খান রফিক, বরিশাল প্রতিনিধি
শিক্ষকসংকটে বিপত্তি দেখা দিয়েছে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে। কলেজে শিক্ষকের ২৯০টি পদের মধ্যে ১৮৫টি শূন্য রয়েছে। অধিকাংশ বিভাগ চলছে সহকারী অধ্যাপক দিয়ে। যে কারণে চিকিৎসা ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষা চালু করা যাচ্ছে না। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, বরিশাল মেডিকেল কলেজে বিভিন্ন বর্ষে বর্তমানে ১২ শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞ শিক্ষক নেই অনেক বিভাগে। অধ্যাপকের ৯০ ভাগ পদ শূন্য। ৪২ পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ৪ জন। সহযোগী অধ্যাপকের ৭১ ভাগ, সহকারী অধ্যাপক পদে ৫৩ ভাগ এবং প্রভাষক, মেডিকেল অফিসার, প্যাথলজিস্ট, বায়োকেমিস্ট ও ফার্মাসিস্ট পদে ৬১ ভাগ জনবল শূন্য।
সূত্রমতে, ডেন্টাল বিভাগে ৩৮ জনের বিপরীতে কর্মরত আছেন ৬ জন প্রভাষক, মাইক্রো প্যাথলজিতে ১৬ জনের স্থলে আছেন একজন সহকারী অধ্যাপক ও ৫ জন প্রভাষক। অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, সার্জারি, মেডিসিন, নিউরো বিভাগসহ অন্য বিভাগের অবস্থা আরও করুণ।
শিক্ষক ও অন্যান্য জনবল সংকটের কারণে মেডিকেল কলেজের শিক্ষা ব্যবস্থা অনেকটা জোড়াতালি দিয়ে চলছে বলে জানিয়েছেন মাইক্রো বায়োলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও সহকারী অধ্যাপক ডা. একেএম আকবর কবির। শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী পাঠদান করাতে না পেরে শিক্ষকেরাও সন্তুষ্ট নয় বলে মন্তব্য করেছেন মেডিকেল কলেজের প্রভাষক ডা. কাজী মো. আসাদুজ্জামান।
কলেজের একাধিক শিক্ষার্থী জানান, দেশের বাইরের ছাত্র-ছাত্রীও এ মেডিকেল কলেজে পড়ছেন। কিন্তু সে তুলনায় মানসম্মত পাঠদান হচ্ছে না। কারণ দক্ষ শিক্ষক নেই। অনেক সময় নিয়মিত ক্লাসও হয় না । কিছু কিছু জটিল বিষয় রয়েছে যা অধ্যাপকের মতো অভিজ্ঞ শিক্ষক থাকলে বুঝতে সুবিধা হতো। কিন্তু বরিশাল মেডিকেলে তেমন শিক্ষক না থাকায় এর প্রভাব পড়ছে ফলাফলে। অধ্যক্ষকে এ বিষয়ে একাধিকবার বললেও কাজ হয়নি বলে জানান শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষকেরা জানান, বছরের পর বছর ধরে এমন অচলাবস্থা চললেও কোনো সুরাহা হয়নি। মোট ৫৬টি বিভাগের এই মেডিকেল কলেজে নিউরো সার্জারি, রক্ত সঞ্চালন, ক্যানসার, বার্ন, নিউরো মেডিসিন, মেডিসিন ও গাইনীসহ ৫৪টি বিভাগে অধ্যাপক না থাকায় পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা পাচ্ছেন না শিক্ষার্থীরা। সহকারী অধ্যাপক দিয়ে অভিজ্ঞ অধ্যাপকের শিক্ষা না পাওয়ায় হতাশায় কথা জানিয়েছেন মেডিকেল শিক্ষার্থীরা।
মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. মনিরুজ্জামান বলেন, গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতেই অধ্যাপক না থাকায় এই কলেজে এমডি এবং এমএস কোর্স চালু করা যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে অধিদপ্তর, মন্ত্রণালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয় হচ্ছে না। শিক্ষক শূন্যতার বিষয়ে প্রতিনিয়ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও সুফল মিলছে না।
শিক্ষকসংকটে বিপত্তি দেখা দিয়েছে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে। কলেজে শিক্ষকের ২৯০টি পদের মধ্যে ১৮৫টি শূন্য রয়েছে। অধিকাংশ বিভাগ চলছে সহকারী অধ্যাপক দিয়ে। যে কারণে চিকিৎসা ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষা চালু করা যাচ্ছে না। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, বরিশাল মেডিকেল কলেজে বিভিন্ন বর্ষে বর্তমানে ১২ শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞ শিক্ষক নেই অনেক বিভাগে। অধ্যাপকের ৯০ ভাগ পদ শূন্য। ৪২ পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ৪ জন। সহযোগী অধ্যাপকের ৭১ ভাগ, সহকারী অধ্যাপক পদে ৫৩ ভাগ এবং প্রভাষক, মেডিকেল অফিসার, প্যাথলজিস্ট, বায়োকেমিস্ট ও ফার্মাসিস্ট পদে ৬১ ভাগ জনবল শূন্য।
সূত্রমতে, ডেন্টাল বিভাগে ৩৮ জনের বিপরীতে কর্মরত আছেন ৬ জন প্রভাষক, মাইক্রো প্যাথলজিতে ১৬ জনের স্থলে আছেন একজন সহকারী অধ্যাপক ও ৫ জন প্রভাষক। অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, সার্জারি, মেডিসিন, নিউরো বিভাগসহ অন্য বিভাগের অবস্থা আরও করুণ।
শিক্ষক ও অন্যান্য জনবল সংকটের কারণে মেডিকেল কলেজের শিক্ষা ব্যবস্থা অনেকটা জোড়াতালি দিয়ে চলছে বলে জানিয়েছেন মাইক্রো বায়োলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও সহকারী অধ্যাপক ডা. একেএম আকবর কবির। শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী পাঠদান করাতে না পেরে শিক্ষকেরাও সন্তুষ্ট নয় বলে মন্তব্য করেছেন মেডিকেল কলেজের প্রভাষক ডা. কাজী মো. আসাদুজ্জামান।
কলেজের একাধিক শিক্ষার্থী জানান, দেশের বাইরের ছাত্র-ছাত্রীও এ মেডিকেল কলেজে পড়ছেন। কিন্তু সে তুলনায় মানসম্মত পাঠদান হচ্ছে না। কারণ দক্ষ শিক্ষক নেই। অনেক সময় নিয়মিত ক্লাসও হয় না । কিছু কিছু জটিল বিষয় রয়েছে যা অধ্যাপকের মতো অভিজ্ঞ শিক্ষক থাকলে বুঝতে সুবিধা হতো। কিন্তু বরিশাল মেডিকেলে তেমন শিক্ষক না থাকায় এর প্রভাব পড়ছে ফলাফলে। অধ্যক্ষকে এ বিষয়ে একাধিকবার বললেও কাজ হয়নি বলে জানান শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষকেরা জানান, বছরের পর বছর ধরে এমন অচলাবস্থা চললেও কোনো সুরাহা হয়নি। মোট ৫৬টি বিভাগের এই মেডিকেল কলেজে নিউরো সার্জারি, রক্ত সঞ্চালন, ক্যানসার, বার্ন, নিউরো মেডিসিন, মেডিসিন ও গাইনীসহ ৫৪টি বিভাগে অধ্যাপক না থাকায় পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা পাচ্ছেন না শিক্ষার্থীরা। সহকারী অধ্যাপক দিয়ে অভিজ্ঞ অধ্যাপকের শিক্ষা না পাওয়ায় হতাশায় কথা জানিয়েছেন মেডিকেল শিক্ষার্থীরা।
মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. মনিরুজ্জামান বলেন, গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতেই অধ্যাপক না থাকায় এই কলেজে এমডি এবং এমএস কোর্স চালু করা যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে অধিদপ্তর, মন্ত্রণালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয় হচ্ছে না। শিক্ষক শূন্যতার বিষয়ে প্রতিনিয়ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও সুফল মিলছে না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে