বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থনীতি বড় হচ্ছে। প্রতিবছরই বাড়ছে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি। তবে রাজস্ব আয়ে তার প্রতিফলন নেই। সরকারি হিসাবে সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের সিংহভাগই করের আওতায় নেই। বিপুল জনসংখ্যার মাত্র ৪ শতাংশের কিছু বেশি মানুষ করদাতার খাতায় নাম লিখিয়েছেন। কমবেশি ৭৬ লাখ মানুষ কর দেওয়ার জন্য টিআইএন নম্বর নিয়েছেন। তবে তাঁরা ঠিকমতো রিটার্ন দাখিল করেন না। গত অর্থবছরে তাঁদের কমবেশি মাত্র ২৬ লাখের মতো রিটার্ন জমা দিয়েছেন। ফলে জনসংখ্যার অধিকাংশই কর দেন না বা উপযুক্ত হওয়ার পর রিটার্নও দাখিল করেন না। এনবিআরের কর্মকর্তারা জানান, করদাতা বাড়াতে চলতি বাজেটে ৩৮ ধরনের সেবা নেওয়ার ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দাখিলের বাধ্যবাধকতা জারি করা হয়েছে। তাই চলতি অর্থবছর থেকে রিটার্ন দাখিল বাড়বে বলে তাঁরা মনে করেন।
সরকারি সব হিসাব বলছে, দেশের অর্থনীতি ব্যাপক হারে বিকশিত হচ্ছে। অর্থনীতিতে চাহিদা বাড়ছে, বিনিয়োগ হচ্ছে, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র বড় হচ্ছে। মানুষের আয় বাড়ছে। আর মানুষের আয় বাড়লে আয়কর থেকে রাজস্ব আয়ও সে হারে বাড়ার কথা। চাকরি, ব্যবসায় মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়লে সংশ্লিষ্ট সবার আয় বাড়ার কথা। আয় বাড়লে এর একটি অংশ কর হিসেবে সরকারকে দেওয়ার কথা। কিন্তু তথ্যপ্রমাণ বলছে উল্টো কথা। মানুষের জীবনযাপন আর চালচলনে অর্থনৈতিক উন্নয়নের চিত্র প্রতিফলিত হলেও রাজস্বের হিসাবে তা দেখা যাচ্ছে না। কর দেওয়ার লোকের সংখ্যা তলানিতেই পড়ে রয়েছে। সব মিলিয়ে গত অর্থবছরে ৭৬ লাখের মতো টিআইএনধারী করদাতার নাম পাওয়া গেছে। যাঁদের সবাই আবার রিটার্ন দেন না। মোট কথা দেশের সক্ষম মানুষকে করের আওতায় আনতে সরকারি পদক্ষেপ তেমন একটা নেই। ফলে যাঁরা নিয়মিত কর দিচ্ছেন, তাঁরাই প্রতিবছর দিয়ে যাচ্ছেন। যাঁরা দিচ্ছেন না, তাঁরা করের বাইরে থেকে যাচ্ছেন। এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনবিআরের আয়কর শাখার এক কর্মকর্তা জানান, চলতি বাজেটে নতুন করদাতা বাড়াতে ব্যাপক পদক্ষেপ নেওয়াও হয়েছে। এবার রিটার্ন দাখিল না করলে সরকারি অনেক সেবা পাওয়া যাবে না।
এনবিআরের আয়কর নীতির সাবেক সদস্য ড. সৈয়দ আমিনুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবারের বাজেট অনেক সেবা নেওয়ার ক্ষেত্রে রিটার্ন দাখিলের যে আইন করা হয়েছে, তা খুবই শক্ত পদক্ষেপ। এতে করদাতারা হয়রানির শিকার হবেন তাতে কোনো সন্দেহ নেই। করনীতি এমন হওয়া উচিত, যাতে মধ্যবিত্তরা টিকে থাকতে পারেন আর ধনীরা তাঁদের যেমন সক্ষমতা সে হারে কর দেবেন।
ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থনীতি বড় হচ্ছে। প্রতিবছরই বাড়ছে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি। তবে রাজস্ব আয়ে তার প্রতিফলন নেই। সরকারি হিসাবে সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের সিংহভাগই করের আওতায় নেই। বিপুল জনসংখ্যার মাত্র ৪ শতাংশের কিছু বেশি মানুষ করদাতার খাতায় নাম লিখিয়েছেন। কমবেশি ৭৬ লাখ মানুষ কর দেওয়ার জন্য টিআইএন নম্বর নিয়েছেন। তবে তাঁরা ঠিকমতো রিটার্ন দাখিল করেন না। গত অর্থবছরে তাঁদের কমবেশি মাত্র ২৬ লাখের মতো রিটার্ন জমা দিয়েছেন। ফলে জনসংখ্যার অধিকাংশই কর দেন না বা উপযুক্ত হওয়ার পর রিটার্নও দাখিল করেন না। এনবিআরের কর্মকর্তারা জানান, করদাতা বাড়াতে চলতি বাজেটে ৩৮ ধরনের সেবা নেওয়ার ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দাখিলের বাধ্যবাধকতা জারি করা হয়েছে। তাই চলতি অর্থবছর থেকে রিটার্ন দাখিল বাড়বে বলে তাঁরা মনে করেন।
সরকারি সব হিসাব বলছে, দেশের অর্থনীতি ব্যাপক হারে বিকশিত হচ্ছে। অর্থনীতিতে চাহিদা বাড়ছে, বিনিয়োগ হচ্ছে, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র বড় হচ্ছে। মানুষের আয় বাড়ছে। আর মানুষের আয় বাড়লে আয়কর থেকে রাজস্ব আয়ও সে হারে বাড়ার কথা। চাকরি, ব্যবসায় মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়লে সংশ্লিষ্ট সবার আয় বাড়ার কথা। আয় বাড়লে এর একটি অংশ কর হিসেবে সরকারকে দেওয়ার কথা। কিন্তু তথ্যপ্রমাণ বলছে উল্টো কথা। মানুষের জীবনযাপন আর চালচলনে অর্থনৈতিক উন্নয়নের চিত্র প্রতিফলিত হলেও রাজস্বের হিসাবে তা দেখা যাচ্ছে না। কর দেওয়ার লোকের সংখ্যা তলানিতেই পড়ে রয়েছে। সব মিলিয়ে গত অর্থবছরে ৭৬ লাখের মতো টিআইএনধারী করদাতার নাম পাওয়া গেছে। যাঁদের সবাই আবার রিটার্ন দেন না। মোট কথা দেশের সক্ষম মানুষকে করের আওতায় আনতে সরকারি পদক্ষেপ তেমন একটা নেই। ফলে যাঁরা নিয়মিত কর দিচ্ছেন, তাঁরাই প্রতিবছর দিয়ে যাচ্ছেন। যাঁরা দিচ্ছেন না, তাঁরা করের বাইরে থেকে যাচ্ছেন। এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনবিআরের আয়কর শাখার এক কর্মকর্তা জানান, চলতি বাজেটে নতুন করদাতা বাড়াতে ব্যাপক পদক্ষেপ নেওয়াও হয়েছে। এবার রিটার্ন দাখিল না করলে সরকারি অনেক সেবা পাওয়া যাবে না।
এনবিআরের আয়কর নীতির সাবেক সদস্য ড. সৈয়দ আমিনুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবারের বাজেট অনেক সেবা নেওয়ার ক্ষেত্রে রিটার্ন দাখিলের যে আইন করা হয়েছে, তা খুবই শক্ত পদক্ষেপ। এতে করদাতারা হয়রানির শিকার হবেন তাতে কোনো সন্দেহ নেই। করনীতি এমন হওয়া উচিত, যাতে মধ্যবিত্তরা টিকে থাকতে পারেন আর ধনীরা তাঁদের যেমন সক্ষমতা সে হারে কর দেবেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে