শান্তিগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
শান্তিগঞ্জে ১৮ মুক্তিযোদ্ধার পরিবার পাচ্ছে সরকারি ঘর ‘বীর নিবাস’। জীবিত ও মৃত মুক্তিযোদ্ধাদের অসচ্ছল পরিবারে এ ঘর হস্তান্তর করা হবে। এদিকে উপহারের ঘর পেয়ে খুশি মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবার।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা যায়, মুজিব বর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে সরকার এ আবাসন নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেয়। এ ধারাবাহিকতায় মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা পাঠানোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে চিঠি দেন।
ইউএনও ও আবাসন প্রকল্প নির্মাণের সিলেকশন কমিটির সভাপতি আনোয়ার উজ জামান গত অক্টোবর মাসে ১৮ জনের নামের প্রস্তাবনা মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ে পাঠান। পরে ১৮ জন জীবিত ও মৃত মুক্তিযোদ্ধার নামে প্রস্তাবনা অনুমোদন পায়।
প্রাথমিক পর্যায়ে ১২ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের জন্য আবাসনের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে হয়েছে ১ কোটি ৬৯ হাজার ২৪ হাজার ৫৮৪ টাকা। প্রতিটি আবাসন নির্মাণের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ লাখ ১০ হাজার ৩৮২ টাকা।
উপজেলায় মেসার্স ছায়া গ্রুপ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এ নির্মাণকাজ পেয়েছেন। পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান ‘বীর নিবাসের’ নির্মাণকাজের ভিত্তিস্থাপন করেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা সুনুর আলী বলেন, ‘সরকার আমাদের দিকে সুনজর দিয়েছে। পাকা বাড়ি পেয়েছি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও বীর নিবাস প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব শাহাদাৎ হোসেন ভূইয়া বলেন, প্রতিটি বাড়ির জায়গা ধরা হয়েছে ১ হাজার ৭৬৩ বর্গফুট। এই জায়গার ওপর ৭০৪ বর্গফুটের পাকা ভবন নির্মাণ করা হবে। দুটি শয়ন কক্ষ, দুটি শৌচাগার, বৈঠক ঘর, খাবার ঘর ও রান্নাঘর থাকবে। প্রতিটি বীর নিবাসের কাজ তিন মাসের মধ্যে শেষ হবে।
ইউএনও ও বীর নিবাস প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি আনোয়ার উজ জামান বলেন, ‘বীর নিবাস’ নির্মাণকাজের জন্য প্রথম পর্যায়ে ১২টি বীর নিবাসের বরাদ্দ পাওয়া গেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বীর নিবাসের কাজ শুরু করা হয়েছে।’
শান্তিগঞ্জে ১৮ মুক্তিযোদ্ধার পরিবার পাচ্ছে সরকারি ঘর ‘বীর নিবাস’। জীবিত ও মৃত মুক্তিযোদ্ধাদের অসচ্ছল পরিবারে এ ঘর হস্তান্তর করা হবে। এদিকে উপহারের ঘর পেয়ে খুশি মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবার।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা যায়, মুজিব বর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে সরকার এ আবাসন নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেয়। এ ধারাবাহিকতায় মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা পাঠানোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে চিঠি দেন।
ইউএনও ও আবাসন প্রকল্প নির্মাণের সিলেকশন কমিটির সভাপতি আনোয়ার উজ জামান গত অক্টোবর মাসে ১৮ জনের নামের প্রস্তাবনা মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ে পাঠান। পরে ১৮ জন জীবিত ও মৃত মুক্তিযোদ্ধার নামে প্রস্তাবনা অনুমোদন পায়।
প্রাথমিক পর্যায়ে ১২ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের জন্য আবাসনের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে হয়েছে ১ কোটি ৬৯ হাজার ২৪ হাজার ৫৮৪ টাকা। প্রতিটি আবাসন নির্মাণের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ লাখ ১০ হাজার ৩৮২ টাকা।
উপজেলায় মেসার্স ছায়া গ্রুপ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এ নির্মাণকাজ পেয়েছেন। পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান ‘বীর নিবাসের’ নির্মাণকাজের ভিত্তিস্থাপন করেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা সুনুর আলী বলেন, ‘সরকার আমাদের দিকে সুনজর দিয়েছে। পাকা বাড়ি পেয়েছি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও বীর নিবাস প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব শাহাদাৎ হোসেন ভূইয়া বলেন, প্রতিটি বাড়ির জায়গা ধরা হয়েছে ১ হাজার ৭৬৩ বর্গফুট। এই জায়গার ওপর ৭০৪ বর্গফুটের পাকা ভবন নির্মাণ করা হবে। দুটি শয়ন কক্ষ, দুটি শৌচাগার, বৈঠক ঘর, খাবার ঘর ও রান্নাঘর থাকবে। প্রতিটি বীর নিবাসের কাজ তিন মাসের মধ্যে শেষ হবে।
ইউএনও ও বীর নিবাস প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি আনোয়ার উজ জামান বলেন, ‘বীর নিবাস’ নির্মাণকাজের জন্য প্রথম পর্যায়ে ১২টি বীর নিবাসের বরাদ্দ পাওয়া গেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বীর নিবাসের কাজ শুরু করা হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে