নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে অবৈধ লেভেল ক্রসিংগুলো বন্ধে বিভাগীয় পর্যায়ে কমিটি গঠিত হয়েছে। এতে দুই বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা, দুই বিভাগীয় প্রকৌশলী-১ ও সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালককে সদস্য করা হয়েছে। তাঁদের দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তাঁদের প্রতিবেদনে চিহ্নিত করা অবৈধ ক্রসিংগুলো পর্যায়ক্রমে বন্ধ করা হবে বলে রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে।
সম্প্রতি ওই কমিটি গঠন করা হয় বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন নির্বাহী প্রকৌশলী (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আবু রাফি মোহাম্মদ ইমতিয়াজ হোছাইন। তিনি বলেন, পূর্বাঞ্চলে এক হাজার ৫৩৩টি ক্রসিং রয়েছে। এর মধ্যে বৈধ ছিল মাত্র ৪৩৪টি। বাকি ৯০০-র বেশি ক্রসিং অবৈধ।
এর মধ্যে রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের লেভেল ক্রসিং গেটসমূহের পুনর্বাসন ও মান উন্নয়নের প্রকল্পের আওতায় ১৮০টি অবৈধ ক্রসিং বৈধর তালিকায় রাখা হয়েছে। এসব ক্রসিংয়ে লোক নিয়োগসহ নিরাপত্তার জন্য যা যা করা দরকার তা করা হবে বলেও জানান তিনি।
আবু রাফি মোহাম্মদ ইমতিয়াজ হোছাইন আরও বলেন, কমিটির সদস্যরা ঢাকা ও চট্টগ্রামের ক্রসিংগুলো পরিদর্শন করে অবৈধ ক্রসিংগুলোর বিষয়ে পর্যবেক্ষণ দেবেন। কীভাবে ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা রোধ করা যায়, সে সব বিষয় প্রতিবেদনে থাকবে।
প্রকৌশল দপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, রেলওয়ের অনুমোদন ছাড়া ক্রসিংগুলো স্থাপন করেছে সরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। পূর্বাঞ্চলের ১ হাজার ৫৩৩টি অবৈধ রেলক্রসিংয়ের মধ্যে ১৪০ টিরও বেশি কুমিল্লা অঞ্চলে। লাকসাম-নোয়াখালী রুটে ৪০টি, লাকসাম-চাঁদপুর রুটে ৩৭টি ও লাকসাম-আখাউড়া রুটে ৫০টি এবং লাকসাম-চৌদ্দগ্রাম রুটে ১৫টি অবৈধ লেভেল ক্রসিং রয়েছে।
এ ছাড়া সিলেট-আখাউড়া অংশে প্রায় ১৭৯ কিলোমিটার রেলপথেও অর্ধশতাধিক অবৈধ ক্রসিং রয়েছে। চট্টগ্রাম জেলায়ই রয়েছে দেড় শতাধিক অবৈধ ক্রসিং। এর মধ্যে মিরসরাই উপজেলা এলাকার ৩০ কিলোমিটারে থাকা ৭০টি লেভেল ক্রসিং অবৈধ।
সীতাকুণ্ডের ৩৮ কিলোমিটারের মধ্যে লেভেল ক্রসিং আছে ৮৫টি। এর মধ্যে রেলওয়ের অনুমোদন আছে ৩০ টির। এ ছাড়া বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান আরও ১৫টি পরিচালনা করছে। সব মিলিয়ে ৬০টি লেভেল ক্রসিংয়ের প্রতিটিই মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এসব ক্রসিংয়ে গেটম্যান ও প্রতিবন্ধক না থাকায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
গত ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের খুলশী থানার ঝাউতলা এলাকায় ডেমু ট্রেন ও দুটি পরিবহনের মধ্যে সংঘর্ষে তিনজন নিহত হন। এঁদের মধ্যে একজন ট্রাফিক পুলিশের সদস্যও রয়েছেন। যদিও দুর্ঘটনায় বাসের চালক সবচেয়ে বেশি দায়ী ছিলেন বলে রেলওয়ের তদন্তে বলা হয়। তবে গেটম্যান সময়মতো প্রতিবন্ধক ফেলেননি বলেও উঠে আসে তদন্তে।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে অবৈধ লেভেল ক্রসিংগুলো বন্ধে বিভাগীয় পর্যায়ে কমিটি গঠিত হয়েছে। এতে দুই বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা, দুই বিভাগীয় প্রকৌশলী-১ ও সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালককে সদস্য করা হয়েছে। তাঁদের দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তাঁদের প্রতিবেদনে চিহ্নিত করা অবৈধ ক্রসিংগুলো পর্যায়ক্রমে বন্ধ করা হবে বলে রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে।
সম্প্রতি ওই কমিটি গঠন করা হয় বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন নির্বাহী প্রকৌশলী (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আবু রাফি মোহাম্মদ ইমতিয়াজ হোছাইন। তিনি বলেন, পূর্বাঞ্চলে এক হাজার ৫৩৩টি ক্রসিং রয়েছে। এর মধ্যে বৈধ ছিল মাত্র ৪৩৪টি। বাকি ৯০০-র বেশি ক্রসিং অবৈধ।
এর মধ্যে রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের লেভেল ক্রসিং গেটসমূহের পুনর্বাসন ও মান উন্নয়নের প্রকল্পের আওতায় ১৮০টি অবৈধ ক্রসিং বৈধর তালিকায় রাখা হয়েছে। এসব ক্রসিংয়ে লোক নিয়োগসহ নিরাপত্তার জন্য যা যা করা দরকার তা করা হবে বলেও জানান তিনি।
আবু রাফি মোহাম্মদ ইমতিয়াজ হোছাইন আরও বলেন, কমিটির সদস্যরা ঢাকা ও চট্টগ্রামের ক্রসিংগুলো পরিদর্শন করে অবৈধ ক্রসিংগুলোর বিষয়ে পর্যবেক্ষণ দেবেন। কীভাবে ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা রোধ করা যায়, সে সব বিষয় প্রতিবেদনে থাকবে।
প্রকৌশল দপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, রেলওয়ের অনুমোদন ছাড়া ক্রসিংগুলো স্থাপন করেছে সরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। পূর্বাঞ্চলের ১ হাজার ৫৩৩টি অবৈধ রেলক্রসিংয়ের মধ্যে ১৪০ টিরও বেশি কুমিল্লা অঞ্চলে। লাকসাম-নোয়াখালী রুটে ৪০টি, লাকসাম-চাঁদপুর রুটে ৩৭টি ও লাকসাম-আখাউড়া রুটে ৫০টি এবং লাকসাম-চৌদ্দগ্রাম রুটে ১৫টি অবৈধ লেভেল ক্রসিং রয়েছে।
এ ছাড়া সিলেট-আখাউড়া অংশে প্রায় ১৭৯ কিলোমিটার রেলপথেও অর্ধশতাধিক অবৈধ ক্রসিং রয়েছে। চট্টগ্রাম জেলায়ই রয়েছে দেড় শতাধিক অবৈধ ক্রসিং। এর মধ্যে মিরসরাই উপজেলা এলাকার ৩০ কিলোমিটারে থাকা ৭০টি লেভেল ক্রসিং অবৈধ।
সীতাকুণ্ডের ৩৮ কিলোমিটারের মধ্যে লেভেল ক্রসিং আছে ৮৫টি। এর মধ্যে রেলওয়ের অনুমোদন আছে ৩০ টির। এ ছাড়া বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান আরও ১৫টি পরিচালনা করছে। সব মিলিয়ে ৬০টি লেভেল ক্রসিংয়ের প্রতিটিই মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এসব ক্রসিংয়ে গেটম্যান ও প্রতিবন্ধক না থাকায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
গত ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের খুলশী থানার ঝাউতলা এলাকায় ডেমু ট্রেন ও দুটি পরিবহনের মধ্যে সংঘর্ষে তিনজন নিহত হন। এঁদের মধ্যে একজন ট্রাফিক পুলিশের সদস্যও রয়েছেন। যদিও দুর্ঘটনায় বাসের চালক সবচেয়ে বেশি দায়ী ছিলেন বলে রেলওয়ের তদন্তে বলা হয়। তবে গেটম্যান সময়মতো প্রতিবন্ধক ফেলেননি বলেও উঠে আসে তদন্তে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে