আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে কীভাবে এল ইসলামী ব্যাংক?
মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা: ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ দক্ষিণ-এশিয়ার প্রথম ইসলামি ধারার ব্যাংক। প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি আমরা সব সময় চেয়েছি এই কল্যাণমুখী ব্যাংকিং ধারাকে দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে। তবে বিভিন্ন কারণে আমাদের চাহিদামতো সংখ্যায় শাখা খোলা সম্ভব হয় না। এ ক্ষেত্রে এজেন্ট ব্যাংকিং আমাদের জন্য একটি সুযোগ হয়ে এসেছে। আমরা ইসলামী ব্যাংকের সেবাকে দেশের প্রতিটি মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে চাই। স্বল্পব্যয়ী এ সেবার মাধ্যমে ব্যাংকবহির্ভূত বিপুলসংখ্যক মানুষকে কল্যাণমুখী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সেবার আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যেই মূলত আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করি।
আজকের পত্রিকা: কতটা বিস্তৃত হয়েছে আপনাদের এজেন্ট ব্যাংকি?
মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা: বাংলাদেশে এজেন্ট ব্যাংকিং চালু হয়েছিল ২০১৪ সালে। আমরা কিছুটা দেরিতে ২০১৭ সালের জুলাইতে প্রথম এজেন্ট আউটলেট চালু করি। কিন্তু দ্রুত বিস্তারের মাধ্যমে আমরা ইতিমধ্যে সারা দেশে ২ হাজার ৬৭৬টি আউটলেট চালু করেছি। ২৪ লাখ গ্রাহক আমাদের হিসাব খুলেছেন। ২০২১ সালে আমাদের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে ১৯ হাজার কোটি টাকা বিদেশি রেমিট্যান্সের পেমেন্ট দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে দেশের এজেন্ট ব্যাংকিং খাতে আমানত, রেমিট্যান্স আহরণ ও মাসিক লেনদেনের ক্ষেত্রে আমরা প্রথম স্থানে রয়েছি। ২০২১ সালে আমরা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিনিয়োগ বিতরণ শুরু করেছি, যার সিংহভাগ গ্রাহক নারী। একে আমরা বিভিন্ন আঙ্গিকে বিস্তৃত করতে চাই।
আজকের পত্রিকা: শাখা ও এজেন্ট আউটলেটের সেবার ধরন কেমন?
মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা: এজেন্ট আউটলেটগুলোর পক্ষে শাখা ব্যাংকিংয়ের অধিকাংশ সেবাই দেওয়া সম্ভব। সে ক্ষেত্রে ব্যাংকের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এজেন্ট জনশক্তিকে প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় টেকনিক্যাল সহায়তা প্রদান করা। আবার এজেন্টদের জন্য চ্যালেঞ্জ হচ্ছে প্রাপ্ত কমিশনের মাধ্যমে সুষম ব্যয় বজায় রেখে প্রয়োজনীয় জনশক্তি পরিচালনা ও উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং মুনাফা অর্জন করা। এ ক্ষেত্রে ব্যাংক বিশেষে অনেক এজেন্ট সফল আবার কিছু এজেন্টের সেবার মানে ঘাটতি রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সফলতাকে কীভাবে দেখছেন?
মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে একদিকে যেমন প্রত্যন্ত অঞ্চলের নাগরিকেরা সুবিধা পাচ্ছেন, অন্যদিকে ব্যাংকগুলোও কম খরচে আমানত সংগ্রহ করতে পারছে। কম খরচে ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন সেবা পুরো দেশে ছড়িয়ে পড়ছে। এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যাংকগুলোর সেবাকে ইউনিয়ন পর্যায়ে নিয়ে গেছে। পাশাপাশি এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় নতুন ৫০ হাজার তরুণের কর্মসংস্থান হয়েছে।
মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, এমডি ও সিইও, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে কীভাবে এল ইসলামী ব্যাংক?
মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা: ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ দক্ষিণ-এশিয়ার প্রথম ইসলামি ধারার ব্যাংক। প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি আমরা সব সময় চেয়েছি এই কল্যাণমুখী ব্যাংকিং ধারাকে দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে। তবে বিভিন্ন কারণে আমাদের চাহিদামতো সংখ্যায় শাখা খোলা সম্ভব হয় না। এ ক্ষেত্রে এজেন্ট ব্যাংকিং আমাদের জন্য একটি সুযোগ হয়ে এসেছে। আমরা ইসলামী ব্যাংকের সেবাকে দেশের প্রতিটি মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে চাই। স্বল্পব্যয়ী এ সেবার মাধ্যমে ব্যাংকবহির্ভূত বিপুলসংখ্যক মানুষকে কল্যাণমুখী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সেবার আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যেই মূলত আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করি।
আজকের পত্রিকা: কতটা বিস্তৃত হয়েছে আপনাদের এজেন্ট ব্যাংকি?
মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা: বাংলাদেশে এজেন্ট ব্যাংকিং চালু হয়েছিল ২০১৪ সালে। আমরা কিছুটা দেরিতে ২০১৭ সালের জুলাইতে প্রথম এজেন্ট আউটলেট চালু করি। কিন্তু দ্রুত বিস্তারের মাধ্যমে আমরা ইতিমধ্যে সারা দেশে ২ হাজার ৬৭৬টি আউটলেট চালু করেছি। ২৪ লাখ গ্রাহক আমাদের হিসাব খুলেছেন। ২০২১ সালে আমাদের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে ১৯ হাজার কোটি টাকা বিদেশি রেমিট্যান্সের পেমেন্ট দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে দেশের এজেন্ট ব্যাংকিং খাতে আমানত, রেমিট্যান্স আহরণ ও মাসিক লেনদেনের ক্ষেত্রে আমরা প্রথম স্থানে রয়েছি। ২০২১ সালে আমরা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিনিয়োগ বিতরণ শুরু করেছি, যার সিংহভাগ গ্রাহক নারী। একে আমরা বিভিন্ন আঙ্গিকে বিস্তৃত করতে চাই।
আজকের পত্রিকা: শাখা ও এজেন্ট আউটলেটের সেবার ধরন কেমন?
মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা: এজেন্ট আউটলেটগুলোর পক্ষে শাখা ব্যাংকিংয়ের অধিকাংশ সেবাই দেওয়া সম্ভব। সে ক্ষেত্রে ব্যাংকের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এজেন্ট জনশক্তিকে প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় টেকনিক্যাল সহায়তা প্রদান করা। আবার এজেন্টদের জন্য চ্যালেঞ্জ হচ্ছে প্রাপ্ত কমিশনের মাধ্যমে সুষম ব্যয় বজায় রেখে প্রয়োজনীয় জনশক্তি পরিচালনা ও উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং মুনাফা অর্জন করা। এ ক্ষেত্রে ব্যাংক বিশেষে অনেক এজেন্ট সফল আবার কিছু এজেন্টের সেবার মানে ঘাটতি রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সফলতাকে কীভাবে দেখছেন?
মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে একদিকে যেমন প্রত্যন্ত অঞ্চলের নাগরিকেরা সুবিধা পাচ্ছেন, অন্যদিকে ব্যাংকগুলোও কম খরচে আমানত সংগ্রহ করতে পারছে। কম খরচে ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন সেবা পুরো দেশে ছড়িয়ে পড়ছে। এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যাংকগুলোর সেবাকে ইউনিয়ন পর্যায়ে নিয়ে গেছে। পাশাপাশি এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় নতুন ৫০ হাজার তরুণের কর্মসংস্থান হয়েছে।
মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, এমডি ও সিইও, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে