মির্জাপুর প্রতিনিধি
মির্জাপুরে কয়েক দিনের তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মাঘের শীতের সঙ্গে বৃষ্টিতে ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। গতকাল মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতাল এবং জামুর্কী সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ঘুরে রোগীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে। এদের মধ্যে শিশু এবং বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যাই বেশি।
কুমুদিনী হাসপাতালের শিশু বিভাগের চিকিৎসক স্বর্ণা ও ইফতেখার হোসেন বলেন, পাঁচ থেকে সাত দিন ধরে তীব্র শীতের সঙ্গে দুই দিনের বৃষ্টিতে সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া, জ্বর, ডায়রিয়াসহ নানা রোগবালাই বেড়েছে। চিকিৎসার পাশাপাশি শিশু রোগীর অভিভাবকদের শীতজনিত রোগ থেকে রক্ষার বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শিশু বিভাগে সাধারণত ১৫০ থেকে ২০০ রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। কিন্তু কয়েক দিন ধরে রোগীর সংখ্যা বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এদিকে কুমুদিনী হাসপাতালে সাধারণ সময় প্রতিদিন গড়ে ৯০০ থেকে ১ হাজার ১০০ রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও কয়েক দিনে সেই সংখ্যা ১ হাজার ৮০০ থেকে ২ হাজারে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে যারা ঠান্ডাজনিত জটিল রোগে আক্রান্ত, তাদের ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। অন্যরা চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যায়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শিশু, ডায়রিয়া, মেডিসিনসহ প্রতিটি বিভাগে রোগীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে।
হাসপাতালের নার্স নাসরিন আক্তার জানান, সাধারণ সময়ে শিশু ওয়ার্ডে ৩০ থেকে ৩৫ জন শিশু ভর্তি থাকলেও এখন সেখানে ৫৫ জন শিশু ভর্তি রয়েছে। ফলে ওয়ার্ডের ভর্তি রোগীরা মেঝেতে ও বারান্দায় শয্যা পেতে চিকিৎসাসেবা নিচ্ছে।
গতকাল শনিবার সরেজমিন কুমুদিনী হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা গেছে, ঠান্ডাজনিত রোগ নিয়ে উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের ঘুগী গ্রামের শীলা আক্তার তিন বছরের ছেলে রামিমকে নিয়ে ভর্তি হয়েছেন। মির্জাপুর বাজারের বাসিন্দা ঊর্মি আক্তার চার বছরের মেয়ে লাদিয়া ও কালিয়াকৈর উপজেলার আমিনা বেগম ছয় মাসের নাতনিকে নিয়ে ভর্তি হয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে কথা হলে জানান, কেউ ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও জ্বরে আক্রান্ত হয়েছে।
একই চিত্র উপজেলার সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মির্জাপুর বংশাই ডিজিটাল হাসপাতাল (বেসরকারি), মডার্ন, বিকাশ, মির্জাপুর জেনারেল, যমুনা জেনারেল, আল মদিনা হাসপাতালসহ প্রতিটি হাসপাতালে।
এ বিষয়ে কুমুদিনী হাসপাতালের পরিচালক ডা. প্রদীপ কুমার রায় বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে অতিরিক্ত শীত পড়েছে। সঙ্গে বৃষ্টি হওয়ায় শীতের তীব্রতা বেড়েছে। এতে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশিমাত্রায় ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তিনি এ শীতে বৃদ্ধ ও শিশুদের প্রতি বিশেষ যত্নবান হওয়ার পরামর্শ দেন। এ ছাড়া আক্রান্ত ব্যক্তিকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন।
মির্জাপুরে কয়েক দিনের তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মাঘের শীতের সঙ্গে বৃষ্টিতে ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। গতকাল মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতাল এবং জামুর্কী সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ঘুরে রোগীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে। এদের মধ্যে শিশু এবং বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যাই বেশি।
কুমুদিনী হাসপাতালের শিশু বিভাগের চিকিৎসক স্বর্ণা ও ইফতেখার হোসেন বলেন, পাঁচ থেকে সাত দিন ধরে তীব্র শীতের সঙ্গে দুই দিনের বৃষ্টিতে সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া, জ্বর, ডায়রিয়াসহ নানা রোগবালাই বেড়েছে। চিকিৎসার পাশাপাশি শিশু রোগীর অভিভাবকদের শীতজনিত রোগ থেকে রক্ষার বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শিশু বিভাগে সাধারণত ১৫০ থেকে ২০০ রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। কিন্তু কয়েক দিন ধরে রোগীর সংখ্যা বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এদিকে কুমুদিনী হাসপাতালে সাধারণ সময় প্রতিদিন গড়ে ৯০০ থেকে ১ হাজার ১০০ রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও কয়েক দিনে সেই সংখ্যা ১ হাজার ৮০০ থেকে ২ হাজারে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে যারা ঠান্ডাজনিত জটিল রোগে আক্রান্ত, তাদের ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। অন্যরা চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যায়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শিশু, ডায়রিয়া, মেডিসিনসহ প্রতিটি বিভাগে রোগীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে।
হাসপাতালের নার্স নাসরিন আক্তার জানান, সাধারণ সময়ে শিশু ওয়ার্ডে ৩০ থেকে ৩৫ জন শিশু ভর্তি থাকলেও এখন সেখানে ৫৫ জন শিশু ভর্তি রয়েছে। ফলে ওয়ার্ডের ভর্তি রোগীরা মেঝেতে ও বারান্দায় শয্যা পেতে চিকিৎসাসেবা নিচ্ছে।
গতকাল শনিবার সরেজমিন কুমুদিনী হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা গেছে, ঠান্ডাজনিত রোগ নিয়ে উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের ঘুগী গ্রামের শীলা আক্তার তিন বছরের ছেলে রামিমকে নিয়ে ভর্তি হয়েছেন। মির্জাপুর বাজারের বাসিন্দা ঊর্মি আক্তার চার বছরের মেয়ে লাদিয়া ও কালিয়াকৈর উপজেলার আমিনা বেগম ছয় মাসের নাতনিকে নিয়ে ভর্তি হয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে কথা হলে জানান, কেউ ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও জ্বরে আক্রান্ত হয়েছে।
একই চিত্র উপজেলার সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মির্জাপুর বংশাই ডিজিটাল হাসপাতাল (বেসরকারি), মডার্ন, বিকাশ, মির্জাপুর জেনারেল, যমুনা জেনারেল, আল মদিনা হাসপাতালসহ প্রতিটি হাসপাতালে।
এ বিষয়ে কুমুদিনী হাসপাতালের পরিচালক ডা. প্রদীপ কুমার রায় বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে অতিরিক্ত শীত পড়েছে। সঙ্গে বৃষ্টি হওয়ায় শীতের তীব্রতা বেড়েছে। এতে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশিমাত্রায় ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তিনি এ শীতে বৃদ্ধ ও শিশুদের প্রতি বিশেষ যত্নবান হওয়ার পরামর্শ দেন। এ ছাড়া আক্রান্ত ব্যক্তিকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে