রানা আব্বাস, মুম্বাই থেকে
ক্রিকেট-পর্যটকদের সামনে যদি মুম্বাইয়ের কিছু ক্রিকেটীয় স্পটের নামের তালিকা টানিয়ে দেওয়া হয়, অবশ্যই ওপরের দিকেই থাকবে শিবাজি পার্ক। যাঁরা ক্রিকেটের গভীর খোঁজখবর করেন, শচীন টেন্ডুলকারের গড়ে ওঠার ইতিহাস জানেন—তাঁদের কাছে মুম্বাইয়ের শিবাজি পার্ক অতিপরিচিত এক নাম।
শিবাজি পার্কে গতকাল শনিবার পড়ন্ত বিকেলে পা রাখতেই অবধারিতভাবে যে প্রশ্নটা মনে এল, জায়গাটা কোথায়? কোথায় রামাকান্ত আচরেকার সঙ্গে টেন্ডুলকার অনুশীলন করতেন? ‘ওই মাঝে টেম্পু দেখছেন না? ওখানে’—একদল কিশোর ক্রিকেটারের অনুশীলন তত্ত্বাবধান করা কোচ সুমিত পাওয়ার হাত উঁচিয়ে দেখিয়ে দিলেন।
২৮ একর বিশাল জায়গাজুড়ে বিশাল মাঠ, যে মাঠ পুরো বিশ্বের কাছেই বিখ্যাত শুধু শচীন টেন্ডুলকারের জন্য। তাঁর নামের পাশে অনেকটা ম্লান বন্ধু বিনোদ কাম্বলি। ১১ থেকে ১৫ বছর বয়স পর্যন্ত এই মাঠেই অনুশীলন করেছেন টেন্ডুলকার। আচরেকারের সঙ্গে তাঁর সেই শৈশবের বেড়ে ওঠার গল্প নতুন করে আর কী বলার আছে। ভারতীয় কিংবদন্তির অসংখ্য সাক্ষাৎকারে শিবাজি পার্ক এসেছে। ২০১৩ সালে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার সময়ে তাঁর বিদায়ী ভাষণে এসেছে। এসেছে নিজের আত্মজীবনীতেও।
শিবাজি পার্ক নিয়ে বিদায়ী ভাষণে টেন্ডুলকারের স্মৃতিচারণা ছিল এমন, ‘…১১ বছর বয়সে ও (বড় ভাই অজিত) আমাকে আচরেকার স্যারের কাছে নিয়ে যায় এবং এরপর আমার জীবনটাই বদলে যায়। আমার ১১-১২ বছর বয়সে ওনার স্কুটারের পেছনে চড়ে দিনে দুটি প্র্যাকটিস ম্যাচও খেলেছি। শিবাজি পার্কে প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং করার পর আবার আজাদ ময়দানে হয়তো অন্য কোনো ম্যাচে। যাতে আমি ম্যাচ প্র্যাকটিস পেতে পারি, তিনি এ কারণে আমাকে নিয়ে মুম্বাই চষে বেড়িয়েছেন…।’
সেই শিবাজি পার্কে বছরের পর বছর কত খুদে ক্রিকেটার বিভোর হয়েছে একজন শচীন টেন্ডুলকার হওয়ার স্বপ্নে। কেউ পরে অজিত আগারকার, আজিঙ্কা রাহানে কিংবা হালের পৃথ্বী শ হয়েছেন। তবে এখনকার প্রজন্মের সবাই যে টেন্ডুলকার হতে চান, তা নয়। তাদের সামনে নতুন ‘আইকন’ এসেছে। শায়াস নামের পাঁচ-ছয় বছরের এক খুদে ক্রিকেটারের চোখে যেমন মুম্বাইয়ের বর্তমান তারকা রোহিত শর্মা হওয়ার স্বপ্ন। সময়ের সঙ্গে স্বপ্নের ধরন ভিন্ন হলেও শিবাজি পার্কে কাল একাধিক ক্রিকেটার সমস্বরে বললেন, ‘এটা আমাদের কাছে ড্রিম সেন্টার। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কারও স্বপ্ন পূরণ হয়, কারণ স্বপ্ন পূরণ হয় না—তবে স্বপ্নের শুরু এখানেই।’
শচীন টেন্ডুলকারের কৃতিত্ব এখানেই। মাঠেই শুধু অসংখ্য কীর্তিগাথা গড়েননি, স্বপ্নের বাতিঘর হয়েছেন লাখো কোটি কিশোর-তরুণের। মুম্বাইয়ে যে বাতিঘরের অবস্থান, ক্রিকেট তীর্থের অবস্থান শিবাজি পার্কে।
ক্রিকেট-পর্যটকদের সামনে যদি মুম্বাইয়ের কিছু ক্রিকেটীয় স্পটের নামের তালিকা টানিয়ে দেওয়া হয়, অবশ্যই ওপরের দিকেই থাকবে শিবাজি পার্ক। যাঁরা ক্রিকেটের গভীর খোঁজখবর করেন, শচীন টেন্ডুলকারের গড়ে ওঠার ইতিহাস জানেন—তাঁদের কাছে মুম্বাইয়ের শিবাজি পার্ক অতিপরিচিত এক নাম।
শিবাজি পার্কে গতকাল শনিবার পড়ন্ত বিকেলে পা রাখতেই অবধারিতভাবে যে প্রশ্নটা মনে এল, জায়গাটা কোথায়? কোথায় রামাকান্ত আচরেকার সঙ্গে টেন্ডুলকার অনুশীলন করতেন? ‘ওই মাঝে টেম্পু দেখছেন না? ওখানে’—একদল কিশোর ক্রিকেটারের অনুশীলন তত্ত্বাবধান করা কোচ সুমিত পাওয়ার হাত উঁচিয়ে দেখিয়ে দিলেন।
২৮ একর বিশাল জায়গাজুড়ে বিশাল মাঠ, যে মাঠ পুরো বিশ্বের কাছেই বিখ্যাত শুধু শচীন টেন্ডুলকারের জন্য। তাঁর নামের পাশে অনেকটা ম্লান বন্ধু বিনোদ কাম্বলি। ১১ থেকে ১৫ বছর বয়স পর্যন্ত এই মাঠেই অনুশীলন করেছেন টেন্ডুলকার। আচরেকারের সঙ্গে তাঁর সেই শৈশবের বেড়ে ওঠার গল্প নতুন করে আর কী বলার আছে। ভারতীয় কিংবদন্তির অসংখ্য সাক্ষাৎকারে শিবাজি পার্ক এসেছে। ২০১৩ সালে ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার সময়ে তাঁর বিদায়ী ভাষণে এসেছে। এসেছে নিজের আত্মজীবনীতেও।
শিবাজি পার্ক নিয়ে বিদায়ী ভাষণে টেন্ডুলকারের স্মৃতিচারণা ছিল এমন, ‘…১১ বছর বয়সে ও (বড় ভাই অজিত) আমাকে আচরেকার স্যারের কাছে নিয়ে যায় এবং এরপর আমার জীবনটাই বদলে যায়। আমার ১১-১২ বছর বয়সে ওনার স্কুটারের পেছনে চড়ে দিনে দুটি প্র্যাকটিস ম্যাচও খেলেছি। শিবাজি পার্কে প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং করার পর আবার আজাদ ময়দানে হয়তো অন্য কোনো ম্যাচে। যাতে আমি ম্যাচ প্র্যাকটিস পেতে পারি, তিনি এ কারণে আমাকে নিয়ে মুম্বাই চষে বেড়িয়েছেন…।’
সেই শিবাজি পার্কে বছরের পর বছর কত খুদে ক্রিকেটার বিভোর হয়েছে একজন শচীন টেন্ডুলকার হওয়ার স্বপ্নে। কেউ পরে অজিত আগারকার, আজিঙ্কা রাহানে কিংবা হালের পৃথ্বী শ হয়েছেন। তবে এখনকার প্রজন্মের সবাই যে টেন্ডুলকার হতে চান, তা নয়। তাদের সামনে নতুন ‘আইকন’ এসেছে। শায়াস নামের পাঁচ-ছয় বছরের এক খুদে ক্রিকেটারের চোখে যেমন মুম্বাইয়ের বর্তমান তারকা রোহিত শর্মা হওয়ার স্বপ্ন। সময়ের সঙ্গে স্বপ্নের ধরন ভিন্ন হলেও শিবাজি পার্কে কাল একাধিক ক্রিকেটার সমস্বরে বললেন, ‘এটা আমাদের কাছে ড্রিম সেন্টার। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কারও স্বপ্ন পূরণ হয়, কারণ স্বপ্ন পূরণ হয় না—তবে স্বপ্নের শুরু এখানেই।’
শচীন টেন্ডুলকারের কৃতিত্ব এখানেই। মাঠেই শুধু অসংখ্য কীর্তিগাথা গড়েননি, স্বপ্নের বাতিঘর হয়েছেন লাখো কোটি কিশোর-তরুণের। মুম্বাইয়ে যে বাতিঘরের অবস্থান, ক্রিকেট তীর্থের অবস্থান শিবাজি পার্কে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে