কাউনিয়া প্রতিনিধি
কয়েক দিন ধরে চলা টানা বৃষ্টিতে কাউনিয়ায় হারাগাছ পৌরসভাসহ উপজেলার বিভিন্ন সড়কে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে পথচারী ও যানবাহনচালকদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। সড়কের বড় বড় গর্তে লাল নিশানার খুঁটি পুঁতে সাবধান করা হচ্ছে যানবাহনচালকদের।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের কাউনিয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চার-পাঁচ দিনের বৃষ্টিতে গুলশান মোড়-বকুলতলা, বেইলি ব্রিজ-সাধু, মীরবাগ-হারাগাছ সড়কসহ একাধিক গ্রামীণ পাকা সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৃষ্টির পানিতে সড়কগুলোর বিভিন্ন স্থানে দুই পাশ ভেঙে গেছে। আবার কোথাও বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
গতকাল শনিবার হারাগাছ পৌরসভার চুতরা টাংরির বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, দালালহাট থেকে চতুরা গ্রামের পাকা সড়কের নানা জায়গা ভেঙে গেছে। সড়কের ওপর দিয়ে বৃষ্টির পানি নেমে যাওয়ায় কোথাও আবার বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। গর্তে লাল নিশানা টাঙিয়ে যানবাহনচালকদের সাবধান করা হচ্ছে।
চুতরা টাংরির বাজার এলাকার বাসিন্দা আমজাদ হোসেন বলেন, গত শুক্রবার ভোরে অতিমাত্রায় বৃষ্টির পানিতে চরাঞ্চলের যোগাযোগের একমাত্র পাকা সড়কটি ভেঙে গেছে। এখন পর্যন্ত পৌর কর্তৃপক্ষ সংস্কারের উদ্যোগ নেয়নি। রাতের বেলায় সড়কে যানবাহন চলাচল করলে গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। শুধু এই সড়কই নয়, পৌর শহরের একাধিক সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মিলন বাজার এলাকার অটোরিকশার চালক আব্দুর রহিম বলেন, ‘এই রাস্তা ভাঙি গেইলেও দেখার কেউ নাই। গাড়ি চলাতে ভয় লাগে, কখন গর্তে গাড়ি উলটে যায়।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান জেমি জানান, সড়কের অনেক ভাঙা স্থানে মাটিভর্তি বস্তা ফেলে চলাচলের উপযোগী করা হচ্ছে।
আসাদুজ্জামান জেমি আরও বলেন, পাকা সড়কে বিটুমিনের শত্রু হলো পানি। সড়কে পানি জমে থাকলে বিটুমিন নরম হয়ে উঠে গিয়ে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া সড়কের পাশের জমির মালিকেরা অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খনন করার কারণে সড়ক ভেঙে বড় গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। টানা বৃষ্টি এবং অপরিকল্পিত পুকুর খননের কারণে বর্ষা মৌসুমের শুরুতেই উপজেলার বিভিন্ন সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত সড়কগুলো সংস্কারের জন্য অর্থ বরাদ্দ দরকার। কিন্তু জুন ক্লোজিংয়ে বরাদ্দ পাওয়া কঠিন। এরপরও বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করে সংস্কারের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে উপজেলায় কত কিলোমিটার সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তার হিসাব আপাতত নেই বলে এই কর্মকর্তা উল্লেখ করেন।
জানতে চাইলে হারাগাছ পৌরসভার প্যানেল মেয়র মাসুদার রহমান বলেন, টানা বৃষ্টিতে পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৫ কিলোমিটার পাকা সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মেয়র ও প্রকৌশলীর সঙ্গে কথা বলে ক্ষতিগ্রস্ত সড়কগুলো মেরামতের চেষ্টা করা হবে।
কয়েক দিন ধরে চলা টানা বৃষ্টিতে কাউনিয়ায় হারাগাছ পৌরসভাসহ উপজেলার বিভিন্ন সড়কে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে পথচারী ও যানবাহনচালকদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। সড়কের বড় বড় গর্তে লাল নিশানার খুঁটি পুঁতে সাবধান করা হচ্ছে যানবাহনচালকদের।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের কাউনিয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চার-পাঁচ দিনের বৃষ্টিতে গুলশান মোড়-বকুলতলা, বেইলি ব্রিজ-সাধু, মীরবাগ-হারাগাছ সড়কসহ একাধিক গ্রামীণ পাকা সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৃষ্টির পানিতে সড়কগুলোর বিভিন্ন স্থানে দুই পাশ ভেঙে গেছে। আবার কোথাও বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
গতকাল শনিবার হারাগাছ পৌরসভার চুতরা টাংরির বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, দালালহাট থেকে চতুরা গ্রামের পাকা সড়কের নানা জায়গা ভেঙে গেছে। সড়কের ওপর দিয়ে বৃষ্টির পানি নেমে যাওয়ায় কোথাও আবার বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। গর্তে লাল নিশানা টাঙিয়ে যানবাহনচালকদের সাবধান করা হচ্ছে।
চুতরা টাংরির বাজার এলাকার বাসিন্দা আমজাদ হোসেন বলেন, গত শুক্রবার ভোরে অতিমাত্রায় বৃষ্টির পানিতে চরাঞ্চলের যোগাযোগের একমাত্র পাকা সড়কটি ভেঙে গেছে। এখন পর্যন্ত পৌর কর্তৃপক্ষ সংস্কারের উদ্যোগ নেয়নি। রাতের বেলায় সড়কে যানবাহন চলাচল করলে গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। শুধু এই সড়কই নয়, পৌর শহরের একাধিক সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মিলন বাজার এলাকার অটোরিকশার চালক আব্দুর রহিম বলেন, ‘এই রাস্তা ভাঙি গেইলেও দেখার কেউ নাই। গাড়ি চলাতে ভয় লাগে, কখন গর্তে গাড়ি উলটে যায়।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান জেমি জানান, সড়কের অনেক ভাঙা স্থানে মাটিভর্তি বস্তা ফেলে চলাচলের উপযোগী করা হচ্ছে।
আসাদুজ্জামান জেমি আরও বলেন, পাকা সড়কে বিটুমিনের শত্রু হলো পানি। সড়কে পানি জমে থাকলে বিটুমিন নরম হয়ে উঠে গিয়ে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া সড়কের পাশের জমির মালিকেরা অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খনন করার কারণে সড়ক ভেঙে বড় গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। টানা বৃষ্টি এবং অপরিকল্পিত পুকুর খননের কারণে বর্ষা মৌসুমের শুরুতেই উপজেলার বিভিন্ন সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত সড়কগুলো সংস্কারের জন্য অর্থ বরাদ্দ দরকার। কিন্তু জুন ক্লোজিংয়ে বরাদ্দ পাওয়া কঠিন। এরপরও বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করে সংস্কারের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে উপজেলায় কত কিলোমিটার সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তার হিসাব আপাতত নেই বলে এই কর্মকর্তা উল্লেখ করেন।
জানতে চাইলে হারাগাছ পৌরসভার প্যানেল মেয়র মাসুদার রহমান বলেন, টানা বৃষ্টিতে পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৫ কিলোমিটার পাকা সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মেয়র ও প্রকৌশলীর সঙ্গে কথা বলে ক্ষতিগ্রস্ত সড়কগুলো মেরামতের চেষ্টা করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে