খুলনা প্রতিনিধি
ভর্তুকি কমাতে পানির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে খুলনা ওয়াসা কর্তৃপক্ষ। প্রতি এক হাজার লিটার পানির দাম ৬ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৮ টাকা ৯৮ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাণিজ্যিক ব্যবহারের বেলায় এক হাজার লিটারের দাম ১০ টাকা থেকে বেড়ে হচ্ছে ১৪ টাকা। নতুন নির্ধারিত এ দাম আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর করা হবে।
সুপেয় পানির চাহিদা মেটাতে না পারা ওয়াসা কর্তৃপক্ষ এভাবে পানির দাম বাড়ানোয় ক্ষুব্ধ নাগরিক সমাজ। কোনো প্রকার গণশুনানি ছাড়া পানির মূল্য বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্তকে অনিয়মতান্ত্রিক বলছেন নাগরিকনেতারা।
অপরদিকে ওয়াসার দাবি খরচ মেটাতে বৃদ্ধি করা হয়েছে পানির মূল্য। তবে তা অন্য সব এলাকার ওয়াসার থেকে এই দাম কম বলছে খুলনা ওয়াসা।
জানা যায়, ১৯৬০ সালে খুলনা পৌরসভা বাণিজ্যিকভাবে পানি সরবরাহ শুরু করে। এটিই ২০০৮ সালে খুলনা ওয়াসায় রূপান্তরিত হয়। এর মূল লক্ষ্য খুলনার মানুষদের নিরাপদ সুপেয় পানি সরবরাহ করা। নগরীর ৩৯ হাজার বাড়িতে প্রতিদিন ৬ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করছে খুলনা ওয়াসা। নগরীতে মোট বাড়ির সংখ্যা ৫২ হাজারের বেশি।
কিন্তু শুরু থেকেই ওয়াসার বিরুদ্ধে অভিযোগ চাহিদা মতো পানি সরবরাহ করতে না পারা ও পানির দুর্গন্ধ। নগরীর করিমনগর এলাকার আনোয়ার হোসের বলেন, পানি ঠিকমতো পাওয়া যায় না। এ ছাড়া পানিতে দুর্গন্ধ।
নগরীর সোলায়মান নগর এলাকার আলাউদ্দিন হক বলেন, ওয়াসার পানিতে প্রচণ্ড দুর্গন্ধ। এ কারণে নলকূপের পানি ব্যবহার করি।
৭ বছরে ৬ দফা পানির দাম বৃদ্ধি করছে খুলনা ওয়াসা। সর্বশেষ ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে দাম নির্ধারণ হয়েছিল ৬ টাকা ৯০ পয়সা। গত আড়াই বছরে সেবার মান বৃদ্ধি না করে পানির মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে অনিয়মতান্ত্রিক বলছেন নাগরিক নেতারা।
এ ব্যাপারে বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির মহাসচিব মো. আশরাফ উজ জামান বলেন, ওয়াসার সেবা শুধু ফাঁকা বুলি। সেবার নামে মানুষকে ঠাকাচ্ছে তারা। সেবার মান বৃদ্ধি না করেই বাড়িয়েছে পানির বিল। তিনি আগে সেবার মান বৃদ্ধি পরে পানির বিল বৃদ্ধির দাবি জানান।
ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবদুল্লাহ বলেন, প্রতি এক হাজার লিটার বিশুদ্ধ পানি উৎপাদনে ওয়াসার ব্যয় হয় সাড়ে ১৬ টাকা; যা বর্তমানে ৬ টাকা ৯০ পয়সা দরে সরবরাহ করা হচ্ছে। অর্থাৎ প্রতি হাজার লিটার পানিতে রাষ্ট্রের ভর্তুকি নয় টাকা ষাট পয়সা। এই ভর্তুকির পরিমাণ কমাতেই মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিয়েছে।
ভর্তুকি কমাতে পানির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে খুলনা ওয়াসা কর্তৃপক্ষ। প্রতি এক হাজার লিটার পানির দাম ৬ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৮ টাকা ৯৮ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাণিজ্যিক ব্যবহারের বেলায় এক হাজার লিটারের দাম ১০ টাকা থেকে বেড়ে হচ্ছে ১৪ টাকা। নতুন নির্ধারিত এ দাম আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর করা হবে।
সুপেয় পানির চাহিদা মেটাতে না পারা ওয়াসা কর্তৃপক্ষ এভাবে পানির দাম বাড়ানোয় ক্ষুব্ধ নাগরিক সমাজ। কোনো প্রকার গণশুনানি ছাড়া পানির মূল্য বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্তকে অনিয়মতান্ত্রিক বলছেন নাগরিকনেতারা।
অপরদিকে ওয়াসার দাবি খরচ মেটাতে বৃদ্ধি করা হয়েছে পানির মূল্য। তবে তা অন্য সব এলাকার ওয়াসার থেকে এই দাম কম বলছে খুলনা ওয়াসা।
জানা যায়, ১৯৬০ সালে খুলনা পৌরসভা বাণিজ্যিকভাবে পানি সরবরাহ শুরু করে। এটিই ২০০৮ সালে খুলনা ওয়াসায় রূপান্তরিত হয়। এর মূল লক্ষ্য খুলনার মানুষদের নিরাপদ সুপেয় পানি সরবরাহ করা। নগরীর ৩৯ হাজার বাড়িতে প্রতিদিন ৬ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করছে খুলনা ওয়াসা। নগরীতে মোট বাড়ির সংখ্যা ৫২ হাজারের বেশি।
কিন্তু শুরু থেকেই ওয়াসার বিরুদ্ধে অভিযোগ চাহিদা মতো পানি সরবরাহ করতে না পারা ও পানির দুর্গন্ধ। নগরীর করিমনগর এলাকার আনোয়ার হোসের বলেন, পানি ঠিকমতো পাওয়া যায় না। এ ছাড়া পানিতে দুর্গন্ধ।
নগরীর সোলায়মান নগর এলাকার আলাউদ্দিন হক বলেন, ওয়াসার পানিতে প্রচণ্ড দুর্গন্ধ। এ কারণে নলকূপের পানি ব্যবহার করি।
৭ বছরে ৬ দফা পানির দাম বৃদ্ধি করছে খুলনা ওয়াসা। সর্বশেষ ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে দাম নির্ধারণ হয়েছিল ৬ টাকা ৯০ পয়সা। গত আড়াই বছরে সেবার মান বৃদ্ধি না করে পানির মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে অনিয়মতান্ত্রিক বলছেন নাগরিক নেতারা।
এ ব্যাপারে বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির মহাসচিব মো. আশরাফ উজ জামান বলেন, ওয়াসার সেবা শুধু ফাঁকা বুলি। সেবার নামে মানুষকে ঠাকাচ্ছে তারা। সেবার মান বৃদ্ধি না করেই বাড়িয়েছে পানির বিল। তিনি আগে সেবার মান বৃদ্ধি পরে পানির বিল বৃদ্ধির দাবি জানান।
ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবদুল্লাহ বলেন, প্রতি এক হাজার লিটার বিশুদ্ধ পানি উৎপাদনে ওয়াসার ব্যয় হয় সাড়ে ১৬ টাকা; যা বর্তমানে ৬ টাকা ৯০ পয়সা দরে সরবরাহ করা হচ্ছে। অর্থাৎ প্রতি হাজার লিটার পানিতে রাষ্ট্রের ভর্তুকি নয় টাকা ষাট পয়সা। এই ভর্তুকির পরিমাণ কমাতেই মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে