বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানকে শিক্ষানগরী হিসেবে গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী ও বান্দরবানের সাংসদ বীর বাহাদুর উশৈসিং। এ জন্য বান্দরবানে মেডিকেল কলেজ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে মন্ত্রী জানান।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) সদস্য ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। পার্বত্যমন্ত্রীর বান্দরবান কার্যালয় চত্বরে এর আয়োজন করে বান্দরবান স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন।
অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। এ ছাড়া মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ‘শৈলশশী’ নামে একটি ম্যাগাজিনের মোড়ক উন্মোচন করেন পার্বত্যমন্ত্রী।
মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেন, ‘পার্বত্য এলাকার শিক্ষার্থীদের উন্নত শিক্ষার লক্ষ্যে বান্দরবানে ১১টি কলেজ ও ১টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে বান্দরবানের যে শিক্ষার্থীরা দেশে ও বিদেশে লেখাপড়া করছে, তাদের উন্নত লেখাপড়ার স্বার্থে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়, পার্বত্য জেলা পরিষদ ও জেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন সংস্থা থেকে সহযোগিতা করা হচ্ছে।’
বীর বাহাদুর বলেন, বান্দরবানে সরকারি ভকেশনাল স্কুল ও কলেজ, কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্র (টিটিসি), ভকেশনাল টেক্সটাইল স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। নার্সিং প্রশিক্ষণকেন্দ্র হয়েছে। বেসরকারি উদ্যোগে বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে নতুন যুগের সূচনা করেছে। আগামীতে মেডিকেল কলেজ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। একটি সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয় বান্দরবান সদরে। এ ছাড়া পরে লামা ও নাইক্ষ্যংছড়িতে বেসরকারি উদ্যোগে দুটি কলেজ হয়। তবে রোয়াংছড়ি, থানচি, রুমা ও আলীকদম উপজেলায় কোনো কলেজ ছিল না।
বীর বাহাদুর বলেন, ‘নারী শিক্ষা বিস্তারে ২০০০ সালে বান্দরবানে একটি সরকারি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠা করি, কিন্তু বিএনপি সরকার কলেজটিই বন্ধ করে দিয়েছিল। তবে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এলে কলেজটি পুনরায় সরকারীকরণ করা হয়।’ বর্তমানে বান্দরবানে নারী শিক্ষা বিস্তারে এ কলেজ অবদান রাখছে।
অনুষ্ঠানে বান্দরবান পৌরসভার মেয়র মো. ইসলাম বেবী, পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য লক্ষ্মীপদ দাস, মোজাম্মেল হক বাহাদুর, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শামসুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সহকারী অধ্যাপক কাজী তাসলিমা নাসরিন জেরিন, বান্দরবান স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পুলু মারমা, সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন মানিকসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বান্দরবানকে শিক্ষানগরী হিসেবে গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী ও বান্দরবানের সাংসদ বীর বাহাদুর উশৈসিং। এ জন্য বান্দরবানে মেডিকেল কলেজ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে মন্ত্রী জানান।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) সদস্য ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। পার্বত্যমন্ত্রীর বান্দরবান কার্যালয় চত্বরে এর আয়োজন করে বান্দরবান স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন।
অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। এ ছাড়া মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ‘শৈলশশী’ নামে একটি ম্যাগাজিনের মোড়ক উন্মোচন করেন পার্বত্যমন্ত্রী।
মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেন, ‘পার্বত্য এলাকার শিক্ষার্থীদের উন্নত শিক্ষার লক্ষ্যে বান্দরবানে ১১টি কলেজ ও ১টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে বান্দরবানের যে শিক্ষার্থীরা দেশে ও বিদেশে লেখাপড়া করছে, তাদের উন্নত লেখাপড়ার স্বার্থে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়, পার্বত্য জেলা পরিষদ ও জেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন সংস্থা থেকে সহযোগিতা করা হচ্ছে।’
বীর বাহাদুর বলেন, বান্দরবানে সরকারি ভকেশনাল স্কুল ও কলেজ, কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্র (টিটিসি), ভকেশনাল টেক্সটাইল স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। নার্সিং প্রশিক্ষণকেন্দ্র হয়েছে। বেসরকারি উদ্যোগে বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে নতুন যুগের সূচনা করেছে। আগামীতে মেডিকেল কলেজ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। একটি সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয় বান্দরবান সদরে। এ ছাড়া পরে লামা ও নাইক্ষ্যংছড়িতে বেসরকারি উদ্যোগে দুটি কলেজ হয়। তবে রোয়াংছড়ি, থানচি, রুমা ও আলীকদম উপজেলায় কোনো কলেজ ছিল না।
বীর বাহাদুর বলেন, ‘নারী শিক্ষা বিস্তারে ২০০০ সালে বান্দরবানে একটি সরকারি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠা করি, কিন্তু বিএনপি সরকার কলেজটিই বন্ধ করে দিয়েছিল। তবে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এলে কলেজটি পুনরায় সরকারীকরণ করা হয়।’ বর্তমানে বান্দরবানে নারী শিক্ষা বিস্তারে এ কলেজ অবদান রাখছে।
অনুষ্ঠানে বান্দরবান পৌরসভার মেয়র মো. ইসলাম বেবী, পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য লক্ষ্মীপদ দাস, মোজাম্মেল হক বাহাদুর, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শামসুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সহকারী অধ্যাপক কাজী তাসলিমা নাসরিন জেরিন, বান্দরবান স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পুলু মারমা, সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন মানিকসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে