এস এস শোহান, বাগেরহাট
কৃষকদের উন্নয়নে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার পাশাপাশি পাঠপর্যায়ে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) তিনটি বিভাগ কাজ করছে। কিন্তু বাগেরহাটে বিএডিসির সেচ, বীজ ও সার—এই তিন বিভাগের সবগুলো কার্যালয়ে তীব্র লোকবল সংকট চলছে। শুধু তাই নয়, প্রায় পরিত্যক্ত ভবনে কৃষকদের কোনোমতে সেবা দিয়ে যাচ্ছে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানটি।
জানা গেছে, বিএডিসির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শাখা ক্ষুদ্র সেচ। বাগেরহাট শহরের মুনিগঞ্জ এলাকায় এই শাখার কার্যালয়। যেটি সহকারী প্রকৌশলীর (ক্ষুদ্র সেচ) কার্যালয় হিসেবে পরিচিত। কার্যালয়টিতে একজন সহকারী প্রকৌশলী, তিনজন উপসহকারী প্রকৌশলী, সাতজন মেকানিক, কম্পিউটার অপারেটর, কার্যসহকারী, গাড়িচালক ও অফিস সহায়কসহ মোট ১৫টি পদ রয়েছে। এর মধ্যে ১১টি পদ শূন্য রয়েছে। তবে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে গাড়ি চালকের নিয়োগ রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এ কার্যালয়ে হিসাবরক্ষকের কোনো পদ নেই। খুলনা কার্যালয়ের হিসাবরক্ষক এই কার্যালয়ে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, জেলা সদর ছাড়া মাঠপর্যায়ে মোরেলগঞ্জ ইউনিট অফিসটি দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত রয়েছে। ফকিরহাটের ইউনিট অফিস নির্মাণাধীন আছে। চলতি বছরের জুনে কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এসব সংকটের মধ্যে কৃষকদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
মুনিগঞ্জের এই ক্ষুদ্র সেচ কার্যালয়ের পাশেই রয়েছে ৪০০ টন ক্ষমতা সম্পন্ন বিএডিসির সার গুদাম। এই গুদামে স্টোরকিপার পদের একজন মাত্র কর্মকর্তা ছিলেন। যিনি প্রায় দেড় মাস আগে অবসর উত্তর ছুটিতে (পিআরএল) গেছেন। এত দিনেও এই গুদামে কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।
গুদামের শ্রমিক মো. সগির বলেন, স্টোরকিপার পিআরএলে যাওয়ার পরে আমাদের এখান থেকে সার সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ডিলাররা খুলনা থেকে সার আনেন। গুদামের অবকাঠামোর অবস্থাও ভালো নয়।
বিএডিসি বীজ অফিসেরও একই অবস্থা। ১০০ টন বীজ ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন গুদাম ও কার্যালয় পরিত্যক্ত প্রায়। গুদামের ওপর থেকে বৃষ্টির সময় পানি পরে। অফিস কার্যালয়ের ছাদের পলেস্তারা খুলে পড়েছে। জানালার গ্রিল ও গ্লাস খুলে গেছে। এসবের মধ্যেই দাপ্তরিক কাজ করেন বিএডিসির কর্মকর্তারা।
এই অফিসে একজন করে জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক, সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা, গুদাম রক্ষক, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহায়ক ও নৈশপ্রহরী মিলে ছয়টি পদ রয়েছে। এর মধ্যে শুধু সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও কম্পিউটার অপারেটর ছাড়া অন্য চারটি পদ শূন্য রয়েছে।
বিএডিসির মহাব্যবস্থাপক (সার ব্যবস্থাপনা) মো. ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘পুরো বিএডিসিতেই লোকবল সংকট রয়েছে। বাগেরহাট সার গুদামে একজনকে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়ার জন্য ফাইল প্রস্তুত করা হয়েছে।’
কৃষকদের উন্নয়নে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার পাশাপাশি পাঠপর্যায়ে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) তিনটি বিভাগ কাজ করছে। কিন্তু বাগেরহাটে বিএডিসির সেচ, বীজ ও সার—এই তিন বিভাগের সবগুলো কার্যালয়ে তীব্র লোকবল সংকট চলছে। শুধু তাই নয়, প্রায় পরিত্যক্ত ভবনে কৃষকদের কোনোমতে সেবা দিয়ে যাচ্ছে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানটি।
জানা গেছে, বিএডিসির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শাখা ক্ষুদ্র সেচ। বাগেরহাট শহরের মুনিগঞ্জ এলাকায় এই শাখার কার্যালয়। যেটি সহকারী প্রকৌশলীর (ক্ষুদ্র সেচ) কার্যালয় হিসেবে পরিচিত। কার্যালয়টিতে একজন সহকারী প্রকৌশলী, তিনজন উপসহকারী প্রকৌশলী, সাতজন মেকানিক, কম্পিউটার অপারেটর, কার্যসহকারী, গাড়িচালক ও অফিস সহায়কসহ মোট ১৫টি পদ রয়েছে। এর মধ্যে ১১টি পদ শূন্য রয়েছে। তবে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে গাড়ি চালকের নিয়োগ রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এ কার্যালয়ে হিসাবরক্ষকের কোনো পদ নেই। খুলনা কার্যালয়ের হিসাবরক্ষক এই কার্যালয়ে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, জেলা সদর ছাড়া মাঠপর্যায়ে মোরেলগঞ্জ ইউনিট অফিসটি দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত রয়েছে। ফকিরহাটের ইউনিট অফিস নির্মাণাধীন আছে। চলতি বছরের জুনে কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এসব সংকটের মধ্যে কৃষকদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
মুনিগঞ্জের এই ক্ষুদ্র সেচ কার্যালয়ের পাশেই রয়েছে ৪০০ টন ক্ষমতা সম্পন্ন বিএডিসির সার গুদাম। এই গুদামে স্টোরকিপার পদের একজন মাত্র কর্মকর্তা ছিলেন। যিনি প্রায় দেড় মাস আগে অবসর উত্তর ছুটিতে (পিআরএল) গেছেন। এত দিনেও এই গুদামে কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।
গুদামের শ্রমিক মো. সগির বলেন, স্টোরকিপার পিআরএলে যাওয়ার পরে আমাদের এখান থেকে সার সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ডিলাররা খুলনা থেকে সার আনেন। গুদামের অবকাঠামোর অবস্থাও ভালো নয়।
বিএডিসি বীজ অফিসেরও একই অবস্থা। ১০০ টন বীজ ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন গুদাম ও কার্যালয় পরিত্যক্ত প্রায়। গুদামের ওপর থেকে বৃষ্টির সময় পানি পরে। অফিস কার্যালয়ের ছাদের পলেস্তারা খুলে পড়েছে। জানালার গ্রিল ও গ্লাস খুলে গেছে। এসবের মধ্যেই দাপ্তরিক কাজ করেন বিএডিসির কর্মকর্তারা।
এই অফিসে একজন করে জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক, সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা, গুদাম রক্ষক, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহায়ক ও নৈশপ্রহরী মিলে ছয়টি পদ রয়েছে। এর মধ্যে শুধু সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও কম্পিউটার অপারেটর ছাড়া অন্য চারটি পদ শূন্য রয়েছে।
বিএডিসির মহাব্যবস্থাপক (সার ব্যবস্থাপনা) মো. ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘পুরো বিএডিসিতেই লোকবল সংকট রয়েছে। বাগেরহাট সার গুদামে একজনকে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়ার জন্য ফাইল প্রস্তুত করা হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে