গনেশ দাস, বগুড়া
বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে দীর্ঘ ১০ বছর পর কীর্তনাশা খালের ওপর সেতু পুনর্নির্মাণ হচ্ছে। সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হলে ১০ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগের অবসান হবে। ইতিমধ্যে ঠিকাদার নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে ৬৬ মিটার দীর্ঘ সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হবে।
২০১২ সালে বন্যায় সেতুটির এক অংশ ধসে যায়। এরপর স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সেতুর ধসে পড়া অংশে বাঁশ-কাঠ দিয়ে পায়ে চলাচলের উপযোগী করেন। তখন থেকে তিন কিলোমিটার পথ ঘুরে পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল করে।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় ১২০ বছর আগে কুতুবপুর ইউনিয়নের শোলারতাইড় ও কালারতাইড় গ্রামের মাঝ দিয়ে প্রবাহিত কীর্তনাশা খালের ওপর ৬০ মিটার দৈর্ঘ্যের সেতুটি নির্মাণ করা করা হয়েছিল। ২০১২ সালের বন্যায় সেতুর দক্ষিণ পাশের একটি অংশ ধসে পড়ে এবং সেখান গভীর গর্তের সৃষ্টি হয়। সেতুটি ধসে পড়ার পর থেকেই ১০ বছর ধরে শোলারতাইড়, কালারতাইড়, বাঁশহাটা, কুতুবপুর, কাজলা এবং জোড়গাছাসহ ১০ গ্রামের মানুষকে যাতায়াতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
এলাকাবাসীর যাতায়াতের সুবিধার্থে কুতুবপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ইমরান আলী রনি নিজস্ব অর্থায়নে ধসে পড়া সেতুর দক্ষিণ পাশে বাঁশ-কাঠের সংযোগ সেতু নির্মাণ করে দেন; কিন্তু ঝুঁকি নিয়ে পার হওয়া গেলেও যানবাহন চলাচল করতে হয় তিন কিলোমিটার পথ ঘুরে। সেই বাঁশ-কাঠের সেতু নষ্ট হয়ে গেলে চলতি অর্থবছরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এক লাখ টাকা বরাদ্দ দিলে জোড়াতালি দিয়ে সেতুটি হেঁটে চলাচলের উপযোগী করা হয়।
কালারতাইড় গ্রামের বাসিন্দা কলেজছাত্র রাসেল এবং শোলারতাইড় গ্রামের ইব্রাহিমসহ স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সেতুটি ভেঙে পড়ার পর থেকেই কয়েকটি গ্রামের মানুষের যাতায়াতের ক্ষেত্রে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। কাঠ ও বাঁশের তৈরি সেতু পারাপার হতে গিয়ে হরহামেশাই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন অনেকে।
কুতুবপুর ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘শুনেছি সেতুটি পুনর্নির্মাণের জন্য অনুমোদন এসেছে। কাজ কবে শুরু হবে তা জানা নেই।’
উপজেলা প্রকৌশলী তুহিন সরকার বলেন, বৈদেশিক অর্থায়নে কীর্তনাশা খালে ভেঙে যাওয়া সেতুটি নতুন করে নির্মাণ করা হবে। সেখানে ৬৬ মিটার দৈর্ঘ্য এবং সাত দশমিক তিন মিটার প্রস্থের নতুন সেতু নির্মাণের জন্য ৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা বরাদ্দও এসেছে। টেন্ডারের মাধ্যমে ঠিকাদার নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হবে।
বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে দীর্ঘ ১০ বছর পর কীর্তনাশা খালের ওপর সেতু পুনর্নির্মাণ হচ্ছে। সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হলে ১০ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগের অবসান হবে। ইতিমধ্যে ঠিকাদার নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে ৬৬ মিটার দীর্ঘ সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হবে।
২০১২ সালে বন্যায় সেতুটির এক অংশ ধসে যায়। এরপর স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সেতুর ধসে পড়া অংশে বাঁশ-কাঠ দিয়ে পায়ে চলাচলের উপযোগী করেন। তখন থেকে তিন কিলোমিটার পথ ঘুরে পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল করে।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় ১২০ বছর আগে কুতুবপুর ইউনিয়নের শোলারতাইড় ও কালারতাইড় গ্রামের মাঝ দিয়ে প্রবাহিত কীর্তনাশা খালের ওপর ৬০ মিটার দৈর্ঘ্যের সেতুটি নির্মাণ করা করা হয়েছিল। ২০১২ সালের বন্যায় সেতুর দক্ষিণ পাশের একটি অংশ ধসে পড়ে এবং সেখান গভীর গর্তের সৃষ্টি হয়। সেতুটি ধসে পড়ার পর থেকেই ১০ বছর ধরে শোলারতাইড়, কালারতাইড়, বাঁশহাটা, কুতুবপুর, কাজলা এবং জোড়গাছাসহ ১০ গ্রামের মানুষকে যাতায়াতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
এলাকাবাসীর যাতায়াতের সুবিধার্থে কুতুবপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ইমরান আলী রনি নিজস্ব অর্থায়নে ধসে পড়া সেতুর দক্ষিণ পাশে বাঁশ-কাঠের সংযোগ সেতু নির্মাণ করে দেন; কিন্তু ঝুঁকি নিয়ে পার হওয়া গেলেও যানবাহন চলাচল করতে হয় তিন কিলোমিটার পথ ঘুরে। সেই বাঁশ-কাঠের সেতু নষ্ট হয়ে গেলে চলতি অর্থবছরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এক লাখ টাকা বরাদ্দ দিলে জোড়াতালি দিয়ে সেতুটি হেঁটে চলাচলের উপযোগী করা হয়।
কালারতাইড় গ্রামের বাসিন্দা কলেজছাত্র রাসেল এবং শোলারতাইড় গ্রামের ইব্রাহিমসহ স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সেতুটি ভেঙে পড়ার পর থেকেই কয়েকটি গ্রামের মানুষের যাতায়াতের ক্ষেত্রে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। কাঠ ও বাঁশের তৈরি সেতু পারাপার হতে গিয়ে হরহামেশাই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন অনেকে।
কুতুবপুর ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘শুনেছি সেতুটি পুনর্নির্মাণের জন্য অনুমোদন এসেছে। কাজ কবে শুরু হবে তা জানা নেই।’
উপজেলা প্রকৌশলী তুহিন সরকার বলেন, বৈদেশিক অর্থায়নে কীর্তনাশা খালে ভেঙে যাওয়া সেতুটি নতুন করে নির্মাণ করা হবে। সেখানে ৬৬ মিটার দৈর্ঘ্য এবং সাত দশমিক তিন মিটার প্রস্থের নতুন সেতু নির্মাণের জন্য ৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা বরাদ্দও এসেছে। টেন্ডারের মাধ্যমে ঠিকাদার নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে