শিহাব আহমেদ
অস্ট্রেলিয়া গিয়েছিলেন শুটিং করতে। সেখানে কাজ শেষ?
দুটি ওয়েব ফিল্মের শুটিং করতে গিয়েছিলাম। দুটিরই পরিচালক শিহাব শাহীন। একটির নাম ‘কাছের মানুষ দূরে থুইয়া’, অন্যটি ‘বাবা সামওয়ান ফলোয়িং মি’। কাছের মানুষ দূরে থুইয়ার বেশির ভাগ শুটিং হয়েছে রাজশাহীতে, অস্ট্রেলিয়ায় অল্প কিছু অংশ ছিল। তবে অন্যটির শুটিং সেখান থেকে শুরু হয়েছে, বাকি অংশের কাজ হবে দেশে।
অস্ট্রেলিয়া প্রথম গেলেন। কেমন লাগল?
অস্ট্রেলিয়া নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলে। এ কারণে আমার বেশি প্রত্যাশা ছিল না। তবে যাওয়ার পর আমার ধারণা পাল্টে গেছে। আমার খুব একটা শুটিং না থাকার কারণে ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ পেয়েছি। এত সুন্দর একটা দেশ! যেখানে না গেলে কেউ বুঝবে না। সেখানকার মানুষও অনেক ভালো। অস্ট্রেলিয়ায় আবারও যেতে চাই।
ওয়েব ফিল্ম দুটির গল্প কী নিয়ে?
কাছের মানুষ দূরে থুইয়া হচ্ছে ভালোবাসার গল্প। আমার সঙ্গে আছেন প্রীতম হাসান। প্রথমবার তাঁর সঙ্গে কাজ করছি। আমাদের দুজনের মেন্টালিটির অনেক মিল। একবারের জন্যও মনে হয়নি তাঁর সঙ্গে প্রথম অভিনয় করছি। যেহেতু ভালোবাসার গল্প, তাই পর্দায় আমাদের কেমিস্ট্রি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সেটা ফুটিয়ে তোলার জন্য শুটিংয়ে যাওয়ার আগে অনেক দিন রিহার্সাল করেছি। ওই সময় আমাদের ভালো একটা বন্ডিং তৈরি হয়েছে, যার প্রতিফলন আমরা শুটিংয়ে পেয়েছি। খুব মজা করে কাজটি করেছি। আর বাবা সামওয়ান ফলোয়িং মি হচ্ছে বাবা-মেয়ের গল্প। এতে আমার বাবার চরিত্রে আছেন আফজাল হোসেন। এর বেশি এখন বলা যাবে না। তবে দুটি কাজই দর্শকের ভালো লাগবে বলে আমার বিশ্বাস।
আপনার আরও একটি ওয়েব ফিল্ম মুক্তি পাচ্ছে...
এ মাসের শেষের দিকে চরকিতে আসবে ‘পুনর্মিলনে’। পরিচালনায় মিজানুর রহমান আরিয়ান। এর আগে তাঁর পরিচালনায় ‘নেটওয়ার্কের বাইরে’ ওয়েব ফিল্মে কাজ করেছিলাম। দর্শক খুব পছন্দ করেছিল। সেটা ছিল বন্ধুত্বের গল্প। এবারও বন্ধুত্বের গল্প, তবে প্রেক্ষাপট ভিন্ন। এবার কাজিনদের বন্ধুত্বের গল্প নিয়ে কাজ করেছি আমরা। গল্পটা দেখে অনেকেই নস্টালজিক হয়ে যাবে, পেছনের কথা মনে পড়বে। হারানো প্রিয়জনের কথা মনে করিয়ে দেবে পুনর্মিলনে।
এতে আপনার সঙ্গে প্রথমবার অভিনয় করেছেন সিয়াম আহমেদ। তাঁর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?
সহশিল্পী হিসেবে উনি অনেক ভালো। খুব প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করেন। নিজের সংলাপের পাশাপাশি সহশিল্পীর সংলাপও মুখস্থ থাকে তাঁর। উনি জানেন কোথায় কোন এক্সপ্রেশন দিতে হবে, কোথায় থামতে হবে। এগুলোর ব্যাখ্যাও থাকে তাঁর কাছে। আমার মনে হয় সিয়াম খুব থটফুল। সব সময় চরিত্র নিয়ে ভাবে এবং শুটিংয়ের সময় চরিত্রের মধ্যে থাকার চেষ্টা করে। এ ব্যাপারগুলো আমার কাছে খুব পজিটিভ মনে হয়েছে।
এ ছাড়া নতুন কোনো কাজের খবর আছে?
কাজল আরেফিন অমির ‘অসময়’ ওয়েব ফিল্মে যুক্ত হয়েছি। সমাজে শো-অফের প্রবণতা বেড়ে চলেছে। এমন অনেক কিছু আছে, যা লোকদেখানোর জন্যই করি। অনেক সময় নিজেকে জাহির করতে আমরা নিজেরা যেমনটা নই, তেমনভাবে উপস্থাপন করি। অসময় ওয়েব ফিল্মে এসব বিষয় উঠে আসবে। এ মাসের মাঝামাঝি শুটিং শুরুর কথা আছে।
ছোট পর্দা থেকে যাঁরা ওয়েব প্ল্যাটফর্মে ইদানীং কাজ করছেন, তাঁরা অনেকেই টিভি নাটককে অবজ্ঞার চোখে দেখেন—এমন অভিযোগ অনেকের। আপনার বিরুদ্ধেও জোভান এমন অভিযোগ করেছেন। এ বিষয়ে আপনার কোনো বক্তব্য আছে?
অনেকে অবজ্ঞার চোখে দেখে, এ কথাটাই ভুল। আমি অন্তত এভাবে দেখি না। খেয়াল করলে দেখবেন, এ বছরে এখন পর্যন্ত আমার মাত্র একটি কাজ ওটিটিতে এসেছে। আর নাটক এসেছে অনেক। কমপক্ষে ২০টি নাটকের নাম আমি বলতে পারব। যারা আমার নামে এসব কথা বলছে, সে সহশিল্পীদের সঙ্গে গত ঈদেও আমার একাধিক কাজ এসেছে। অবজ্ঞা থাকলে তো আমাকে নাটকে দেখা যেত না। সব সময় সব মাধ্যমে কাজের ব্যস্ততা সবার সমান থাকবে না। ঈদের সময় আমাদের নাটকের চাপ একটু বেশি থাকে। বাজেট বেশি পাওয়া যায়, তাই ভালো কাজও হয়। গত দুই ঈদে অনেক নাটকে কাজ করেছি। ঈদের পর নাটকের চাপ কম থাকে। এ সময়ে যদি ভালো নাটক না পাই, ভালো চিত্রনাট্য আমার কাছে না আসে, তাহলে আমার করার কী আছে? সত্যি বলতে, ক্যারিয়ারের এ সময়ে এসে যেনতেন কোনো নাটকে অভিনয় করার সময় আমার নেই। শুধু আমি কেন, কোনো শিল্পী ওটিটিতে যদি ভালো চিত্রনাট্য পায় তাহলে কি সে ফিরিয়ে দেবে? যে মাধ্যমে ভালো কাজ পাব, সেটাই তো করব, তাই না? আমার জায়গা থেকে সব সময় চেষ্টা করি ভালো কাজ পেলে সেটা মনোযোগ দিয়ে করার। সেটা নাটক হোক কিংবা ওয়েব কনটেন্ট। আমি কখনো বলিনি, নাটকে কাজ করব না বা নাটক ছেড়ে দেব। কেউ যদি আমাকে এ ধরনের প্রশ্ন করে তখন আমি নাটককে ডিফেন্ড করি। আমি যেখান থেকে এসেছি সে জায়গাকে কখনো ছোট করি না। এ রকম শিক্ষা আমি পাইনি।
এ অভিযোগের পর জোভানের সঙ্গে আপনার কথা হয়েছে?
এসব নিয়ে আমি কথা বলতে চাই না। কারও কমেন্টস ধরে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না। আমি আমার মতামত জানালাম।
আপনাকে গান গাইতেও দেখা যায়। গান নিয়ে কোনো চিন্তাভাবনা আছে?
গান নিয়ে সিরিয়াসলি ভাবছি। সত্যি বলতে, গান নিয়ে কাজ শুরু করে দিয়েছি। শিগগির গানের ব্যাপারে ঘোষণা আসবে।এ বছর বড় পর্দায় অভিষেক হলো, ওটিটিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন, সংসার শুরু করেছেন। সব মিলিয়ে বছরটা দারুণ যাচ্ছে...
আগে থেকেই জানতাম এ বছরটা আমার জন্য খুব ইভেন্টফুল হবে। বড় পর্দায় কাজ কিংবা বিয়ে সব আগে থেকে পরিকল্পনা করা। যেভাবে পরিকল্পনা করেছিলাম, এখন পর্যন্ত সেভাবেই চলছে। আগামী বছর আরও ভালো জায়গায় নিজেকে দেখার আশা করছি। অভিনয়ের পাশাপাশি গান নিয়েও পরিকল্পনা আছে।
সংসারজীবন শুরু করেছেন। কেমন কাটছে জীবনের এ নতুন অধ্যায়?
সব আগের মতোই চলছে। আমাদের যেহেতু লং ডিসটেন্স রিলেশনশিপ, তাই খুব একটা পরিবর্তন আসেনি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে আমরা যে যার কাজে যোগ দিয়েছি। তাই এখন পর্যন্ত কোনো পরিবর্তন লক্ষ করিনি।
অস্ট্রেলিয়া গিয়েছিলেন শুটিং করতে। সেখানে কাজ শেষ?
দুটি ওয়েব ফিল্মের শুটিং করতে গিয়েছিলাম। দুটিরই পরিচালক শিহাব শাহীন। একটির নাম ‘কাছের মানুষ দূরে থুইয়া’, অন্যটি ‘বাবা সামওয়ান ফলোয়িং মি’। কাছের মানুষ দূরে থুইয়ার বেশির ভাগ শুটিং হয়েছে রাজশাহীতে, অস্ট্রেলিয়ায় অল্প কিছু অংশ ছিল। তবে অন্যটির শুটিং সেখান থেকে শুরু হয়েছে, বাকি অংশের কাজ হবে দেশে।
অস্ট্রেলিয়া প্রথম গেলেন। কেমন লাগল?
অস্ট্রেলিয়া নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলে। এ কারণে আমার বেশি প্রত্যাশা ছিল না। তবে যাওয়ার পর আমার ধারণা পাল্টে গেছে। আমার খুব একটা শুটিং না থাকার কারণে ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ পেয়েছি। এত সুন্দর একটা দেশ! যেখানে না গেলে কেউ বুঝবে না। সেখানকার মানুষও অনেক ভালো। অস্ট্রেলিয়ায় আবারও যেতে চাই।
ওয়েব ফিল্ম দুটির গল্প কী নিয়ে?
কাছের মানুষ দূরে থুইয়া হচ্ছে ভালোবাসার গল্প। আমার সঙ্গে আছেন প্রীতম হাসান। প্রথমবার তাঁর সঙ্গে কাজ করছি। আমাদের দুজনের মেন্টালিটির অনেক মিল। একবারের জন্যও মনে হয়নি তাঁর সঙ্গে প্রথম অভিনয় করছি। যেহেতু ভালোবাসার গল্প, তাই পর্দায় আমাদের কেমিস্ট্রি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সেটা ফুটিয়ে তোলার জন্য শুটিংয়ে যাওয়ার আগে অনেক দিন রিহার্সাল করেছি। ওই সময় আমাদের ভালো একটা বন্ডিং তৈরি হয়েছে, যার প্রতিফলন আমরা শুটিংয়ে পেয়েছি। খুব মজা করে কাজটি করেছি। আর বাবা সামওয়ান ফলোয়িং মি হচ্ছে বাবা-মেয়ের গল্প। এতে আমার বাবার চরিত্রে আছেন আফজাল হোসেন। এর বেশি এখন বলা যাবে না। তবে দুটি কাজই দর্শকের ভালো লাগবে বলে আমার বিশ্বাস।
আপনার আরও একটি ওয়েব ফিল্ম মুক্তি পাচ্ছে...
এ মাসের শেষের দিকে চরকিতে আসবে ‘পুনর্মিলনে’। পরিচালনায় মিজানুর রহমান আরিয়ান। এর আগে তাঁর পরিচালনায় ‘নেটওয়ার্কের বাইরে’ ওয়েব ফিল্মে কাজ করেছিলাম। দর্শক খুব পছন্দ করেছিল। সেটা ছিল বন্ধুত্বের গল্প। এবারও বন্ধুত্বের গল্প, তবে প্রেক্ষাপট ভিন্ন। এবার কাজিনদের বন্ধুত্বের গল্প নিয়ে কাজ করেছি আমরা। গল্পটা দেখে অনেকেই নস্টালজিক হয়ে যাবে, পেছনের কথা মনে পড়বে। হারানো প্রিয়জনের কথা মনে করিয়ে দেবে পুনর্মিলনে।
এতে আপনার সঙ্গে প্রথমবার অভিনয় করেছেন সিয়াম আহমেদ। তাঁর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?
সহশিল্পী হিসেবে উনি অনেক ভালো। খুব প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করেন। নিজের সংলাপের পাশাপাশি সহশিল্পীর সংলাপও মুখস্থ থাকে তাঁর। উনি জানেন কোথায় কোন এক্সপ্রেশন দিতে হবে, কোথায় থামতে হবে। এগুলোর ব্যাখ্যাও থাকে তাঁর কাছে। আমার মনে হয় সিয়াম খুব থটফুল। সব সময় চরিত্র নিয়ে ভাবে এবং শুটিংয়ের সময় চরিত্রের মধ্যে থাকার চেষ্টা করে। এ ব্যাপারগুলো আমার কাছে খুব পজিটিভ মনে হয়েছে।
এ ছাড়া নতুন কোনো কাজের খবর আছে?
কাজল আরেফিন অমির ‘অসময়’ ওয়েব ফিল্মে যুক্ত হয়েছি। সমাজে শো-অফের প্রবণতা বেড়ে চলেছে। এমন অনেক কিছু আছে, যা লোকদেখানোর জন্যই করি। অনেক সময় নিজেকে জাহির করতে আমরা নিজেরা যেমনটা নই, তেমনভাবে উপস্থাপন করি। অসময় ওয়েব ফিল্মে এসব বিষয় উঠে আসবে। এ মাসের মাঝামাঝি শুটিং শুরুর কথা আছে।
ছোট পর্দা থেকে যাঁরা ওয়েব প্ল্যাটফর্মে ইদানীং কাজ করছেন, তাঁরা অনেকেই টিভি নাটককে অবজ্ঞার চোখে দেখেন—এমন অভিযোগ অনেকের। আপনার বিরুদ্ধেও জোভান এমন অভিযোগ করেছেন। এ বিষয়ে আপনার কোনো বক্তব্য আছে?
অনেকে অবজ্ঞার চোখে দেখে, এ কথাটাই ভুল। আমি অন্তত এভাবে দেখি না। খেয়াল করলে দেখবেন, এ বছরে এখন পর্যন্ত আমার মাত্র একটি কাজ ওটিটিতে এসেছে। আর নাটক এসেছে অনেক। কমপক্ষে ২০টি নাটকের নাম আমি বলতে পারব। যারা আমার নামে এসব কথা বলছে, সে সহশিল্পীদের সঙ্গে গত ঈদেও আমার একাধিক কাজ এসেছে। অবজ্ঞা থাকলে তো আমাকে নাটকে দেখা যেত না। সব সময় সব মাধ্যমে কাজের ব্যস্ততা সবার সমান থাকবে না। ঈদের সময় আমাদের নাটকের চাপ একটু বেশি থাকে। বাজেট বেশি পাওয়া যায়, তাই ভালো কাজও হয়। গত দুই ঈদে অনেক নাটকে কাজ করেছি। ঈদের পর নাটকের চাপ কম থাকে। এ সময়ে যদি ভালো নাটক না পাই, ভালো চিত্রনাট্য আমার কাছে না আসে, তাহলে আমার করার কী আছে? সত্যি বলতে, ক্যারিয়ারের এ সময়ে এসে যেনতেন কোনো নাটকে অভিনয় করার সময় আমার নেই। শুধু আমি কেন, কোনো শিল্পী ওটিটিতে যদি ভালো চিত্রনাট্য পায় তাহলে কি সে ফিরিয়ে দেবে? যে মাধ্যমে ভালো কাজ পাব, সেটাই তো করব, তাই না? আমার জায়গা থেকে সব সময় চেষ্টা করি ভালো কাজ পেলে সেটা মনোযোগ দিয়ে করার। সেটা নাটক হোক কিংবা ওয়েব কনটেন্ট। আমি কখনো বলিনি, নাটকে কাজ করব না বা নাটক ছেড়ে দেব। কেউ যদি আমাকে এ ধরনের প্রশ্ন করে তখন আমি নাটককে ডিফেন্ড করি। আমি যেখান থেকে এসেছি সে জায়গাকে কখনো ছোট করি না। এ রকম শিক্ষা আমি পাইনি।
এ অভিযোগের পর জোভানের সঙ্গে আপনার কথা হয়েছে?
এসব নিয়ে আমি কথা বলতে চাই না। কারও কমেন্টস ধরে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না। আমি আমার মতামত জানালাম।
আপনাকে গান গাইতেও দেখা যায়। গান নিয়ে কোনো চিন্তাভাবনা আছে?
গান নিয়ে সিরিয়াসলি ভাবছি। সত্যি বলতে, গান নিয়ে কাজ শুরু করে দিয়েছি। শিগগির গানের ব্যাপারে ঘোষণা আসবে।এ বছর বড় পর্দায় অভিষেক হলো, ওটিটিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন, সংসার শুরু করেছেন। সব মিলিয়ে বছরটা দারুণ যাচ্ছে...
আগে থেকেই জানতাম এ বছরটা আমার জন্য খুব ইভেন্টফুল হবে। বড় পর্দায় কাজ কিংবা বিয়ে সব আগে থেকে পরিকল্পনা করা। যেভাবে পরিকল্পনা করেছিলাম, এখন পর্যন্ত সেভাবেই চলছে। আগামী বছর আরও ভালো জায়গায় নিজেকে দেখার আশা করছি। অভিনয়ের পাশাপাশি গান নিয়েও পরিকল্পনা আছে।
সংসারজীবন শুরু করেছেন। কেমন কাটছে জীবনের এ নতুন অধ্যায়?
সব আগের মতোই চলছে। আমাদের যেহেতু লং ডিসটেন্স রিলেশনশিপ, তাই খুব একটা পরিবর্তন আসেনি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে আমরা যে যার কাজে যোগ দিয়েছি। তাই এখন পর্যন্ত কোনো পরিবর্তন লক্ষ করিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে