আরিফুল হক তারেক, মুলাদী
মুলাদীতে পূর্ববাজার লঞ্চঘাটে ময়লার স্তূপের কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। ঢাকাগামী লঞ্চে ওঠানামার পথে ময়লার দুর্গন্ধে তাঁরা অতিষ্ঠ। এতে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি স্বাস্থ্য ঝুঁকির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
মুলাদী পূর্ববাজার লঞ্চঘাট অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও জনবহুল জায়গা। প্রতিদিন সকাল, দুপুর ও সন্ধ্যায় মুলাদী থেকে ঢাকার উদ্দেশে তিনটি লঞ্চ ছেড়ে যায়। একই ভাবে ঢাকা থেকে তিনটি লঞ্চ মুলাদীতে আসে। ফলে এই লঞ্চঘাটে প্রতিদিন গড়ে দুই হাজার যাত্রী আসা-যাওয়া করেন। এ ছাড়া এই লঞ্চঘাটের পাশে বন্দরের ব্যবসায়ীদের পণ্য পরিবহনকারী ট্রলার ভিড়ানো হয়। লঞ্চ যাত্রী, ইজিবাইক ও ভ্যান চালক, ট্রলার চালক, হেলপার ও ব্যবসায়ীরা বাধ্য হয়েই ময়লার স্তূপের পাশ দিয়ে চলাচল করে।
লঞ্চঘাটের দক্ষিণ পাশে গরু-ছাগলের হাট, পৌর সুপার মার্কেট, টিনপট্টির পয়োনিষ্কাশন (ড্রেন) নদীর সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। ড্রেনের পাশে ওই এলাকার ময়লা-আবর্জনা ফেলে স্তূপ তৈরি করা হয়েছে। ড্রেনের নোংরা পানির পাশাপাশি ময়লার স্তূপ পানি ও বাতাস দূষিত করছে। ময়লার স্তূপের ফলে ট্রলার ভিড়ানোর জন্য পাকা ঘাটও অকেজো হয়ে পড়েছে।
ঢাকা থেকে আসা মুলাদী সদর ইউনিয়নের জাহিদ হোসেন জানান, লঞ্চঘাটের মতো এমন গুরুত্বপূর্ণ ও জনবহুল স্থানে ময়লার স্তূপ তৈরি হওয়ায় যাত্রীদের সমস্যা হচ্ছে। দুর্গন্ধে দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হলেও পৌর কর্তৃপক্ষ স্তূপ অপসারণে কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন না।
পৌর এলাকার তেরচর গ্রামের রাকিব জানান, প্রথম শ্রেণির পৌরসভায় ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য স্থান নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়নি। তাই স্থানীয় বাসিন্দারা যে যার মতো করে ময়লার স্তূপ তৈরি করছে।
পৌরসভার পরিচ্ছন্ন কর্মী জাকির হোসেন বলেন, মুলাদী বন্দর এবং আশপাশের ৩টি ওয়ার্ড পরিচ্ছন্নের জন্য চারজন কর্মী রয়েছেন। অনেক সময় বাসা বাড়ি থেকে ময়লা আনতে দেরি হয়। বেশির ভাগ বাসা বাড়িতে গিয়ে ময়লা পাওয়া যায় না। তাঁরা নিজেদের মতো করে এগুলো যেখানে-সেখানে ফেলে ময়লার স্তূপ করছেন।
মুলাদী হাসপাতালের চিকিৎসক আল মাসুম বিল্লাহ জানান, ময়লা-আবর্জনা দুর্গন্ধ সৃষ্টির পাশাপাশি জীবাণু ছড়াতে পারে। ময়লার স্তূপে পশু-পাখি এসে পায়ে ও মুখে করে জীবাণু অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে পারে। পৌর কর্তৃপক্ষের ঢাকনাযুক্ত ময়লার স্থান নির্বাচন করে দেওয়া উচিত। যাতে তারা পরবর্তীতে এগুলো অপসারণ করে মাটি চাপা দিতে পারেন।
মুলাদী পৌরসভার সচিব শফিউল আলম জানান, ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষকে উন্মুক্ত স্থানে ময়লা আবর্জনা ফেলতে নিষেধ করা হয়েছে। সবাইকে বাসা এবং দোকানের কাছাকাছি ময়লা রাখতে বলা হয়েছে। পরিচ্ছন্ন কর্মীরা পৌরসভাকে পরিষ্কার রাখতে নিয়মিত কাজ করছেন। কিন্তু তাঁরা অধিকাংশ বাসায় গিয়ে ময়লা পান না। যে যেখানে পারছে ময়লা ফেলে পরিবেশ দূষিত করছে। পৌরবাসীর জন্য শিগগিরই ঢাকনা যুক্ত আবর্জনা ফেলার বাক্স তৈরি করে দেওয়া হবে।
মুলাদীতে পূর্ববাজার লঞ্চঘাটে ময়লার স্তূপের কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। ঢাকাগামী লঞ্চে ওঠানামার পথে ময়লার দুর্গন্ধে তাঁরা অতিষ্ঠ। এতে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি স্বাস্থ্য ঝুঁকির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
মুলাদী পূর্ববাজার লঞ্চঘাট অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও জনবহুল জায়গা। প্রতিদিন সকাল, দুপুর ও সন্ধ্যায় মুলাদী থেকে ঢাকার উদ্দেশে তিনটি লঞ্চ ছেড়ে যায়। একই ভাবে ঢাকা থেকে তিনটি লঞ্চ মুলাদীতে আসে। ফলে এই লঞ্চঘাটে প্রতিদিন গড়ে দুই হাজার যাত্রী আসা-যাওয়া করেন। এ ছাড়া এই লঞ্চঘাটের পাশে বন্দরের ব্যবসায়ীদের পণ্য পরিবহনকারী ট্রলার ভিড়ানো হয়। লঞ্চ যাত্রী, ইজিবাইক ও ভ্যান চালক, ট্রলার চালক, হেলপার ও ব্যবসায়ীরা বাধ্য হয়েই ময়লার স্তূপের পাশ দিয়ে চলাচল করে।
লঞ্চঘাটের দক্ষিণ পাশে গরু-ছাগলের হাট, পৌর সুপার মার্কেট, টিনপট্টির পয়োনিষ্কাশন (ড্রেন) নদীর সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। ড্রেনের পাশে ওই এলাকার ময়লা-আবর্জনা ফেলে স্তূপ তৈরি করা হয়েছে। ড্রেনের নোংরা পানির পাশাপাশি ময়লার স্তূপ পানি ও বাতাস দূষিত করছে। ময়লার স্তূপের ফলে ট্রলার ভিড়ানোর জন্য পাকা ঘাটও অকেজো হয়ে পড়েছে।
ঢাকা থেকে আসা মুলাদী সদর ইউনিয়নের জাহিদ হোসেন জানান, লঞ্চঘাটের মতো এমন গুরুত্বপূর্ণ ও জনবহুল স্থানে ময়লার স্তূপ তৈরি হওয়ায় যাত্রীদের সমস্যা হচ্ছে। দুর্গন্ধে দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হলেও পৌর কর্তৃপক্ষ স্তূপ অপসারণে কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন না।
পৌর এলাকার তেরচর গ্রামের রাকিব জানান, প্রথম শ্রেণির পৌরসভায় ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য স্থান নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়নি। তাই স্থানীয় বাসিন্দারা যে যার মতো করে ময়লার স্তূপ তৈরি করছে।
পৌরসভার পরিচ্ছন্ন কর্মী জাকির হোসেন বলেন, মুলাদী বন্দর এবং আশপাশের ৩টি ওয়ার্ড পরিচ্ছন্নের জন্য চারজন কর্মী রয়েছেন। অনেক সময় বাসা বাড়ি থেকে ময়লা আনতে দেরি হয়। বেশির ভাগ বাসা বাড়িতে গিয়ে ময়লা পাওয়া যায় না। তাঁরা নিজেদের মতো করে এগুলো যেখানে-সেখানে ফেলে ময়লার স্তূপ করছেন।
মুলাদী হাসপাতালের চিকিৎসক আল মাসুম বিল্লাহ জানান, ময়লা-আবর্জনা দুর্গন্ধ সৃষ্টির পাশাপাশি জীবাণু ছড়াতে পারে। ময়লার স্তূপে পশু-পাখি এসে পায়ে ও মুখে করে জীবাণু অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে পারে। পৌর কর্তৃপক্ষের ঢাকনাযুক্ত ময়লার স্থান নির্বাচন করে দেওয়া উচিত। যাতে তারা পরবর্তীতে এগুলো অপসারণ করে মাটি চাপা দিতে পারেন।
মুলাদী পৌরসভার সচিব শফিউল আলম জানান, ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষকে উন্মুক্ত স্থানে ময়লা আবর্জনা ফেলতে নিষেধ করা হয়েছে। সবাইকে বাসা এবং দোকানের কাছাকাছি ময়লা রাখতে বলা হয়েছে। পরিচ্ছন্ন কর্মীরা পৌরসভাকে পরিষ্কার রাখতে নিয়মিত কাজ করছেন। কিন্তু তাঁরা অধিকাংশ বাসায় গিয়ে ময়লা পান না। যে যেখানে পারছে ময়লা ফেলে পরিবেশ দূষিত করছে। পৌরবাসীর জন্য শিগগিরই ঢাকনা যুক্ত আবর্জনা ফেলার বাক্স তৈরি করে দেওয়া হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে