মিঠাপুকুর প্রতিনিধি
মিঠাপুকুর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আতিয়ার রহমানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তদন্ত করার জন্য কর্মকর্তা নিয়োগের দেড় মাস পরও এই ক্ষেত্রে কোনো অগ্রগতি হয়নি। সেই সঙ্গে পরিচালনা কমিটি ছাড়াই বেতন-ভাতা উত্তোলন চলমান থাকায় অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এমন অবস্থায় গতকাল মঙ্গলবার শিক্ষামন্ত্রীর কাছে আবারও অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য বাবর আলী।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির কাছে দেওয়া অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, উপজেলা সদরের মিঠাপুকুর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আতিয়ার রহমান ইচ্ছাকৃতভাবে পরিচালনা কমিটি গঠন না করে এককভাবে বিদ্যালয় পরিচালনা করছেন। অথচ স্থানীয় সাংসদ এইচ এন আশিকুর রহমান কমিটি গঠন করার জন্য সুপারিশপত্র দিয়েছিলেন। এ ছাড়া শিক্ষক কর্মচারীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাও দ্রুত কমিটির প্রস্তাব দাখিলের তাগাদা দিয়ে পত্র দেন। কিন্তু প্রধান শিক্ষক আতিয়ার কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করে নিজেই বিদ্যালয় পরিচালনা করছেন।
বিদ্যালয়ের কমিটির মেয়াদ ২০২০ সালের ২৬ জুলাই শেষ হয়। দীর্ঘ দিনেও কমিটি গঠন না করাসহ টাকা নিয়ে চাকরি না দেওয়া, জাতীয় শোক দিবসে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত না করা, দুদকের টাকায় গড়া সততা স্টোর বন্ধ রাখার মতো একাধিক অভিযোগ আনা হয় প্রধান শিক্ষক আতিয়ারের বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে রফিকুল ইসলাম নামে একজন অভিভাবক মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে দরখাস্ত দেন। গত বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর দাখিল করা দরখাস্তের পরিপ্রেক্ষিতে ২৮ ডিসেম্বর গবেষণা কর্মকর্তা ফকরুল ইসলামকে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করে পত্র দেওয়া হয়। পত্রে স্বাক্ষর করেন শিক্ষা কর্মকর্তা (মাধ্যমিক-১) চন্দ্র শেখর হালদার।
সরকারি বিধি মোতাবেক, যেকোনো অভিযোগ ৬০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করার কথা। কিন্তু মিঠাপুকুর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের ক্ষেত্রে এ নিয়ম মানা হচ্ছে না। কারণ তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগের দেড় মাস হলো এখনো তদন্ত শুরু করা হয়নি। আদৌ তদন্ত হবে কি না এ নিয়েও চলছে জল্পনা কল্পনা।
কমিটি ছাড়া বেতন-ভাতা উত্তোলন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম জানান, উচ্চ আদালতের আদেশ মোতাবেক বেতন দেওয়া হচ্ছে। যত দিন শিক্ষা বোর্ড কমিটি অনুমোদন দিচ্ছে না তত দিন ইউএনওর স্বাক্ষরে বেতন দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন আদালত। আদালতের আশ্রয় নিয়ে এভাবে কমিটি গঠন না করে কত দিন বিদ্যালয় পরিচালনা করা যায় জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করেননি ওই কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে প্রধান শিক্ষক আতিয়ার বলেন, ‘সময় হলে সব হবে।’ আর কোনো মন্তব্য করেননি তিনি।
মিঠাপুকুর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আতিয়ার রহমানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তদন্ত করার জন্য কর্মকর্তা নিয়োগের দেড় মাস পরও এই ক্ষেত্রে কোনো অগ্রগতি হয়নি। সেই সঙ্গে পরিচালনা কমিটি ছাড়াই বেতন-ভাতা উত্তোলন চলমান থাকায় অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এমন অবস্থায় গতকাল মঙ্গলবার শিক্ষামন্ত্রীর কাছে আবারও অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য বাবর আলী।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির কাছে দেওয়া অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, উপজেলা সদরের মিঠাপুকুর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আতিয়ার রহমান ইচ্ছাকৃতভাবে পরিচালনা কমিটি গঠন না করে এককভাবে বিদ্যালয় পরিচালনা করছেন। অথচ স্থানীয় সাংসদ এইচ এন আশিকুর রহমান কমিটি গঠন করার জন্য সুপারিশপত্র দিয়েছিলেন। এ ছাড়া শিক্ষক কর্মচারীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাও দ্রুত কমিটির প্রস্তাব দাখিলের তাগাদা দিয়ে পত্র দেন। কিন্তু প্রধান শিক্ষক আতিয়ার কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করে নিজেই বিদ্যালয় পরিচালনা করছেন।
বিদ্যালয়ের কমিটির মেয়াদ ২০২০ সালের ২৬ জুলাই শেষ হয়। দীর্ঘ দিনেও কমিটি গঠন না করাসহ টাকা নিয়ে চাকরি না দেওয়া, জাতীয় শোক দিবসে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত না করা, দুদকের টাকায় গড়া সততা স্টোর বন্ধ রাখার মতো একাধিক অভিযোগ আনা হয় প্রধান শিক্ষক আতিয়ারের বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে রফিকুল ইসলাম নামে একজন অভিভাবক মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে দরখাস্ত দেন। গত বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর দাখিল করা দরখাস্তের পরিপ্রেক্ষিতে ২৮ ডিসেম্বর গবেষণা কর্মকর্তা ফকরুল ইসলামকে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করে পত্র দেওয়া হয়। পত্রে স্বাক্ষর করেন শিক্ষা কর্মকর্তা (মাধ্যমিক-১) চন্দ্র শেখর হালদার।
সরকারি বিধি মোতাবেক, যেকোনো অভিযোগ ৬০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করার কথা। কিন্তু মিঠাপুকুর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের ক্ষেত্রে এ নিয়ম মানা হচ্ছে না। কারণ তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগের দেড় মাস হলো এখনো তদন্ত শুরু করা হয়নি। আদৌ তদন্ত হবে কি না এ নিয়েও চলছে জল্পনা কল্পনা।
কমিটি ছাড়া বেতন-ভাতা উত্তোলন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম জানান, উচ্চ আদালতের আদেশ মোতাবেক বেতন দেওয়া হচ্ছে। যত দিন শিক্ষা বোর্ড কমিটি অনুমোদন দিচ্ছে না তত দিন ইউএনওর স্বাক্ষরে বেতন দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন আদালত। আদালতের আশ্রয় নিয়ে এভাবে কমিটি গঠন না করে কত দিন বিদ্যালয় পরিচালনা করা যায় জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করেননি ওই কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে প্রধান শিক্ষক আতিয়ার বলেন, ‘সময় হলে সব হবে।’ আর কোনো মন্তব্য করেননি তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে