিবছর চাষাবাদযোগ্য জমির পরিমাণ কমছে। আমাদের যা কিছু করতে হবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে, তার সবকিছু করতে হবে মানবসম্পদ দিয়ে। মানবসম্পদের উন্নয়ন করতে হলে দরকার আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা, এখন এক কোটি বিদেশে কর্মরত মানুষ যা আয় করেন, সঠিক প্রশিক্ষণ দিয়ে যদি এই জনসংখ্যা রপ্তানি করতে পারি, তাহলে আমরা দুই থেকে তিন গুণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারব। মোটের ওপর যে কথাগুলো বলতে চাচ্ছি, সব উন্নয়নের মূলে দরকার অর্থ এবং বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদামতো সরবরাহ। আর এসবের মূলে রয়েছে দুর্নীতিমুক্ত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা।
খেজুরগাছ কেটে হাঁড়িতে রস জমানো হয়। ফোঁটা ফোঁটা রস পড়ে হাঁড়ি ভর্তি হয়। কিন্তু সেই হাঁড়িতে সামান্য একটি ছিদ্র থাকলে হাঁড়ি কি আর সকালবেলা ভরা পাওয়া যায়? সে রকম অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে যদি সামান্য দুর্বলতা থাকে, তাহলে আমরা সবকিছু থেকে পিছিয়ে পড়ব। অর্জিত হবে না কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।
লেখক: প্রকৌশলী
আমরা সবাই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের কথা বলছি। প্রধানমন্ত্রী বছরখানেক আগে ঘোষণা করেছেন, ২০৪১ সালনাগাদ বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। এখন এই স্মার্ট বাংলাদেশের সংজ্ঞা নির্ধারণ করা দরকার।
স্মার্ট বাংলাদেশ হতে হলে প্রথমে যে স্মার্ট কাজগুলো করতে হবে এর মধ্যে অন্যতম হলো, স্মার্ট অর্থনীতি গড়ে তোলা। দ্বিতীয়টি হলো স্মার্ট জনগোষ্ঠী, অর্থাৎ সুশিক্ষিত বিজ্ঞানমনস্ক দেশপ্রেমিক জনগোষ্ঠী। যদি দেশের অর্থনীতির ওপর সর্বদা চাপ থাকে, তাহলে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে উঠবে না। আর বেশির ভাগ জনগণ যদি আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত না হয়, মন-মানসিকতায় আধুনিক না হয়, তাহলে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবে কারা?
এখন ২০৪১ সালনাগাদ যদি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হয়, তাহলে দেশকে মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত করতে হবে। দেশকে যদি মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত করতে হয়, তাহলে মাথাপিছু আয় হতে হবে ১০ হাজার ডলার। বর্তমানে আমাদের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৮০০ ডলারের কিছু বেশি। মোদ্দাকথা, বর্তমানে যে মাথাপিছু আয় আছে তার প্রায় চার গুণ বাড়াতে হবে। আমাদের জিডিপি বর্তমানে ৪৮০ বিলিয়ন ডলারের মতো, এই জিডিপি হতে হবে ২ ট্রিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। আমরা কি এই অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য যা যা করা দরকার, সেটা করতে পারছি? আমার তো মনে হয়, আমরা যদি নৈতিকভাবে সৎ হই তাহলে এটা করা সম্ভব।
অর্থনৈতিক ভিত্তি গড়ে তুলতে হলে প্রথমেই দরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ বাড়ানো। বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বাড়ানো। বছর দুই যাবৎ আমরা রিজার্ভ নিয়ে প্রায়ই সমালোচনার মুখোমুখি হচ্ছি। কয়েক মাস আগে অপ্রয়োজনীয় পণ্য বা কম প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির ওপর মোটামুটি একটি নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে এবং সেটা কার্যকর আছে, কিন্তু আশানুরূপভাবে রিজার্ভ বাড়ছে না। দেশের প্রায় এক কোটি মানুষ বিদেশে কর্মরত, তাঁরা নিয়মিত দেশে বৈদেশিক মুদ্রায় অর্থ পাঠান। এরপরও কেন রিজার্ভ বাড়ে না? এই প্রশ্নের মীমাংসা করতেই হবে।
অল্পবিস্তর গবেষণা করতে গিয়ে দেখেছি, রিজার্ভ না বাড়ার পেছনে প্রধান কারণ হলো দুর্নীতি। দেশের উন্নয়ন প্রকল্পের সঙ্গে যাঁরা জড়িত, তাঁরা একেবারে বিনা বাক্যে উন্নয়নকাজে বরাদ্দের যত অর্থ থাকে, তার নির্দিষ্ট হারে একটা কমিশন বা ঘুষ পেয়ে থাকেন অবলীলায়। এই ঘুষের টাকা তাঁরা দেশে ব্যবহার করতে পারেন না প্রায় ক্ষেত্রেই। এই দুর্নীতি বা ঘুষের টাকা তাঁরা পাচার করেন বিদেশে কর্মরত আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারীদের কাছ থেকে হুন্ডির মাধ্যমে।
বৈদেশিক মুদ্রা একটু বেশি দামে কিনে নেন, যার কারণে সঠিক চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রা বাংলাদেশ ব্যাংকের খাতায় ওঠে না। শুধু ঠিকাদারি কাজ নয়, সর্বক্ষেত্রেই যে মোটা অঙ্কের দুর্নীতি হয়, অর্থাৎ যে বিপুল অঙ্কের অর্থ দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জিত হয়, কোনো একটি পরিবারের পক্ষে সেই টাকা খরচ করা সম্ভব হয় না, তখন এই সব উচ্চশিক্ষিত মানুষজন বিকল্প পথ খুঁজে, অর্থ পাচার করে, আমোদ-ফুর্তি করার জন্য বিদেশ ভ্রমণে যান। তাঁদের ছেলেমেয়েকে লেখাপড়া করানোর জন্য বিদেশে পাঠিয়ে দেন। তাদের পেছনে লাখ লাখ ডলার খরচ করেন।
এই ঘুষ-বাণিজ্যের সঙ্গে সরকারি বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তি ছাড়াও রাজনৈতিক ব্যক্তিরাসহ সমাজের উচ্চপর্যায়ের লোকজন জড়িত। অর্থ পাচারের সঙ্গে ব্যবসায়ীরাও জড়িত। যখন তাঁদের লাভের পরিমাণ বেশি হয়ে যায়, তখন আয়কর এড়ানোর জন্য, নিজেদের ভোগবিলাসের জন্য বিদেশে অর্থ পাচার করেন।
এ রকম চলতে থাকলে আমাদের কাঙ্ক্ষিত রিজার্ভ যথাযথভাবে সংরক্ষিত থাকবে না, রিজার্ভ সংরক্ষিত না থাকলে উন্নয়ন পরিকল্পনা
করতে পারব না।
অতএব কাঙ্ক্ষিত ক্ষেত্রে মানবসম্পদ উন্নয়ন, ইনফ্রাস্ট্রাকচার বা অবকাঠামো উন্নয়নসহ সব ধরনের উন্নয়নের ক্ষেত্রেই কাটছাঁট করতে হবে। একটা কথা সবার মনে রাখতে হবে, আমাদের কৃষি খাত থেকে খুব বেশি প্রবৃদ্ধি আর হবে না। আমাদের চাষযোগ্য জমি মোটামুটি চাষের আওতায় এসে গেছে। সার, আধুনিক যন্ত্রপাতি, কীটনাশক ব্যবহার যথাযথভাবে আমরা ব্যবহার করছি। সে ক্ষেত্রে খুব একটা বেশি প্রবৃদ্ধি আশা করা যায় না।
প্রতিবছর চাষাবাদযোগ্য জমির পরিমাণ কমছে। আমাদের যা কিছু করতে হবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে, তার সবকিছু করতে হবে মানবসম্পদ দিয়ে। মানবসম্পদের উন্নয়ন করতে হলে দরকার আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা, এখন এক কোটি বিদেশে কর্মরত মানুষ যা আয় করেন, সঠিক প্রশিক্ষণ দিয়ে যদি এই জনসংখ্যা রপ্তানি করতে পারি, তাহলে আমরা দুই থেকে তিন গুণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারব। মোটের ওপর যে কথাগুলো বলতে চাচ্ছি, সব উন্নয়নের মূলে দরকার অর্থ এবং বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদামতো সরবরাহ। আর এসবের মূলে রয়েছে দুর্নীতিমুক্ত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা।
খেজুরগাছ কেটে হাঁড়িতে রস জমানো হয়। ফোঁটা ফোঁটা রস পড়ে হাঁড়ি ভর্তি হয়। কিন্তু সেই হাঁড়িতে সামান্য একটি ছিদ্র থাকলে হাঁড়ি কি আর সকালবেলা ভরা পাওয়া যায়? সে রকম অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে যদি সামান্য দুর্বলতা থাকে, তাহলে আমরা সবকিছু থেকে পিছিয়ে পড়ব। অর্জিত হবে না কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।
লেখক: প্রকৌশলী
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে