আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে কিছু ভোটকেন্দ্রে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বোমা ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে কিছু কেন্দ্র দখলের অভিযোগও উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার শরীয়তপুর সদর ও মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বেশ কিছু ভোটকেন্দ্রে এসব ঘটনা ঘটে। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
শরীয়তপুর: সকালে নির্বাচন শুরুর আগেই সংঘর্ষ আর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয় শরীয়তপুর সদর উপজেলার ৯ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। সকাল ৬টার সময় তুলাশার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড কেন্দ্রের পাশের গ্রামে হামলা চালিয়ে অন্তত ৮টি বসতবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠে নৌকা প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে। হামলার ঘটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর ১২ সমর্থক আহত হয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের অভিযোগ, আওয়ামী লীগ প্রার্থী জালাম হোসাইনের সমর্থকেরা এ হামলা চালিয়েছে। একই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে প্রকাশ্যে নৌকা প্রতীকে সিল মারার ভিডিও ধারণ করায় বেসরকারি একটি টেলিভিশন চ্যানেল প্রতিনিধি বিএম ইশ্রাফিলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া সদর উপজেলার ডোমসার, আঙ্গারিয়া, রুদ্রকর ও পালং ইউনিয়নেও নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ ও হামলার ঘটনা ঘটেছে। এসব হামলায় অন্তত আরও ১৮ কর্মী সমর্থক আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে সদর উপজেলার ৯টি ইউপির নির্বাচন হয়। এর মধ্যে বিনোদপুর ও চন্দ্রপুরে একক প্রার্থী থাকায় চেয়ারম্যান পদে এই দুই ইউনিয়নে ভোট হচ্ছে না। তবে এই দুই ইউপিতে সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে নির্বাচন হয়।
আঙ্গারিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার মাকসুদা অভিযোগ করে বলেন, ‘ভোট কেন্দ্রে ভোট দিতে এসে দেখেন তার ভোট দেওয়া হয়ে গেছে। বিষয়টি প্রিসাইডিং অফিসারকে জানিয়েও কোনো সমাধান হয়নি।’
তুলাশার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য পদের প্রার্থী মোশারফ দেওয়ান বলেন, ‘সকালে নৌকা প্রার্থী জামাল হোসেনের সমর্থকেরা অর্ধশতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আমাদের বাড়িতে হামলা চালায়।’
তুলাশার ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহিদ ফকির বলেন, ‘আমার কর্মী ও সমর্থকদের বাড়ি থেকে বের হতে দেওয়া হয়নি। যে বাইরে বের হতে চেয়েছে তাঁকেই মারধর করা হয়েছে। নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রেই ক্ষমতাসীনরা প্রভাব খাঁটিয়ে প্রকাশ্যে নৌকায় সিল মেরেছে। অনেকে জাল ভোট দিয়েছে তারা। আমি সংবাদ সম্মেলন করে দুপুরের পরে নির্বাচন বর্জন করেছি।’
তুলাশার ইউনিয়নের নৌকার প্রার্থী জামাল হোসাইন বলেন, ‘প্রথমে আমার কর্মী ও সমর্থকদের ওপর হামলা করা হয়েছে। আমরা কোনো প্রার্থীর সদর্থক বা ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে যেতে বাধা দেইনি। নির্বাচনে পরাজয় জেনেই আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও তাঁর সমর্থকেরা।’
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাহিদ হাসান বলেন, ‘বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া প্রতিটি ইউনিয়নেই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। তুলাশার, আঙ্গারিয়া, ডেমসারসহ কয়েকটি ইউনিয়নে বিক্ষিপ্ত কিছু সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের তৎপরতায় বড় ধরনের কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।’
মাদারীপুর: কালকিনি উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আন্ডারচর উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে বোমা বিস্ফোরণ, গোলাগুলি ও কেন্দ্র দখলের ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে সাময়িক সময়ের জন্য ভোটগ্রহণ স্থগিত হয়। পরে বেলা ১১টার দিকে পুনরায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। পরিচয়পত্রে রিটার্নিং কর্মকর্তার স্বাক্ষর না থাকায় এই ভোটকেন্দ্রে মাজারুল ইসলাম মাসুদ নামের একজন পোলিং এজেন্টকে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তাঁকে এই সাজা দেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনোয়ার হোসেন।
স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১০টার দিকে সাহেবরামপুর ইউনিয়নের আন্ডারচর উচ্চ বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুরাদ সর্দার আসেন। একই সময়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী কামরুল আহসান সেলিমেও ওই ভোটকেন্দ্রে গেলে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পরে দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের লোকজন অন্তত দুই শতাধিক বোমা বিস্ফোরণ করে ভোটারদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।’
প্রত্যক্ষদর্শী ইকবাল হোসেন বলেন, ‘এই ভোটকেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বী দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষের সময় প্রায় দুই শতাধিক বোমা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আমরা আতঙ্কিত হয়ে ছোটাছুটি করে ভোট কেন্দ্র থেকে চলে গিয়ে নিরাপদে আশ্রয় নেই। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে দুপুরের পরে ভোট দেই।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার চাইলাউ মারমা বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অন্তত ২০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করতে হয়েছে। জেলা পুলিশ ছাড়াও র্যাব, বিজিবি সদস্যদের সহযোগিতায় প্রতিটি কেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। কেন্দ্রের বাইরে দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।’
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় সাময়িক সময়ের জন্য ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। পরে বিবেচনা করে ভোট নেওয়া হয়। সাহেবরাপুর ছাড়াও ১২টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোটগ্রহণ হয়েছে।’
দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে কিছু ভোটকেন্দ্রে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বোমা ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে কিছু কেন্দ্র দখলের অভিযোগও উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার শরীয়তপুর সদর ও মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বেশ কিছু ভোটকেন্দ্রে এসব ঘটনা ঘটে। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
শরীয়তপুর: সকালে নির্বাচন শুরুর আগেই সংঘর্ষ আর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয় শরীয়তপুর সদর উপজেলার ৯ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। সকাল ৬টার সময় তুলাশার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড কেন্দ্রের পাশের গ্রামে হামলা চালিয়ে অন্তত ৮টি বসতবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠে নৌকা প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে। হামলার ঘটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর ১২ সমর্থক আহত হয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের অভিযোগ, আওয়ামী লীগ প্রার্থী জালাম হোসাইনের সমর্থকেরা এ হামলা চালিয়েছে। একই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে প্রকাশ্যে নৌকা প্রতীকে সিল মারার ভিডিও ধারণ করায় বেসরকারি একটি টেলিভিশন চ্যানেল প্রতিনিধি বিএম ইশ্রাফিলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া সদর উপজেলার ডোমসার, আঙ্গারিয়া, রুদ্রকর ও পালং ইউনিয়নেও নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ ও হামলার ঘটনা ঘটেছে। এসব হামলায় অন্তত আরও ১৮ কর্মী সমর্থক আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে সদর উপজেলার ৯টি ইউপির নির্বাচন হয়। এর মধ্যে বিনোদপুর ও চন্দ্রপুরে একক প্রার্থী থাকায় চেয়ারম্যান পদে এই দুই ইউনিয়নে ভোট হচ্ছে না। তবে এই দুই ইউপিতে সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে নির্বাচন হয়।
আঙ্গারিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার মাকসুদা অভিযোগ করে বলেন, ‘ভোট কেন্দ্রে ভোট দিতে এসে দেখেন তার ভোট দেওয়া হয়ে গেছে। বিষয়টি প্রিসাইডিং অফিসারকে জানিয়েও কোনো সমাধান হয়নি।’
তুলাশার ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য পদের প্রার্থী মোশারফ দেওয়ান বলেন, ‘সকালে নৌকা প্রার্থী জামাল হোসেনের সমর্থকেরা অর্ধশতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আমাদের বাড়িতে হামলা চালায়।’
তুলাশার ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহিদ ফকির বলেন, ‘আমার কর্মী ও সমর্থকদের বাড়ি থেকে বের হতে দেওয়া হয়নি। যে বাইরে বের হতে চেয়েছে তাঁকেই মারধর করা হয়েছে। নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রেই ক্ষমতাসীনরা প্রভাব খাঁটিয়ে প্রকাশ্যে নৌকায় সিল মেরেছে। অনেকে জাল ভোট দিয়েছে তারা। আমি সংবাদ সম্মেলন করে দুপুরের পরে নির্বাচন বর্জন করেছি।’
তুলাশার ইউনিয়নের নৌকার প্রার্থী জামাল হোসাইন বলেন, ‘প্রথমে আমার কর্মী ও সমর্থকদের ওপর হামলা করা হয়েছে। আমরা কোনো প্রার্থীর সদর্থক বা ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে যেতে বাধা দেইনি। নির্বাচনে পরাজয় জেনেই আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও তাঁর সমর্থকেরা।’
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাহিদ হাসান বলেন, ‘বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া প্রতিটি ইউনিয়নেই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। তুলাশার, আঙ্গারিয়া, ডেমসারসহ কয়েকটি ইউনিয়নে বিক্ষিপ্ত কিছু সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের তৎপরতায় বড় ধরনের কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।’
মাদারীপুর: কালকিনি উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আন্ডারচর উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে বোমা বিস্ফোরণ, গোলাগুলি ও কেন্দ্র দখলের ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে সাময়িক সময়ের জন্য ভোটগ্রহণ স্থগিত হয়। পরে বেলা ১১টার দিকে পুনরায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। পরিচয়পত্রে রিটার্নিং কর্মকর্তার স্বাক্ষর না থাকায় এই ভোটকেন্দ্রে মাজারুল ইসলাম মাসুদ নামের একজন পোলিং এজেন্টকে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তাঁকে এই সাজা দেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনোয়ার হোসেন।
স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১০টার দিকে সাহেবরামপুর ইউনিয়নের আন্ডারচর উচ্চ বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুরাদ সর্দার আসেন। একই সময়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী কামরুল আহসান সেলিমেও ওই ভোটকেন্দ্রে গেলে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পরে দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের লোকজন অন্তত দুই শতাধিক বোমা বিস্ফোরণ করে ভোটারদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।’
প্রত্যক্ষদর্শী ইকবাল হোসেন বলেন, ‘এই ভোটকেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বী দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষের সময় প্রায় দুই শতাধিক বোমা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আমরা আতঙ্কিত হয়ে ছোটাছুটি করে ভোট কেন্দ্র থেকে চলে গিয়ে নিরাপদে আশ্রয় নেই। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে দুপুরের পরে ভোট দেই।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার চাইলাউ মারমা বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অন্তত ২০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করতে হয়েছে। জেলা পুলিশ ছাড়াও র্যাব, বিজিবি সদস্যদের সহযোগিতায় প্রতিটি কেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। কেন্দ্রের বাইরে দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।’
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় সাময়িক সময়ের জন্য ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। পরে বিবেচনা করে ভোট নেওয়া হয়। সাহেবরাপুর ছাড়াও ১২টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোটগ্রহণ হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে