মো. শফিকুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
জমে উঠেছে হাওরাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ধানের মোকাম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ। এটি মেঘনা নদীর আশুগঞ্জ বিওসি ঘাটে পূর্বাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ধানের হাট হিসেবে পরিচিত।
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ট্রলারে ধান নিয়ে আসেন ব্যাপারী ও কৃষকেরা। বৈশাখ মাসের শুরু থেকে এই মোকামে নতুন ধান আসতে শুরু করে। ধান কাটার মৌসুম শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যস্ত হয়ে ওঠে এই মোকাম।
এই মোকামে প্রতিদিন গড়ে ৭০-৮০ হাজার মণ ধান বেচাকেনা হয়। তবে দিন যত এগিয়ে আসছে, ধানের কেনাবেচাও বাড়ছে। পাশাপাশি এবার অন্য মৌসুমের চেয়ে তুলনামূলকভাবে নতুন ধানের সরবরাহও বেশি।
জানা যায়, হাওরাঞ্চলে উৎপাদিত ধানের সবচেয়ে বড় হাট আশুগঞ্জ বিওসি ঘাটে বসে। প্রতিদিন শতাধিক ধানবোঝাই নৌকা ঘাটে ভেড়ে। ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। প্রতিদিন নরসিংদী, সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন এলাকার ধান এই মোকামে আসে। বৈশাখ মাসের প্রথম দিন থেকেই আশুগঞ্জ মেঘনাপাড়ের ধানের মোকামে নতুন ধান আসতে শুরু করেছে। ১০-১৫ দিন আগেও মোকামে কৃষক, ব্যাপারী আর আড়তদারেরা ভেজা ধান আনতেন; কিন্তু তাপমাত্রা বাড়ায় মোকামে শুকনা ধানের সরবরাহ বেড়েছে।
এই মোকামে ধান বিক্রি করতে আসা কৃষক ও ব্যাপারীরা জানান, মোকামে ব্রি-২৮ জাতের ধান বিক্রি হচ্ছে প্রতি মণ ১ হাজার ১৫০ থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ২০০ টাকা দরে। ব্রি-২৯ ধান প্রতি মণ ১ হাজার ৯০ থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ১২০ এবং মোটা ধান ৯৬০ টাকা মণে বিক্রি হচ্ছে। অধিকাংশ ব্যাপারী জেলার বিভিন্ন হাওরাঞ্চলে গিয়ে কৃষকদের কাছ থেকে ধান কিনে আশুগঞ্জ মেঘনাপাড়ের ঘাটে ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করেন। আবার কৃষকেরা সরাসরি এসেও বিক্রি করেন।
গত শনিবার সকালে ইটনা থেকে ধান নিয়ে আসা কৃষক হাতেম আলী বলেন, এবার ধানের বেচাকেনা ভালো। পাশাপাশি চাহিদাও আছে মোকামে। ব্যাপারী আলী হোসেন জানান, এবার বোরো মৌসুমে নতুন ধানের সরবরাহও বেশি। পাশাপাশি ধানের মূল্য পাওয়ায় কৃষকেরা ধান বিক্রি করছেন।
স্থানীয় পাইকার রফিকুল ইসলাম বলেন, হাওরে এবার ভালো ফলন হয়েছে। ফলে কৃষকেরা মূল্য পেয়ে ধান ছেড়ে দিচ্ছেন। জেলা ধান ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি জারু মিয়া বলেন, ধানের দাম ঊর্ধ্বগতি এবং চালের দাম নিম্নগতি। যে-ই সরকার ধান সংগ্রহের ঘোষণা দিয়েছে, হঠাৎ করেই দাম বেড়ে গেছে। তিনি আরও বলেন, প্রতিদিন মোকামে প্রায় ৮ কোটি টাকার ওপরে ধান বেচাকেনা হচ্ছে।
জেলা চাতালকল মালিক সমিতির সভাপতি বাবুল আহমেদ বলেন, এবার রোদ ভালো পাওয়ায় কৃষকেরা ধান শুকাতে পারছেন। কয়েক দিন আগেও ভেজা ধান বেচাকেনা হয়েছে; কিন্তু এখন শুকনা ধান আসছে। সরকার ধান সংগ্রহ করায় দাম বেড়েছে। কৃষকদের লাভবান করতেই এই উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
জমে উঠেছে হাওরাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ধানের মোকাম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ। এটি মেঘনা নদীর আশুগঞ্জ বিওসি ঘাটে পূর্বাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ধানের হাট হিসেবে পরিচিত।
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ট্রলারে ধান নিয়ে আসেন ব্যাপারী ও কৃষকেরা। বৈশাখ মাসের শুরু থেকে এই মোকামে নতুন ধান আসতে শুরু করে। ধান কাটার মৌসুম শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যস্ত হয়ে ওঠে এই মোকাম।
এই মোকামে প্রতিদিন গড়ে ৭০-৮০ হাজার মণ ধান বেচাকেনা হয়। তবে দিন যত এগিয়ে আসছে, ধানের কেনাবেচাও বাড়ছে। পাশাপাশি এবার অন্য মৌসুমের চেয়ে তুলনামূলকভাবে নতুন ধানের সরবরাহও বেশি।
জানা যায়, হাওরাঞ্চলে উৎপাদিত ধানের সবচেয়ে বড় হাট আশুগঞ্জ বিওসি ঘাটে বসে। প্রতিদিন শতাধিক ধানবোঝাই নৌকা ঘাটে ভেড়ে। ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। প্রতিদিন নরসিংদী, সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন এলাকার ধান এই মোকামে আসে। বৈশাখ মাসের প্রথম দিন থেকেই আশুগঞ্জ মেঘনাপাড়ের ধানের মোকামে নতুন ধান আসতে শুরু করেছে। ১০-১৫ দিন আগেও মোকামে কৃষক, ব্যাপারী আর আড়তদারেরা ভেজা ধান আনতেন; কিন্তু তাপমাত্রা বাড়ায় মোকামে শুকনা ধানের সরবরাহ বেড়েছে।
এই মোকামে ধান বিক্রি করতে আসা কৃষক ও ব্যাপারীরা জানান, মোকামে ব্রি-২৮ জাতের ধান বিক্রি হচ্ছে প্রতি মণ ১ হাজার ১৫০ থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ২০০ টাকা দরে। ব্রি-২৯ ধান প্রতি মণ ১ হাজার ৯০ থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ১২০ এবং মোটা ধান ৯৬০ টাকা মণে বিক্রি হচ্ছে। অধিকাংশ ব্যাপারী জেলার বিভিন্ন হাওরাঞ্চলে গিয়ে কৃষকদের কাছ থেকে ধান কিনে আশুগঞ্জ মেঘনাপাড়ের ঘাটে ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করেন। আবার কৃষকেরা সরাসরি এসেও বিক্রি করেন।
গত শনিবার সকালে ইটনা থেকে ধান নিয়ে আসা কৃষক হাতেম আলী বলেন, এবার ধানের বেচাকেনা ভালো। পাশাপাশি চাহিদাও আছে মোকামে। ব্যাপারী আলী হোসেন জানান, এবার বোরো মৌসুমে নতুন ধানের সরবরাহও বেশি। পাশাপাশি ধানের মূল্য পাওয়ায় কৃষকেরা ধান বিক্রি করছেন।
স্থানীয় পাইকার রফিকুল ইসলাম বলেন, হাওরে এবার ভালো ফলন হয়েছে। ফলে কৃষকেরা মূল্য পেয়ে ধান ছেড়ে দিচ্ছেন। জেলা ধান ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি জারু মিয়া বলেন, ধানের দাম ঊর্ধ্বগতি এবং চালের দাম নিম্নগতি। যে-ই সরকার ধান সংগ্রহের ঘোষণা দিয়েছে, হঠাৎ করেই দাম বেড়ে গেছে। তিনি আরও বলেন, প্রতিদিন মোকামে প্রায় ৮ কোটি টাকার ওপরে ধান বেচাকেনা হচ্ছে।
জেলা চাতালকল মালিক সমিতির সভাপতি বাবুল আহমেদ বলেন, এবার রোদ ভালো পাওয়ায় কৃষকেরা ধান শুকাতে পারছেন। কয়েক দিন আগেও ভেজা ধান বেচাকেনা হয়েছে; কিন্তু এখন শুকনা ধান আসছে। সরকার ধান সংগ্রহ করায় দাম বেড়েছে। কৃষকদের লাভবান করতেই এই উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে