বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিশুদের মধ্যে নিজ ভাষায় রচিত পাঠ্যবই দেওয়া হয়েছে। পাহাড়ের চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা ভাষায় রচিত পাঠ্যবই ৩২ হাজার ৫০০ কোমলমতি শিক্ষার্থীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। নিজ ভাষায় রচিত এসব পাঠ্যবই হাতে পেয়ে খুশি পাহাড়ের হাজারো শিক্ষার্থী।
বান্দরবান প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের প্রথম সপ্তাহ থেকে জেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ৩২ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থীর হাতে চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা ভাষায় রচিত পাঠ্যবই বিতরণ করা হয়। ২০১৭ সাল থেকে বান্দরবানে চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা ভাষায় রচিত পাঠ্যবই বিদ্যালয়ে পড়ার ব্যবস্থা হয়। প্রাক-প্রাথমিকের পর চলতি বছর প্রাথমিকেও মাতৃভাষার বই দেওয়া হয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের হাতে। এর মধ্যে রয়েছে বাংলা, গণিত ও ইংরেজি বিষয়ের পাঠ্যবই।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জানান, বান্দরবানের ৭টি উপজেলায় ২৩ হাজার ২৬৮টি মারমা ভাষার বই, ৭ হাজার ৯৫টি ত্রিপুরা ভাষার এবং ২ হাজার ২৬৬টি চাকমা ভাষার বই বিতরণ করা হয়। শিক্ষার্থীদের নিজ মাতৃভাষার বর্ণমালা শেখাতে সপ্তাহে এক দিন পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি নিজ মাতৃভাষার এসব বই পড়ানো হয়।
জেলায় মারমা, ত্রিপুরা, ম্রো, তঞ্চঙ্গ্যা, বম, খেয়াং, খুমি, পাংখো, চাকমা, চাক এবং লুসাই—এই ১১টি নৃগোষ্ঠীর মানুষের বসবাস। এসব নৃগোষ্ঠীর প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও ভাষা। তবে সংরক্ষণের অভাবে এসব ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অনেক সম্প্রদায়ের বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ভাষা বিলুপ্তির উপক্রম। তাই পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষা ও বর্ণমালা সংরক্ষণের লক্ষ্যে ২০১৭ সাল থেকে সরকার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নিজ ভাষায় বই লিপিবদ্ধ করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠ্যবই হিসেবে বিতরণ করে আসছে।
প্রাক-প্রাথমিক, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে বাংলা, গণিত ও ইংরেজি এবং তৃতীয় শ্রেণিতে শুধু বাংলা বই এ তিনটি ভাষায় প্রণীত হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্য শ্রেণিতেও এসব ভাষায় বই প্রণয়ন করা হবে।
নিজ ভাষায় নতুন পাঠ্যবই পেয়ে ছাত্র পুলু প্রু মারমা বলে, বাংলা ভাষার বইয়ের পাশাপাশি নিজ মাতৃভাষার পাঠ্য বই পেয়ে খুব ভালো লাগছে। এতে করে নিজ ভাষার চর্চার সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সফিউল আলম বলেন, সরকার যেহেতু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষায় পাঠ্যবই প্রণয়ন করেছে, তাই এসব ভাষায় শিক্ষকও নিয়োগ দেবে। প্রথম দিকে একটু সমস্যা হলেও তা কেটে যাবে।
বান্দরবানে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিশুদের মধ্যে নিজ ভাষায় রচিত পাঠ্যবই দেওয়া হয়েছে। পাহাড়ের চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা ভাষায় রচিত পাঠ্যবই ৩২ হাজার ৫০০ কোমলমতি শিক্ষার্থীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। নিজ ভাষায় রচিত এসব পাঠ্যবই হাতে পেয়ে খুশি পাহাড়ের হাজারো শিক্ষার্থী।
বান্দরবান প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের প্রথম সপ্তাহ থেকে জেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ৩২ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থীর হাতে চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা ভাষায় রচিত পাঠ্যবই বিতরণ করা হয়। ২০১৭ সাল থেকে বান্দরবানে চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা ভাষায় রচিত পাঠ্যবই বিদ্যালয়ে পড়ার ব্যবস্থা হয়। প্রাক-প্রাথমিকের পর চলতি বছর প্রাথমিকেও মাতৃভাষার বই দেওয়া হয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের হাতে। এর মধ্যে রয়েছে বাংলা, গণিত ও ইংরেজি বিষয়ের পাঠ্যবই।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জানান, বান্দরবানের ৭টি উপজেলায় ২৩ হাজার ২৬৮টি মারমা ভাষার বই, ৭ হাজার ৯৫টি ত্রিপুরা ভাষার এবং ২ হাজার ২৬৬টি চাকমা ভাষার বই বিতরণ করা হয়। শিক্ষার্থীদের নিজ মাতৃভাষার বর্ণমালা শেখাতে সপ্তাহে এক দিন পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি নিজ মাতৃভাষার এসব বই পড়ানো হয়।
জেলায় মারমা, ত্রিপুরা, ম্রো, তঞ্চঙ্গ্যা, বম, খেয়াং, খুমি, পাংখো, চাকমা, চাক এবং লুসাই—এই ১১টি নৃগোষ্ঠীর মানুষের বসবাস। এসব নৃগোষ্ঠীর প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও ভাষা। তবে সংরক্ষণের অভাবে এসব ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অনেক সম্প্রদায়ের বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ভাষা বিলুপ্তির উপক্রম। তাই পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষা ও বর্ণমালা সংরক্ষণের লক্ষ্যে ২০১৭ সাল থেকে সরকার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নিজ ভাষায় বই লিপিবদ্ধ করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠ্যবই হিসেবে বিতরণ করে আসছে।
প্রাক-প্রাথমিক, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে বাংলা, গণিত ও ইংরেজি এবং তৃতীয় শ্রেণিতে শুধু বাংলা বই এ তিনটি ভাষায় প্রণীত হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্য শ্রেণিতেও এসব ভাষায় বই প্রণয়ন করা হবে।
নিজ ভাষায় নতুন পাঠ্যবই পেয়ে ছাত্র পুলু প্রু মারমা বলে, বাংলা ভাষার বইয়ের পাশাপাশি নিজ মাতৃভাষার পাঠ্য বই পেয়ে খুব ভালো লাগছে। এতে করে নিজ ভাষার চর্চার সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সফিউল আলম বলেন, সরকার যেহেতু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষায় পাঠ্যবই প্রণয়ন করেছে, তাই এসব ভাষায় শিক্ষকও নিয়োগ দেবে। প্রথম দিকে একটু সমস্যা হলেও তা কেটে যাবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে