ঈদুল ফিতরে ছিল ছয় দিনের ছুটি। দীর্ঘ এ ছুটিতে পর্যটনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যবসায়ীরা ভালো ব্যবসার আশা করেছিলেন। কিন্তু বিধি বাম। বলা যায়, ঈদের দিন থেকেই বাড়তে থাকে তাপপ্রবাহ। ধীরে ধীরে সেই পারদ ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায় দেশের কোথাও কোথাও। তাই দেশের পর্যটন স্পটগুলোতে কাঙ্ক্ষিত পর্যটকের দেখা নেই। ফলে পর্যটকনির্ভর ব্যবসায়ীরাও পড়েছেন বেকায়দায়।
কুয়াকাটার পর্যটন ব্যবসায়ীরা জানান, সাগরের গর্জন এবং আছড়ে পড়া ঢেউ ছাড়া ১৮ কিলোমিটার সৈকতজুড়ে যেন কারও শব্দই পাওয়া যায় না। দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চলা তাপপ্রবাহে পর্যটকের সংখ্যা নেমেছে শূন্যের কোঠায়।
পর্যটকশূন্য একই অবস্থা সিলেটের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র জাফলং এবং হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে।
কুয়াকাটার পর্যটন ব্যবসায়ী ও স্থানীয়রা বলছেন, প্রতিদিন এখানে অনেক দর্শনার্থী আসত। কিন্তু তাপপ্রবাহের কারণে পর্যটক নেই বললেই চলে। কিছু পর্যটক থাকলেও তাঁরা দিনের বেলা হোটেল থেকে বের হচ্ছেন না।
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, গরমে পর্যটক এসে টিকতে পারছেন না। বর্তমানে হোটেল-মোটেলের সিট ফাঁকা রয়েছে।
এদিকে প্রচণ্ড দাবদাহে দেশের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র জাফলংয়ে পর্যটক কমেছে জ্যামিতিক হারে। আগে যেখানে হাজারো পর্যটকের উপচে পড়া ভিড় থাকত, এখন সেখানে উপস্থিত হচ্ছেন সামান্যই।
স্থানীয় পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, অসহনীয় তাপপ্রবাহের কারণে ভরা মৌসুমেও পর্যটক কমেছে। অন্য বছর এমন দিনে পর্যটকের ভিড় লেগে থাকত। এবার ছুটির দিন শুক্রবার কিছু পর্যটকের দেখা মিললেও পরদিন থেকেই তা একেবারেই নেই বললেই চলে। আর পর্যটক কমায় অর্থনৈতিক সংকটে পড়ছেন পর্যটকনির্ভর পেশাজীবীরা।
তবে দেশের অন্য জেলা থেকে সিলেটে গরম একটু কম। তাই যাঁরা বেড়াতে আসছেন, তাঁরা আনন্দে সময় পার করছেন।
মাসুক রেস্টুরেন্টের স্বত্বাধিকারী আসাদ আলী বলেন, ‘সারা দেশে তীব্র গরমের কারণে পর্যটক কমেছে। তবে সিলেটে গরম কম থাকলেও পর্যটকের সংখ্যা কম। শুক্রবার পর্যটক এলেও পরদিন থেকে কমে যায়। এতে আমাদের বেচাকেনা নেই বললেই চলে।’
জাফলং পর্যটনকেন্দ্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. হোসেন মিয়া বলেন, তাপপ্রবাহের কারণে পর্যটকের সংখ্যা কমছে। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি চুনারুঘাটের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান। এই উদ্যানে প্রতিদিনই আসতেন হাজারো পর্যটক। কিন্তু টানা তাপপ্রবাহে প্রকৃতির সঙ্গে সঙ্গে পর্যটনেও খরা চলছে। এই উদ্যানে এখন পর্যটক নেই বললেই চলে। ফলে পর্যটনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যবসায়ীরা লোকসানের মুখে পড়েছেন।
[প্রতিবেদনটি তৈরি করতে তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন হবিগঞ্জ, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) ও গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি]
ঈদুল ফিতরে ছিল ছয় দিনের ছুটি। দীর্ঘ এ ছুটিতে পর্যটনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যবসায়ীরা ভালো ব্যবসার আশা করেছিলেন। কিন্তু বিধি বাম। বলা যায়, ঈদের দিন থেকেই বাড়তে থাকে তাপপ্রবাহ। ধীরে ধীরে সেই পারদ ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায় দেশের কোথাও কোথাও। তাই দেশের পর্যটন স্পটগুলোতে কাঙ্ক্ষিত পর্যটকের দেখা নেই। ফলে পর্যটকনির্ভর ব্যবসায়ীরাও পড়েছেন বেকায়দায়।
কুয়াকাটার পর্যটন ব্যবসায়ীরা জানান, সাগরের গর্জন এবং আছড়ে পড়া ঢেউ ছাড়া ১৮ কিলোমিটার সৈকতজুড়ে যেন কারও শব্দই পাওয়া যায় না। দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চলা তাপপ্রবাহে পর্যটকের সংখ্যা নেমেছে শূন্যের কোঠায়।
পর্যটকশূন্য একই অবস্থা সিলেটের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র জাফলং এবং হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে।
কুয়াকাটার পর্যটন ব্যবসায়ী ও স্থানীয়রা বলছেন, প্রতিদিন এখানে অনেক দর্শনার্থী আসত। কিন্তু তাপপ্রবাহের কারণে পর্যটক নেই বললেই চলে। কিছু পর্যটক থাকলেও তাঁরা দিনের বেলা হোটেল থেকে বের হচ্ছেন না।
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, গরমে পর্যটক এসে টিকতে পারছেন না। বর্তমানে হোটেল-মোটেলের সিট ফাঁকা রয়েছে।
এদিকে প্রচণ্ড দাবদাহে দেশের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র জাফলংয়ে পর্যটক কমেছে জ্যামিতিক হারে। আগে যেখানে হাজারো পর্যটকের উপচে পড়া ভিড় থাকত, এখন সেখানে উপস্থিত হচ্ছেন সামান্যই।
স্থানীয় পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, অসহনীয় তাপপ্রবাহের কারণে ভরা মৌসুমেও পর্যটক কমেছে। অন্য বছর এমন দিনে পর্যটকের ভিড় লেগে থাকত। এবার ছুটির দিন শুক্রবার কিছু পর্যটকের দেখা মিললেও পরদিন থেকেই তা একেবারেই নেই বললেই চলে। আর পর্যটক কমায় অর্থনৈতিক সংকটে পড়ছেন পর্যটকনির্ভর পেশাজীবীরা।
তবে দেশের অন্য জেলা থেকে সিলেটে গরম একটু কম। তাই যাঁরা বেড়াতে আসছেন, তাঁরা আনন্দে সময় পার করছেন।
মাসুক রেস্টুরেন্টের স্বত্বাধিকারী আসাদ আলী বলেন, ‘সারা দেশে তীব্র গরমের কারণে পর্যটক কমেছে। তবে সিলেটে গরম কম থাকলেও পর্যটকের সংখ্যা কম। শুক্রবার পর্যটক এলেও পরদিন থেকে কমে যায়। এতে আমাদের বেচাকেনা নেই বললেই চলে।’
জাফলং পর্যটনকেন্দ্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. হোসেন মিয়া বলেন, তাপপ্রবাহের কারণে পর্যটকের সংখ্যা কমছে। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি চুনারুঘাটের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান। এই উদ্যানে প্রতিদিনই আসতেন হাজারো পর্যটক। কিন্তু টানা তাপপ্রবাহে প্রকৃতির সঙ্গে সঙ্গে পর্যটনেও খরা চলছে। এই উদ্যানে এখন পর্যটক নেই বললেই চলে। ফলে পর্যটনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যবসায়ীরা লোকসানের মুখে পড়েছেন।
[প্রতিবেদনটি তৈরি করতে তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন হবিগঞ্জ, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) ও গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি]
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে