কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়া পৌরসভার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোর একটি আর এ খান সড়ক। এটি শহরের পাঁচ রাস্তার মোড় থেকে যুক্ত হয়েছে ছয় রাস্তার মোড়ে। গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি সংস্কারের জন্য খুঁড়ে দীর্ঘদিন ধরে ফেলে রাখায় জনসাধারণের ভোগান্তির শেষ নেই।
কুষ্টিয়া পৌরসভা থেকে পাওয়া তথ্য মতে, পাঁচ রাস্তার মোড় থেকে ছয় রাস্তার মোড় পর্যন্ত সড়কটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৪২০ মিটার। চওড়া প্রায় ৪৫ ফুট। গত বছর সড়কটির দুই পাশে হাঁটাপথসহ ছয় ফুট চওড়া নালা নির্মাণ করে পৌর কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকে সড়কটির অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়ে। দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় সড়কে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়। পিচ-পাথর উঠে ছোট-বড় গর্তে পানি জমে থাকে। তাতে দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে সড়কের পাশে গড়ে ওঠা প্রতিষ্ঠানের মালিক ও সাধারণ মানুষকে।
এই দুর্ভোগ লাঘবে চলতি বছরের শুরুর দিকে সড়কটির উত্তর পাশ মজবুতকরণসহ চওড়া করার উদ্যোগ নেয় কুষ্টিয়া পৌরসভা। ১ কোটি ৩১ লাখ ৪২ হাজার ৩৬২ টাকা ব্যয়ে আর এ খান সড়কসহ পাশে লরেন্স লেন নামের আরেকটি ১৩৫ মিটার সড়কের সংস্কারকাজের কার্যাদেশ পায় হান্নান এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
কার্যাদেশ অনুযায়ী, চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে কার্যাদেশ পাওয়ার পর শুধু রাস্তা খুঁড়ে রাখা ছাড়া সাড়ে সাত মাসে ঠিকাদার আর কোনো কাজ করেননি।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে ইজিবাইকে টাইলস নিয়ে যাচ্ছিলেন চালক আমজাদ হোসেন। তিনি বলেন, এই সড়কের যন্ত্রণা দীর্ঘদিনের। কি বৃষ্টির দিন, কি রোদ, সব সময় দুর্ভোগ লেগেই থাকে।
বৃষ্টির দিনে দুর্ভোগের মাত্রা বাড়ে। যাত্রীদের কষ্টের পাশাপাশি ইজিবাইকেরও ক্ষতি হয়।
সরোয়ার নামের এক কুরিয়ার সার্ভিস কর্মী বলেন, দুই-আড়াই মাস আগে একটি এক্সকাভেটর দিয়ে সড়কের ডানে খনন শুরু করেন ঠিকাদার। পাঁচ রাস্তার মোড় থেকে ছয় রাস্তার পর্যন্ত এই সড়কের ডানে গর্ত করে রাখা হয় দীর্ঘদিন। এই গর্তগুলো বৃষ্টির পানিতে ভরে যায়। এতে দোকানদারসহ ব্যবসায়ীদের অনেক অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের এক পাশ কেটে গভীর গর্ত করে রাখা হয়েছে। তাতে পানি জমে আছে। সড়কও খানাখন্দে ভরা। কোনো শ্রমিককে কাজ করতে দেখা যায়নি। নতুন করে সড়ক কাটায় পাশের বহুতল ভবন ও দোকানদারদের সমস্যা হচ্ছে।
একটি বহুতল ভবনের বাসিন্দা মনির হোসেন বলেন, সড়ক কেটে চলে গেছেন ঠিকাদার। কাজ করার কোনো শ্রমিক চোখে পড়ছে না। এভাবে সড়ক কেটে চলে যাওয়ায় ভবনের বাসিন্দাদের গাড়ি পার্কিং ও বের করতে সমস্যা হচ্ছে।
যোগাযোগ করা হলে ঠিকাদার আবদুল হান্নান বলেন, আর্থিক সমস্যার কারণে কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি। একটু দেরি হয়ে গেছে। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা সম্ভব হবে না। সময় বাড়ানোর আবেদন করা হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুষ্টিয়া পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম বলেন, সড়কটির অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। দেরিতে হলেও ঠিকাদার কাজ শুরু করেছেন। হয়তো সময় বাড়ানোর আবেদন করবেন। জনদুর্ভোগ দূর করতে দ্রুত কাজ শেষ করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
কুষ্টিয়া পৌরসভার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোর একটি আর এ খান সড়ক। এটি শহরের পাঁচ রাস্তার মোড় থেকে যুক্ত হয়েছে ছয় রাস্তার মোড়ে। গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি সংস্কারের জন্য খুঁড়ে দীর্ঘদিন ধরে ফেলে রাখায় জনসাধারণের ভোগান্তির শেষ নেই।
কুষ্টিয়া পৌরসভা থেকে পাওয়া তথ্য মতে, পাঁচ রাস্তার মোড় থেকে ছয় রাস্তার মোড় পর্যন্ত সড়কটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৪২০ মিটার। চওড়া প্রায় ৪৫ ফুট। গত বছর সড়কটির দুই পাশে হাঁটাপথসহ ছয় ফুট চওড়া নালা নির্মাণ করে পৌর কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকে সড়কটির অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়ে। দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় সড়কে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়। পিচ-পাথর উঠে ছোট-বড় গর্তে পানি জমে থাকে। তাতে দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে সড়কের পাশে গড়ে ওঠা প্রতিষ্ঠানের মালিক ও সাধারণ মানুষকে।
এই দুর্ভোগ লাঘবে চলতি বছরের শুরুর দিকে সড়কটির উত্তর পাশ মজবুতকরণসহ চওড়া করার উদ্যোগ নেয় কুষ্টিয়া পৌরসভা। ১ কোটি ৩১ লাখ ৪২ হাজার ৩৬২ টাকা ব্যয়ে আর এ খান সড়কসহ পাশে লরেন্স লেন নামের আরেকটি ১৩৫ মিটার সড়কের সংস্কারকাজের কার্যাদেশ পায় হান্নান এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
কার্যাদেশ অনুযায়ী, চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে কার্যাদেশ পাওয়ার পর শুধু রাস্তা খুঁড়ে রাখা ছাড়া সাড়ে সাত মাসে ঠিকাদার আর কোনো কাজ করেননি।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে ইজিবাইকে টাইলস নিয়ে যাচ্ছিলেন চালক আমজাদ হোসেন। তিনি বলেন, এই সড়কের যন্ত্রণা দীর্ঘদিনের। কি বৃষ্টির দিন, কি রোদ, সব সময় দুর্ভোগ লেগেই থাকে।
বৃষ্টির দিনে দুর্ভোগের মাত্রা বাড়ে। যাত্রীদের কষ্টের পাশাপাশি ইজিবাইকেরও ক্ষতি হয়।
সরোয়ার নামের এক কুরিয়ার সার্ভিস কর্মী বলেন, দুই-আড়াই মাস আগে একটি এক্সকাভেটর দিয়ে সড়কের ডানে খনন শুরু করেন ঠিকাদার। পাঁচ রাস্তার মোড় থেকে ছয় রাস্তার পর্যন্ত এই সড়কের ডানে গর্ত করে রাখা হয় দীর্ঘদিন। এই গর্তগুলো বৃষ্টির পানিতে ভরে যায়। এতে দোকানদারসহ ব্যবসায়ীদের অনেক অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের এক পাশ কেটে গভীর গর্ত করে রাখা হয়েছে। তাতে পানি জমে আছে। সড়কও খানাখন্দে ভরা। কোনো শ্রমিককে কাজ করতে দেখা যায়নি। নতুন করে সড়ক কাটায় পাশের বহুতল ভবন ও দোকানদারদের সমস্যা হচ্ছে।
একটি বহুতল ভবনের বাসিন্দা মনির হোসেন বলেন, সড়ক কেটে চলে গেছেন ঠিকাদার। কাজ করার কোনো শ্রমিক চোখে পড়ছে না। এভাবে সড়ক কেটে চলে যাওয়ায় ভবনের বাসিন্দাদের গাড়ি পার্কিং ও বের করতে সমস্যা হচ্ছে।
যোগাযোগ করা হলে ঠিকাদার আবদুল হান্নান বলেন, আর্থিক সমস্যার কারণে কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি। একটু দেরি হয়ে গেছে। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা সম্ভব হবে না। সময় বাড়ানোর আবেদন করা হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুষ্টিয়া পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম বলেন, সড়কটির অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। দেরিতে হলেও ঠিকাদার কাজ শুরু করেছেন। হয়তো সময় বাড়ানোর আবেদন করবেন। জনদুর্ভোগ দূর করতে দ্রুত কাজ শেষ করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে