শাহীন রহমান, পাবনা
দাকোপের পানখালী ইউনিয়নের পূর্ব পানখালী এলাকায় ঝপঝপিয়া নদীর ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে বেড়িবাঁধ মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ওয়াপদা রাস্তাটি মেরামত না করায় নদী ভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। নদীতে ওয়াপদা রাস্তার তিন ভাগের দুই ভাগ বিলীন হয়ে গেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে এ ভাঙন হচ্ছে বলে ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন। দ্রুত ভাঙন কবলিত স্থান মেরামত না করলে পানখালীর বেশিরভাগ এলাকা পানিতে প্লাবিত হয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী।
সরেজমিনে রোববার পানখালী ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের নদী ভাঙন কবলিত স্থানে গিয়ে দেখা যায়, পানি উন্নয়ন বোর্ডে ৩১ নং পোল্ডারে এর অবস্থান। চালনা থেকে এক সময় মানুষ বাসে করে এই রাস্তা দিয়ে জেলা শহর খুলনায় যাতায়াত করত। ঘূর্ণিঝড় আইলার আঘাতে রাস্তাটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে এই রাস্তাটি দিয়ে বর্তমানে শুধু এলাকার স্থানীয় মানুষ চলাচল করত। গত শনিবার রাস্তাটির একটি বড় অংশ ঝপঝপিয়া নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়।
রাস্তার প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ নদী গর্ভে চলে গেছে। স্থানীয়ভাবে পাইলিং করে এবং জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু জোয়ারের পানি বাড়ার কারণে তা বিফলে গেছে। ফলে নদী ভাঙন আরও মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা ভয়ে ভয়ে দিন কাটাচ্ছে। যে কোন মুহূর্তে ওয়াপদা বাঁধ ভেঙে পানিতে প্লাবিত হতে পারে এলাকা। তারা অতি দ্রুত নদী ভাঙন কবলিত স্থান মেরামত সহ টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন। কথা হয় পানখালী এলাকার ফাল্গুন রায় এর সঙ্গে। তিনি বলেন, ওয়াপদা রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। তিন ভাগের দুই ভাগ ভেঙে গেছে নদীতে। এখন নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
১ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সহিদুল ইসলাম জানান, নদী ভাঙন কবলিত স্থানটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। তিনি বার বার পাউবোর কর্মকর্তাদের অবগত করেছেন। পাউবোর কর্মকর্তাদের গাফিলতির কারণে এবং নদীতে পানি বৃদ্ধির কারণে এই অবস্থা বলে তিনি মনে করেন। তা ছাড়া নদী থেকে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলনের কারণে ভাঙন বৃদ্ধি পেয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। পানখালী ইউপি চেয়ারম্যান শেখ সাব্বির আহম্মেদ বলেন, পূর্ব পানখালীতে নদীভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় বিকল্প বাঁধ নির্মাণের চেষ্টা চলছে। অতি দ্রুত বাঁধ নির্মাণকাজ শুরু করা হবে। এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, আমরা দ্রুত ভাঙন রোধ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। ভাঙন কবলিত এলাকার পাশ দিয়ে বিকল্প বাঁধ নির্মাণকাজ চলছে। অতি দ্রুত এই কাজ শেষ হবে।
দাকোপের পানখালী ইউনিয়নের পূর্ব পানখালী এলাকায় ঝপঝপিয়া নদীর ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে বেড়িবাঁধ মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ওয়াপদা রাস্তাটি মেরামত না করায় নদী ভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। নদীতে ওয়াপদা রাস্তার তিন ভাগের দুই ভাগ বিলীন হয়ে গেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে এ ভাঙন হচ্ছে বলে ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন। দ্রুত ভাঙন কবলিত স্থান মেরামত না করলে পানখালীর বেশিরভাগ এলাকা পানিতে প্লাবিত হয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী।
সরেজমিনে রোববার পানখালী ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের নদী ভাঙন কবলিত স্থানে গিয়ে দেখা যায়, পানি উন্নয়ন বোর্ডে ৩১ নং পোল্ডারে এর অবস্থান। চালনা থেকে এক সময় মানুষ বাসে করে এই রাস্তা দিয়ে জেলা শহর খুলনায় যাতায়াত করত। ঘূর্ণিঝড় আইলার আঘাতে রাস্তাটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে এই রাস্তাটি দিয়ে বর্তমানে শুধু এলাকার স্থানীয় মানুষ চলাচল করত। গত শনিবার রাস্তাটির একটি বড় অংশ ঝপঝপিয়া নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়।
রাস্তার প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ নদী গর্ভে চলে গেছে। স্থানীয়ভাবে পাইলিং করে এবং জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু জোয়ারের পানি বাড়ার কারণে তা বিফলে গেছে। ফলে নদী ভাঙন আরও মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা ভয়ে ভয়ে দিন কাটাচ্ছে। যে কোন মুহূর্তে ওয়াপদা বাঁধ ভেঙে পানিতে প্লাবিত হতে পারে এলাকা। তারা অতি দ্রুত নদী ভাঙন কবলিত স্থান মেরামত সহ টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন। কথা হয় পানখালী এলাকার ফাল্গুন রায় এর সঙ্গে। তিনি বলেন, ওয়াপদা রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। তিন ভাগের দুই ভাগ ভেঙে গেছে নদীতে। এখন নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
১ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সহিদুল ইসলাম জানান, নদী ভাঙন কবলিত স্থানটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। তিনি বার বার পাউবোর কর্মকর্তাদের অবগত করেছেন। পাউবোর কর্মকর্তাদের গাফিলতির কারণে এবং নদীতে পানি বৃদ্ধির কারণে এই অবস্থা বলে তিনি মনে করেন। তা ছাড়া নদী থেকে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলনের কারণে ভাঙন বৃদ্ধি পেয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। পানখালী ইউপি চেয়ারম্যান শেখ সাব্বির আহম্মেদ বলেন, পূর্ব পানখালীতে নদীভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় বিকল্প বাঁধ নির্মাণের চেষ্টা চলছে। অতি দ্রুত বাঁধ নির্মাণকাজ শুরু করা হবে। এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, আমরা দ্রুত ভাঙন রোধ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। ভাঙন কবলিত এলাকার পাশ দিয়ে বিকল্প বাঁধ নির্মাণকাজ চলছে। অতি দ্রুত এই কাজ শেষ হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে