মোহাম্মদ খলিলুর রহমান, বাজিতপুর
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই চলছে ৩৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কার্যক্রম। উপজেলার এই ৩৬ জন প্রধান শিক্ষকসহ ১১০ জন শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে।
বিদ্যালয়গুলোতে প্রধান শিক্ষক না থাকায় একজন সহকারী শিক্ষককে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দাপ্তরিক কার্যক্রম ও পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে শিক্ষক-সংকটের সমাধান করে শিক্ষাকার্যক্রমকে গতিশীল করার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বাজিতপুর উপজেলায় ১১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান শিক্ষক নেই ৩৬টিতে। আর সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য ৩৮টি। এ ছাড়া দপ্তরি কাম নৈশপ্রহরী নেই ৪৬টি বিদ্যালয়ে।
শিক্ষার্থী ও তাঁদের অভিভাবকদের অভিযোগ, সরকারিভাবে ৩৬টি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য দেখালেও এই সংখ্যা আরও বেশি। এর কারণ হিসেবে তাঁরা জানান, উপজেলার উত্তর সরারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তানজুম সুলতানা প্রায় তিন বছর ধরে প্যারালাইসিসে আক্রান্ত। তিনি এখন পর্যন্ত ছুটি নেননি, মাঝেমধ্যে বিদ্যালয়ে এসে উপস্থিতি খাতায় স্বাক্ষর করে যান।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করছেন। এর ফলে সহকারী শিক্ষক পদটি শূন্য রয়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে বিদ্যালয়টির পাঠদান ও দাপ্তরিক কার্যক্রম। তিনি আরও জানান, প্রতিষ্ঠানটিতে দপ্তরি কাম নৈশপ্রহরী না থাকায় নানা ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
বাজিতপুর উপজেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের উপজেলায় ৩৮টি সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য দেখালেও বাস্তবে এই সংখ্যা হবে ৭৪টি। কারণ সহকারী শিক্ষক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করার ফলে তাঁর পদটিও শূন্য হয়। তা ছাড়া শিক্ষক অসুস্থ, মাতৃত্বকালীন ছুটি, সাধারণ ছুটির ফলে অনেক বিদ্যালয়ে পাঠদানে ও দাপ্তরিক কাজ সামাল দেওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়েছে।’
মো. মাসুদ রানা আরও বলেন, উপজেলায় ৩২টি ভুয়া শিক্ষক পোস্ট রয়েছে, যা তদন্ত করে নতুন নিয়োগ দিতে হবে।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মর্জিনা পারভীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষক-সংকটের বিষয়টি আমরা চিঠি দিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করি চলতি নিয়োগে শূন্য পদ পূরণ হবে। তখন এই সংকট কেটে যাবে।’
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই চলছে ৩৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কার্যক্রম। উপজেলার এই ৩৬ জন প্রধান শিক্ষকসহ ১১০ জন শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে।
বিদ্যালয়গুলোতে প্রধান শিক্ষক না থাকায় একজন সহকারী শিক্ষককে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দাপ্তরিক কার্যক্রম ও পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে শিক্ষক-সংকটের সমাধান করে শিক্ষাকার্যক্রমকে গতিশীল করার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বাজিতপুর উপজেলায় ১১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান শিক্ষক নেই ৩৬টিতে। আর সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য ৩৮টি। এ ছাড়া দপ্তরি কাম নৈশপ্রহরী নেই ৪৬টি বিদ্যালয়ে।
শিক্ষার্থী ও তাঁদের অভিভাবকদের অভিযোগ, সরকারিভাবে ৩৬টি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য দেখালেও এই সংখ্যা আরও বেশি। এর কারণ হিসেবে তাঁরা জানান, উপজেলার উত্তর সরারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তানজুম সুলতানা প্রায় তিন বছর ধরে প্যারালাইসিসে আক্রান্ত। তিনি এখন পর্যন্ত ছুটি নেননি, মাঝেমধ্যে বিদ্যালয়ে এসে উপস্থিতি খাতায় স্বাক্ষর করে যান।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করছেন। এর ফলে সহকারী শিক্ষক পদটি শূন্য রয়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে বিদ্যালয়টির পাঠদান ও দাপ্তরিক কার্যক্রম। তিনি আরও জানান, প্রতিষ্ঠানটিতে দপ্তরি কাম নৈশপ্রহরী না থাকায় নানা ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
বাজিতপুর উপজেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের উপজেলায় ৩৮টি সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য দেখালেও বাস্তবে এই সংখ্যা হবে ৭৪টি। কারণ সহকারী শিক্ষক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করার ফলে তাঁর পদটিও শূন্য হয়। তা ছাড়া শিক্ষক অসুস্থ, মাতৃত্বকালীন ছুটি, সাধারণ ছুটির ফলে অনেক বিদ্যালয়ে পাঠদানে ও দাপ্তরিক কাজ সামাল দেওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়েছে।’
মো. মাসুদ রানা আরও বলেন, উপজেলায় ৩২টি ভুয়া শিক্ষক পোস্ট রয়েছে, যা তদন্ত করে নতুন নিয়োগ দিতে হবে।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মর্জিনা পারভীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষক-সংকটের বিষয়টি আমরা চিঠি দিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করি চলতি নিয়োগে শূন্য পদ পূরণ হবে। তখন এই সংকট কেটে যাবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে