বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনা সদর উপজেলায় বাগানের ফল রক্ষা করতে পেতে রাখা জালে আটকে মারা পড়ছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। ফলের বাগানমালিকের দাবি, পাখি মারতে নয়, ফলের সুরক্ষায় জাল পাতা হয়েছে। পাখি জালে আটকে গেলেও ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, জালে আটকা পড়ে প্রতিদিনই বেশ কয়েক প্রজাতির পাখি মারা যাচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বাগানের মালিক বরগুনা সদর ইউনিয়নের কড়ইতলা গ্রামের আহসান হাবিব। তাঁর বাগানে আম, জাম ও লিচুগাছ রয়েছে। এই গাছের ফল রক্ষা করতে জাল দিয়ে আটকে রেখেছেন। এতে মারা পড়ছে পাখি।
সরেজমিন দেখা গেছে, পাখির হাত থেকে ফল রক্ষা করতে বাগানের গাছে ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। জালের ভেতরে পাখি প্রবেশ করতে পারলেও আর বের হতে পারছে না। জালে আটকা পড়া বেশ কিছু পাখি মৃত অবস্থায় দেখা গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আবদুল খালেক বলেন, প্রতিবছর বাগানের ফল পাখির হাত থেকে রক্ষার জন্য এভাবে জাল দিয়ে ফাঁদ পেতে রাখেন বাগানমালিক। ফাঁদে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি আটকা পড়ে মারা যায়।
বাগানের মালিক বলেন, ‘বাগানের ফল রক্ষার জন্য জাল দেওয়া হয়েছে। আমি কোনো পাখি হত্যা করছি না।’
উপকূলীয় জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মারুফ রহমান বলেন, ‘এসব পাখি ফলসহ বিভিন্ন ক্ষতিকর পোকামাকড় খেয়ে থাকে। এতে আমরা উপকৃত হই। ফলবাগানটি আমি ঘুরে দেখেছি, যেভাবে পাখি হত্যা করা হচ্ছে, এটা মারাত্মক অন্যায়। এতে প্রকৃতি ভারসাম্য হারাবে। হুমকিতে পড়বে আমাদের জীববৈচিত্র্য।’
অ্যানিমেল লাভারস বরগুনার সদস্যসচিব জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বাগানটিতে নির্বিচারে পরিকল্পিতভাবে পাখি হত্যা করা হচ্ছে। আমরা বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে জানিয়েছি।’
বন বিভাগ বরগুনার সহকারী বন সংরক্ষক আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, বন্য প্রাণী আইনে ফাঁদ পেতে কোনো প্রাণী হত্যা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। পাখি হত্যার বিষয়টি জানা ছিল না। স্থানীয় বন কর্মকর্তাদের কাছ থেকে খোঁজ নিয়ে প্রশাসনের সহায়তায় অল্প সময়ের মধ্যেই অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
বরগুনা সদর উপজেলায় বাগানের ফল রক্ষা করতে পেতে রাখা জালে আটকে মারা পড়ছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। ফলের বাগানমালিকের দাবি, পাখি মারতে নয়, ফলের সুরক্ষায় জাল পাতা হয়েছে। পাখি জালে আটকে গেলেও ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, জালে আটকা পড়ে প্রতিদিনই বেশ কয়েক প্রজাতির পাখি মারা যাচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বাগানের মালিক বরগুনা সদর ইউনিয়নের কড়ইতলা গ্রামের আহসান হাবিব। তাঁর বাগানে আম, জাম ও লিচুগাছ রয়েছে। এই গাছের ফল রক্ষা করতে জাল দিয়ে আটকে রেখেছেন। এতে মারা পড়ছে পাখি।
সরেজমিন দেখা গেছে, পাখির হাত থেকে ফল রক্ষা করতে বাগানের গাছে ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। জালের ভেতরে পাখি প্রবেশ করতে পারলেও আর বের হতে পারছে না। জালে আটকা পড়া বেশ কিছু পাখি মৃত অবস্থায় দেখা গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আবদুল খালেক বলেন, প্রতিবছর বাগানের ফল পাখির হাত থেকে রক্ষার জন্য এভাবে জাল দিয়ে ফাঁদ পেতে রাখেন বাগানমালিক। ফাঁদে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি আটকা পড়ে মারা যায়।
বাগানের মালিক বলেন, ‘বাগানের ফল রক্ষার জন্য জাল দেওয়া হয়েছে। আমি কোনো পাখি হত্যা করছি না।’
উপকূলীয় জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মারুফ রহমান বলেন, ‘এসব পাখি ফলসহ বিভিন্ন ক্ষতিকর পোকামাকড় খেয়ে থাকে। এতে আমরা উপকৃত হই। ফলবাগানটি আমি ঘুরে দেখেছি, যেভাবে পাখি হত্যা করা হচ্ছে, এটা মারাত্মক অন্যায়। এতে প্রকৃতি ভারসাম্য হারাবে। হুমকিতে পড়বে আমাদের জীববৈচিত্র্য।’
অ্যানিমেল লাভারস বরগুনার সদস্যসচিব জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বাগানটিতে নির্বিচারে পরিকল্পিতভাবে পাখি হত্যা করা হচ্ছে। আমরা বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে জানিয়েছি।’
বন বিভাগ বরগুনার সহকারী বন সংরক্ষক আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, বন্য প্রাণী আইনে ফাঁদ পেতে কোনো প্রাণী হত্যা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। পাখি হত্যার বিষয়টি জানা ছিল না। স্থানীয় বন কর্মকর্তাদের কাছ থেকে খোঁজ নিয়ে প্রশাসনের সহায়তায় অল্প সময়ের মধ্যেই অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে