রাব্বিউল হাসান, কালাই (জয়পুরহাট)
জয়পুরহাটের কালাই বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কালাই বাজারের সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের জায়গা দখল করে গুদামঘর নির্মাণ করার অভিযোগ উঠেছে। কালাই পৌরসভার কাজীপাড়া মহল্লার রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তোলা হয়েছে। রুহুল আমিন বলেছেন, সওজের থেকে মৌখিক অনুমতি নিয়েছেন। অথচ এ বিষয়ে কিছুই জানেন না কালাই পৌরসভার হাট ইজারাদার।
এদিকে সওজ জানিয়েছে, গুদামঘর নির্মাণে তাঁদের কাছ থেকে মৌখিক বা লিখিত কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, কালাইয়ের বারোয়ারি শেড অনেক পুরোনো। আগে এখানে কালাইয়ের বাজার বসত। বাজার হওয়ার কারণে তৎকালীন আহম্মেদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালামের সময় দুটি বারোয়ারি শেড নির্মাণ করা হয়। তার মধ্যে ২০০৮ সালে সড়কে অবৈধ উচ্ছেদ অভিযানের সময় একটি শেড ভাঙা হলেও আরেকটি থেকে যায়।
সরেজমিন দেখা গেছে, কালাই বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সওজ অধিদপ্তরের জায়গায় রয়েছে অনেকগুলো চা ও কাঁচাবাজারের দোকান। সওজের হলেও এ জায়গা থেকে খাজনা আদায় করে কালাই পৌরসভার হাট ইজারাদার। দুদিন আগেও যে জায়গাটি ছিল ফাঁকা। এক দিনের ব্যবধানে সেই একই জায়গা রাতের আঁধারে চারপাশে টিন দিয়ে গুদামঘর তৈরি করা হয়েছে।
কথা হয় কালাই বাজারের ব্যবসায়ী কালাই আদর্শ পাড়ার আব্দুর রাজ্জাকের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটি ছিল কালাই বাজারের বারোয়ারির শেড। এখানে ১৫-২০ বছর আগে বসত চাল-মরিচ দোকান; পরে শুরু হয় মাছের দোকান। এখন এই বারোয়ারির শেডে কোনো দোকান না বসলেও কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ীরা তাঁদের কাঁচামাল শুকানোর কাজে ব্যবহার করেন। আবার হিমাগার থেকে আলু এনে শুকানোর কাজে এই শেড ব্যবহার করা হতো।
কালাই থুপসাড়া গ্রামের ওসমান গনি বলেন, সেদিনই দেখলাম খোলা জায়গা। অথচ এক দিনের ব্যবধানে সওজের জায়গা দখল করে রাতের আঁধারে গুদামঘর নির্মাণ করা হয়েছে। শুনলাম হাট ইজারাদাররা একজনকে এই জায়গা দিয়েছেন।
এ বিষয়ে কালাই পৌরসভার হাট ইজারাদার রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সওজের জায়গা অবৈধভাবে দখল করে কোনো কিছু নির্মাণে আমরা অনুমতি দিতে পারি না। এটি সরকারের জায়গা। কে বা কারা এই গুদামঘর নির্মাণ করেছেন, তা আমি কিছুই জানি না।’
গুদামঘর নির্মাণকারী রুহুল আমিন বলেন, এই ঘর নির্মাণ সম্পর্কে অনেকেরই জানা। ঘর নির্মাণে সওজের কাছ থেকে মৌখিকভাবে অনুমতি নেওয়া হয়েছে।
সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী জাকির হোসেন বলেন, ‘গুদামঘর নির্মাণের ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। সওজের জায়গায় ঘর নির্মাণে কাউকে মৌখিক বা লিখিত অনুমতি দেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জয়পুরহাটের কালাই বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কালাই বাজারের সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের জায়গা দখল করে গুদামঘর নির্মাণ করার অভিযোগ উঠেছে। কালাই পৌরসভার কাজীপাড়া মহল্লার রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তোলা হয়েছে। রুহুল আমিন বলেছেন, সওজের থেকে মৌখিক অনুমতি নিয়েছেন। অথচ এ বিষয়ে কিছুই জানেন না কালাই পৌরসভার হাট ইজারাদার।
এদিকে সওজ জানিয়েছে, গুদামঘর নির্মাণে তাঁদের কাছ থেকে মৌখিক বা লিখিত কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, কালাইয়ের বারোয়ারি শেড অনেক পুরোনো। আগে এখানে কালাইয়ের বাজার বসত। বাজার হওয়ার কারণে তৎকালীন আহম্মেদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালামের সময় দুটি বারোয়ারি শেড নির্মাণ করা হয়। তার মধ্যে ২০০৮ সালে সড়কে অবৈধ উচ্ছেদ অভিযানের সময় একটি শেড ভাঙা হলেও আরেকটি থেকে যায়।
সরেজমিন দেখা গেছে, কালাই বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সওজ অধিদপ্তরের জায়গায় রয়েছে অনেকগুলো চা ও কাঁচাবাজারের দোকান। সওজের হলেও এ জায়গা থেকে খাজনা আদায় করে কালাই পৌরসভার হাট ইজারাদার। দুদিন আগেও যে জায়গাটি ছিল ফাঁকা। এক দিনের ব্যবধানে সেই একই জায়গা রাতের আঁধারে চারপাশে টিন দিয়ে গুদামঘর তৈরি করা হয়েছে।
কথা হয় কালাই বাজারের ব্যবসায়ী কালাই আদর্শ পাড়ার আব্দুর রাজ্জাকের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটি ছিল কালাই বাজারের বারোয়ারির শেড। এখানে ১৫-২০ বছর আগে বসত চাল-মরিচ দোকান; পরে শুরু হয় মাছের দোকান। এখন এই বারোয়ারির শেডে কোনো দোকান না বসলেও কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ীরা তাঁদের কাঁচামাল শুকানোর কাজে ব্যবহার করেন। আবার হিমাগার থেকে আলু এনে শুকানোর কাজে এই শেড ব্যবহার করা হতো।
কালাই থুপসাড়া গ্রামের ওসমান গনি বলেন, সেদিনই দেখলাম খোলা জায়গা। অথচ এক দিনের ব্যবধানে সওজের জায়গা দখল করে রাতের আঁধারে গুদামঘর নির্মাণ করা হয়েছে। শুনলাম হাট ইজারাদাররা একজনকে এই জায়গা দিয়েছেন।
এ বিষয়ে কালাই পৌরসভার হাট ইজারাদার রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সওজের জায়গা অবৈধভাবে দখল করে কোনো কিছু নির্মাণে আমরা অনুমতি দিতে পারি না। এটি সরকারের জায়গা। কে বা কারা এই গুদামঘর নির্মাণ করেছেন, তা আমি কিছুই জানি না।’
গুদামঘর নির্মাণকারী রুহুল আমিন বলেন, এই ঘর নির্মাণ সম্পর্কে অনেকেরই জানা। ঘর নির্মাণে সওজের কাছ থেকে মৌখিকভাবে অনুমতি নেওয়া হয়েছে।
সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী জাকির হোসেন বলেন, ‘গুদামঘর নির্মাণের ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। সওজের জায়গায় ঘর নির্মাণে কাউকে মৌখিক বা লিখিত অনুমতি দেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে